অনলাইন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) একটি দল তাদের ঋণের শর্ত হিসেবে ঢাকায় সরকারি অর্থের হিসাব খতিয়ে দেখছে। একই সময়ে, বাংলাদেশ আগামী জুলাই মাস থেকে শুরু হওয়া অর্থবছরের জন্য প্রথমবারের মতো ছোট আকারের বাজেট তৈরি করছে। ছোট বাজেট তৈরির কারণ, দেশ নিয়মিতই বাজেট ব্যবহার ও বাস্তবায়নে পিছিয়ে থাকছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীল রাখার স্বার্থেই এমন বাজেট নেওয়া ভালো।
গত মার্চে অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, আগামী অর্থবছরের বাজেটের আকার চলতি বছরের চেয়ে ছোট হবে। চলতি বছরে বাজেটের পরিমাণ ছিল ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা বা ৬৫ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। এই বাজেটের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) জন্য বরাদ্দ ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা।
অর্থসচিব মো. খায়রুজ্জামান মজুমদার জাপানি সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়াকে বলেন, ‘আমরা আগামী অর্থবছরের বাজেট ছোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ তবে তিনি সম্ভাব্য বাজেটের আকার বা অন্যান্য বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি।
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট আনুষ্ঠানিকভাবে জুনের প্রথম সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে। গত আগস্টে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময় বাংলাদেশ সব সময় ৫ থেকে ১২ শতাংশ পর্যন্ত বাজেট বাড়িয়েছে। অথচ ২০২১ অর্থবছরে অব্যবহৃত বাজেটের পরিমাণ ছিল ১৯ শতাংশ এবং ২০২২ ও ২০২৩ অর্থবছরে তা যথাক্রমে ১৪ ও ১৫ শতাংশ ছিল।
চলতি অর্থবছরেও বাজেট ব্যবহারের একই রকম চিত্র দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি)। রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত বেশ কিছু প্রকল্প এডিপির অন্তর্ভুক্ত। ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রথম আট মাসে এডিপি ব্যয় ছিল মাত্র ২৪.২৭ শতাংশ, যা গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।
এডিপি বাস্তবায়নের হার কম হওয়ার প্রধান কারণ—গত বছর হাসিনার ক্ষমতা থেকে বিদায়। এর ফলে বড় ধরনের রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হয়, প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল হয়, কর্মকর্তারা সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধাগ্রস্ত হন, বিদেশি তহবিল ছাড়ের গতি কমে যায় এবং সরকারের মনোযোগ উন্নয়ন থেকে সরে গিয়ে সংস্কারের দিকে বেশি যায়। এই প্রেক্ষাপটে বাজেট প্রণয়ন প্রসঙ্গে খায়রুজ্জামান মজুমদার বলেন, ‘বাস্তবায়নের হার যখন খুব কম, তখন বিপুল পরিমাণ অর্থ আটকে রাখা যৌক্তিক নয়।’
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বেশ কয়েকবার আগামী বাজেটকে ‘আরও বাস্তবসম্মত’ ও কম ‘উচ্চাভিলাষী’ বলে উল্লেখ করেছেন। দাতা সংস্থা আইএমএফের চাপের কারণেও বাংলাদেশকে ছোট আকারের বাজেট করতে হচ্ছে। সংস্থাটির একটি দল ঢাকায় ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে শর্ত পূরণের অগ্রগতি পর্যালোচনা করছে। ২০২৩ সালে এই ঋণ কর্মসূচি শুরু হয়েছিল। আইএমএফ চায় সরকার আগামী বাজেটে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা বাড়াক এবং জিডিপিতে করের অনুপাত শূন্য দশমিক ৯ শতাংশ বৃদ্ধি করুক।
বাংলাদেশের রাজস্ব কর্মকর্তারা আইএমএফের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আত্মবিশ্বাসী নন। কারণ, নতুন সরকারের অধীনে ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির হয়ে পড়েছে এবং বেসরকারি বিনিয়োগ কমেছে। এ কারণে অর্থ মন্ত্রণালয় ব্যয় সীমিত করার এবং নতুন বাজেটে বাজেট ঘাটতি ৪ শতাংশের নিচে রাখার কথা বিবেচনা করছে।
অর্থনীতিবিদেরা ছোট আকারের বাজেটের ধারণাকে স্বাগত জানিয়েছেন। সাধারণত এর অর্থ কম ব্যয়, কম উন্নয়ন প্রকল্প, কম কর্মসংস্থান এবং সামগ্রিকভাবে একটি অর্থনৈতিক ধাক্কা। তবে এবার তারা ভিন্নভাবে দেখছেন। উন্নয়ন অর্থনীতিবিদ জায়েদ বখত নিক্কেইকে বলেছেন, দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি উচ্চ মূল্যস্ফীতি, কম কর রাজস্ব এবং দুর্বল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভসহ অনেক চাপের সম্মুখীন।
