অনলাইন ডেস্ক
মুনাফা, রাজস্ব আয়, নগদ জমা—সব ক্ষেত্রে রেকর্ড গড়েছে এমিরেটস এয়ারলাইনসের মালিক প্রতিষ্ঠান এমিরেটস গ্রুপ। গত অর্থবছর (এপ্রিল ২০২৩- মার্চ’২৪) ৫১০ কোটি ডলারের মুনাফা করেছে এমিরেটস গ্রুপ, যার ৯২ শতাংশই এয়ারলাইনস থেকে এসেছে। গত অর্থবছরে গ্রুপের রাজস্ব আয় হয়েছে ৩৭৪ কোটি ডলার, যা আগের বছরের চেয়ে ১৫ শতাংশ বেশি; নগদ জমা বা স্থিতি আগের চেয়ে ১১ শতাংশ বেড়ে ১২৮ কোটি ডলারে উঠেছে।
এর আগে ২০২২-২৩ অর্থবছরে গ্রুপের মুনাফা হয়েছিল ৩০০ কোটি ডলার। তাতে দুই অর্থবছর (২০২২-২৪) মিলে মোট মুনাফা হয়েছে ৮০১ কোটি ডলার, যা ২৯ হাজার ৬০০ কোটি আমিরাতি দিরহাম। এর মুনাফা করোনা মহামারির দুই বছরের (২০২০-২২) লোকসানকে (২৫ হাজার ৯০০ কোটি আমিরাতি দিরহাম) ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল সোমবার প্রকাশিত এমিরেটস গ্রুপের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
এমিরেটস এয়ারলাইনস ও ডানাটাসহ একাধিক অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গঠিত এমিরেটস গ্রুপ। গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী শেখ আহমেদ বিন সাঈদ আল মাকতুম এক বিবৃতিতে বলেন, ‘সারা বিশ্বে আকাশপথে পরিবহন ও ভ্রমণসেবায় পুরো বছর উচ্চ চাহিদা ছিল। অভূতপূর্ব এই ফলাফলের মূল কারণ, আমরা দ্রুততার সঙ্গে গ্রাহকদের চাহিদা মেটাতে সক্ষম হয়েছি। বিগত বছরগুলোতে পণ্য ও সেবায়, কার্যকর অংশীদারত্ব এবং প্রতিভাবান কর্মীদের সক্ষমতা বাড়াতে অব্যাহত বিনিয়োগের ফসল মিলেছে।’
২০২৩-২৪ মেয়াদে এমিরেটস এয়ারলাইনসের যাত্রী ও কার্গো পরিবহনক্ষমতা ২০ শতাংশ বেড়ে ৫৭ হাজার ৭০০ কোটি এটিকেএম (অ্যাভেইলেবল টন কিলোমিটার, যা মোট ওজন ও দূরত্বকে গুণ করে যাওয়া যায়) হয়েছে, যা করোনার আগের সময়ের কাছাকাছি। এই সময়ে এয়ারলাইনস ৫ কোটি ১৯ লাখ যাত্রী পরিবহন করেছে, যা আগের বছরের চেয়ে ১৯ শতাংশ বেশি। আর যাত্রী আসন পূরণ সক্ষমতা বেড়ে ৭৯ দশমিক ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
গত বছর এমিরেটসের রাজস্ব আয় বেড়ে ৩ হাজার ৩০০ কোটি ডলারে উঠেছে। এ সময় এয়ারলাইনসটি ৪৭০ কোটি ডলার মুনাফা করে নতুন এক রেকর্ড গড়েছে। এ সময় এমিরেটসের মুনাফার হার ছিল ১৪.২ শতাংশ, যা এয়ারলাইনসের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে এয়ারলাইনসের নগদ সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ১১ হাজার ৭০০ কোটি ডলার।
এমিরেটসের পণ্য পরিবহন শাখা ‘স্কাইকার্গো’ গত বছর ২২ লাখ মিলিয়ন টন কার্গো পরিবহন করেছে, যা আগের বছরের চেয়ে ১৮ শতাংশ বেশি। এ সময় স্কাইকার্গোর রাজস্ব আয় ছিল ৩৭০ কোটি ডলার, যা এয়ারলাইনসের মোট রাজস্ব আয়ের ১১ শতাংশ।
এমিরেটস ফ্লাইট ক্যাটারিং, এমএমআই/ এমিরেটস লেজার রিটেইলসহ এমিরেটস গ্রুপের অধীনে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও অঙ্গপ্রতিষ্ঠানও যথেষ্ট ভালো পারফরম্যান্সও দেখিয়েছে।
এদিকে ডানাটাও ভালো পারফরম্যান্স দেখিয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ডানাটার মুনাফা ৩৩০ শতাংশ বেড়ে ৩৮ কোটি ৭০ লাখ ডলারে দাঁড়িয়েছে। এই সময়ে প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব আয় ছিল রেকর্ড ৫২০ কোটি ডলার।
২০২৪ সালের ৩১ মার্চ শেষে এমিরেটস গ্রুপের মোট কর্মীর সংখ্যা ছিল ১ লাখা ১২ হাজার ৪০৬ জন, যা গ্রুপের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। বিশ্বব্যাপী কার্যক্রম সম্প্রসারণ এবং ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে এমিরেটস এয়ারলাইন ও ডানাটা সারা বিশ্বে তাদের রিক্রুটমেন্ট কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে।
এমিরেটস গ্রুপের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের পূর্ণ প্রতিবেদন- www.theemiratesgroup.com/annualreport এ পাওয়া যাবে।
