জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা অনুমোদনের সময় অর্থনীতির বেশ কিছু ক্ষেত্রে সংস্কারসহ মোট ৪৭টি শর্ত ও পরামর্শ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এসব শর্ত পরিপালনে অগ্রগতি পর্যালোচনায় ঢাকা সফরে আসা আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছে। গত ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে গতকাল ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এসব বৈঠকে বেশির ভাগ শর্ত পালন নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করলেও ডলারের দাম বেঁধে দেওয়া, খেলাপি ঋণের তথ্য গোপনের কিছু বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছেন তাঁরা। বাংলাদেশ ব্যাংকসংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে মুদ্রানীতি, মূল্যস্ফীতি, ডলারের বাজার, রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, আন্তর্জাতিক লেনদেন (বিওপি) পদ্ধতি, রাজস্ব সংস্কার, ব্যাংকের তারল্য পরিস্থিতি, খেলাপি ঋণ ও নিত্যপণ্যের আমদানিতে ভর্তুকিসহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে প্রতিনিধিদলটি ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের শর্ত হিসাবে জুড়ে দেওয়া পরামর্শগুলো কতটুকু বাস্তবায়ন হয়েছে, তার চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছে। হাতে গোনা কয়েকটি শর্ত ছাড়া প্রায় সবকিছুর বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে তারা। কিন্তু ডলারের দর বেঁধে দেওয়া, রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি, কৌশলে খেলাপি ঋণের তথ্য গোপন, মোট দেশজ উৎপাদন ও রাজস্ব আদায় অনুপাতে (কর-জিডিপি অনুপাত) ঘাটতি ও রপ্তানি আয়ের হিসাব নিয়ে ব্যাপক আপত্তি তুলেছে আইএমএফ প্রতিনিধিদল।
বাংলাদেশ ব্যাংক আইএমএফের পরামর্শে রিজার্ভ হিসাবায়নে বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল মেনে চলছে। একই সঙ্গে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ (এনআইআর) হিসাবে সংরক্ষণ করছে। কিন্তু ডলার বিক্রি বন্ধের প্রতিশ্রুতির পরও আইএফটির চুক্তির কারণে সরাসরি ডলার না বিক্রি করে বিশেষ বিল পরিশোধে রিজার্ভ ক্ষয় হচ্ছে, যা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে আইএমএফ প্রতিনিধিদল। বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দর সর্বোচ্চ ১২০ টাকা বেঁধে দিয়েছে। বিষয়টিতে আপত্তি জানিয়ে ডলারের দর বাজারের ওপর ছেড়ে দিয়ে সুষ্ঠু রিজার্ভ ব্যবস্থাপনার পরামর্শ দিয়েছে তাঁরা। পাশাপাশি রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৪ বিলিয়ন ডলারের হিসাবে গরমিল খতিয়ে দেখার আগ্রহ প্রকাশ করেছে আইএমএফের দলটি। এ ছাড়া সেপ্টেম্বরের জন্য ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ ১৪ দশমিক ৮৮ বিলিয়ন সংরক্ষণের বিষয়ে কিছুটা ঘাটতি থাকলেও ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে সংস্থাটি।
বৈঠকে অংশ নেওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, আইএমএফ জানিয়েছে যে তাদের ৪৭টি শর্তের মধ্যে প্রায় ৪০টি শর্ত পূরণ কিংবা পূরণের পথে রয়েছে। এ জন্য তারা আগের ৪৭০ কোটি (৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন) ডলার ঋণের সঙ্গে নতুন করে চাওয়া ৩০০ কোটি (৩ বিলিয়ন) ডলার ঋণের বিষয়ে মোটামুটি ইতিবাচক। আর গভর্নর দেশে না থাকায় এবার মিশন নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। তবে আগামী ২২-২৪ অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্রে সংস্থাটির অনুষ্ঠিত বৈঠকে গভর্নরকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে মিশন প্রতিনিধিদল। সেখানে ঋণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইএমএফের সঙ্গে বৈঠক শেষ হয়েছে। সেখানে তারা মূল্যস্ফীতি, ডলার বাজার, রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, আন্তর্জাতিক লেনদেন (বিওপি) পদ্ধতি, রাজস্ব সংস্কার, ব্যাংকের তারল্য পরিস্থিতি, খেলাপি ছাড়া প্রায় সব বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছেন। আর আমরা তো চেষ্টা করছি। তারা বিষয়গুলো উপলব্ধি করেছেন। তবে গভর্নর দেশে না থাকায় আনুষ্ঠানিক কোনো সংবাদ সম্মেলন করা হয়নি।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২১ সালের আগস্ট মাসে মোট রিজার্ভের রেকর্ড ছিল ৪ হাজার ৮৬০ কোটি ডলার, যা কমতে কমতে মাত্র ৩৪ মাসে এসে নেমেছে ২ হাজার ৪০০ কোটির ঘরে। আর ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের কিছু বেশি। ব্যাংক খাতে গত জুন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে খেলাপি ঋণ দেখানো হয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা, যা মোট ঋণের প্রায় ১২ শতাংশ।
