নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের দখলমুক্ত হলো আইএফআইসি ব্যাংক। ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চারজন স্বতন্ত্রসহ ছয় পরিচালক নিয়োগের মাধ্যমে পরিচালনা পর্ষদের পুনর্গঠন করা হয়েছে।
আজ বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক আদেশে নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন করা হয়।
আদেশে বলা হয়, আমানতকারী ও ব্যাংকের স্বার্থ সংরক্ষণ ও সুশাসন নিশ্চিতে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে নতুন পর্ষদ গঠন করা হয়েছে।
নতুন পর্ষদে স্বতন্ত্র পরিচালক হয়েছেন ন্যাশনাল ব্যাংকের (এনবিএল) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মেহমুদ হোসেন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক সাজ্জাদ জহির, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক এবতাদুল ইসলাম ও চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট কাজী মাহবুব কাশেম।
আর ব্যাংকটিতে ৩২ দশমিক ৭৫ শতাংশ সরকারি শেয়ার থাকায় সরকারের দুজন প্রতিনিধি পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. গোলাম মোস্তফা এবং অর্থ বিভাগের যুগ্ম সচিব মুহাম্মাদ মনজুরুল হককে সরকার মনোনীত প্রতিনিধি পরিচালক করা হয়।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে আওয়ামী লীগের দেড় দশকের নজিরবিহীন দুঃশাসনের অবসান ঘটে। গত সরকারের আমলে ব্যাংক খাতের লুটপাট ও নৈরাজ্যের হোতা ছিলেন সালমান এফ রহমান। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর সালমান গ্রেপ্তার হয়েছেন।
সালমান আইএফআইসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন। এদিকে সালমান এফ রহমানের ছেলে আহমেদ সায়ান ফজলুর রহমান ঋণখেলাপি হওয়া কারণে ইতিমধ্যে আইএফআইসি ব্যাংকের পরিচালক পদ হারিয়েছেন। তাঁর পরিচালক পদে পুনর্নিয়োগের আবেদন নাকচ করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে তিনি ব্যাংকটির পরিচালক পদ থেকে বাদ পড়েছেন।
এর আগে সরকার পতনের পরপরই বেসরকারি আইএফআইসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান ও তাঁর ছেলেসহ বেক্সিমকোর সব পরিচালকের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ করেন ব্যাংকটির চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। একই সঙ্গে সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি শাহ এ সরোয়ারের আমলে অন্যায়ভাবে যাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তাঁদের পুনর্বহাল দাবি তোলা হয়।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, বর্তমান চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করেছেন। এর সহযোগী ছিল সাবেক এমডি শাহ এ সরোয়ার (বর্তমান ব্যাংকটির উপদেষ্টা)। শাহ এ সরোয়ার মানসিক চাপ সৃষ্টি করে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে চাকরি থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের দখলমুক্ত হলো আইএফআইসি ব্যাংক। ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চারজন স্বতন্ত্রসহ ছয় পরিচালক নিয়োগের মাধ্যমে পরিচালনা পর্ষদের পুনর্গঠন করা হয়েছে।
আজ বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক আদেশে নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন করা হয়।
আদেশে বলা হয়, আমানতকারী ও ব্যাংকের স্বার্থ সংরক্ষণ ও সুশাসন নিশ্চিতে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে নতুন পর্ষদ গঠন করা হয়েছে।
নতুন পর্ষদে স্বতন্ত্র পরিচালক হয়েছেন ন্যাশনাল ব্যাংকের (এনবিএল) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মেহমুদ হোসেন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক সাজ্জাদ জহির, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক এবতাদুল ইসলাম ও চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট কাজী মাহবুব কাশেম।
আর ব্যাংকটিতে ৩২ দশমিক ৭৫ শতাংশ সরকারি শেয়ার থাকায় সরকারের দুজন প্রতিনিধি পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. গোলাম মোস্তফা এবং অর্থ বিভাগের যুগ্ম সচিব মুহাম্মাদ মনজুরুল হককে সরকার মনোনীত প্রতিনিধি পরিচালক করা হয়।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে আওয়ামী লীগের দেড় দশকের নজিরবিহীন দুঃশাসনের অবসান ঘটে। গত সরকারের আমলে ব্যাংক খাতের লুটপাট ও নৈরাজ্যের হোতা ছিলেন সালমান এফ রহমান। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর সালমান গ্রেপ্তার হয়েছেন।
সালমান আইএফআইসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন। এদিকে সালমান এফ রহমানের ছেলে আহমেদ সায়ান ফজলুর রহমান ঋণখেলাপি হওয়া কারণে ইতিমধ্যে আইএফআইসি ব্যাংকের পরিচালক পদ হারিয়েছেন। তাঁর পরিচালক পদে পুনর্নিয়োগের আবেদন নাকচ করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে তিনি ব্যাংকটির পরিচালক পদ থেকে বাদ পড়েছেন।
এর আগে সরকার পতনের পরপরই বেসরকারি আইএফআইসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান ও তাঁর ছেলেসহ বেক্সিমকোর সব পরিচালকের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ করেন ব্যাংকটির চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। একই সঙ্গে সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি শাহ এ সরোয়ারের আমলে অন্যায়ভাবে যাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তাঁদের পুনর্বহাল দাবি তোলা হয়।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, বর্তমান চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করেছেন। এর সহযোগী ছিল সাবেক এমডি শাহ এ সরোয়ার (বর্তমান ব্যাংকটির উপদেষ্টা)। শাহ এ সরোয়ার মানসিক চাপ সৃষ্টি করে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে চাকরি থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছেন।
গৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
২৯ মিনিট আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
৪১ মিনিট আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
১ ঘণ্টা আগেইউএনডিপির আয়োজনে গতকাল বৃহস্পতিবার ‘জনবান্ধব নীতি প্রণয়নে সঠিক উপাত্ত সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনায় প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। সুইস এজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কো-অপারেশনের সহায়তায় ইউএনডিপির স্ট্রেংদেনিং ইনস্টিটিউশনস, পলিসিজ অ্যান্ড সার্ভিসেস প্রকল্পের
২ ঘণ্টা আগে