নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে ফের বড় ত্রুটি দেখা দিয়েছে। ওয়েবসাইটটিতে সূচকসংক্রান্ত বিভিন্ন ভুল তথ্য দেখাচ্ছে। সূচকের লেখচিত্র বা গ্রাফ হালনাগাদ হচ্ছে না। তাই ওয়েবসাইট থেকে বাজারের প্রকৃত অবস্থা জানা যাচ্ছে না। বরং বাজারের বিভ্রান্তিকর তথ্য দিচ্ছে এই সূচক।
আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসের শুরুতেই ওয়েবসাইটে এই বিভ্রান্তি দেখা দেয়। সকাল ১০টায় স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরু হয়। তখন থেকেই ওয়েবসাইটে ভুল তথ্য দেখানো শুরু হয়। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে ওয়েবসাইটে প্রদত্ত তথ্য অনুসারে, ডিএসই ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬ হাজার ১২ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা ৯৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ কমে দশমিক ৩৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অথচ তখন পর্যন্ত বাজারে ২২৬টি কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে, যার মধ্যে ১৫৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, যা লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ।
আলোচিত সময়ে শরিয়াহ সূচক ডিএসইএসের অবস্থান দেখানো হয় দশমিক ০৪ পয়েন্ট, যা আগের দিনের চেয়ে ১ হাজার ৩৩৫ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট বা ৯৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ কম।
অন্যদিকে বাজার মূলধনের দিক থেকে বৃহৎ ৩০ কোম্পানির মূল্যসূচক ডিএস ৩০-এর অবস্থান দেখানো হয় ২ হাজার ৯৬ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট, যা আগের দিনের চেয়ে ২ দশমিক ২৩ পয়েন্ট বা দশমিক ১০৬ শতাংশ বেশি।
বেলা সাড়ে ১০টা নাগাদ ওয়েবসাইটে মূল্যসূচক তিনটির সব তথ্য দেখানো হয় শূন্য।
এদিকে সূচকের গ্রাফেও কোনো তথ্য ছিল না বেলা সাড়ে ১০টা পর্যন্ত।
ওয়েবসাইটের তথ্য বিভ্রান্তি সম্পর্কে জানতে ডিএসইর একাধিক কর্মকর্তাকে ফোন দেওয়া হলেও কেউ ফোন রিসিভ করেননি। তাই এই ত্রুটির কারণ এবং এটি কখন ঠিক হবে সে সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি।
তবে বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশ্যে ডিএসইর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, পরিচালনাগত ত্রুটির কারণে ডিএসইর সূচকে অস্বাভাবিক তথ্য প্রদর্শন করছে। বিনিয়োগকারীদের এই সূচক এড়িয়ে চলতে এবং আতঙ্কিত না হওয়ার অনুরোধ করা হচ্ছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে ফের বড় ত্রুটি দেখা দিয়েছে। ওয়েবসাইটটিতে সূচকসংক্রান্ত বিভিন্ন ভুল তথ্য দেখাচ্ছে। সূচকের লেখচিত্র বা গ্রাফ হালনাগাদ হচ্ছে না। তাই ওয়েবসাইট থেকে বাজারের প্রকৃত অবস্থা জানা যাচ্ছে না। বরং বাজারের বিভ্রান্তিকর তথ্য দিচ্ছে এই সূচক।
আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসের শুরুতেই ওয়েবসাইটে এই বিভ্রান্তি দেখা দেয়। সকাল ১০টায় স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরু হয়। তখন থেকেই ওয়েবসাইটে ভুল তথ্য দেখানো শুরু হয়। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে ওয়েবসাইটে প্রদত্ত তথ্য অনুসারে, ডিএসই ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬ হাজার ১২ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা ৯৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ কমে দশমিক ৩৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অথচ তখন পর্যন্ত বাজারে ২২৬টি কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে, যার মধ্যে ১৫৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, যা লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ।
আলোচিত সময়ে শরিয়াহ সূচক ডিএসইএসের অবস্থান দেখানো হয় দশমিক ০৪ পয়েন্ট, যা আগের দিনের চেয়ে ১ হাজার ৩৩৫ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট বা ৯৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ কম।
অন্যদিকে বাজার মূলধনের দিক থেকে বৃহৎ ৩০ কোম্পানির মূল্যসূচক ডিএস ৩০-এর অবস্থান দেখানো হয় ২ হাজার ৯৬ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট, যা আগের দিনের চেয়ে ২ দশমিক ২৩ পয়েন্ট বা দশমিক ১০৬ শতাংশ বেশি।
বেলা সাড়ে ১০টা নাগাদ ওয়েবসাইটে মূল্যসূচক তিনটির সব তথ্য দেখানো হয় শূন্য।
এদিকে সূচকের গ্রাফেও কোনো তথ্য ছিল না বেলা সাড়ে ১০টা পর্যন্ত।
ওয়েবসাইটের তথ্য বিভ্রান্তি সম্পর্কে জানতে ডিএসইর একাধিক কর্মকর্তাকে ফোন দেওয়া হলেও কেউ ফোন রিসিভ করেননি। তাই এই ত্রুটির কারণ এবং এটি কখন ঠিক হবে সে সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি।
তবে বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশ্যে ডিএসইর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, পরিচালনাগত ত্রুটির কারণে ডিএসইর সূচকে অস্বাভাবিক তথ্য প্রদর্শন করছে। বিনিয়োগকারীদের এই সূচক এড়িয়ে চলতে এবং আতঙ্কিত না হওয়ার অনুরোধ করা হচ্ছে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১০ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১১ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১২ ঘণ্টা আগে