নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে আছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে কাজ করার কারণে খাবারসহ বিভিন্ন সংকট থেকে পরিত্রাণ পাওয়া গেছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন। তিনি রোববার (২২ অক্টোবর) সর্বজনীন পেনশনের টাকা ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
অন্যদিকে, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, ‘এত সুবিধা বিদেশে নেই। আমি নূরুল মজিদ হুমায়ূন যেভাবে চলি, ব্রিটিশ প্রাইম মিনিস্টারও চলে না আমার মতো। আমরা রাজকীয়ভাবে চলি। তিনি গতকাল বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সিপিডি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন।
অন্য দেশের তুলনায় ভালো আছি: অর্থমন্ত্রী
অর্থমন্ত্রী পেনশন স্কিমের তহবিলের উদ্বোধন করার পর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘কোভিড আমাদের জন্য খুবই সমস্যা ছিল। এরপর একের পর এক চলতেই আছে। আমরাও আনফরচুনেটলি এ থেকে ছাড়া পাইনি। কিন্তু সরকারের হাতে যেসব জায়গা আছে, সেগুলো ব্যবহার করছে। এখানে কয়েকটি প্রশ্ন আসবে। এগুলো কিন্তু ঠিক না। অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘শেরাটন হোটেলে একদিন যখন বক্তব্য রাখছিলাম, সেখানে জোর করে আমাকে বলা হচ্ছিল আপনি (সুদহার) ৯-৬ করতে পারবেন না।
যা যা বলার তা বলেছিল। আপনারা ভালো করে নিজেরা নিজের বিবেককে প্রশ্ন করেন, ৯-৬ যদি না থাকত তাহলে আজ আমাদের ব্যাংকিং খাত খুঁজে পেতেন না। দেশের মানুষকে, মানুষের খাবার-দাবারের কিছু ব্যবস্থা থাকত না।’
জিনিসপত্রের অস্বাভাবিক দাম নিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, আগে ভারত থেকে অনেক খাদ্যদ্রব্য আসত। এখন খাদ্যদ্রব্য আসে না, কোনো ডিমও আসে না, কোনো কিছু আসে না। আগে তারা দিতে পারত, এখন দিতে পারে না। এই যদি অবস্থা হয়, আমাদের ব্যবস্থা করতে হবে। এটা কিছুদিন সহ্য করতে হবে। মূল্যস্ফীতি কমানোর চেষ্টা করছি।’
আইএমএফের ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ পাওয়া নিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, যে তারিখে বলা আছে আইএমএফ সেই তারিখেই পেমেন্ট করবে, না পাওয়ার কোনো কারণ নেই।
আমরা রাজকীয়ভাবে চলি: শিল্পমন্ত্রী
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘গ্রাম বদলে গেছে। গ্রামে সবকিছু পাওয়া যায়। অনেক বন্ধুকে ধরে গ্রামে নিয়েছি। যারা বিশ্বব্যাংকে ছিল, বহু জায়গায় ছিল। রিটায়ারমেন্টের পর তারা ঘুরে দেখে। বলি, তুই তো ইউনিভার্সিটিতে পড়াইছস, আমি কয়টা প্রাইমারি স্কুল করেছি দেখ। হোয়াট ইউ হ্যাভ ডান, দেশের জন্য তোমার কোনো অবদান নেই। এখনো বইসা বইসা বিশ্বব্যাংকের টাকাই খাও। বউ ছেলেমেয়ে রেখে আসছ, আবার বুয়া হয়ে যাও বাচ্চাদের পালতে।’
অবকাঠামো উন্নয়নের ফলে গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে বলে দাবি করেন শিল্পমন্ত্রী। এ সময় তিনি প্রাসঙ্গিকভাবে এক অতিরিক্ত সচিবের পারিবারিক অনুষ্ঠানের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘ওই এডিশনাল সেক্রেটারি আগে বাড়িতে যেত না। এখন ছুটি পেলে নিজের গ্রামে যায়। নিজের গ্রামের বাড়িতে এখন কমিউনিকেশন হয়ে গেছে। জায়গা, জমি, আগামী প্রজন্ম তো একবার আসতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমার ডক্টরেট নাই, পিএইচডিও নাই। সবচেয়ে খারাপ ছেলেটা আমি চলে গেলাম গ্রামে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে। আমি দেখি অনেকেই ছেড়ে দিয়ে গ্রামে গেছে। আমাদের এখন যে অবস্থা গ্রামে, আমি খুব আশাবাদী। গ্রামে মানুষের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে। এখন যাচ্ছে সবাই, গ্রামকে বদলে দেব—এটা করাতে গ্রাম বদলে গেছে। সবকিছু পাওয়া যায়।’
অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে আছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে কাজ করার কারণে খাবারসহ বিভিন্ন সংকট থেকে পরিত্রাণ পাওয়া গেছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন। তিনি রোববার (২২ অক্টোবর) সর্বজনীন পেনশনের টাকা ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
অন্যদিকে, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, ‘এত সুবিধা বিদেশে নেই। আমি নূরুল মজিদ হুমায়ূন যেভাবে চলি, ব্রিটিশ প্রাইম মিনিস্টারও চলে না আমার মতো। আমরা রাজকীয়ভাবে চলি। তিনি গতকাল বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সিপিডি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন।
অন্য দেশের তুলনায় ভালো আছি: অর্থমন্ত্রী
অর্থমন্ত্রী পেনশন স্কিমের তহবিলের উদ্বোধন করার পর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘কোভিড আমাদের জন্য খুবই সমস্যা ছিল। এরপর একের পর এক চলতেই আছে। আমরাও আনফরচুনেটলি এ থেকে ছাড়া পাইনি। কিন্তু সরকারের হাতে যেসব জায়গা আছে, সেগুলো ব্যবহার করছে। এখানে কয়েকটি প্রশ্ন আসবে। এগুলো কিন্তু ঠিক না। অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘শেরাটন হোটেলে একদিন যখন বক্তব্য রাখছিলাম, সেখানে জোর করে আমাকে বলা হচ্ছিল আপনি (সুদহার) ৯-৬ করতে পারবেন না।
যা যা বলার তা বলেছিল। আপনারা ভালো করে নিজেরা নিজের বিবেককে প্রশ্ন করেন, ৯-৬ যদি না থাকত তাহলে আজ আমাদের ব্যাংকিং খাত খুঁজে পেতেন না। দেশের মানুষকে, মানুষের খাবার-দাবারের কিছু ব্যবস্থা থাকত না।’
জিনিসপত্রের অস্বাভাবিক দাম নিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, আগে ভারত থেকে অনেক খাদ্যদ্রব্য আসত। এখন খাদ্যদ্রব্য আসে না, কোনো ডিমও আসে না, কোনো কিছু আসে না। আগে তারা দিতে পারত, এখন দিতে পারে না। এই যদি অবস্থা হয়, আমাদের ব্যবস্থা করতে হবে। এটা কিছুদিন সহ্য করতে হবে। মূল্যস্ফীতি কমানোর চেষ্টা করছি।’
আইএমএফের ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ পাওয়া নিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, যে তারিখে বলা আছে আইএমএফ সেই তারিখেই পেমেন্ট করবে, না পাওয়ার কোনো কারণ নেই।
আমরা রাজকীয়ভাবে চলি: শিল্পমন্ত্রী
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘গ্রাম বদলে গেছে। গ্রামে সবকিছু পাওয়া যায়। অনেক বন্ধুকে ধরে গ্রামে নিয়েছি। যারা বিশ্বব্যাংকে ছিল, বহু জায়গায় ছিল। রিটায়ারমেন্টের পর তারা ঘুরে দেখে। বলি, তুই তো ইউনিভার্সিটিতে পড়াইছস, আমি কয়টা প্রাইমারি স্কুল করেছি দেখ। হোয়াট ইউ হ্যাভ ডান, দেশের জন্য তোমার কোনো অবদান নেই। এখনো বইসা বইসা বিশ্বব্যাংকের টাকাই খাও। বউ ছেলেমেয়ে রেখে আসছ, আবার বুয়া হয়ে যাও বাচ্চাদের পালতে।’
অবকাঠামো উন্নয়নের ফলে গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে বলে দাবি করেন শিল্পমন্ত্রী। এ সময় তিনি প্রাসঙ্গিকভাবে এক অতিরিক্ত সচিবের পারিবারিক অনুষ্ঠানের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘ওই এডিশনাল সেক্রেটারি আগে বাড়িতে যেত না। এখন ছুটি পেলে নিজের গ্রামে যায়। নিজের গ্রামের বাড়িতে এখন কমিউনিকেশন হয়ে গেছে। জায়গা, জমি, আগামী প্রজন্ম তো একবার আসতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমার ডক্টরেট নাই, পিএইচডিও নাই। সবচেয়ে খারাপ ছেলেটা আমি চলে গেলাম গ্রামে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে। আমি দেখি অনেকেই ছেড়ে দিয়ে গ্রামে গেছে। আমাদের এখন যে অবস্থা গ্রামে, আমি খুব আশাবাদী। গ্রামে মানুষের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে। এখন যাচ্ছে সবাই, গ্রামকে বদলে দেব—এটা করাতে গ্রাম বদলে গেছে। সবকিছু পাওয়া যায়।’
স্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
২ মিনিট আগেইউএনডিপির আয়োজনে গতকাল বৃহস্পতিবার ‘জনবান্ধব নীতি প্রণয়নে সঠিক উপাত্ত সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনায় প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। সুইস এজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কো-অপারেশনের সহায়তায় ইউএনডিপির স্ট্রেংদেনিং ইনস্টিটিউশনস, পলিসিজ অ্যান্ড সার্ভিসেস প্রকল্পের
৩৫ মিনিট আগেঅত্যাধুনিক সুবিধা নিয়ে চালু হয়েছে বেনাপোল বন্দরের কার্গো ভেহিকেল টার্মিনাল, যা সেবা ও বাণিজ্যে নতুন মাত্রা যোগ করার পাশাপাশি যানজট ও পণ্যজট নিরসনে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। ১৪ নভেম্বর এটি উদ্বোধন করেন নৌপরিবহন ও শ্রম উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ১৮ নভেম্বর থেকে টার্মিনালের কার্যক্রম শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সদস্যদের জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা দেওয়ার উদ্দেশ্যে ব্র্যাক ব্যাংক এবং বেসিস-এর মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই উদ্যোগ বাংলাদেশের আইসিটি খাতের উন্নয়ন ও উদ্ভাবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
২ ঘণ্টা আগে