অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: করোনা মহামারি এবং সেনা অভ্যুত্থানের পর বিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে মিয়ানমারের অর্থনীতি। চলতি বছরের শেষ দিকে দেশটির অর্ধেক জনগোষ্ঠীই দারিদ্র্যে নিপতিত হবে বলে জাতিসংঘের নতুন একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
খাদ্যদ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি, আয় এবং মজুরির উল্লেখযোগ্য হ্রাস, ব্যাংকসেবা এবং স্বাস্থ্যসেবায় বিপর্যয়, অপর্যাপ্ত সামাজিক নিরাপত্তা মিয়ানমারের লাখ লাখ মানুষকে দারিদ্রস্যসীমার নিচে ঠেলে দিচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নারী এবং শিশুরা।
গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত জাতিসংঘের প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল না হলে ২০২২ সালের মধ্যে প্রায় আড়াই কোটি মানুষ দরিদ্রতার মধ্যে জীবনযাপন করবে।
জাতিসংঘ বলছে, এই ধরনের অর্থনৈতিক বিপর্যয় মিয়ানমারে ২০০৫ সালের পর আর দেখা যায়নি। এর আগেও দেশটিতে সেনারা শাসন করেছে। তখনও বিশ্ব থেকে একরকম বিচ্ছিন্ন ছিল মিয়ানমার।
এ নিয়ে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির ( ইউএনডিপি) পরিচালক আছিম স্টেইনার বলেন, আমরা ঘনায়মান এক ট্র্যাজেডির সাথে লড়াই করছি। ভেঙে পড়া একটি সাপ্লাই চেইন দেখছি। যেখানে জনগণ সেনাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে। এছাড়া পণ্য এবং সেবার জন্যও সেখানে আন্দোলন করতে হচ্ছে। ব্যাংকিং ব্যবস্থা স্থবির হয়ে পড়েছে। রেমিট্যান্স আসছে না। সামাজিক সুরক্ষার জন্য দরিদ্রদের যে অর্থ সহায়তা দেওয়া হতো সেগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। এগুলো দ্রুতই প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে।
জাতিসংঘ বলছে, ২০১১ সালে সেনাশাসন থেকে একপ্রকার মুক্ত হয়েছিল মিয়ানমার। গণতান্ত্রিক শাসন শুরু হওয়ার পর অর্থনৈতিক উন্নতির দিকেই যাচ্ছিল দেশটি। ২০০৫ সালে মিয়ানমারে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ছিল ৪৮ দশমিক ২ শতাংশ। ২০১৭ সালে এটি কমে দাঁড়ায় ২৪ দশমিক ৮ শতাংশ। কিন্তু এটি তখনও এশিয়ার অন্যতম দরিদ্র দেশ হিসেবে বিবেচিত হতো। মিয়ানমারের জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ মানুষই স্বল্প বা অনিশ্চিত আয়ের মাধ্যমে জীবনধারণ করেন। করোনার কারণে দরিদ্র লোকেরা আরও ধাক্কা খেয়েছে। লকডাউন এবং বিধিনিষেধ আরোপ করার কারণে সেখানকার সাপ্লাই চেইন এবং ব্যবসা–বাণিজ্য বিশেষ করে আমদানি-রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া ছোট ব্যবসায়ী, দর্জির মতো পেশাজীবীরাও পড়েছেন বিপাকে। গত বছরের ডিসেম্বর নাগাদ মিয়ানমারের ৪ লাখ ২০ হাজার প্রবাসী দেশে ফিরে এসেছেন। ২০২০ সালের শেষ নাগাদ মিয়ানমারের ৮৩ শতাংশ পরিবারের অভিযোগ ছিল, করোনার কারণে তাদের আয় অর্ধেকে নেমে এসেছে।
মিয়ানমার দ্বিতীয় ধাক্কাটি খায় গত ১ ফেব্রুয়ারি সকালে। ওইদিন দেশটির নির্বাচিত নেত্রী অং সান সুচিসহ তাঁর দলের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী।
এরপর থেকেই সেনাবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। এতে অংশ নেন দেশটির শিক্ষক, চিকিৎসক, শ্রমিক এবং সাধারণ মানুষ। এতে আরও থমকে যায় অর্থনীতি।
মিয়াননারের মানবাধিকার সংগঠন অ্যাসিস্ট্যান্স অ্যাসোসিয়েশন অব পলিটিক্যাল প্রিজনার্সের তথ্য অনুযায়ী, দেশটিতে সেনাবিরোধী আন্দোলনে এখন পর্যন্ত ৭৫০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। পাশাপাশি গ্রেপ্তার হয়েছে সাড়ে চার হাজার আন্দোলনকারী।
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনা মহামারি এবং সেনাশাসন দেশটির জনসংখ্যাকে দারিদ্র্যের মধ্যে ডুবিয়ে দিচ্ছে। এমন চলতে থাকলে আগামী বছরের মধ্যে মিয়ানমারে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা দ্বিগুণ হবে।
এছাড়া মিয়ানমারের শহরে দারিদ্র্য তিনগুণ বেড়েছে। কারণ এখানে করোনা মহামারির প্রকোপ এবং সেনাদের ধরপাকড়ের হার সবচেয়ে বেশি।
জাতিসংঘ শিশু তহবিলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, মিয়ানমারের নারী এবং শিশুদের সবচেয়ে বেশি চাপ সহ্য করতে হবে। দারিদ্র্য বাড়ার কারণে শিশুরা স্কুলে যেতে পারবে না। এছাড়া স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধসে পড়েছে মিয়ানমারে। আর এসব কিছু মিলিয়ে শিশুদের ওপর মানসিক, শারীরিক, অর্থনৈতিক প্রভাব ফেলবে অচিরেই।
মিয়ানমারের যেসব পরিবারের প্রধান উপার্জনকারী নারী সেগুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে । কারণ নারীরা যেসব খাতে বেশি কাজ করেন সবগুলোই করোনা মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ পোশাক কারখানার কথা বলা যেতে পারে। এছাড়া করোনায় নারীদের ঘাড়েই সংসার খরচের ভার বেড়েছে। অনেক শিশুকে বাধ্য হয়ে শ্রমিকের কাজ করতে হচ্ছে।
মিয়ানমারের চিকিৎসকরা বলছেন, করোনা এবং সেনাশাসন একটির সঙ্গে আরেকটি সম্পর্কিত। গণতান্ত্রিক সরকার উৎখাতের পর করোনা পরীক্ষাও কমে গেছে।
জাতিংঘের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, করোনা মহামারি পরবর্তী মিয়ানমারের আগের অবস্থায় ফিরে যাওয়ার যে সুযোগ ছিল সেটিও সেনাশাসনের কারণে লাইনচ্যুত হয়ে গেছে। মিয়ানমারে অনেক ট্রাক ড্রাইভার, রেলকর্মী এবং গুরুত্বপূর্ণ বন্দরের কর্মীরা এরই মধ্যে কাজ থামিয়ে দিয়েছেন।
ইউএনডিপি বলছে, মিয়ানমারের ৮০ শতাংশ বাণিজ্য হয়ে থাকে সমুদ্রপথে। সেখানে অনেক শিপিং কোম্পানি এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। বন্দরের মাধ্যমে বাণিজ্য ৬৪ শতাংশ কমে গেছে।
ঢাকা: করোনা মহামারি এবং সেনা অভ্যুত্থানের পর বিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে মিয়ানমারের অর্থনীতি। চলতি বছরের শেষ দিকে দেশটির অর্ধেক জনগোষ্ঠীই দারিদ্র্যে নিপতিত হবে বলে জাতিসংঘের নতুন একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
খাদ্যদ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি, আয় এবং মজুরির উল্লেখযোগ্য হ্রাস, ব্যাংকসেবা এবং স্বাস্থ্যসেবায় বিপর্যয়, অপর্যাপ্ত সামাজিক নিরাপত্তা মিয়ানমারের লাখ লাখ মানুষকে দারিদ্রস্যসীমার নিচে ঠেলে দিচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নারী এবং শিশুরা।
গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত জাতিসংঘের প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল না হলে ২০২২ সালের মধ্যে প্রায় আড়াই কোটি মানুষ দরিদ্রতার মধ্যে জীবনযাপন করবে।
জাতিসংঘ বলছে, এই ধরনের অর্থনৈতিক বিপর্যয় মিয়ানমারে ২০০৫ সালের পর আর দেখা যায়নি। এর আগেও দেশটিতে সেনারা শাসন করেছে। তখনও বিশ্ব থেকে একরকম বিচ্ছিন্ন ছিল মিয়ানমার।
এ নিয়ে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির ( ইউএনডিপি) পরিচালক আছিম স্টেইনার বলেন, আমরা ঘনায়মান এক ট্র্যাজেডির সাথে লড়াই করছি। ভেঙে পড়া একটি সাপ্লাই চেইন দেখছি। যেখানে জনগণ সেনাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে। এছাড়া পণ্য এবং সেবার জন্যও সেখানে আন্দোলন করতে হচ্ছে। ব্যাংকিং ব্যবস্থা স্থবির হয়ে পড়েছে। রেমিট্যান্স আসছে না। সামাজিক সুরক্ষার জন্য দরিদ্রদের যে অর্থ সহায়তা দেওয়া হতো সেগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। এগুলো দ্রুতই প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে।
জাতিসংঘ বলছে, ২০১১ সালে সেনাশাসন থেকে একপ্রকার মুক্ত হয়েছিল মিয়ানমার। গণতান্ত্রিক শাসন শুরু হওয়ার পর অর্থনৈতিক উন্নতির দিকেই যাচ্ছিল দেশটি। ২০০৫ সালে মিয়ানমারে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ছিল ৪৮ দশমিক ২ শতাংশ। ২০১৭ সালে এটি কমে দাঁড়ায় ২৪ দশমিক ৮ শতাংশ। কিন্তু এটি তখনও এশিয়ার অন্যতম দরিদ্র দেশ হিসেবে বিবেচিত হতো। মিয়ানমারের জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ মানুষই স্বল্প বা অনিশ্চিত আয়ের মাধ্যমে জীবনধারণ করেন। করোনার কারণে দরিদ্র লোকেরা আরও ধাক্কা খেয়েছে। লকডাউন এবং বিধিনিষেধ আরোপ করার কারণে সেখানকার সাপ্লাই চেইন এবং ব্যবসা–বাণিজ্য বিশেষ করে আমদানি-রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া ছোট ব্যবসায়ী, দর্জির মতো পেশাজীবীরাও পড়েছেন বিপাকে। গত বছরের ডিসেম্বর নাগাদ মিয়ানমারের ৪ লাখ ২০ হাজার প্রবাসী দেশে ফিরে এসেছেন। ২০২০ সালের শেষ নাগাদ মিয়ানমারের ৮৩ শতাংশ পরিবারের অভিযোগ ছিল, করোনার কারণে তাদের আয় অর্ধেকে নেমে এসেছে।
মিয়ানমার দ্বিতীয় ধাক্কাটি খায় গত ১ ফেব্রুয়ারি সকালে। ওইদিন দেশটির নির্বাচিত নেত্রী অং সান সুচিসহ তাঁর দলের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী।
এরপর থেকেই সেনাবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। এতে অংশ নেন দেশটির শিক্ষক, চিকিৎসক, শ্রমিক এবং সাধারণ মানুষ। এতে আরও থমকে যায় অর্থনীতি।
মিয়াননারের মানবাধিকার সংগঠন অ্যাসিস্ট্যান্স অ্যাসোসিয়েশন অব পলিটিক্যাল প্রিজনার্সের তথ্য অনুযায়ী, দেশটিতে সেনাবিরোধী আন্দোলনে এখন পর্যন্ত ৭৫০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। পাশাপাশি গ্রেপ্তার হয়েছে সাড়ে চার হাজার আন্দোলনকারী।
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনা মহামারি এবং সেনাশাসন দেশটির জনসংখ্যাকে দারিদ্র্যের মধ্যে ডুবিয়ে দিচ্ছে। এমন চলতে থাকলে আগামী বছরের মধ্যে মিয়ানমারে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা দ্বিগুণ হবে।
