অনলাইন ডেস্ক
ভারতে ইলিশ রপ্তানির পরিমাণ কমিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভারতে ৩ হাজার টন নয় বরং ২ হাজার ৪০০ টন ইলিশ রপ্তানি করা হবে। আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত এই ইলিশ রপ্তানি চলবে।
বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। তবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে কবে থেকে রপ্তানি শুরু হবে তা বলা হয়নি। কলকাতার ইলিশ আমদানিকারকেরা জানিয়েছেন, তাঁরা আশা করছেন, প্রথম চালান আজ বৃহস্পতিবারই পৌঁছাবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সংস্থা আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের প্রধান নিয়ন্ত্রককে চিঠি দিয়ে ২ হাজার ৪২০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতির কথা জানানো হয়েছে। ৪৯টি প্রতিষ্ঠানকে এই অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৪৮টি প্রতিষ্ঠান ৫০ টন করে ২ হাজার ৪০০ টন, আর একটি প্রতিষ্ঠান ২০ টন ইলিশ রপ্তানি করবে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, উপর্যুক্ত বিষয়ে আসন্ন দুর্গাপূজা-২০২৪ উপলক্ষে ইলিশ মাছ রপ্তানি বিষয়ে প্রাপ্ত আবেদনসমূহ যাচাই-বাছাই করে শর্ত সাপেক্ষে নিম্নোক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহকে তাদের নামের পার্শ্বে বর্ণিত নির্ধারিত পরিমাণ ইলিশ মাছ ভারতে রপ্তানির অনুমতি নির্দেশক্রমে প্রদান করা হলো।
ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো—আরিফ সি ফুডস, জারা এন্টারপ্রাইজ, সততা ফিশ ফিড, এসএআর এন্টারপ্রাইজ, নাহিয়ান এন্টারপ্রাইজ, তানিশা এন্টারপ্রাইজ, রুপালী সি ফুডস লিমিটেড, লাকি এন্টারপ্রাইজ, টাইগার ট্রেডিং, রিপা এন্টারপ্রাইজ, জেবিএস ফুড প্রোডাক্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, মাশফি অ্যান্ড ব্রাদার্স, মহিমা এন্টারপ্রাইজ, সেভেন স্টার ফিশ প্রসেসিং কোম্পানি লিমিটেড, রহমান ইমপেক্স, আসিফ ইমপেক্স, নোমান এন্টারপ্রাইজ, যমুনা অ্যাগ্রো ফিশারিজ, রুপালী ট্রেডিং করপোরেশন, সততা ফিশ, প্যাসিফিক সি ফুডস লিমিটেড, জেজে ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল, বিশ্বাস ইন্টারন্যাশনাল, ক্যাপিটাল এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট অ্যান্ড কোম্পানি, অর্পিতা ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, সুমন ট্রেডার্স, সাজ্জাদ এন্টারপ্রাইজ, সততা ফিশ, আঁচল এন্টারপ্রাইজ, ২ এইচ ইন্টারন্যাশনাল, এমএপি ইন্টারন্যাশনাল, সরদার এক্সপোর্ট অ্যান্ড ইমপোর্ট, ইউভা ট্রেডিং, ফারিয়া ইন্টারন্যাশনাল, আসফা ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, স্ট্যান্ডার্ড ফুড করপোরেশন, জেএস এন্টারপ্রাইজ, পদ্মা অ্যাগ্রো ফিশারিজ, ন্যাশনাল অ্যাগ্রো ফিশারিজ, মেসার্স আহনাফ ট্রেডিং, নাফিজা এন্টারপ্রাইজ, ডিপ সি ফিশারিজ লিমিটেড, মাসুদ ফিশ প্রসেসিং, আরকে ট্রেডার্স, বৃষ্টি এন্টারপ্রাইজ, ভাই ভাই এন্টারপ্রাইজ ও লোকজ ফ্যাশন। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে লোকজ ফ্যাশন ২০ টন, আর বাকি সব কটি প্রতিষ্ঠান ৫০ টন করে ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন পেয়েছে।