মুনাফা, রাজস্ব আয়, নগদ জমা—সব ক্ষেত্রে রেকর্ড গড়েছে এমিরেটস এয়ারলাইনসের মালিক প্রতিষ্ঠান এমিরেটস গ্রুপ। গত অর্থবছর (এপ্রিল ২০২৩- মার্চ’২৪) ৫১০ কোটি ডলারের মুনাফা করেছে এমিরেটস গ্রুপ, যার ৯২ শতাংশই এয়ারলাইনস থেকে এসেছে। গত অর্থবছরে গ্রুপের রাজস্ব আয় হয়েছে ৩৭৪ কোটি ডলার, যা আগের বছরের চেয়ে ১৫ শতাংশ বেশি; নগদ জমা বা স্থিতি আগের চেয়ে ১১ শতাংশ বেড়ে ১২৮ কোটি ডলারে উঠেছে।
এর আগে ২০২২-২৩ অর্থবছরে গ্রুপের মুনাফা হয়েছিল ৩০০ কোটি ডলার। তাতে দুই অর্থবছর (২০২২-২৪) মিলে মোট মুনাফা হয়েছে ৮০১ কোটি ডলার, যা ২৯ হাজার ৬০০ কোটি আমিরাতি দিরহাম। এর মুনাফা করোনা মহামারির দুই বছরের (২০২০-২২) লোকসানকে (২৫ হাজার ৯০০ কোটি আমিরাতি দিরহাম) ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল সোমবার প্রকাশিত এমিরেটস গ্রুপের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
এমিরেটস এয়ারলাইনস ও ডানাটাসহ একাধিক অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গঠিত এমিরেটস গ্রুপ। গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী শেখ আহমেদ বিন সাঈদ আল মাকতুম এক বিবৃতিতে বলেন, ‘সারা বিশ্বে আকাশপথে পরিবহন ও ভ্রমণসেবায় পুরো বছর উচ্চ চাহিদা ছিল। অভূতপূর্ব এই ফলাফলের মূল কারণ, আমরা দ্রুততার সঙ্গে গ্রাহকদের চাহিদা মেটাতে সক্ষম হয়েছি। বিগত বছরগুলোতে পণ্য ও সেবায়, কার্যকর অংশীদারত্ব এবং প্রতিভাবান কর্মীদের সক্ষমতা বাড়াতে অব্যাহত বিনিয়োগের ফসল মিলেছে।’
২০২৩-২৪ মেয়াদে এমিরেটস এয়ারলাইনসের যাত্রী ও কার্গো পরিবহনক্ষমতা ২০ শতাংশ বেড়ে ৫৭ হাজার ৭০০ কোটি এটিকেএম (অ্যাভেইলেবল টন কিলোমিটার, যা মোট ওজন ও দূরত্বকে গুণ করে যাওয়া যায়) হয়েছে, যা করোনার আগের সময়ের কাছাকাছি। এই সময়ে এয়ারলাইনস ৫ কোটি ১৯ লাখ যাত্রী পরিবহন করেছে, যা আগের বছরের চেয়ে ১৯ শতাংশ বেশি। আর যাত্রী আসন পূরণ সক্ষমতা বেড়ে ৭৯ দশমিক ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
গত বছর এমিরেটসের রাজস্ব আয় বেড়ে ৩ হাজার ৩০০ কোটি ডলারে উঠেছে। এ সময় এয়ারলাইনসটি ৪৭০ কোটি ডলার মুনাফা করে নতুন এক রেকর্ড গড়েছে। এ সময় এমিরেটসের মুনাফার হার ছিল ১৪.২ শতাংশ, যা এয়ারলাইনসের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে এয়ারলাইনসের নগদ সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ১১ হাজার ৭০০ কোটি ডলার।
এমিরেটসের পণ্য পরিবহন শাখা ‘স্কাইকার্গো’ গত বছর ২২ লাখ মিলিয়ন টন কার্গো পরিবহন করেছে, যা আগের বছরের চেয়ে ১৮ শতাংশ বেশি। এ সময় স্কাইকার্গোর রাজস্ব আয় ছিল ৩৭০ কোটি ডলার, যা এয়ারলাইনসের মোট রাজস্ব আয়ের ১১ শতাংশ।
এমিরেটস ফ্লাইট ক্যাটারিং, এমএমআই/ এমিরেটস লেজার রিটেইলসহ এমিরেটস গ্রুপের অধীনে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও অঙ্গপ্রতিষ্ঠানও যথেষ্ট ভালো পারফরম্যান্সও দেখিয়েছে।
এদিকে ডানাটাও ভালো পারফরম্যান্স দেখিয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ডানাটার মুনাফা ৩৩০ শতাংশ বেড়ে ৩৮ কোটি ৭০ লাখ ডলারে দাঁড়িয়েছে। এই সময়ে প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব আয় ছিল রেকর্ড ৫২০ কোটি ডলার।
২০২৪ সালের ৩১ মার্চ শেষে এমিরেটস গ্রুপের মোট কর্মীর সংখ্যা ছিল ১ লাখা ১২ হাজার ৪০৬ জন, যা গ্রুপের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। বিশ্বব্যাপী কার্যক্রম সম্প্রসারণ এবং ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে এমিরেটস এয়ারলাইন ও ডানাটা সারা বিশ্বে তাদের রিক্রুটমেন্ট কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে।
এমিরেটস গ্রুপের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের পূর্ণ প্রতিবেদন- www.theemiratesgroup.com/annualreport এ পাওয়া যাবে।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
৯ মিনিট আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
২ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
২ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
২ ঘণ্টা আগে