জায়েদ বখত বলেন, ‘আমরা একটি সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি অনুসরণ করছি এবং যদি আমরা একটি সম্প্রসারণমূলক আর্থিক নীতি গ্রহণ করি, তবে তা সাংঘর্ষিক হবে।’ তিনি যুক্তি দেন যে, একটি রক্ষণশীল বাজেট সামষ্টিক অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করবে। বখত আরও বলেন, ‘গত সরকারের আমলে অনেক অনুৎপাদনশীল ও প্রান্তিক প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল এবং দুর্নীতির অভিযোগও ছিল—তাই বাজেট বড় ছিল।’
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক লিড ইকোনমিস্ট জাহিদ হোসেনও ছোট বাজেটকে ‘প্রবৃদ্ধিকেন্দ্রিক’ বলে মনে করেন। তিনি বলেন, ‘যদি আপনি মূল্যস্ফীতির দৃষ্টিকোণ থেকে চিন্তা করেন, আমাদের একটি ছোট বাজেট দরকার। যদি আপনি বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধির কথা বিবেচনা করেন, আপনার একটি ছোট ঘাটতি (বাজেটে) দরকার, যার জন্য আপনার একটি ছোট বাজেট দরকার। আপনি যদি বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা এবং তা নিয়ন্ত্রণে রাখার কথা ভাবেন, তবে একটি ছোট বাজেট সাহায্য করবে, বিশেষ করে ছোট এডিপি।’
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) একটি দল তাদের ঋণের শর্ত হিসেবে ঢাকায় সরকারি অর্থের হিসাব খতিয়ে দেখছে। একই সময়ে, বাংলাদেশ আগামী জুলাই মাস থেকে শুরু হওয়া অর্থবছরের জন্য প্রথমবারের মতো ছোট আকারের বাজেট তৈরি করছে। ছোট বাজেট তৈরির কারণ, দেশ নিয়মিতই বাজেট ব্যবহার ও বাস্তবায়নে পিছিয়ে থাকছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীল রাখার স্বার্থেই এমন বাজেট নেওয়া ভালো।
গত মার্চে অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, আগামী অর্থবছরের বাজেটের আকার চলতি বছরের চেয়ে ছোট হবে। চলতি বছরে বাজেটের পরিমাণ ছিল ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা বা ৬৫ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। এই বাজেটের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) জন্য বরাদ্দ ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা।
অর্থসচিব মো. খায়রুজ্জামান মজুমদার জাপানি সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়াকে বলেন, ‘আমরা আগামী অর্থবছরের বাজেট ছোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ তবে তিনি সম্ভাব্য বাজেটের আকার বা অন্যান্য বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি।
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট আনুষ্ঠানিকভাবে জুনের প্রথম সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে। গত আগস্টে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময় বাংলাদেশ সব সময় ৫ থেকে ১২ শতাংশ পর্যন্ত বাজেট বাড়িয়েছে। অথচ ২০২১ অর্থবছরে অব্যবহৃত বাজেটের পরিমাণ ছিল ১৯ শতাংশ এবং ২০২২ ও ২০২৩ অর্থবছরে তা যথাক্রমে ১৪ ও ১৫ শতাংশ ছিল।
চলতি অর্থবছরেও বাজেট ব্যবহারের একই রকম চিত্র দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি)। রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত বেশ কিছু প্রকল্প এডিপির অন্তর্ভুক্ত। ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রথম আট মাসে এডিপি ব্যয় ছিল মাত্র ২৪.২৭ শতাংশ, যা গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।
এডিপি বাস্তবায়নের হার কম হওয়ার প্রধান কারণ—গত বছর হাসিনার ক্ষমতা থেকে বিদায়। এর ফলে বড় ধরনের রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হয়, প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল হয়, কর্মকর্তারা সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধাগ্রস্ত হন, বিদেশি তহবিল ছাড়ের গতি কমে যায় এবং সরকারের মনোযোগ উন্নয়ন থেকে সরে গিয়ে সংস্কারের দিকে বেশি যায়। এই প্রেক্ষাপটে বাজেট প্রণয়ন প্রসঙ্গে খায়রুজ্জামান মজুমদার বলেন, ‘বাস্তবায়নের হার যখন খুব কম, তখন বিপুল পরিমাণ অর্থ আটকে রাখা যৌক্তিক নয়।’