ইলিশ রপ্তানির অনুমোদনের বিপরীতে আটটি শর্ত দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, অনুমতির মেয়াদ কার্যকর থাকবে আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত। শর্তগুলো হচ্ছে—বিদ্যমান রপ্তানিনীতির বিধিবিধান মানা, শুল্ক কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে ইলিশের কায়িক পরীক্ষা করানো এবং প্রতিটি চালান (কনসাইনমেন্ট) শেষে রপ্তানিসংক্রান্ত কাগজপত্র বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে দাখিল করা। এ ছাড়া অনুমোদিত পরিমাণের চেয়ে বেশি ইলিশ রপ্তানি না করা, অনুমতি কোনোভাবেই হস্তান্তর না করা এবং অনুমোদিত রপ্তানিকারক ছাড়া ঠিকায় রপ্তানি না করার শর্তও থাকছে।
এর আগে গত ১১ আগস্ট মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছিলেন, ‘দেশবাসী ইলিশ পাবে না, আর বিদেশে রপ্তানি হবে, এটা হতে পারে না। আগে দেশকে গুরুত্ব দিতে হবে। এরপর রপ্তানি করা হবে।’
পরে গত ২১ সেপ্টেম্বর হঠাৎ করেই ভারতে তিন হাজার টন ইলিশ রপ্তানির কথা জানায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। পরদিন ২২ সেপ্টেম্বর অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের জানান, বৃহত্তর স্বার্থে এবং সর্বোচ্চ মহলের সিদ্ধান্তে ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানি করা হচ্ছে।
ভারতে ইলিশ রপ্তানির পরিমাণ কমিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভারতে ৩ হাজার টন নয় বরং ২ হাজার ৪০০ টন ইলিশ রপ্তানি করা হবে। আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত এই ইলিশ রপ্তানি চলবে।
বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। তবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে কবে থেকে রপ্তানি শুরু হবে তা বলা হয়নি। কলকাতার ইলিশ আমদানিকারকেরা জানিয়েছেন, তাঁরা আশা করছেন, প্রথম চালান আজ বৃহস্পতিবারই পৌঁছাবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সংস্থা আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের প্রধান নিয়ন্ত্রককে চিঠি দিয়ে ২ হাজার ৪২০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতির কথা জানানো হয়েছে। ৪৯টি প্রতিষ্ঠানকে এই অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৪৮টি প্রতিষ্ঠান ৫০ টন করে ২ হাজার ৪০০ টন, আর একটি প্রতিষ্ঠান ২০ টন ইলিশ রপ্তানি করবে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, উপর্যুক্ত বিষয়ে আসন্ন দুর্গাপূজা-২০২৪ উপলক্ষে ইলিশ মাছ রপ্তানি বিষয়ে প্রাপ্ত আবেদনসমূহ যাচাই-বাছাই করে শর্ত সাপেক্ষে নিম্নোক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহকে তাদের নামের পার্শ্বে বর্ণিত নির্ধারিত পরিমাণ ইলিশ মাছ ভারতে রপ্তানির অনুমতি নির্দেশক্রমে প্রদান করা হলো।
ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো—আরিফ সি ফুডস, জারা এন্টারপ্রাইজ, সততা ফিশ ফিড, এসএআর এন্টারপ্রাইজ, নাহিয়ান এন্টারপ্রাইজ, তানিশা এন্টারপ্রাইজ, রুপালী সি ফুডস লিমিটেড, লাকি এন্টারপ্রাইজ, টাইগার ট্রেডিং, রিপা এন্টারপ্রাইজ, জেবিএস ফুড প্রোডাক্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, মাশফি অ্যান্ড ব্রাদার্স, মহিমা এন্টারপ্রাইজ, সেভেন স্টার ফিশ প্রসেসিং কোম্পানি লিমিটেড, রহমান ইমপেক্স, আসিফ ইমপেক্স, নোমান এন্টারপ্রাইজ, যমুনা অ্যাগ্রো ফিশারিজ, রুপালী ট্রেডিং করপোরেশন, সততা ফিশ, প্যাসিফিক সি ফুডস লিমিটেড, জেজে ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল, বিশ্বাস ইন্টারন্যাশনাল, ক্যাপিটাল এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট অ্যান্ড