মনজুরুল ইসলাম, ঢাকা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দেশের একমাত্র এয়ারলাইনস ইউনাইটেড এয়ারওয়েজকে আবার চালু করতে ২০২১ সালে নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের বাদ দিয়ে পুনর্গঠন করা নতুন পর্ষদ এয়ারলাইনসটিকে কার্যক্রমে ফিরিয়ে আনতে গত দুই বছরে নানা পদক্ষেপ নেয়। তবে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) বকেয়া পাওনা পরিশোধ করতে না পারায় আলোর মুখ দেখছে না প্রক্রিয়াটি। উপরন্তু, বকেয়া আদায়ে এয়ারলাইনসটির বিরুদ্ধে চলমান মামলাগুলোও মোকাবিলা করতে হচ্ছে বর্তমান পর্ষদকে। এ অবস্থায় অর্পিত দায়িত্ব থেকে অব্যাহতির আগ্রহ প্রকাশ করে বিএসইসিকে চিঠি দিয়েছে ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের পরিচালনা পর্ষদ।
বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নেওয়ার আগ্রহ দেখিয়ে গত জুন মাসে চিঠি পাঠায় ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের পরিচালনা পর্ষদ। পর্ষদের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, দায়িত্ব পাওয়ার পরবর্তী দুই বছরে বার্ষিক সাধারণ সভা সম্পাদনসহ এয়ারলাইনসটিকে আবার চালু করতে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি বেবিচকের পাওনা আনুমানিক ৩৫০ কোটি টাকা মওকুফের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে নাকচ করা হয়েছে। এ অবস্থায় এয়ার অপারেটিং সার্টিফিকেট (এওসি) নবায়ন করা সম্ভব হবে না।
ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ টি এম নজরুল ইসলাম জানান, এয়ারলাইনসটিকে নতুন করে চালু করতে সবচেয়ে বড় বাধা বেবিচকের বিপুল পরিমাণের পাওনা ও চলতি মূলধনের সংকট। সে কারণে পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বকেয়া মওকুফের আবেদন করা হয়েছিল, যা অর্থ মন্ত্রণালয় নাকচ করেছে। এ অবস্থায় বকেয়া পরিশোধ ছাড়া বেবিচক থেকে এওসি পাওয়া যাবে না। আর এওসি না পেলে কোনো কার্যক্রমই এগিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। সবকিছু বিবেচনায় পরিচালনা পর্ষদ মনে করছে, এমন চলতে থাকলে দায়িত্বে থাকার কোনো মানে নেই।
বেবিচক সূত্রে জানা গেছে, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের কাছে বেবিচকের মোট পাওনা দাঁড়িয়েছে ৩৫৫ কোটি ৩৬ লাখ ৮৯ হাজার ৭৫২ টাকা। এর মধ্যে মূল বকেয়ার পরিমাণ ৫৬ কোটি ৮৭ লাখ ৭৪ হাজার ৮৮৩ টাকা। এ ছাড়া ভ্যাট ৫ কোটি ৬৫ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৫ টাকা, আয়কর ২ লাখ ১২ হাজার ২০ টাকা এবং সারচার্জ ২৯২ কোটি ৮১ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দেশের একমাত্র এয়ারলাইনস ইউনাইটেড এয়ারওয়েজকে আবার চালু করতে ২০২১ সালে নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের বাদ দিয়ে পুনর্গঠন করা নতুন পর্ষদ এয়ারলাইনসটিকে কার্যক্রমে ফিরিয়ে আনতে গত দুই বছরে নানা পদক্ষেপ নেয়। তবে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) বকেয়া পাওনা পরিশোধ করতে না পারায় আলোর মুখ দেখছে না প্রক্রিয়াটি। উপরন্তু, বকেয়া আদায়ে এয়ারলাইনসটির বিরুদ্ধে চলমান মামলাগুলোও মোকাবিলা করতে হচ্ছে বর্তমান পর্ষদকে। এ অবস্থায় অর্পিত দায়িত্ব থেকে অব্যাহতির আগ্রহ প্রকাশ করে বিএসইসিকে চিঠি দিয়েছে ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের পরিচালনা পর্ষদ।
বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নেওয়ার আগ্রহ দেখিয়ে গত জুন মাসে চিঠি পাঠায় ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের পরিচালনা পর্ষদ। পর্ষদের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, দায়িত্ব পাওয়ার পরবর্তী দুই বছরে বার্ষিক সাধারণ সভা সম্পাদনসহ এয়ারলাইনসটিকে আবার চালু করতে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি বেবিচকের পাওনা আনুমানিক ৩৫০ কোটি টাকা মওকুফের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে নাকচ করা হয়েছে। এ অবস্থায় এয়ার অপারেটিং সার্টিফিকেট (এওসি) নবায়ন করা সম্ভব হবে না।
ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ টি এম নজরুল ইসলাম জানান, এয়ারলাইনসটিকে নতুন করে চালু করতে সবচেয়ে বড় বাধা বেবিচকের বিপুল পরিমাণের পাওনা ও চলতি মূলধনের সংকট। সে কারণে পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বকেয়া মওকুফের আবেদন করা হয়েছিল, যা অর্থ মন্ত্রণালয় নাকচ করেছে। এ অবস্থায় বকেয়া পরিশোধ ছাড়া বেবিচক থেকে এওসি পাওয়া যাবে না। আর এওসি না পেলে কোনো কার্যক্রমই এগিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। সবকিছু বিবেচনায় পরিচালনা পর্ষদ মনে করছে, এমন চলতে থাকলে দায়িত্বে থাকার কোনো মানে নেই।
বেবিচক সূত্রে জানা গেছে, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের কাছে বেবিচকের মোট পাওনা দাঁড়িয়েছে ৩৫৫ কোটি ৩৬ লাখ ৮৯ হাজার ৭৫২ টাকা। এর মধ্যে মূল বকেয়ার পরিমাণ ৫৬ কোটি ৮৭ লাখ ৭৪ হাজার ৮৮৩ টাকা। এ ছাড়া ভ্যাট ৫ কোটি ৬৫ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৫ টাকা, আয়কর ২ লাখ ১২ হাজার ২০ টাকা এবং সারচার্জ ২৯২ কোটি ৮১ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৭ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৮ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে