দিনাজপুর ও বীরগঞ্জ প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে সৌরবিদ্যুৎ নিয়ে কৃষিতে কাজ করা সোলারগাঁও এগ্রো লিমিটেড এবার কর্মচারীদের বেতন-ভাতা আটকে রেখে উল্টো তাদের হয়রানি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বেতন না পেয়ে ভুক্তভোগী কর্মচারীরা স্থানীয় প্রশাসনে আবেদন করলে মামলা দিয়ে হয়রানির হুমকি দেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে।
এর আগে সোলারগাঁওয়ের বিরুদ্ধে বীরগঞ্জে প্রতারণার মাধ্যমে প্রায় ২ হাজার কৃষককে ঋণের ফাঁদে আটকে সাড়ে ৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে ২০২১ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলে প্রতিষ্ঠানটি কৃষকদের নামে নেওয়া ঋণ পরিশোধ করে দেয়।
সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা গেছে, শুরুতে সোলারগাঁও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নানাভাবে প্রলোভন দিয়ে কম বেতনে কাজে নিয়োগ দেওয়া হয়। ভবিষ্যতে কোম্পানি বড় হলে তাদের সুযোগ-সুবিধা বাড়বে এমন আশ্বাসে কর্মচারীরা প্রতিষ্ঠানটির জন্য নিরলসভাবে কাজ করে। কিন্তু বছর দু-এক না যেতে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান বেশ কয়েকজন পরিচালক ও কয়েকজন কর্মকর্তার যোগসাজশে নিচের দিকের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সুবিধাভোগী কৃষকদের নানাভাবে হয়রানি করতে থাকে।
অভিযোগ ওঠে, কৃষকদের ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহার করে ভুয়া মোবাইলের সিমকার্ড উত্তোলন করে তাদের নামে ব্যাংকঋণ নিয়ে তা পরিশোধ না করে কৃষকদের হয়রানি করতে থাকে। পরে এটা নিয়ে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলে কোম্পানিটি তড়িঘড়ি করে ব্যাংকঋণ পরিশোধ করে দেয়। এরপর কোম্পানিটি ক্রমান্বয়ে তাদের কার্যক্রম সীমিত করতে থাকে।
তা ছাড়া কর্মচারীদের বেতন না দিয়ে মাঠ থেকে তোলা টাকা কোম্পানির অ্যাকাউন্টে জমা করে। ঝামেলা এড়াতে কোম্পানিটি বিভিন্ন উপজেলায় তাদের অফিস গুটিয়ে নেয়। এমনকি বীরগঞ্জের তাদের মূল অফিস ভবনের ভাড়া না দিয়ে সটকে পড়ার চেষ্টা করে। তখন ভবন মালিক বলপ্রয়োগে ভাড়া আদায় করেন বলে জানা গেছে।
এদিকে প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা তাদের পাওনা বেতন-ভাতা না পেয়ে দুই বছর ধরে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। পাওনা আদায়ে তারা বিভিন্নভাবে দেন দরবার করতে থাকে। একপর্যায়ে কোম্পানির চেয়ারম্যান সুফী ইকবাল আহম্মেদ ভুক্তভোগী কর্মচারীদের সঙ্গে বসে মাঠের আয় থেকে তাদের টাকা পরিশোধের ব্যাপারে লিখিত আশ্বাস দেন। এরপর কর্মচারীরা সামান্য কিছু টাকা পেলেও পরে চুক্তি না মেনে কোম্পানির চেয়ারম্যান তাঁর পছন্দের ব্যক্তিদের দিয়ে ইচ্ছেমতো বণ্টন করেন। ফলে সাধারণ কর্মচারীরা তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হয়। অবশেষে গত ২ মে বীরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ জানায় তারা।