কোম্পানি, অর্পিতা ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, সুমন ট্রেডার্স, সাজ্জাদ এন্টারপ্রাইজ, সততা ফিশ, আঁচল এন্টারপ্রাইজ, ২ এইচ ইন্টারন্যাশনাল, এমএপি ইন্টারন্যাশনাল, সরদার এক্সপোর্ট অ্যান্ড ইমপোর্ট, ইউভা ট্রেডিং, ফারিয়া ইন্টারন্যাশনাল, আসফা ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, স্ট্যান্ডার্ড ফুড করপোরেশন, জেএস এন্টারপ্রাইজ, পদ্মা অ্যাগ্রো ফিশারিজ, ন্যাশনাল অ্যাগ্রো ফিশারিজ, মেসার্স আহনাফ ট্রেডিং, নাফিজা এন্টারপ্রাইজ, ডিপ সি ফিশারিজ লিমিটেড, মাসুদ ফিশ প্রসেসিং, আরকে ট্রেডার্স, বৃষ্টি এন্টারপ্রাইজ, ভাই ভাই এন্টারপ্রাইজ ও লোকজ ফ্যাশন। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে লোকজ ফ্যাশন ২০ টন, আর বাকি সব কটি প্রতিষ্ঠান ৫০ টন করে ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন পেয়েছে।
ইলিশ রপ্তানির অনুমোদনের বিপরীতে আটটি শর্ত দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, অনুমতির মেয়াদ কার্যকর থাকবে আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত। শর্তগুলো হচ্ছে—বিদ্যমান রপ্তানিনীতির বিধিবিধান মানা, শুল্ক কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে ইলিশের কায়িক পরীক্ষা করানো এবং প্রতিটি চালান (কনসাইনমেন্ট) শেষে রপ্তানিসংক্রান্ত কাগজপত্র বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে দাখিল করা। এ ছাড়া অনুমোদিত পরিমাণের চেয়ে বেশি ইলিশ রপ্তানি না করা, অনুমতি কোনোভাবেই হস্তান্তর না করা এবং অনুমোদিত রপ্তানিকারক ছাড়া ঠিকায় রপ্তানি না করার শর্তও থাকছে।
এর আগে গত ১১ আগস্ট মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছিলেন, ‘দেশবাসী ইলিশ পাবে না, আর বিদেশে রপ্তানি হবে, এটা হতে পারে না। আগে দেশকে গুরুত্ব দিতে হবে। এরপর রপ্তানি করা হবে।’
পরে গত ২১ সেপ্টেম্বর হঠাৎ করেই ভারতে তিন হাজার টন ইলিশ রপ্তানির কথা জানায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। পরদিন ২২ সেপ্টেম্বর অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের জানান, বৃহত্তর স্বার্থে এবং সর্বোচ্চ মহলের সিদ্ধান্তে ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানি করা হচ্ছে।
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। আজ বুধবার বিকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
৩৩ মিনিট আগেবাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য জোরদার চায় পাকিস্তান। ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ গতকাল বুধবার ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) গুলশান কার্যালয়ে সংগঠনটির প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ কথা বলেন। এ জন্য যৌথ বিজন
১ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার বিভিন্ন ক্যাটাগরির স্টল/প্যাভিলিয়ন/রেস্টুরেন্ট বরাদ্দের প্রক্রিয়া অনলাইনে করার জন্য মেলার আয়োজক সংস্থা রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) নতুন সফটওয়্যার তৈরি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেক্যাপিটাল গেইন বা মূলধনি মুনাফার ওপর বিদ্যমান কর স্থগিত করা এবং সিকিউরিটিজ লেনদেনের ওপর অগ্রিম আয়কর কমানোর দাবি জানিয়েছে স্টক ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)। অর্থ উপদেষ্টাকে চিঠি দিয়েছে সংগঠনটি।
২ ঘণ্টা আগে