নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রায় তিনশ কনটেইনারের ছয় হাজার টন মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য ধ্বংস করছে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। আগামীকাল সোমবার প্রথম দিন ধ্বংস করা হবে ৩০টি কন্টেইনারের পণ্য। এভাবে ১০ দিনে মোট ২৯৮ কন্টেইনার পণ্য ধ্বংস করা হবে বলে জানিয়েছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা।
এসব কনটেইনারে প্রায় ছয় হাজার টন ব্যবহার অযোগ্য পণ্য রয়েছে বলে জানান চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের নিলাম শাখার ডেপুটি কমিশনার ফয়সাল বিন রহমান। ২০০৯ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে এসব পণ্যভর্তি কন্টেইনার চট্টগ্রাম বন্দরে আনা হয়।
ডেপুটি কমিশনার ফয়সাল বিন রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘদিনের পুরনো পণ্য ধ্বংস করার সময় আশেপাশের এলাকায় দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। এতে থাকতে পারে নানা রোগ জীবাণু। থাকতে পারে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক রাসায়নকি উপাদানও। এ কারণে নগরীর উত্তর হালিশহরে বে–টার্মিনাল সংলগ্ন বেড়িবাঁধ রোডের চৌধুরী পাড়ায় একটি খোলা জায়গা নির্বাচন করা হয়েছে। এটি লোকালয় থেকে কিছুটা দূরে।
তিনি আরো জানান, প্রায় পাঁচ একর আয়তনের জায়গাটিতে পণ্য ধ্বংস কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এরই মধ্যে ক্রেন, এস্কেভেটর, ট্রেলার, ট্রাকসহ প্রয়োজনীয় যানবাহনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওই জায়গায় পচা পণ্য মাটিচাপা দেওয়া হবে।
এর আগে ২০১৯ সালে একই এলাকায় ১৯৪ কনটেইনারের ৪ হাজার ৮০৭ টন ব্যবহার–অযোগ্য পণ্য ধ্বংস করেছিল কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
কাস্টমস হাউসে গত ২১ মার্চ পণ্য ধ্বংস কার্যক্রম পরিচালনার প্রস্তুতি সভা হয়। ওই সভায় দিনক্ষণ ও কার্যক্রম পরিচালনার সব নির্দেশনা ঠিক করা হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গত ২৫ মার্চ বৃহস্পতিবার ধ্বংস কার্যক্রম কমিটি জেলা প্রশাসক, বন্দর কর্তৃপক্ষ, সিটি মেয়র, পুলিশ কমিশনার, পরিবেশ অধিদপ্তর, বিজিবি ও ফায়ার সার্ভিসকে চিঠি দেয়।
কাস্টমস কর্মকর্তারা জানান, পণ্য ধ্বংসের এ কার্যক্রমটি শুরু হয়েছে মূলত প্রায় চার মাস আগে। কিন্তু এ ধরনের মেয়াদোত্তীর্ণ পচা পণ্য ধ্বংসের কাজ কাস্টমস একা করতে পারে না। নিয়ম অনুযায়ী পরিবেশ অধিদপ্তর ও সিটি কর্পোরেশনকে সঙ্গে নিতে হয়। প্রথম দিকে সিটি কর্পোরেশনের ময়লার ডাম্পিং ব্যবহারের প্রস্তাব আসে। কিন্তু যাচাই করে দেখা যায় এই পরিমান পণ্য ওই জায়গায় ধ্বংস করা কষ্টসাধ্য ব্যাপার। কারণ এতো পরিমান কনটেইনার ওই জায়গায় আনা–নেওয়া করা প্রায় অসম্ভব। রাস্তার অবস্থাও ভালো না। পরে সিটি কর্পোরেশন ও প্রতিনিধিদের নিয়ে উত্তর হালিশহরের বেড়িবাঁধ সংলগ্ন জায়গাটি নির্বাচন করা হয়।
মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্যগুলো ধ্বংসের কাজটি শেষ হলে বন্দরে প্রায় তিনশ কনটেইনার রাখার জায়গা খালি হবে বলে জানান চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের নিলাম শাখার ডেপুটি কমিশনার ফায়সাল বিন রহমান।
পণ্য ধ্বংস কার্যক্রম পরিচালনাকারী বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কেএম কর্পোরেশনের ম্যানেজার (নিলাম) মোহাম্মদ মোরশেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এরই মধ্যে পণ্য ধ্বংসের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথমদিন ৩০ কনটেইনার পণ্য ধ্বংস করা হবে। পরবর্তী দিন থেকে ৪০ কনটেইনার পণ্য ধ্বংস করা হবে। এই কার্যক্রম শেষ হতে ১০ দিন সময় লাগতে পারে।
প্রায় তিনশ কনটেইনারের ছয় হাজার টন মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য ধ্বংস করছে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। আগামীকাল সোমবার প্রথম দিন ধ্বংস করা হবে ৩০টি কন্টেইনারের পণ্য। এভাবে ১০ দিনে মোট ২৯৮ কন্টেইনার পণ্য ধ্বংস করা হবে বলে জানিয়েছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা।
এসব কনটেইনারে প্রায় ছয় হাজার টন ব্যবহার অযোগ্য পণ্য রয়েছে বলে জানান চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের নিলাম শাখার ডেপুটি কমিশনার ফয়সাল বিন রহমান। ২০০৯ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে এসব পণ্যভর্তি কন্টেইনার চট্টগ্রাম বন্দরে আনা হয়।
ডেপুটি কমিশনার ফয়সাল বিন রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘদিনের পুরনো পণ্য ধ্বংস করার সময় আশেপাশের এলাকায় দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। এতে থাকতে পারে নানা রোগ জীবাণু। থাকতে পারে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক রাসায়নকি উপাদানও। এ কারণে নগরীর উত্তর হালিশহরে বে–টার্মিনাল সংলগ্ন বেড়িবাঁধ রোডের চৌধুরী পাড়ায় একটি খোলা জায়গা নির্বাচন করা হয়েছে। এটি লোকালয় থেকে কিছুটা দূরে।
তিনি আরো জানান, প্রায় পাঁচ একর আয়তনের জায়গাটিতে পণ্য ধ্বংস কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এরই মধ্যে ক্রেন, এস্কেভেটর, ট্রেলার, ট্রাকসহ প্রয়োজনীয় যানবাহনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওই জায়গায় পচা পণ্য মাটিচাপা দেওয়া হবে।
এর আগে ২০১৯ সালে একই এলাকায় ১৯৪ কনটেইনারের ৪ হাজার ৮০৭ টন ব্যবহার–অযোগ্য পণ্য ধ্বংস করেছিল কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
কাস্টমস হাউসে গত ২১ মার্চ পণ্য ধ্বংস কার্যক্রম পরিচালনার প্রস্তুতি সভা হয়। ওই সভায় দিনক্ষণ ও কার্যক্রম পরিচালনার সব নির্দেশনা ঠিক করা হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গত ২৫ মার্চ বৃহস্পতিবার ধ্বংস কার্যক্রম কমিটি জেলা প্রশাসক, বন্দর কর্তৃপক্ষ, সিটি মেয়র, পুলিশ কমিশনার, পরিবেশ অধিদপ্তর, বিজিবি ও ফায়ার সার্ভিসকে চিঠি দেয়।
কাস্টমস কর্মকর্তারা জানান, পণ্য ধ্বংসের এ কার্যক্রমটি শুরু হয়েছে মূলত প্রায় চার মাস আগে। কিন্তু এ ধরনের মেয়াদোত্তীর্ণ পচা পণ্য ধ্বংসের কাজ কাস্টমস একা করতে পারে না। নিয়ম অনুযায়ী পরিবেশ অধিদপ্তর ও সিটি কর্পোরেশনকে সঙ্গে নিতে হয়। প্রথম দিকে সিটি কর্পোরেশনের ময়লার ডাম্পিং ব্যবহারের প্রস্তাব আসে। কিন্তু যাচাই করে দেখা যায় এই পরিমান পণ্য ওই জায়গায় ধ্বংস করা কষ্টসাধ্য ব্যাপার। কারণ এতো পরিমান কনটেইনার ওই জায়গায় আনা–নেওয়া করা প্রায় অসম্ভব। রাস্তার অবস্থাও ভালো না। পরে সিটি কর্পোরেশন ও প্রতিনিধিদের নিয়ে উত্তর হালিশহরের বেড়িবাঁধ সংলগ্ন জায়গাটি নির্বাচন করা হয়।
মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্যগুলো ধ্বংসের কাজটি শেষ হলে বন্দরে প্রায় তিনশ কনটেইনার রাখার জায়গা খালি হবে বলে জানান চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের নিলাম শাখার ডেপুটি কমিশনার ফায়সাল বিন রহমান।
পণ্য ধ্বংস কার্যক্রম পরিচালনাকারী বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কেএম কর্পোরেশনের ম্যানেজার (নিলাম) মোহাম্মদ মোরশেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এরই মধ্যে পণ্য ধ্বংসের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথমদিন ৩০ কনটেইনার পণ্য ধ্বংস করা হবে। পরবর্তী দিন থেকে ৪০ কনটেইনার পণ্য ধ্বংস করা হবে। এই কার্যক্রম শেষ হতে ১০ দিন সময় লাগতে পারে।
শ্রমিক অসন্তোষের পরিপ্রেক্ষিতে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রম ও ব্যবসার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সুপারিশ দিতে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে সরকার। নৌপরিবহন ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেনকে আহ্বায়ক করে এই কমিটি গঠন করে গতকাল রোববার প্রজ্ঞাপন জ
৬ ঘণ্টা আগেনভেম্বরের প্রথম ২৩ দিনে প্রবাসীরা ১৭৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ধারাবাহিক বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসে রেমিট্যান্স ২.২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেতৈরি পোশাকশিল্পের বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধি নিয়ে মালিকপক্ষ ৬ শতাংশ ও শ্রমিকপক্ষ ১৫ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব দিয়েছে। আলোচনার অগ্রগতি হয়নি, ২৮ নভেম্বর চতুর্থ বৈঠক হবে।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ঢাকার নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে আওয়ামীপন্থি নীল দল। ১৫টি পদের মধ্যে ৯টিতে জয়লাভ করে তারা। বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত সবুজ দল থেকে ১টি এবং স্বতন্ত্র হলুদ দল ৫টি পদে বিজয়ী হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে