নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রত্যক্ষ কর আদায় বৃদ্ধির নানা কৌশল অবলম্বন করা হলেও তা কাজে দিচ্ছে না। যার প্রভাব পড়ছে রাজস্ব আদায়ে। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ৩ হাজার ৮০৩ কোটি টাকা ঘাটতিতে পড়েছে আয়কর বিভাগ। কাস্টমস ও মূল্য সংযোজন করের (মূসক) বা ভ্যাটের হিসেব যোগ করলে এই পরিমাণ আরও বাড়বে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
রাজস্ব বোর্ড সূত্র জানায়, অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে আয়কর খাতের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৬ হাজার ৯৯৮ কোটি টাকা। এই লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয়কর বিভাগ আদায় করতে পেরেছে ২৩ হাজার ১৯৫ কোটি টাকা। যদিও আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, অর্থবছরের শেষদিকে আয়কর আদায় বাড়বে। অর্থবছর শেষে নিজেদের লক্ষ্য পূরণ করতে পারবেন বলে আশাবাদী তারা।
তবে বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। ভুল কৌশলে আয়কর আদায় বৃদ্ধির পরিকল্পনার খেসারত দিতে হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলকে (আইএমএফ) পাঠানো এনবিআরের রূপরেখায় জানানো হয়েছিল, গত অর্থবছরের তুলনায় আয়কর বিভাগের নিয়মিত প্রবৃদ্ধির হার ১৩ দশমিক ৫৯ শতাংশ যোগ করলে অতিরিক্ত আদায় করতে হবে ৯ হাজার ১০০ কোটি টাকা।
কৌশলপত্রে দেখা যায়, ভূমি রেজিস্ট্রেশন থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা, ভ্রমণকর খাত থেকে ৫০০ কোটি টাকা, টোব্যাকো কর থেকে ৩০০ কোটি টাকা, পরিবেশ সারচার্জ থেকে ৫০০ কোটি টাকা, করের পরিধি বৃদ্ধির মাধ্যমে ২৫০ কোটি টাকা, কার্বোনেটেড বেভারেজ থেকে ১ হাজার কোটি টাকা ও বকেয়া কর আদায়ের মাধ্যমে ৩ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা আদায়ের পরিকল্পনা করেছিল আয়কর বিভাগ।
তবে ভূমি রেজিস্ট্রেশন ও কার্বোনেটেড বেভারেজের ওপর করহার কমালেও কর আদায়ের পরিমাণ একই রাখতে চায় এনবিআর। অথচ করহার কমানোয় স্বাভাবিকভাবেই এই দুই খাতে কর আদায় কমার কথা। বাস্তবেও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক কম আয়কর আদায় হয়েছে।
জানা গেছে, আইএমএফ পর্যায়ক্রমে পরোক্ষ কর আদায়ের চেয়ে প্রত্যক্ষ কর আদায়ে বেশি মনযোগ দিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই বিষয়টির চর্চা হয়ে আসলেও বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট ভিন্ন। এখনো ভ্যাটের ওপরই ভর করে রাজস্ব আদায় করা হচ্ছে।
আইএমএফের দেওয়া লক্ষ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে আয়কর খাত থেকে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৮০০ কোটি টাকা আদায় করতে হবে। এ ছাড়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এ খাতের লক্ষ্য ১ লাখ ৬২ হাজার ৭০০ কোটি টাকা আদায় করতে হবে। ২০২৫-২৬ অর্থবছরে আদায় করতে হবে ১ লাখ ৯৫ হাজার ২০০ কোটি টাকা। অথচ চলতি অর্থবছরে প্রথম তিন মাসের তথ্য অনুযায়ী, রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩ হাজার ৮০৩ কোটি পিছিয়ে খাতটি।
প্রত্যক্ষ কর আদায় বৃদ্ধির নানা কৌশল অবলম্বন করা হলেও তা কাজে দিচ্ছে না। যার প্রভাব পড়ছে রাজস্ব আদায়ে। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ৩ হাজার ৮০৩ কোটি টাকা ঘাটতিতে পড়েছে আয়কর বিভাগ। কাস্টমস ও মূল্য সংযোজন করের (মূসক) বা ভ্যাটের হিসেব যোগ করলে এই পরিমাণ আরও বাড়বে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
রাজস্ব বোর্ড সূত্র জানায়, অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে আয়কর খাতের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৬ হাজার ৯৯৮ কোটি টাকা। এই লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয়কর বিভাগ আদায় করতে পেরেছে ২৩ হাজার ১৯৫ কোটি টাকা। যদিও আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, অর্থবছরের শেষদিকে আয়কর আদায় বাড়বে। অর্থবছর শেষে নিজেদের লক্ষ্য পূরণ করতে পারবেন বলে আশাবাদী তারা।
তবে বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। ভুল কৌশলে আয়কর আদায় বৃদ্ধির পরিকল্পনার খেসারত দিতে হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলকে (আইএমএফ) পাঠানো এনবিআরের রূপরেখায় জানানো হয়েছিল, গত অর্থবছরের তুলনায় আয়কর বিভাগের নিয়মিত প্রবৃদ্ধির হার ১৩ দশমিক ৫৯ শতাংশ যোগ করলে অতিরিক্ত আদায় করতে হবে ৯ হাজার ১০০ কোটি টাকা।
কৌশলপত্রে দেখা যায়, ভূমি রেজিস্ট্রেশন থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা, ভ্রমণকর খাত থেকে ৫০০ কোটি টাকা, টোব্যাকো কর থেকে ৩০০ কোটি টাকা, পরিবেশ সারচার্জ থেকে ৫০০ কোটি টাকা, করের পরিধি বৃদ্ধির মাধ্যমে ২৫০ কোটি টাকা, কার্বোনেটেড বেভারেজ থেকে ১ হাজার কোটি টাকা ও বকেয়া কর আদায়ের মাধ্যমে ৩ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা আদায়ের পরিকল্পনা করেছিল আয়কর বিভাগ।
তবে ভূমি রেজিস্ট্রেশন ও কার্বোনেটেড বেভারেজের ওপর করহার কমালেও কর আদায়ের পরিমাণ একই রাখতে চায় এনবিআর। অথচ করহার কমানোয় স্বাভাবিকভাবেই এই দুই খাতে কর আদায় কমার কথা। বাস্তবেও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক কম আয়কর আদায় হয়েছে।
জানা গেছে, আইএমএফ পর্যায়ক্রমে পরোক্ষ কর আদায়ের চেয়ে প্রত্যক্ষ কর আদায়ে বেশি মনযোগ দিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই বিষয়টির চর্চা হয়ে আসলেও বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট ভিন্ন। এখনো ভ্যাটের ওপরই ভর করে রাজস্ব আদায় করা হচ্ছে।
আইএমএফের দেওয়া লক্ষ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে আয়কর খাত থেকে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৮০০ কোটি টাকা আদায় করতে হবে। এ ছাড়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এ খাতের লক্ষ্য ১ লাখ ৬২ হাজার ৭০০ কোটি টাকা আদায় করতে হবে। ২০২৫-২৬ অর্থবছরে আদায় করতে হবে ১ লাখ ৯৫ হাজার ২০০ কোটি টাকা। অথচ চলতি অর্থবছরে প্রথম তিন মাসের তথ্য অনুযায়ী, রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩ হাজার ৮০৩ কোটি পিছিয়ে খাতটি।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১১ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১২ ঘণ্টা আগে