অন্য একটি সূত্রের তথ্য বলছে, অর্থঋণ আদালতে মামলায় আটকা খেলাপি ঋণ প্রায় ২ লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকা। অবলোপন (রাইট অফ) করা ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা। এই দুই ধরনের খেলাপি ঋণ ব্যাংকের ব্যালান্সশিটে দেখানো হয় না। অপর দিকে খেলাপি ঠেকাতে গত পাঁচ বছরে আড়াই লাখ কোটি টাকার বেশি ঋণ পুনঃতফসিল করেছে ব্যাংকগুলো। তার মধ্যে একটা অংশ খেলাপি হয়েছে। সব মিলে আইএমএফের হিসাবে খেলাপি ঋণ প্রায় পৌনে ৬ লাখ কোটি টাকা। আর দেশে মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১৫ লাখ কোটি টাকা। এটি বিতরণ করা ঋণের প্রায় ৩৭ শতাংশ। অথচ আইএমএফ ২০২৬ সালের মধ্যে প্রকৃত খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশের নিতে নামাতে শর্ত দিয়েছে।
বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা অনুমোদনের সময় অর্থনীতির বেশ কিছু ক্ষেত্রে সংস্কারসহ মোট ৪৭টি শর্ত ও পরামর্শ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এসব শর্ত পরিপালনে অগ্রগতি পর্যালোচনায় ঢাকা সফরে আসা আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছে। গত ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে গতকাল ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এসব বৈঠকে বেশির ভাগ শর্ত পালন নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করলেও ডলারের দাম বেঁধে দেওয়া, খেলাপি ঋণের তথ্য গোপনের কিছু বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছেন তাঁরা। বাংলাদেশ ব্যাংকসংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে মুদ্রানীতি, মূল্যস্ফীতি, ডলারের বাজার, রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, আন্তর্জাতিক লেনদেন (বিওপি) পদ্ধতি, রাজস্ব সংস্কার, ব্যাংকের তারল্য পরিস্থিতি, খেলাপি ঋণ ও নিত্যপণ্যের আমদানিতে ভর্তুকিসহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে প্রতিনিধিদলটি ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের শর্ত হিসাবে জুড়ে দেওয়া পরামর্শগুলো কতটুকু বাস্তবায়ন হয়েছে, তার চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছে। হাতে গোনা কয়েকটি শর্ত ছাড়া প্রায় সবকিছুর বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে তারা। কিন্তু ডলারের দর বেঁধে দেওয়া, রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি, কৌশলে খেলাপি ঋণের তথ্য গোপন, মোট দেশজ উৎপাদন ও রাজস্ব আদায় অনুপাতে (কর-জিডিপি অনুপাত) ঘাটতি ও রপ্তানি আয়ের হিসাব নিয়ে ব্যাপক আপত্তি তুলেছে আইএমএফ প্রতিনিধিদল।
বাংলাদেশ ব্যাংক আইএমএফের পরামর্শে রিজার্ভ হিসাবায়নে বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল মেনে চলছে। একই সঙ্গে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ (এনআইআর) হিসাবে সংরক্ষণ করছে। কিন্তু ডলার বিক্রি বন্ধের প্রতিশ্রুতির পরও আইএফটির চুক্তির কারণে সরাসরি ডলার না বিক্রি করে বিশেষ বিল পরিশোধে রিজার্ভ ক্ষয় হচ্ছে, যা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে আইএমএফ প্রতিনিধিদল। বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দর সর্বোচ্চ ১২০ টাকা বেঁধে দিয়েছে। বিষয়টিতে আপত্তি জানিয়ে ডলারের দর বাজারের ওপর ছেড়ে দিয়ে সুষ্ঠু রিজার্ভ ব্যবস্থাপনার পরামর্শ দিয়েছে তাঁরা। পাশাপাশি রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৪ বিলিয়ন ডলারের হিসাবে গরমিল খতিয়ে দেখার আগ্রহ প্রকাশ করেছে আইএমএফের দলটি। এ ছাড়া সেপ্টেম্বরের জন্য ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ ১৪ দশমিক ৮৮ বিলিয়ন সংরক্ষণের বিষয়ে কিছুটা ঘাটতি থাকলেও ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে সংস্থাটি।
বৈঠকে অংশ নেওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, আইএমএফ জানিয়েছে যে তাদের ৪৭টি শর্তের মধ্যে প্রায় ৪০টি শর্ত পূরণ কিংবা পূরণের পথে রয়েছে। এ জন্য তারা আগের ৪৭০ কোটি (৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন) ডলার ঋণের সঙ্গে নতুন করে চাওয়া ৩০০ কোটি (৩ বিলিয়ন) ডলার ঋণের বিষয়ে মোটামুটি ইতিবাচক। আর গভর্নর দেশে না থাকায় এবার মিশন নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। তবে আগামী ২২-২৪ অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্রে সংস্থাটির অনুষ্ঠিত বৈঠকে গভর্নরকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে মিশন প্রতিনিধিদল। সেখানে ঋণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইএমএফের সঙ্গে বৈঠক শেষ হয়েছে। সেখানে তারা মূল্যস্ফীতি, ডলার বাজার, রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, আন্তর্জাতিক লেনদেন (বিওপি) পদ্ধতি, রাজস্ব সংস্কার, ব্যাংকের তারল্য পরিস্থিতি, খেলাপি ছাড়া প্রায় সব বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছেন। আর আমরা তো চেষ্টা করছি। তারা বিষয়গুলো উপলব্ধি করেছেন। তবে গভর্নর দেশে না থাকায় আনুষ্ঠানিক কোনো সংবাদ সম্মেলন করা হয়নি।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২১ সালের আগস্ট মাসে মোট রিজার্ভের রেকর্ড ছিল ৪ হাজার ৮৬০ কোটি ডলার, যা কমতে কমতে মাত্র ৩৪ মাসে এসে নেমেছে ২ হাজার ৪০০ কোটির ঘরে। আর ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের কিছু বেশি। ব্যাংক খাতে গত জুন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে খেলাপি ঋণ দেখানো হয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা, যা মোট ঋণের প্রায় ১২ শতাংশ।
অন্য একটি সূত্রের তথ্য বলছে, অর্থঋণ আদালতে মামলায় আটকা খেলাপি ঋণ প্রায় ২ লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকা। অবলোপন (রাইট অফ) করা ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা। এই দুই ধরনের খেলাপি ঋণ ব্যাংকের ব্যালান্সশিটে দেখানো হয় না। অপর দিকে খেলাপি ঠেকাতে গত পাঁচ বছরে আড়াই লাখ কোটি টাকার বেশি ঋণ পুনঃতফসিল করেছে ব্যাংকগুলো। তার মধ্যে একটা অংশ খেলাপি হয়েছে। সব মিলে আইএমএফের হিসাবে খেলাপি ঋণ প্রায় পৌনে ৬ লাখ কোটি টাকা। আর দেশে মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১৫ লাখ কোটি টাকা। এটি বিতরণ করা ঋণের প্রায় ৩৭ শতাংশ। অথচ আইএমএফ ২০২৬ সালের মধ্যে প্রকৃত খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশের নিতে নামাতে শর্ত দিয়েছে।
‘মিডিয়াকম ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট ২০২৫’-এর চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সংবাদভিত্তিক টিভি চ্যানেল নিউজ ২৪। আজ শনিবার গুলশান-২-এ অবস্থিত মিডিয়াকমের নিজস্ব প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে হারিয়ে শিরোপা জয় করে এই গণমাধ্যম।
১ ঘণ্টা আগেএনআরবি ব্যাংক পিএলসির বার্ষিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সভার আয়োজন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি ব্যবসায়িক অবস্থান মূল্যায়ন এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে ‘বিজনেস পলিসি ও প্ল্যানিং কনফারেন্স-২০২৫’-এর আয়োজন করেছে। ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইনের সভাপতিত্বে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধানেরা, শাখাপ্রধানেরা, সব উপশাখা এবং অফশোর ব্যাংকিং ইউন
২ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বর্তমানে ৪০০ শাখা, ২৬৫ উপশাখা, ২ হাজার ৭৮৩ এজেন্ট আউটলেট, ৩ হাজার ৪০ এটিএম-সিআরএম বুথের মাধ্যমে ২ কোটি ৫০ লাখ গ্রাহককে সেবা দিচ্ছে। ১ লাখ ৬১ হাজার কোটি টাকার আমানত; যা বিগত বছরের তুলনায় ৮ হাজার কোটি টাকার বেশি এবং ১ লাখ ৫৯ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগের মাইলফলক স্পর্শ করেছে ২০২৪ সালে। বিগত
২ ঘণ্টা আগে