একই সঙ্গে তারা বীরগঞ্জ থানা, উপজেলা চেয়ারম্যান ও স্থানীয় সংসদ সদস্যের কাছেও অভিযোগ দেওয়া হয়। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম সমস্যা সমাধানে কোম্পানির চেয়ারম্যানকে চিঠি দিলেও কোম্পানির কর্তাব্যক্তিরা তাতে সাড়া দেননি। উল্টো পরদিন ৩ মে কয়েকজন কর্মচারীর নাম উল্লেখ করে কোতোয়ালি থানায় সোলারগাঁও লিমিটেডের পরিচালক তারিক ইকবাল সবুজ মামলা করেন। এ ছাড়া অন্য কর্মচারীদের নানাভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে ও হুমকি-ধমকি দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে বলে কর্মচারীরা জানায়।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে কোম্পানির চেয়ারম্যান সুফী ইকবাল আহম্মেদ ও পরিচালক তারিক ইকবাল সবুজকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তাঁরা রিসিভ করেননি।
বীরগঞ্জ অফিস ভবন মালিক ফরহাদ হোসেন এ বিষয়ে বলেন, ‘সাত-আট মাস আগে তারা আমার বাড়ি ছেড়ে দিয়েছে। এর আগে অনিয়মিত বাড়িভাড়া দিলেও শেষ এক বছরের বাড়িভাড়া বকেয়া পড়ে। তারা টাকা না দিয়ে ভবন ছাড়ার চেষ্টা করলে কিছু ছাড় দিয়ে ভাড়া আদায় করতে সমর্থ হই।’
এ বিষয়ে সোলারগাঁওয়ের রাজস্ব ও ঋণ আদায় কর্মকর্তা মো. সুফী আযম মাহবুব কাজল বলেন, ‘২০১৬ সালের ১১ জুন সোলারগাঁওয়ে যোগদান করি। শুরুতে কোম্পানিটি আমাদের রঙিন স্বপ্ন দেখালেও যোগদানের কিছুদিনের মাথায় আমাদের বেতন-ভাতাদি নিয়ে ঝামেলা করতে থাকে। এখন বেতন–ভাতা না দিয়ে আমাদের নানাভাবে নাজেহাল করা হচ্ছে। প্রাপ্য না পাওয়ায় পরিবার-পরিজন নিয়ে আমরা মানবেতর জীবন যাপন করছি। গত ঈদুল ফিতরেও আমাদের বেতন-ভাতা দেওয়া হয়নি। এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের দ্বারস্থ হলে আমাদের হুমকি-ধমকিসহ মামলার ভয় দেখানো হচ্ছে।’
সোলারগাঁওয়ের সাবেক গাড়িচালক আরিফুজ্জামান সুমন জানান, তিনি প্রায় ছয় বছর প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করেছেন। ঠিকমতো বেতন-ভাতা না পাওয়ায় বছরখানেক আগে চাকরি ছেড়ে দেন। চাকরি চাড়ার সময় তিনি বেতন ১ লাখ ৯৩ হাজার টাকা পাওনা থাকলেও তিনি মাত্র ৭ হাজার টাকা পেয়েছেন। পাওনা আদায়ে প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে দেখা করলেও কোনো সুরাহা হয়নি।
সোলারগাঁওয়ের সিনিয়র সার্ভে অফিসার জামিরুল্লাহ মজিদ বলেন, ‘আমি প্রতিষ্ঠানের কাছে ৭ লক্ষাধিক টাকা পাব। এ বছর বোচাগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যানের মধ্যস্থতায় আমি মাস তিনেক আগে কিছু টাকা পেয়েছি। আমরা বেতন-ভাতা না পেয়ে আমরা পরিবার নিয়ে খুব বিপদে আছি।’
এ বিষয়ে সোলারগাঁওয়ের ডিজিএম মোহাম্মদ আলী শিপু বলেন, অন্যদের মতো তিনিও একজন কর্মচারী মাত্র। এ বিষয়ে তিনি কিছু বলতে পারবেন না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বোচাগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জুলফিকার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বকেয়া বেতন-ভাতা না পেয়ে ভুক্তভোগী কর্মচারীরা আমাকে লিখিত অভিযোগ দেয়। আমি কোম্পানির কর্মকর্তাদের ডেকে বকেয়া পরিশোধে সমঝোতা করতে বললে তারা অপারগতা জানায়। পরে মাঠ থেকে তোলা টাকা দিয়ে উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে কর্মচারীদের বকেয়া পরিশোধের সিদ্ধান্ত হয়।’
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে সৌরবিদ্যুৎ নিয়ে কৃষিতে কাজ করা সোলারগাঁও এগ্রো লিমিটেড এবার কর্মচারীদের বেতন-ভাতা আটকে রেখে উল্টো তাদের হয়রানি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বেতন না পেয়ে ভুক্তভোগী কর্মচারীরা স্থানীয় প্রশাসনে আবেদন করলে মামলা দিয়ে হয়রানির হুমকি দেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে।
এর আগে সোলারগাঁওয়ের বিরুদ্ধে বীরগঞ্জে প্রতারণার মাধ্যমে প্রায় ২ হাজার কৃষককে ঋণের ফাঁদে আটকে সাড়ে ৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে ২০২১ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলে প্রতিষ্ঠানটি কৃষকদের নামে নেওয়া ঋণ পরিশোধ করে দেয়।
সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা গেছে, শুরুতে সোলারগাঁও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নানাভাবে প্রলোভন দিয়ে কম বেতনে কাজে নিয়োগ দেওয়া হয়। ভবিষ্যতে কোম্পানি বড় হলে তাদের সুযোগ-সুবিধা বাড়বে এমন আশ্বাসে কর্মচারীরা প্রতিষ্ঠানটির জন্য নিরলসভাবে কাজ করে। কিন্তু বছর দু-এক না যেতে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান বেশ কয়েকজন পরিচালক ও কয়েকজন কর্মকর্তার যোগসাজশে নিচের দিকের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সুবিধাভোগী কৃষকদের নানাভাবে হয়রানি করতে থাকে।
অভিযোগ ওঠে, কৃষকদের ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহার করে ভুয়া মোবাইলের সিমকার্ড উত্তোলন করে তাদের নামে ব্যাংকঋণ নিয়ে তা পরিশোধ না করে কৃষকদের হয়রানি করতে থাকে। পরে এটা নিয়ে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলে কোম্পানিটি তড়িঘড়ি করে ব্যাংকঋণ পরিশোধ করে দেয়। এরপর কোম্পানিটি ক্রমান্বয়ে তাদের কার্যক্রম সীমিত করতে থাকে।
তা ছাড়া কর্মচারীদের বেতন না দিয়ে মাঠ থেকে তোলা টাকা কোম্পানির অ্যাকাউন্টে জমা করে। ঝামেলা এড়াতে কোম্পানিটি বিভিন্ন উপজেলায় তাদের অফিস গুটিয়ে নেয়। এমনকি বীরগঞ্জের তাদের মূল অফিস ভবনের ভাড়া না দিয়ে সটকে পড়ার চেষ্টা করে। তখন ভবন মালিক বলপ্রয়োগে ভাড়া আদায় করেন বলে জানা গেছে।
এদিকে প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা তাদের পাওনা বেতন-ভাতা না পেয়ে দুই বছর ধরে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। পাওনা আদায়ে তারা বিভিন্নভাবে দেন দরবার করতে থাকে। একপর্যায়ে কোম্পানির চেয়ারম্যান সুফী ইকবাল আহম্মেদ ভুক্তভোগী কর্মচারীদের সঙ্গে বসে মাঠের আয় থেকে তাদের টাকা পরিশোধের ব্যাপারে লিখিত আশ্বাস দেন। এরপর কর্মচারীরা সামান্য কিছু টাকা পেলেও পরে চুক্তি না মেনে কোম্পানির চেয়ারম্যান তাঁর পছন্দের ব্যক্তিদের দিয়ে ইচ্ছেমতো বণ্টন করেন। ফলে সাধারণ কর্মচারীরা তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হয়। অবশেষে গত ২ মে বীরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ জানায় তারা।
একই সঙ্গে তারা বীরগঞ্জ থানা, উপজেলা চেয়ারম্যান ও স্থানীয় সংসদ সদস্যের কাছেও অভিযোগ দেওয়া হয়। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম সমস্যা সমাধানে কোম্পানির চেয়ারম্যানকে চিঠি দিলেও কোম্পানির কর্তাব্যক্তিরা তাতে সাড়া দেননি। উল্টো পরদিন ৩ মে কয়েকজন কর্মচারীর নাম উল্লেখ করে কোতোয়ালি থানায় সোলারগাঁও লিমিটেডের পরিচালক তারিক ইকবাল সবুজ মামলা করেন। এ ছাড়া অন্য কর্মচারীদের নানাভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে ও হুমকি-ধমকি দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে বলে কর্মচারীরা জানায়।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে কোম্পানির চেয়ারম্যান সুফী ইকবাল আহম্মেদ ও পরিচালক তারিক ইকবাল সবুজকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তাঁরা রিসিভ করেননি।
বীরগঞ্জ অফিস ভবন মালিক ফরহাদ হোসেন এ বিষয়ে বলেন, ‘সাত-আট মাস আগে তারা আমার বাড়ি ছেড়ে দিয়েছে। এর আগে অনিয়মিত বাড়িভাড়া দিলেও শেষ এক বছরের বাড়িভাড়া বকেয়া পড়ে। তারা টাকা না দিয়ে ভবন ছাড়ার চেষ্টা করলে কিছু ছাড় দিয়ে ভাড়া আদায় করতে সমর্থ হই।’
এ বিষয়ে সোলারগাঁওয়ের রাজস্ব ও ঋণ আদায় কর্মকর্তা মো. সুফী আযম মাহবুব কাজল বলেন, ‘২০১৬ সালের ১১ জুন সোলারগাঁওয়ে যোগদান করি। শুরুতে কোম্পানিটি আমাদের রঙিন স্বপ্ন দেখালেও যোগদানের কিছুদিনের মাথায় আমাদের বেতন-ভাতাদি নিয়ে ঝামেলা করতে থাকে। এখন বেতন–ভাতা না দিয়ে আমাদের নানাভাবে নাজেহাল করা হচ্ছে। প্রাপ্য না পাওয়ায় পরিবার-পরিজন নিয়ে আমরা মানবেতর জীবন যাপন করছি। গত ঈদুল ফিতরেও আমাদের বেতন-ভাতা দেওয়া হয়নি। এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের দ্বারস্থ হলে আমাদের হুমকি-ধমকিসহ মামলার ভয় দেখানো হচ্ছে।’
সোলারগাঁওয়ের সাবেক গাড়িচালক আরিফুজ্জামান সুমন জানান, তিনি প্রায় ছয় বছর প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করেছেন। ঠিকমতো বেতন-ভাতা না পাওয়ায় বছরখানেক আগে চাকরি ছেড়ে দেন। চাকরি চাড়ার সময় তিনি বেতন ১ লাখ ৯৩ হাজার টাকা পাওনা থাকলেও তিনি মাত্র ৭ হাজার টাকা পেয়েছেন। পাওনা আদায়ে প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে দেখা করলেও কোনো সুরাহা হয়নি।
সোলারগাঁওয়ের সিনিয়র সার্ভে অফিসার জামিরুল্লাহ মজিদ বলেন, ‘আমি প্রতিষ্ঠানের কাছে ৭ লক্ষাধিক টাকা পাব। এ বছর বোচাগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যানের মধ্যস্থতায় আমি মাস তিনেক আগে কিছু টাকা পেয়েছি। আমরা বেতন-ভাতা না পেয়ে আমরা পরিবার নিয়ে খুব বিপদে আছি।’
এ বিষয়ে সোলারগাঁওয়ের ডিজিএম মোহাম্মদ আলী শিপু বলেন, অন্যদের মতো তিনিও একজন কর্মচারী মাত্র। এ বিষয়ে তিনি কিছু বলতে পারবেন না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বোচাগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জুলফিকার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বকেয়া বেতন-ভাতা না পেয়ে ভুক্তভোগী কর্মচারীরা আমাকে লিখিত অভিযোগ দেয়। আমি কোম্পানির কর্মকর্তাদের ডেকে বকেয়া পরিশোধে সমঝোতা করতে বললে তারা অপারগতা জানায়। পরে মাঠ থেকে তোলা টাকা দিয়ে উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে কর্মচারীদের বকেয়া পরিশোধের সিদ্ধান্ত হয়।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
৭ মিনিট আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় দুই সাংবাদিককে জিম্মি করে বেধড়ক মারধরের পর মুক্তিপণ আদায় করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে গাজীপুরে এই ঘটনা ঘটে। পরে সেখানে সড়কের পাশে তাঁদের ফেলে রেখে যায়।
১৬ মিনিট আগেবাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রীপদ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বলেছেন , দীর্ঘদিন সংখ্যালঘুদের ‘ইন্ডিয়ার দালাল’ ও ‘আওয়ামী লীগের দালাল’ আখ্যা দিয়ে রাজনীতি করা হয়েছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আর জ্বালানো যাবে না।
৩৭ মিনিট আগেবাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
১ ঘণ্টা আগে