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বেশ কয়েকবার আগামী বাজেটকে ‘আরও বাস্তবসম্মত’ ও কম ‘উচ্চাভিলাষী’ বলে উল্লেখ করেছেন। দাতা সংস্থা আইএমএফের চাপের কারণেও বাংলাদেশকে ছোট আকারের বাজেট করতে হচ্ছে। সংস্থাটির একটি দল ঢাকায় ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে শর্ত পূরণের অগ্রগতি পর্যালোচনা করছে। ২০২৩ সালে এই ঋণ কর্মসূচি শুরু হয়েছিল। আইএমএফ চায় সরকার আগামী বাজেটে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা বাড়াক এবং জিডিপিতে করের অনুপাত শূন্য দশমিক ৯ শতাংশ বৃদ্ধি করুক।
বাংলাদেশের রাজস্ব কর্মকর্তারা আইএমএফের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আত্মবিশ্বাসী নন। কারণ, নতুন সরকারের অধীনে ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির হয়ে পড়েছে এবং বেসরকারি বিনিয়োগ কমেছে। এ কারণে অর্থ মন্ত্রণালয় ব্যয় সীমিত করার এবং নতুন বাজেটে বাজেট ঘাটতি ৪ শতাংশের নিচে রাখার কথা বিবেচনা করছে।
অর্থনীতিবিদেরা ছোট আকারের বাজেটের ধারণাকে স্বাগত জানিয়েছেন। সাধারণত এর অর্থ কম ব্যয়, কম উন্নয়ন প্রকল্প, কম কর্মসংস্থান এবং সামগ্রিকভাবে একটি অর্থনৈতিক ধাক্কা। তবে এবার তারা ভিন্নভাবে দেখছেন। উন্নয়ন অর্থনীতিবিদ জায়েদ বখত নিক্কেইকে বলেছেন, দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি উচ্চ মূল্যস্ফীতি, কম কর রাজস্ব এবং দুর্বল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভসহ অনেক চাপের সম্মুখীন।
জায়েদ বখত বলেন, ‘আমরা একটি সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি অনুসরণ করছি এবং যদি আমরা একটি সম্প্রসারণমূলক আর্থিক নীতি গ্রহণ করি, তবে তা সাংঘর্ষিক হবে।’ তিনি যুক্তি দেন যে, একটি রক্ষণশীল বাজেট সামষ্টিক অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করবে। বখত আরও বলেন, ‘গত সরকারের আমলে অনেক অনুৎপাদনশীল ও প্রান্তিক প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল এবং দুর্নীতির অভিযোগও ছিল—তাই বাজেট বড় ছিল।’
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক লিড ইকোনমিস্ট জাহিদ হোসেনও ছোট বাজেটকে ‘প্রবৃদ্ধিকেন্দ্রিক’ বলে মনে করেন। তিনি বলেন, ‘যদি আপনি মূল্যস্ফীতির দৃষ্টিকোণ থেকে চিন্তা করেন, আমাদের একটি ছোট বাজেট দরকার। যদি আপনি বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধির কথা বিবেচনা করেন, আপনার একটি ছোট ঘাটতি (বাজেটে) দরকার, যার জন্য আপনার একটি ছোট বাজেট দরকার। আপনি যদি বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা এবং তা নিয়ন্ত্রণে রাখার কথা ভাবেন, তবে একটি ছোট বাজেট সাহায্য করবে, বিশেষ করে ছোট এডিপি।’
সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চলতি মাসের ২৭ এপ্রিল থেকে কার্গো অপারেশন চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনায় আজ বিমানবন্দরটি পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
৪ ঘণ্টা আগেচলতি মাসে উচ্চপর্যায়ের একটি জার্মান ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করেছে। এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা। এই প্রতিনিধিদলে জার্মান পররাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, দেশটির রপ্তানি ঋণ সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর
১১ ঘণ্টা আগেবিশ্বখ্যাত অডিট ফার্ম পিডব্লিউসি বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। বিশালাকার এই অ্যাকাউন্টিং ফার্মটির কর্তাব্যক্তিদের মতে, ছোট, ঝুঁকিপূর্ণ বা অলাভজনক বিবেচিত এক ডজনের বেশি দেশে ব্যবসা বন্ধ করেছে। কেলেঙ্কারির পুনরাবৃত্তি এড়াতেই তাদের এই পদক্ষেপ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল...
১৪ ঘণ্টা আগেচলতি অর্থবছরের মাত্র তিন মাস বাকি থাকলেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে এখনো খরচ করা বাকি রয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য বলছে, জুলাই-মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে খরচ হয়েছে ৮২ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা, যা মোট সংশোধিত এডিপির...
২০ ঘণ্টা আগে