আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
নিয়ন্ত্রক সংস্থার বেঁধে দেওয়া ফ্লোর প্রাইসের (শেয়ারের সর্বনিম্ন দর) কারণে এমনিতেই লেনদেন অনেক কমে গেছে দেশের পুঁজিবাজারে। এ অবস্থার মধ্যেই অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকের অবনতি, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি সুদহার বৃদ্ধির মতো বিষয়গুলো পুঁজিবাজারে চাপ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে অনিশ্চয়তার কারণে নতুন বিনিয়োগও আসছে না। সব মিলিয়ে কঠিন সময় পার করছে পুঁজিবাজার।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে পুঁজিবাজার কিছুটা শ্লথ থাকে। তবে এবারের পরিস্থিতি অন্যবারের তুলনায় কিছুটা জটিল। যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি ও বিরোধী শিবিরের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি উপেক্ষা করে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এ অবস্থায় বিরোধী দলের আন্দোলনকে ঘিরে রয়েছে সংঘাতের শঙ্কা, যা দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে বিকল করে দিতে পারে। এসব অনুঘটক বিনিয়োগকারী ও বাজারসংশ্লিষ্টদের গভীরভাবে ভাবাচ্ছে। ফলে নতুন বিনিয়োগ আসছে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, অতীতে এ ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। নির্বাচনের আগে পুঁজিবাজার কিছুটা ঝিমিয়ে পড়লেও এ রকম নাজুক পরিস্থিতি ছিল না।
আবু আহমেদ মনে করেন, নির্বাচনের আগে পুঁজিবাজার কখনো মাইনাসে যাবে, কখনো প্লাসে যাবে। অতটা বেশি মুভও করবে না। ফ্লোর প্রাইসও তোলা হবে না। সব মিলিয়ে আপাতত স্থবিরতাই থাকবে।
ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) সভাপতি রিচার্ড ডি রোজারিও আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্বাচনের আগে সাধারণত একটু ধীরগতির থাকে পুঁজিবাজার। বর্তমানে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি পুঁজিবাজারের লেনদেনের ওপর প্রভাব ফেলছে।
ব্যাংকিং খাতে বাড়ছে খেলাপি ঋণের পরিমাণ। চলমান ডলারের সংকটে গত সেপ্টেম্বর মাসে তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স এসেছে। গত বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংক নীতি সুদহার (রেপো) ও রিভার্স রেপো বাড়িয়ে যথাক্রমে ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ ও ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ করেছে। এতে বাজারে টাকার সরবরাহ কমে যাবে। সুদ বেশি হওয়ায় ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কম ঋণ নেবে। ব্যাংকঋণ কম নিলে মানুষও কম ঋণ পাবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ক্যাপিটালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সুমিত পোদ্দার বলেন, নীতি সুদহার বাড়ানোর কারণে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খরচ বাড়বে। বিনিয়োগ কমবে। তা ছাড়া, কোম্পানিগুলোর উৎপাদন খরচও বাড়বে। তাতে সরাসরি কোম্পানির মুনাফাতেই নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। শেয়ারবাজারে এর একটা প্রভাব পড়বে।
সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য চাপ রয়েছে আন্তর্জাতিক মহলের। যারা জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারে বাধা হয়ে দাঁড়াবে, তাদের বিরুদ্ধে ঘোষিত ভিসা নীতি প্রয়োগ করবে যুক্তরাষ্ট্র। এ তালিকায় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছাড়াও সামরিক, বেসামরিক বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তি রয়েছেন। রয়েছেন ব্যবসায়ীরাও।
পুঁজিবাজারের বড় বিনিয়োগকারী হিসেবে পরিচিত আবুল খায়ের হিরো আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফ্লোর প্রাইসের কারণে মার্কেটে বড় ধরনের পতনের আশঙ্কা নেই। এতে বাজার তাড়াতাড়ি ঘুরে দাঁড়াত। তবে নির্বাচন ও যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি বিনিয়োগকারীদের কিছুটা আতঙ্কগ্রস্ত করে তোলায় পুঁজিবাজারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বিলম্বিত হচ্ছে।
পুঁজিবাজার নিয়ে নির্বাচন-পরবর্তী সরকারের নীতি কী হবে, সেই আলোচনাও গুরুত্ব পাচ্ছে। তাই নির্বাচনের পরে বিনিয়োগে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা ভাবছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে নতুন বিনিয়োগে না গিয়ে কিছুটা ‘সাইডলাইনে’ থেকে বাজার পর্যবেক্ষণ করছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজী আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আতঙ্ক দেখা দিচ্ছে। আস্থার সংকট দেখা দিয়েছে। যাঁরা সাইডলাইনে বসে আছেন, তাঁদের বিনিয়োগ গুটিয়ে না নিয়ে পুঁজিবাজারে আসা উচিত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আল আমিন বলেন, বর্তমানে চলার মতো ৪০০ থেকে ৫০০, ৭০০ কোটি টাকার লেনদেন চাইলেই করা যেত। ওই জায়গাটায় যারা ফান্ড দিচ্ছিল, তারা ফান্ডটা বের করে ফেলেছে কি না, তা নিয়ন্ত্রক সংস্থার দেখা উচিত।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি ছায়েদুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচন গত ৪০ বছর ধরেই দেখছি। নির্বাচনের আগে যে বিরোধী দলই থাকুক, তারা আন্দোলন করবে, এটাই স্বাভাবিক। এর জন্য আতঙ্কিত হয়ে লাভ নেই। সামনে নির্বাচন আছে, আগামী তিন মাস কেমন যাবে, তা নির্দিষ্টভাবে বলা মুশকিল।’
নিয়ন্ত্রক সংস্থার বেঁধে দেওয়া ফ্লোর প্রাইসের (শেয়ারের সর্বনিম্ন দর) কারণে এমনিতেই লেনদেন অনেক কমে গেছে দেশের পুঁজিবাজারে। এ অবস্থার মধ্যেই অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকের অবনতি, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি সুদহার বৃদ্ধির মতো বিষয়গুলো পুঁজিবাজারে চাপ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে অনিশ্চয়তার কারণে নতুন বিনিয়োগও আসছে না। সব মিলিয়ে কঠিন সময় পার করছে পুঁজিবাজার।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে পুঁজিবাজার কিছুটা শ্লথ থাকে। তবে এবারের পরিস্থিতি অন্যবারের তুলনায় কিছুটা জটিল। যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি ও বিরোধী শিবিরের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি উপেক্ষা করে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এ অবস্থায় বিরোধী দলের আন্দোলনকে ঘিরে রয়েছে সংঘাতের শঙ্কা, যা দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে বিকল করে দিতে পারে। এসব অনুঘটক বিনিয়োগকারী ও বাজারসংশ্লিষ্টদের গভীরভাবে ভাবাচ্ছে। ফলে নতুন বিনিয়োগ আসছে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, অতীতে এ ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। নির্বাচনের আগে পুঁজিবাজার কিছুটা ঝিমিয়ে পড়লেও এ রকম নাজুক পরিস্থিতি ছিল না।
আবু আহমেদ মনে করেন, নির্বাচনের আগে পুঁজিবাজার কখনো মাইনাসে যাবে, কখনো প্লাসে যাবে। অতটা বেশি মুভও করবে না। ফ্লোর প্রাইসও তোলা হবে না। সব মিলিয়ে আপাতত স্থবিরতাই থাকবে।
ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) সভাপতি রিচার্ড ডি রোজারিও আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্বাচনের আগে সাধারণত একটু ধীরগতির থাকে পুঁজিবাজার। বর্তমানে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি পুঁজিবাজারের লেনদেনের ওপর প্রভাব ফেলছে।
ব্যাংকিং খাতে বাড়ছে খেলাপি ঋণের পরিমাণ। চলমান ডলারের সংকটে গত সেপ্টেম্বর মাসে তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স এসেছে। গত বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংক নীতি সুদহার (রেপো) ও রিভার্স রেপো বাড়িয়ে যথাক্রমে ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ ও ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ করেছে। এতে বাজারে টাকার সরবরাহ কমে যাবে। সুদ বেশি হওয়ায় ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কম ঋণ নেবে। ব্যাংকঋণ কম নিলে মানুষও কম ঋণ পাবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ক্যাপিটালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সুমিত পোদ্দার বলেন, নীতি সুদহার বাড়ানোর কারণে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খরচ বাড়বে। বিনিয়োগ কমবে। তা ছাড়া, কোম্পানিগুলোর উৎপাদন খরচও বাড়বে। তাতে সরাসরি কোম্পানির মুনাফাতেই নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। শেয়ারবাজারে এর একটা প্রভাব পড়বে।
সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য চাপ রয়েছে আন্তর্জাতিক মহলের। যারা জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারে বাধা হয়ে দাঁড়াবে, তাদের বিরুদ্ধে ঘোষিত ভিসা নীতি প্রয়োগ করবে যুক্তরাষ্ট্র। এ তালিকায় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছাড়াও সামরিক, বেসামরিক বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তি রয়েছেন। রয়েছেন ব্যবসায়ীরাও।
পুঁজিবাজারের বড় বিনিয়োগকারী হিসেবে পরিচিত আবুল খায়ের হিরো আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফ্লোর প্রাইসের কারণে মার্কেটে বড় ধরনের পতনের আশঙ্কা নেই। এতে বাজার তাড়াতাড়ি ঘুরে দাঁড়াত। তবে নির্বাচন ও যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি বিনিয়োগকারীদের কিছুটা আতঙ্কগ্রস্ত করে তোলায় পুঁজিবাজারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বিলম্বিত হচ্ছে।
পুঁজিবাজার নিয়ে নির্বাচন-পরবর্তী সরকারের নীতি কী হবে, সেই আলোচনাও গুরুত্ব পাচ্ছে। তাই নির্বাচনের পরে বিনিয়োগে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা ভাবছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে নতুন বিনিয়োগে না গিয়ে কিছুটা ‘সাইডলাইনে’ থেকে বাজার পর্যবেক্ষণ করছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজী আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আতঙ্ক দেখা দিচ্ছে। আস্থার সংকট দেখা দিয়েছে। যাঁরা সাইডলাইনে বসে আছেন, তাঁদের বিনিয়োগ গুটিয়ে না নিয়ে পুঁজিবাজারে আসা উচিত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আল আমিন বলেন, বর্তমানে চলার মতো ৪০০ থেকে ৫০০, ৭০০ কোটি টাকার লেনদেন চাইলেই করা যেত। ওই জায়গাটায় যারা ফান্ড দিচ্ছিল, তারা ফান্ডটা বের করে ফেলেছে কি না, তা নিয়ন্ত্রক সংস্থার দেখা উচিত।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি ছায়েদুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচন গত ৪০ বছর ধরেই দেখছি। নির্বাচনের আগে যে বিরোধী দলই থাকুক, তারা আন্দোলন করবে, এটাই স্বাভাবিক। এর জন্য আতঙ্কিত হয়ে লাভ নেই। সামনে নির্বাচন আছে, আগামী তিন মাস কেমন যাবে, তা নির্দিষ্টভাবে বলা মুশকিল।’
শ্রমিক অসন্তোষের পরিপ্রেক্ষিতে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রম ও ব্যবসার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সুপারিশ দিতে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে সরকার। নৌপরিবহন ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেনকে আহ্বায়ক করে এই কমিটি গঠন করে গতকাল রোববার প্রজ্ঞাপন জ
১৩ মিনিট আগেনভেম্বরের প্রথম ২৩ দিনে প্রবাসীরা ১৭৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ধারাবাহিক বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসে রেমিট্যান্স ২.২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেতৈরি পোশাকশিল্পের বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধি নিয়ে মালিকপক্ষ ৬ শতাংশ ও শ্রমিকপক্ষ ১৫ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব দিয়েছে। আলোচনার অগ্রগতি হয়নি, ২৮ নভেম্বর চতুর্থ বৈঠক হবে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ঢাকার নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে আওয়ামীপন্থি নীল দল। ১৫টি পদের মধ্যে ৯টিতে জয়লাভ করে তারা। বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত সবুজ দল থেকে ১টি এবং স্বতন্ত্র হলুদ দল ৫টি পদে বিজয়ী হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে