প্রতিনিধি, সাঘাটা, (গাইবান্ধা)
গাইবান্ধা সাঘাটা উপজেলার যমুনা নদীর ভাঙনে দুই শতাধিক পরিবারের বাড়ি-ঘর, বসতভিটা, শতাধিক বিঘা আবাদি জমি, গাছপালা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এই ভাঙন ঝুঁকিতে পড়েছে স্কুল, বাজার, শত শত একর আবাদি জমি, জনজীবনসহ বিস্তীর্ণ এলাকা। জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন কবলিত এলাকা রক্ষা করার চেষ্টা করছে গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড।
আজ রোববার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কয়েক দিন ধরে টানা বর্ষণ ও উজান থেকে পাহাড়ি ঢল নেমে আসায় উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত যমুনা নদীর পানি অস্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। নদীতে পানি বৃদ্ধির পাশাপাশি তীব্র স্রোত সাঘাটা ইউনিয়নের মুন্সির হাট, গোবিন্দি ও ভরতখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ উল্যা মাঝি পাড়া পয়েন্টে নদী ভাঙন শুরু হয়েছে।
গত ১৫ দিনের অব্যাহত ভাঙনে মুন্সির হাট এলাকার দুই শতাধিক পরিবারের ঘর-বাড়ি, বসতভিটা, আবাদি জমি বেশ কিছু গাছ পালা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
গৃহহারা পরিবার গুলির মধ্যে কেহ পার্শ্ববর্তী বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে। অনেকেই আবার অন্যের জায়গায় আশ্রয় নিয়েছেন।
সাঘাটা ইউপি চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন সুইট জানান, তার ইউনিয়নের মুন্সির হাট, গোবিন্দি, হাটবাড়ী গ্রামে নদী ভাঙনে ২ শতাধিক পরিবারের বাড়ি-ঘর বিলীন হয়েছে। এ ছাড়া মুন্সির হাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ বিদ্যালয়, মুন্সির হাট বাজার, ৫ শতাধিক ঘর-বাড়ি, আবাদি জমিও গাছ-পালা সহ বিস্তীর্ণ এলাকা ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রেজাই করিম রেজা জানান, ভাঙন রোধে ঠিকাদারের মাধ্যমে ভাঙন কবলিত এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।
গাইবান্ধা সাঘাটা উপজেলার যমুনা নদীর ভাঙনে দুই শতাধিক পরিবারের বাড়ি-ঘর, বসতভিটা, শতাধিক বিঘা আবাদি জমি, গাছপালা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এই ভাঙন ঝুঁকিতে পড়েছে স্কুল, বাজার, শত শত একর আবাদি জমি, জনজীবনসহ বিস্তীর্ণ এলাকা। জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন কবলিত এলাকা রক্ষা করার চেষ্টা করছে গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড।
আজ রোববার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কয়েক দিন ধরে টানা বর্ষণ ও উজান থেকে পাহাড়ি ঢল নেমে আসায় উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত যমুনা নদীর পানি অস্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। নদীতে পানি বৃদ্ধির পাশাপাশি তীব্র স্রোত সাঘাটা ইউনিয়নের মুন্সির হাট, গোবিন্দি ও ভরতখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ উল্যা মাঝি পাড়া পয়েন্টে নদী ভাঙন শুরু হয়েছে।
গত ১৫ দিনের অব্যাহত ভাঙনে মুন্সির হাট এলাকার দুই শতাধিক পরিবারের ঘর-বাড়ি, বসতভিটা, আবাদি জমি বেশ কিছু গাছ পালা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
গৃহহারা পরিবার গুলির মধ্যে কেহ পার্শ্ববর্তী বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে। অনেকেই আবার অন্যের জায়গায় আশ্রয় নিয়েছেন।
সাঘাটা ইউপি চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন সুইট জানান, তার ইউনিয়নের মুন্সির হাট, গোবিন্দি, হাটবাড়ী গ্রামে নদী ভাঙনে ২ শতাধিক পরিবারের বাড়ি-ঘর বিলীন হয়েছে। এ ছাড়া মুন্সির হাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ বিদ্যালয়, মুন্সির হাট বাজার, ৫ শতাধিক ঘর-বাড়ি, আবাদি জমিও গাছ-পালা সহ বিস্তীর্ণ এলাকা ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রেজাই করিম রেজা জানান, ভাঙন রোধে ঠিকাদারের মাধ্যমে ভাঙন কবলিত এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।
দেশে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন থাকলেও তার প্রভাব কম। শিশুদের জন্য যে পারিবারিক, সামাজিক এবং শিক্ষার পরিবেশ দরকার, তা এখনো পরিপূর্ণভাবে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়া বাংলাদেশ জেন্ডার সমতায়নেও অনেক পিছিয়ে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা না থাকা এবং ধর্মীয় কারণে সমাজে বাল্যবিয়ে এখনো বিদ্যমান রয়েছে। আগের তুলনায়
১ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার কুমারখালীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ডাকা সালিসে দুই ব্যক্তিকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ উঠেছে। আহতদের মধ্যে একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী।
১১ মিনিট আগেঝিনাইদহের সাবেক দুই সংসদ সদস্যকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক এমরান হোসেন চৌধুরী এ জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
৩৮ মিনিট আগেমিসরের ইজিপ্ট এয়ারের দুটি উড়োজাহাজ ভাড়ায় অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী প্রতিষ্ঠান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পাঁচ কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন বিমানের এই কর্মকর্তাদের কারাগারে
১ ঘণ্টা আগে