নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে সহায়তা হিসেবে বাংলাদেশকে ১০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে দক্ষিণ কোরিয়া। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রতি ডলার ৮৫ টাকা হিসেবে এ ঋণের পরিমাণ প্রায় ৮৫০ কোটি টাকা। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের মধ্যে এ-সংক্রান্ত ‘প্রোগ্রাম লোন ফর সাসটেইনেবল ইকোনমিক রিকভারি’ ঋণচুক্তি সই হয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষে ইআরডির অণুবিভাগের এশীয় উইংয়ের প্রধান (অতিরিক্ত সচিব) মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং দক্ষিণ কোরিয়ার পক্ষে কোরিয়া এক্সিম ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক কিম তে সো চুক্তিতে সই করেন।
এ সম্পর্কিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, করোনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে সহায়তার অংশ হিসেবে ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন ফান্ড (ইডিসিএফ) থেকে এ ঋণ সহায়তা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। ২০২১ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত নতুন ইডিসিএফ ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তির অধীনে এটিই প্রথম ঋণচুক্তি। চুক্তি অনুযায়ী, দক্ষিণ কোরিয়া পাঁচ বছরের জন্য বাংলাদেশকে ৭০০ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত স্বল্প সুদে ঋণ দেবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, কোরিয়া সে দেশের এক্সিম ব্যাংকের মাধ্যমে ১৯৯৩ সাল থেকে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামো উন্নয়ন এবং তথ্য প্রযুক্তির প্রসারে নমনীয় ঋণ সহায়তা দিয়ে আসছে। এ ঋণের বার্ষিক সুদহার শূন্য দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং ঋণ পরিশোধকাল ১৫ (পনেরো) বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ মোট ৪০ বছর।
ইআরডি জানায়, এ প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের ঘাটতি বাজেটের জন্য বৈচিত্র্যময় উৎস সৃষ্টি হবে। এর আওতায় ইসলামিক ব্যাংকগুলোকে সরকারের ঋণ গ্রহণ কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা, ডিজিটালাইজেশনসহ উন্নত কর ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কর ফাঁকি রোধ এবং ভ্যাট আদায় নিশ্চিত করা হবে। পাশাপাশি এ কর্মসূচির মাধ্যমে করদাতার সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আয়কর আহরণ বাড়ানো হবে। এ ছাড়া দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে উন্নত কর সেবা প্রদান, উইথহোল্ডিং করের জন্য ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে উন্নত ব্যবস্থাপনা, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত উদ্যোক্তাদের সহায়তা এবং অর্থনীতির গতি পুনরুদ্ধারে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
এর আগে করোনা মহামারি মোকাবিলায় ২০২০ সালের ডিসেম্বরে দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশকে বাজেট সহায়তা হিসেবে ৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা দিয়েছিল।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ইডিসিএফ ঋণপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। এ পর্যন্ত কোরিয়া বাংলাদেশের ২৪টি উন্নয়ন প্রকল্পে ইডিসিএফের মাধ্যমে ১২০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দিয়েছে।
করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে সহায়তা হিসেবে বাংলাদেশকে ১০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে দক্ষিণ কোরিয়া। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রতি ডলার ৮৫ টাকা হিসেবে এ ঋণের পরিমাণ প্রায় ৮৫০ কোটি টাকা। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের মধ্যে এ-সংক্রান্ত ‘প্রোগ্রাম লোন ফর সাসটেইনেবল ইকোনমিক রিকভারি’ ঋণচুক্তি সই হয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষে ইআরডির অণুবিভাগের এশীয় উইংয়ের প্রধান (অতিরিক্ত সচিব) মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং দক্ষিণ কোরিয়ার পক্ষে কোরিয়া এক্সিম ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক কিম তে সো চুক্তিতে সই করেন।
এ সম্পর্কিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, করোনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে সহায়তার অংশ হিসেবে ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন ফান্ড (ইডিসিএফ) থেকে এ ঋণ সহায়তা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। ২০২১ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত নতুন ইডিসিএফ ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তির অধীনে এটিই প্রথম ঋণচুক্তি। চুক্তি অনুযায়ী, দক্ষিণ কোরিয়া পাঁচ বছরের জন্য বাংলাদেশকে ৭০০ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত স্বল্প সুদে ঋণ দেবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, কোরিয়া সে দেশের এক্সিম ব্যাংকের মাধ্যমে ১৯৯৩ সাল থেকে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামো উন্নয়ন এবং তথ্য প্রযুক্তির প্রসারে নমনীয় ঋণ সহায়তা দিয়ে আসছে। এ ঋণের বার্ষিক সুদহার শূন্য দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং ঋণ পরিশোধকাল ১৫ (পনেরো) বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ মোট ৪০ বছর।
ইআরডি জানায়, এ প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের ঘাটতি বাজেটের জন্য বৈচিত্র্যময় উৎস সৃষ্টি হবে। এর আওতায় ইসলামিক ব্যাংকগুলোকে সরকারের ঋণ গ্রহণ কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা, ডিজিটালাইজেশনসহ উন্নত কর ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কর ফাঁকি রোধ এবং ভ্যাট আদায় নিশ্চিত করা হবে। পাশাপাশি এ কর্মসূচির মাধ্যমে করদাতার সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আয়কর আহরণ বাড়ানো হবে। এ ছাড়া দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে উন্নত কর সেবা প্রদান, উইথহোল্ডিং করের জন্য ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে উন্নত ব্যবস্থাপনা, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত উদ্যোক্তাদের সহায়তা এবং অর্থনীতির গতি পুনরুদ্ধারে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
এর আগে করোনা মহামারি মোকাবিলায় ২০২০ সালের ডিসেম্বরে দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশকে বাজেট সহায়তা হিসেবে ৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা দিয়েছিল।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ইডিসিএফ ঋণপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। এ পর্যন্ত কোরিয়া বাংলাদেশের ২৪টি উন্নয়ন প্রকল্পে ইডিসিএফের মাধ্যমে ১২০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দিয়েছে।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
২ ঘণ্টা আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
৪ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৫ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৫ ঘণ্টা আগে