এছাড়া মিয়ানমারের শহরে দারিদ্র্য তিনগুণ বেড়েছে। কারণ এখানে করোনা মহামারির প্রকোপ এবং সেনাদের ধরপাকড়ের হার সবচেয়ে বেশি।
জাতিসংঘ শিশু তহবিলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, মিয়ানমারের নারী এবং শিশুদের সবচেয়ে বেশি চাপ সহ্য করতে হবে। দারিদ্র্য বাড়ার কারণে শিশুরা স্কুলে যেতে পারবে না। এছাড়া স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধসে পড়েছে মিয়ানমারে। আর এসব কিছু মিলিয়ে শিশুদের ওপর মানসিক, শারীরিক, অর্থনৈতিক প্রভাব ফেলবে অচিরেই।
মিয়ানমারের যেসব পরিবারের প্রধান উপার্জনকারী নারী সেগুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে । কারণ নারীরা যেসব খাতে বেশি কাজ করেন সবগুলোই করোনা মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ পোশাক কারখানার কথা বলা যেতে পারে। এছাড়া করোনায় নারীদের ঘাড়েই সংসার খরচের ভার বেড়েছে। অনেক শিশুকে বাধ্য হয়ে শ্রমিকের কাজ করতে হচ্ছে।
মিয়ানমারের চিকিৎসকরা বলছেন, করোনা এবং সেনাশাসন একটির সঙ্গে আরেকটি সম্পর্কিত। গণতান্ত্রিক সরকার উৎখাতের পর করোনা পরীক্ষাও কমে গেছে।
জাতিংঘের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, করোনা মহামারি পরবর্তী মিয়ানমারের আগের অবস্থায় ফিরে যাওয়ার যে সুযোগ ছিল সেটিও সেনাশাসনের কারণে লাইনচ্যুত হয়ে গেছে। মিয়ানমারে অনেক ট্রাক ড্রাইভার, রেলকর্মী এবং গুরুত্বপূর্ণ বন্দরের কর্মীরা এরই মধ্যে কাজ থামিয়ে দিয়েছেন।
ইউএনডিপি বলছে, মিয়ানমারের ৮০ শতাংশ বাণিজ্য হয়ে থাকে সমুদ্রপথে। সেখানে অনেক শিপিং কোম্পানি এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। বন্দরের মাধ্যমে বাণিজ্য ৬৪ শতাংশ কমে গেছে।
শ্রমিক অসন্তোষের পরিপ্রেক্ষিতে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রম ও ব্যবসার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সুপারিশ দিতে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে সরকার। নৌপরিবহন ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেনকে আহ্বায়ক করে এই কমিটি গঠন করে গতকাল রোববার প্রজ্ঞাপন জ
৭ ঘণ্টা আগেনভেম্বরের প্রথম ২৩ দিনে প্রবাসীরা ১৭৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ধারাবাহিক বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসে রেমিট্যান্স ২.২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগেতৈরি পোশাকশিল্পের বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধি নিয়ে মালিকপক্ষ ৬ শতাংশ ও শ্রমিকপক্ষ ১৫ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব দিয়েছে। আলোচনার অগ্রগতি হয়নি, ২৮ নভেম্বর চতুর্থ বৈঠক হবে।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ঢাকার নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে আওয়ামীপন্থি নীল দল। ১৫টি পদের মধ্যে ৯টিতে জয়লাভ করে তারা। বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত সবুজ দল থেকে ১টি এবং স্বতন্ত্র হলুদ দল ৫টি পদে বিজয়ী হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে