সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে নবায়নযোগ্য শক্তিনির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর জন্য শতভাগ কর অব্যাহতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এবিষয়ে আজ মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এতে বলা হয়, ২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে ২০৩০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত সময়ের মধ্যে যেসব নবায়নযোগ্য শক্তি নির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্র বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসবে সেগুলো সম্পূর্ণ কর অব্যাহতিসহ ১০ বছর পর্যন্ত নানা মাত্রায় কর ছাড় পাবেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, নির্মাণ, মালিকানা ও পরিচালনার ভিত্তিতে নবায়নযোগ্য শক্তিতে বিনিয়োগকারীরা এই সুবিধা পাবেন। সেক্ষেত্রে প্রথম ৫ বছরে ১০০ শতাংশ কর অব্যাহতি, পরের ৩ বছর ৫০ শতাংশ হারে কর অব্যাহতি ও শেষের ২ বছর ২৫ শতাংশ হারে কর অব্যাহতি দেওয়া হবে।
বিগত ক্ষমতাচ্যুত সরকারের আমলে ২০২৩ সালের ২৬ জুন এই খাতে পূর্ণ কর মওকুফ প্রত্যাহার করে ১০ বছরের জন্য ধাপে ধাপে কর প্যাকেজ প্রবর্তন করেছিল।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদকে পাঠানো একটি চিঠিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ড. ফাওজুল কবির খান এই বিষয়টি তুলে ধরার পর অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এই পদক্ষেপ আসে।
গত শনিবার বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ড. ফাওজুল কবির খান একটি গণমাধ্যমকে বলেন, সরকার বেশ কিছু নবায়নযোগ্য শক্তি প্রকল্পের জন্য দরপত্র আহ্বান করতে যাচ্ছে এবং বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে প্রস্তাবটি দেওয়া হয়েছে।
তিনি যোগ করেন, ‘বিনিয়োগকারীরা প্রশ্ন করছে, যে বাংলাদেশে আমাদের আর্থিক প্রণোদনা রয়েছে কিনা।’
২০২৪ সালের ২৭ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার প্রায় ৩ হাজার ১০২ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৩৭টি নবায়নযোগ্য শক্তির বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ মোট ৪২টি প্রকল্প বাতিল করে।
দ্রুত বিদ্যুৎ সংকটের সমাধান হিসাবে পূর্ববর্তী সরকার ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০’ এর অধীনে দরপত্র ছাড়াই এই চুক্তিগুলি স্বাক্ষর করে। অন্তর্বর্তী সরকার আইনটির কার্যকারিতা স্থগিত করেছে।
কয়লা ছাড়া নবায়নযোগ্য শক্তিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলিতে বিনিয়োগের জন্য ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত কর অব্যাহতি কার্যকর ছিল।
২০২৪ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নবায়নযোগ্য শক্তিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাণিজ্যিক উৎপাদনকারী বিনিয়োগকারীদের ২০৩৬ সাল পর্যন্ত কর ছাড় ছিল।
সম্প্রতি বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) সরকারকে দ্রুত দরপত্র আহ্বানের সুপারিশ করেছে।
অর্থ উপদেষ্টাকে পাঠানো ৮ অক্টোবরের চিঠিতে জ্বালানি উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন, বাংলাদেশ যদি বিনিয়োগকারীদেরকে পরিবেশবান্ধব শক্তি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে উৎসাহিত করে তাহলে বিদ্যুতের মূল্য কমে যাবে। আগে যেমন শর্তযুক্ত আর্থিক প্রণোদনা এবং ছাড়ের ব্যবস্থা ছিল তা চালু রাখা এবং পুনর্বহাল করা উচিত।
জ্বালানি মন্ত্রণালয় ইতিমধ্যেই পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট ২০০৬ এবং পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা (পিপিআর) ২০০৮-এর অধীনে নবায়নযোগ্য শক্তিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের দরপত্র আহ্বানের উদ্যোগ নিয়েছে।
সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে নবায়নযোগ্য শক্তিনির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর জন্য শতভাগ কর অব্যাহতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এবিষয়ে আজ মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এতে বলা হয়, ২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে ২০৩০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত সময়ের মধ্যে যেসব নবায়নযোগ্য শক্তি নির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্র বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসবে সেগুলো সম্পূর্ণ কর অব্যাহতিসহ ১০ বছর পর্যন্ত নানা মাত্রায় কর ছাড় পাবেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, নির্মাণ, মালিকানা ও পরিচালনার ভিত্তিতে নবায়নযোগ্য শক্তিতে বিনিয়োগকারীরা এই সুবিধা পাবেন। সেক্ষেত্রে প্রথম ৫ বছরে ১০০ শতাংশ কর অব্যাহতি, পরের ৩ বছর ৫০ শতাংশ হারে কর অব্যাহতি ও শেষের ২ বছর ২৫ শতাংশ হারে কর অব্যাহতি দেওয়া হবে।
