নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা পরবর্তী সময়ে দেশে অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর ফলে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী আরও দারিদ্র্য এবং বিপন্নতার মুখোমুখি হয়েছে। পাশাপাশি বাজার ব্যবস্থারও চরম অবনতি ঘটেছে। যা ক্ষুধা, দারিদ্র, বৈষম্য ও জলবায়ু সংকট এসডিজির অর্জনকে বাধাগ্রস্ত করছে।
আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এসডিজি অ্যাকশন অ্যালায়েন্স বাংলাদেশ ও গ্লোবাল অ্যাকশন এগেনইস্ট পোভার্টি (জিক্যাপ) আয়োজিত স্থায়িত্বশীল উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এসডিজি ও মধ্যবর্তী পর্যালোচনা বিষয়ক জাতীয় জনসম্মিলনে এসব কথা বলেন বক্তারা।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থনীতিবিদ ড. জামাল উদ্দিন বলেন, ‘পাকিস্তান আমলে আমাদের সব সম্পদ ধ্বংস করা হয়েছে। কিন্তু ওই সময়কার যে রাজনৈতিক দর্শন ছিল সেই দর্শন এখন আর নেই। এখন এটা পরিবর্তন হয়ে অন্যদিকে যাচ্ছে। সংবিধান, বিচার ব্যবস্থা, ব্যাংক ও রাষ্ট্র যদি তার নিয়ম অনুযায়ী না চলে তবে সেখানে বৈষম্য তৈরি হবে। সেখানে লুটপাটও হবে। বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে অর্থ পাচার হচ্ছে। কিন্তু আমাদের সরকার যদি চায় তবে এখনি অর্থ পাচার বন্ধ করতে পারে। তার জন্য প্রশাসক ও রাজনীতিবিদসহ সকলকে নীতিবান ও দেশপ্রেমিক হতে হবে। যদি না হয় তাহলে কখনোই এগুলো পরিবর্তন হবে না।’
আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসডিজি একশন এলায়েন্সের জাতীয় সমন্বয়কারী আবদুল আউয়াল বলেন, জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে উপকূলীয় অঞ্চলসহ ঝুকিপূর্ণ অঞ্চলসমূহে মানুষের দুর্গতি বেড়ে গিয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে পানির লবণাক্ততা বাড়ছে। ফলে সুপেয় পানি পাওয়া যাচ্ছে না। বিআইডিএসের গবেষণায় উঠে এসেছে, ওইসব অঞ্চল থেকে মানুষ শহরে চলে আসছে। এর ফলে শহরেও দারিদ্র্যের হার বেড়ে গেছে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন গান্ধী আশ্রম ট্রাস্টের পরিচালক রাহা নবকুমার, দুস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ডা. দিবালোক সিংহ, সেভ দা চিল্ড্রেনের এডভোকেসি এন্ড ক্যাম্পেইন ম্যানেজার সামিয়া আহমেদ, বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশনের সভাপতি বদরুল আলম, গার্মেন্টস ট্রেড ইউনিয়ন নেত্রী সালেহা ইসলাম শান্তনা প্রমুখ।
করোনা পরবর্তী সময়ে দেশে অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর ফলে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী আরও দারিদ্র্য এবং বিপন্নতার মুখোমুখি হয়েছে। পাশাপাশি বাজার ব্যবস্থারও চরম অবনতি ঘটেছে। যা ক্ষুধা, দারিদ্র, বৈষম্য ও জলবায়ু সংকট এসডিজির অর্জনকে বাধাগ্রস্ত করছে।
আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এসডিজি অ্যাকশন অ্যালায়েন্স বাংলাদেশ ও গ্লোবাল অ্যাকশন এগেনইস্ট পোভার্টি (জিক্যাপ) আয়োজিত স্থায়িত্বশীল উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এসডিজি ও মধ্যবর্তী পর্যালোচনা বিষয়ক জাতীয় জনসম্মিলনে এসব কথা বলেন বক্তারা।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থনীতিবিদ ড. জামাল উদ্দিন বলেন, ‘পাকিস্তান আমলে আমাদের সব সম্পদ ধ্বংস করা হয়েছে। কিন্তু ওই সময়কার যে রাজনৈতিক দর্শন ছিল সেই দর্শন এখন আর নেই। এখন এটা পরিবর্তন হয়ে অন্যদিকে যাচ্ছে। সংবিধান, বিচার ব্যবস্থা, ব্যাংক ও রাষ্ট্র যদি তার নিয়ম অনুযায়ী না চলে তবে সেখানে বৈষম্য তৈরি হবে। সেখানে লুটপাটও হবে। বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে অর্থ পাচার হচ্ছে। কিন্তু আমাদের সরকার যদি চায় তবে এখনি অর্থ পাচার বন্ধ করতে পারে। তার জন্য প্রশাসক ও রাজনীতিবিদসহ সকলকে নীতিবান ও দেশপ্রেমিক হতে হবে। যদি না হয় তাহলে কখনোই এগুলো পরিবর্তন হবে না।’
আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসডিজি একশন এলায়েন্সের জাতীয় সমন্বয়কারী আবদুল আউয়াল বলেন, জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে উপকূলীয় অঞ্চলসহ ঝুকিপূর্ণ অঞ্চলসমূহে মানুষের দুর্গতি বেড়ে গিয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে পানির লবণাক্ততা বাড়ছে। ফলে সুপেয় পানি পাওয়া যাচ্ছে না। বিআইডিএসের গবেষণায় উঠে এসেছে, ওইসব অঞ্চল থেকে মানুষ শহরে চলে আসছে। এর ফলে শহরেও দারিদ্র্যের হার বেড়ে গেছে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন গান্ধী আশ্রম ট্রাস্টের পরিচালক রাহা নবকুমার, দুস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ডা. দিবালোক সিংহ, সেভ দা চিল্ড্রেনের এডভোকেসি এন্ড ক্যাম্পেইন ম্যানেজার সামিয়া আহমেদ, বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশনের সভাপতি বদরুল আলম, গার্মেন্টস ট্রেড ইউনিয়ন নেত্রী সালেহা ইসলাম শান্তনা প্রমুখ।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৭ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৮ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে