নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
আন্তর্জাতিক মানের ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করায় বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিটিউশন (বিএসটিআই) থেকে ২২টি প্রতিষ্ঠানকে ২৮টি আইএসও সনদ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত বিএসটিআই-র প্রধান কার্যালয়ে এ সব প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের কাছে এ সনদ হস্তান্তর করেন বিএসটিআই’র মহাপরিচালক এস এম ফেরদৌস আলম।
অনুষ্ঠানে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) প্রথম সহসভাপতি মো. আমিন হেলালীসহ আইএসও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও বিএসটিআই’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের ওপর আইএসও ৯০০১:২০১৫ সনদ দেওয়া হয়। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো, লোভেন বায়োসায়েন্স বেভারেজ লিমিটেড, সেনা কল্যাণ ইলেকট্রনিক্স, জে. এইচ. এম আগারউড, নাভেদ ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস, আলমগীর কন্সট্রাকশন লিমিটেড, দি রানী রি-রোলিং মিলস লিমিটেড, ফুলকলি ব্রেড এসবড বিস্কুট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, বেসিক পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড, এবিএস কেবলস, লাইফ মেড পলিমার টেকনোলজি লিমিটেড, এন মোহাম্মদ প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, হার্বস ওয়ার্ল্ড লিমিটেড, এনেক্স লিমিটেড, এপেক্স মেটাল, নিতা কোম্পানি লিমিটেড, এবিসি কন্সট্রাকশন কেমিক্যাল লিমিটেড।
এ ছাড়া জে. এইচ. এম আগারউড, পিওরিয়া ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড, এবিএস কেবলস, এন মোহাম্মদ প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড পরিবেশ ব্যবস্থাপনার ওপর আইএসও ১৪০০১:২০১৫ সনদ লাভ করে এবং ভিটালেক ডেইরি এন্ড ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ, নওরিশ ফুডস লিমিটেড, কেয়ার নিউট্রেশন লিমিটেড, প্রাইম পুষ্টি লিমিটেড, জাভেদ এগ্রো ফুড প্রসেসিং লিমিটেড খাদ্য ব্যবস্থাপনার ওপর আইএসও ২২০০০:২০১৮ সনদ পায়। এ ছাড়া অকুপেশনাল হেলথ সেফটি ম্যানেজমেন্টে জে. এইচ. এম আগারউডকে আইএসও ৪৫০০১:২০১৮ দেওয়া হয়।
উন্নত কর্মপরিবেশ ও ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্বারোপ করে বিএসটিআই-র মহাপরিচালক (গ্রেড-১) এসএম ফেরদৌস আলম বলেন, “বিএসটিআই থেকে আপনাদের আইএসও সনদ গ্রহণ প্রমাণ করে পণ্য মান এবং ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে আমরা আরও উন্নতির দিকে যাচ্ছি। দেশে যত বেশি ভালো প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে দেশ তত বেশি উন্নত হবে। ইতিমধ্যে আমরা দেশের রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বিএসটিআই থেকে ‘হালাল’ সনদ প্রদান কার্যক্রম শুরু করেছি। এভাবে সামগ্রিক ক্ষেত্রে উন্নয়ন করতে পারলে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বিশ্বের কাতারে যাওয়ার ভিশন পূর্ণ হবে।”
আন্তর্জাতিক মানের ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করায় বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিটিউশন (বিএসটিআই) থেকে ২২টি প্রতিষ্ঠানকে ২৮টি আইএসও সনদ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত বিএসটিআই-র প্রধান কার্যালয়ে এ সব প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের কাছে এ সনদ হস্তান্তর করেন বিএসটিআই’র মহাপরিচালক এস এম ফেরদৌস আলম।
অনুষ্ঠানে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) প্রথম সহসভাপতি মো. আমিন হেলালীসহ আইএসও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও বিএসটিআই’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের ওপর আইএসও ৯০০১:২০১৫ সনদ দেওয়া হয়। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো, লোভেন বায়োসায়েন্স বেভারেজ লিমিটেড, সেনা কল্যাণ ইলেকট্রনিক্স, জে. এইচ. এম আগারউড, নাভেদ ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস, আলমগীর কন্সট্রাকশন লিমিটেড, দি রানী রি-রোলিং মিলস লিমিটেড, ফুলকলি ব্রেড এসবড বিস্কুট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, বেসিক পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড, এবিএস কেবলস, লাইফ মেড পলিমার টেকনোলজি লিমিটেড, এন মোহাম্মদ প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, হার্বস ওয়ার্ল্ড লিমিটেড, এনেক্স লিমিটেড, এপেক্স মেটাল, নিতা কোম্পানি লিমিটেড, এবিসি কন্সট্রাকশন কেমিক্যাল লিমিটেড।
এ ছাড়া জে. এইচ. এম আগারউড, পিওরিয়া ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড, এবিএস কেবলস, এন মোহাম্মদ প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড পরিবেশ ব্যবস্থাপনার ওপর আইএসও ১৪০০১:২০১৫ সনদ লাভ করে এবং ভিটালেক ডেইরি এন্ড ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ, নওরিশ ফুডস লিমিটেড, কেয়ার নিউট্রেশন লিমিটেড, প্রাইম পুষ্টি লিমিটেড, জাভেদ এগ্রো ফুড প্রসেসিং লিমিটেড খাদ্য ব্যবস্থাপনার ওপর আইএসও ২২০০০:২০১৮ সনদ পায়। এ ছাড়া অকুপেশনাল হেলথ সেফটি ম্যানেজমেন্টে জে. এইচ. এম আগারউডকে আইএসও ৪৫০০১:২০১৮ দেওয়া হয়।
উন্নত কর্মপরিবেশ ও ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্বারোপ করে বিএসটিআই-র মহাপরিচালক (গ্রেড-১) এসএম ফেরদৌস আলম বলেন, “বিএসটিআই থেকে আপনাদের আইএসও সনদ গ্রহণ প্রমাণ করে পণ্য মান এবং ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে আমরা আরও উন্নতির দিকে যাচ্ছি। দেশে যত বেশি ভালো প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে দেশ তত বেশি উন্নত হবে। ইতিমধ্যে আমরা দেশের রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বিএসটিআই থেকে ‘হালাল’ সনদ প্রদান কার্যক্রম শুরু করেছি। এভাবে সামগ্রিক ক্ষেত্রে উন্নয়ন করতে পারলে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বিশ্বের কাতারে যাওয়ার ভিশন পূর্ণ হবে।”
সাশ্রয়ী মূল্যে সাধারণ জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য ‘ইলিশ মাছের সরবরাহ ও মূল্য শৃঙ্খলে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণের জন্য হ্রাসকৃত মূল্যে ইলিশ মাছ বিক্রয়’ সেবা কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। ইলিশ মাছ বিপণন কর্মসূচি বাস্তবায়নে যৌথভাবে কাজ করছে বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন এবং বাংলাদেশ মেরিন ফিশা
৪ মিনিট আগেআমাদের শেয়ারবাজার অনেক সংকুচিত। গত ১৫ বছরে শেয়ারবাজার অনেক পিছিয়েছে। একই সময়ে বিশ্বের অন্য সব দেশের শেয়ারবাজার এগিয়েছে। এই অবস্থায় বর্তমান সময়ে দেশের সব স্টেকহোল্ডাররা বাংলাদেশের শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে ইতিবাচকভাবে কাজ করছে...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা...
৭ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর অন্যের বাসায় কাজ করে কিছু টাকা জমিয়েছিলেন গৃহকর্মী রেহানা আক্তার। সেই টাকা পুরোটাই নিয়ে গেছেন তাঁর স্বামী। এখন টাকা চাইতে গেলে উল্টো তাঁর ওপর নেমে আসে শারীরিক নির্যাতন। রেহানা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শীত, গ্রীষ্ম দেহি নাই। পাঁচ বছর মানুষের বাসায় কাম কইরা দুই লাখ টাহা জমাইছিলাম...
১০ ঘণ্টা আগে