বিগত ক্ষমতাচ্যুত সরকারের আমলে ২০২৩ সালের ২৬ জুন এই খাতে পূর্ণ কর মওকুফ প্রত্যাহার করে ১০ বছরের জন্য ধাপে ধাপে কর প্যাকেজ প্রবর্তন করেছিল।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদকে পাঠানো একটি চিঠিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ড. ফাওজুল কবির খান এই বিষয়টি তুলে ধরার পর অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এই পদক্ষেপ আসে।
গত শনিবার বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ড. ফাওজুল কবির খান একটি গণমাধ্যমকে বলেন, সরকার বেশ কিছু নবায়নযোগ্য শক্তি প্রকল্পের জন্য দরপত্র আহ্বান করতে যাচ্ছে এবং বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে প্রস্তাবটি দেওয়া হয়েছে।
তিনি যোগ করেন, ‘বিনিয়োগকারীরা প্রশ্ন করছে, যে বাংলাদেশে আমাদের আর্থিক প্রণোদনা রয়েছে কিনা।’
২০২৪ সালের ২৭ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার প্রায় ৩ হাজার ১০২ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৩৭টি নবায়নযোগ্য শক্তির বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ মোট ৪২টি প্রকল্প বাতিল করে।
দ্রুত বিদ্যুৎ সংকটের সমাধান হিসাবে পূর্ববর্তী সরকার ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০’ এর অধীনে দরপত্র ছাড়াই এই চুক্তিগুলি স্বাক্ষর করে। অন্তর্বর্তী সরকার আইনটির কার্যকারিতা স্থগিত করেছে।
কয়লা ছাড়া নবায়নযোগ্য শক্তিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলিতে বিনিয়োগের জন্য ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত কর অব্যাহতি কার্যকর ছিল।
২০২৪ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নবায়নযোগ্য শক্তিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাণিজ্যিক উৎপাদনকারী বিনিয়োগকারীদের ২০৩৬ সাল পর্যন্ত কর ছাড় ছিল।
সম্প্রতি বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) সরকারকে দ্রুত দরপত্র আহ্বানের সুপারিশ করেছে।
অর্থ উপদেষ্টাকে পাঠানো ৮ অক্টোবরের চিঠিতে জ্বালানি উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন, বাংলাদেশ যদি বিনিয়োগকারীদেরকে পরিবেশবান্ধব শক্তি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে উৎসাহিত করে তাহলে বিদ্যুতের মূল্য কমে যাবে। আগে যেমন শর্তযুক্ত আর্থিক প্রণোদনা এবং ছাড়ের ব্যবস্থা ছিল তা চালু রাখা এবং পুনর্বহাল করা উচিত।
জ্বালানি মন্ত্রণালয় ইতিমধ্যেই পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট ২০০৬ এবং পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা (পিপিআর) ২০০৮-এর অধীনে নবায়নযোগ্য শক্তিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের দরপত্র আহ্বানের উদ্যোগ নিয়েছে।
দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ল। বোতলজাত তেলের দাম প্রতি লিটারে ১৪ টাকা এবং খোলা সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম ১২ টাকা বাড়ানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) সচিবালয়ে ভোজ্যতেলের আমদানি ও সরবরাহসহ সার্বিক বিষয়ে আয়োজিত পর্যালোচনা সভা শেষে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন এ তথ্য জানিয়েছেন।
১৬ মিনিট আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রানার অটোমোবাইলের এক উদ্যোক্তা পরিচালক নিজের নামে থাকা প্রতিষ্ঠানটির ৩৪ লাখ ৬ হাজার ২০০টি শেয়ার এক ছেলে ও এক মেয়েকে উপহার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে তিনি এ ঘোষণা দেন।
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) একটি দল তাদের ঋণের শর্ত হিসেবে ঢাকায় সরকারি অর্থের হিসাব খতিয়ে দেখছে। একই সময়ে, বাংলাদেশ আগামী জুলাই মাস থেকে শুরু হওয়া অর্থবছরের জন্য প্রথমবারের মতো ছোট আকারের বাজেট তৈরি করছে। ছোট বাজেট তৈরি কারণ, দেশ নিয়মিতই বাজেট ব্যবহার ও বাস্তবায়নে পিছিয়ে থাকছে। বিশ্লেষকেরা
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ায় ১৮ কোটি মানুষের দেশ বাংলাদেশ। দেশটি বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ এক অর্থনৈতিক পরিবর্তনের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে। মাথাপিছু জিডিপিতে ধারাবাহিকভাবে ভারতকে ছাড়িয়ে যাওয়া বাংলাদেশ ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্ব শীর্ষ ২৫ তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে বলে আশা করা
৪ ঘণ্টা আগে