নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিমা খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) নতুন চেয়ারম্যান ড. এম আসলাম আলম বলেছেন, ‘গ্রাহকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে মনোযোগী হওয়া, সবার নৈতিকতা-মূল্যবোধের সদ্ব্যবহার করা এবং নিষ্ঠা-আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে বিমা খাতের দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত সমস্যার সমাধান করা সম্ভব।’
আজ বৃহস্পতিবার মতিঝিলে আইডিআরএ কার্যালয়ে সাধারণ বিমা কোম্পানিগুলোর চেয়ারম্যান ও মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। সভায় আইডিআরএর সদস্য, নির্বাহী পরিচালক, পরিচালক, উপপরিচালকেরা উপস্থিত ছিলেন।
আইডিআরএ চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় আমাদের দেশেও বিমার প্রতি ইতিবাচক মনোভাব তৈরি এবং মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা এবং আইডিআরএর আন্তরিকতার বিকল্প নেই।’
তিনি বলেন, পুরোনো রীতিনীতি-কৌশল পরিহার করে, যুগোপযোগী পরিবর্তন আনয়নে ব্যাপক সংস্কার প্রয়োজন, যা করা সম্ভব হলে বিমা সেক্টরে ইতিবাচক পরিবর্তন দ্বারা দেশের সার্বিক অর্থনীতির প্রসারে বিমা খাত উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারবে।
আসলাম আলম বলেন, আইনগত জটিলতা থাকলে, তা সংস্কারে ও বাস্তবায়নে নিবিড়ভাবে কাজ করবেন। ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় বিমা সেক্টরের উন্নয়নে সবাইকে অভিন্ন উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করতে হবে।
সভায় বক্তব্য রাখেন এশিয়া ইনস্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ইমাম শাহীন, গ্রিন ডেল্টার মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা চৌধুরী, প্রগতি ইনস্যুরেন্সের ভাইস চেয়ারম্যান তাবিথ আউয়াল, কর্ণফুলী ইনস্যুরেন্সের ভাইস চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ পাভেল, গ্লোবাল ইনস্যুরেন্সের চেয়ারম্যান সায়ীদ আহমেদ প্রমুখ।
সভায় বিমা খাতের প্রতিনিধিরা অতিরিক্ত কমিশন দেওয়ার চর্চা, সাধারণ বিমা করপোরেশনের সঙ্গে সুসম্পর্কের অভাব, সড়ক আইনের জন্য মটর ইনস্যুরেন্স বন্ধ হয়ে যাওয়া, কিছু বিমা কোম্পানির এবং জনগণের সচেতনতার অভাব ইত্যাদি সমস্যার কথা তুলে ধরেন। এসব সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারলে ব্যবসা পরিচালনা সহজ হবে বলে অভিমত দেন তাঁরা।
বিমা খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) নতুন চেয়ারম্যান ড. এম আসলাম আলম বলেছেন, ‘গ্রাহকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে মনোযোগী হওয়া, সবার নৈতিকতা-মূল্যবোধের সদ্ব্যবহার করা এবং নিষ্ঠা-আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে বিমা খাতের দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত সমস্যার সমাধান করা সম্ভব।’
আজ বৃহস্পতিবার মতিঝিলে আইডিআরএ কার্যালয়ে সাধারণ বিমা কোম্পানিগুলোর চেয়ারম্যান ও মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। সভায় আইডিআরএর সদস্য, নির্বাহী পরিচালক, পরিচালক, উপপরিচালকেরা উপস্থিত ছিলেন।
আইডিআরএ চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় আমাদের দেশেও বিমার প্রতি ইতিবাচক মনোভাব তৈরি এবং মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা এবং আইডিআরএর আন্তরিকতার বিকল্প নেই।’
তিনি বলেন, পুরোনো রীতিনীতি-কৌশল পরিহার করে, যুগোপযোগী পরিবর্তন আনয়নে ব্যাপক সংস্কার প্রয়োজন, যা করা সম্ভব হলে বিমা সেক্টরে ইতিবাচক পরিবর্তন দ্বারা দেশের সার্বিক অর্থনীতির প্রসারে বিমা খাত উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারবে।
আসলাম আলম বলেন, আইনগত জটিলতা থাকলে, তা সংস্কারে ও বাস্তবায়নে নিবিড়ভাবে কাজ করবেন। ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় বিমা সেক্টরের উন্নয়নে সবাইকে অভিন্ন উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করতে হবে।
সভায় বক্তব্য রাখেন এশিয়া ইনস্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ইমাম শাহীন, গ্রিন ডেল্টার মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা চৌধুরী, প্রগতি ইনস্যুরেন্সের ভাইস চেয়ারম্যান তাবিথ আউয়াল, কর্ণফুলী ইনস্যুরেন্সের ভাইস চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ পাভেল, গ্লোবাল ইনস্যুরেন্সের চেয়ারম্যান সায়ীদ আহমেদ প্রমুখ।
সভায় বিমা খাতের প্রতিনিধিরা অতিরিক্ত কমিশন দেওয়ার চর্চা, সাধারণ বিমা করপোরেশনের সঙ্গে সুসম্পর্কের অভাব, সড়ক আইনের জন্য মটর ইনস্যুরেন্স বন্ধ হয়ে যাওয়া, কিছু বিমা কোম্পানির এবং জনগণের সচেতনতার অভাব ইত্যাদি সমস্যার কথা তুলে ধরেন। এসব সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারলে ব্যবসা পরিচালনা সহজ হবে বলে অভিমত দেন তাঁরা।
ঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২২ মিনিট আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
২ ঘণ্টা আগে