আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে (২০২৩-২৪) চট্টগ্রাম বন্দরে বাণিজ্যিক জাহাজ ভিড়েছিল ৩ হাজার ৬৯৯টি। সেই তুলনায় এর আগের অর্থবছরে (২০২২-২০২৩) ৫৫৪টি বেশি জাহাজ বন্দরে ভিড়েছিল। বন্দর সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিদায়ী অর্থবছরে চট্টগ্রাম বন্দরে তুলনামূলক জাহাজের আগমন ৬ দশমিক ৬৩ শতাংশ কমে গেছে।
আজ সোমবার চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি যুদ্ধ, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, ডলার সংকটসহ বৈশ্বিক অর্থনীতির নানা প্রতিকূলতার প্রেক্ষাপটে চট্টগ্রাম বন্দরে বাণিজ্যিক জাহাজের কলরব কমে গেছে।
তবে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের তথ্যে, একই সময়ে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ। প্রতিবছরই চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডেলিং ৩০ লাখের অঙ্ক ধরে রেখেছে। গত পাঁচ অর্থবছরে এই চিত্র পাওয়া গেছে। নানা প্রতিকূলতার মাঝেও প্রবৃদ্ধি অর্জন নিয়ে বন্দরের নানা উদ্যোগ ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন ব্যবহারকারীরা।
তথ্যমতে, চট্টগ্রাম বন্দরে সদ্য বিদায়ী (২০২৩-২০২৪) অর্থবছরে মোট বাণিজ্যিক জাহাজ ভিড়ে ৩ হাজার ৬৯৯টি। এর আগের অর্থবছর (২০২২-২০২৩) জাহাজ ভিড়েছিল ৪ হাজার ২৫৩টি।
জাহাজ আসার পরিমাণ কমে গেলেও বিদায়ী অর্থবছরে চট্টগ্রাম বন্দরে ৩১ লাখ ৬৮ হাজার ৬৯০ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং করা হয়েছে। এর আগের অর্থবছরে ৩০ লাখ ৯৭ হাজার ২৬৩ টিইইউস (২০ ফুটের একক) কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে। এতে এক বছরের ব্যবধানে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের প্রবৃদ্ধি ৫.৩৬ শতাংশ বেড়েছে।
বিদায়ী (২০২৩-২০২৪) অর্থ বছরে চট্টগ্রাম বন্দরে কার্গো হ্যান্ডলিংও বেড়েছে। এ বছর কার্গো হ্যান্ডলিং হয়েছে ১২ কোটি ৩২ লাখ ৪২ হাজার ৭৪৮ টন। আগের বছর যা ছিল ১১ কোটি ৮২ লাখ ৯৭ হাজার ৬৪৩ টন। অর্থাৎ এই বছর বন্দরে কার্গো হ্যান্ডলিংয়ে ৪.১৮ শতাংশ বেড়েছে।
চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে নানামুখী উদ্যোগ হাতে নেওয়ার ফলে বর্তমানে কন্টেইনার হ্যান্ডলিং ও কার্গো হ্যান্ডলিং দুটোই বেড়েছে।
এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে চট্টগ্রাম বন্দরে সুনাম এগিয়ে যাচ্ছে বলে জানান তিনি।
বন্দর ব্যবহারকারী সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট মেসার্স ফাল্গুনী ট্রেডার্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এএসএম ইসমাইল খান বলেন, নানা প্রতিকূলতার পরও কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৫ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন চট্টগ্রাম বন্দরের জন্য ইতিবাচক অগ্রগতি।
সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে (২০২৩-২৪) চট্টগ্রাম বন্দরে বাণিজ্যিক জাহাজ ভিড়েছিল ৩ হাজার ৬৯৯টি। সেই তুলনায় এর আগের অর্থবছরে (২০২২-২০২৩) ৫৫৪টি বেশি জাহাজ বন্দরে ভিড়েছিল। বন্দর সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিদায়ী অর্থবছরে চট্টগ্রাম বন্দরে তুলনামূলক জাহাজের আগমন ৬ দশমিক ৬৩ শতাংশ কমে গেছে।
আজ সোমবার চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি যুদ্ধ, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, ডলার সংকটসহ বৈশ্বিক অর্থনীতির নানা প্রতিকূলতার প্রেক্ষাপটে চট্টগ্রাম বন্দরে বাণিজ্যিক জাহাজের কলরব কমে গেছে।
তবে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের তথ্যে, একই সময়ে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ। প্রতিবছরই চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডেলিং ৩০ লাখের অঙ্ক ধরে রেখেছে। গত পাঁচ অর্থবছরে এই চিত্র পাওয়া গেছে। নানা প্রতিকূলতার মাঝেও প্রবৃদ্ধি অর্জন নিয়ে বন্দরের নানা উদ্যোগ ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন ব্যবহারকারীরা।
তথ্যমতে, চট্টগ্রাম বন্দরে সদ্য বিদায়ী (২০২৩-২০২৪) অর্থবছরে মোট বাণিজ্যিক জাহাজ ভিড়ে ৩ হাজার ৬৯৯টি। এর আগের অর্থবছর (২০২২-২০২৩) জাহাজ ভিড়েছিল ৪ হাজার ২৫৩টি।
জাহাজ আসার পরিমাণ কমে গেলেও বিদায়ী অর্থবছরে চট্টগ্রাম বন্দরে ৩১ লাখ ৬৮ হাজার ৬৯০ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং করা হয়েছে। এর আগের অর্থবছরে ৩০ লাখ ৯৭ হাজার ২৬৩ টিইইউস (২০ ফুটের একক) কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে। এতে এক বছরের ব্যবধানে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের প্রবৃদ্ধি ৫.৩৬ শতাংশ বেড়েছে।
বিদায়ী (২০২৩-২০২৪) অর্থ বছরে চট্টগ্রাম বন্দরে কার্গো হ্যান্ডলিংও বেড়েছে। এ বছর কার্গো হ্যান্ডলিং হয়েছে ১২ কোটি ৩২ লাখ ৪২ হাজার ৭৪৮ টন। আগের বছর যা ছিল ১১ কোটি ৮২ লাখ ৯৭ হাজার ৬৪৩ টন। অর্থাৎ এই বছর বন্দরে কার্গো হ্যান্ডলিংয়ে ৪.১৮ শতাংশ বেড়েছে।
চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে নানামুখী উদ্যোগ হাতে নেওয়ার ফলে বর্তমানে কন্টেইনার হ্যান্ডলিং ও কার্গো হ্যান্ডলিং দুটোই বেড়েছে।
এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে চট্টগ্রাম বন্দরে সুনাম এগিয়ে যাচ্ছে বলে জানান তিনি।
বন্দর ব্যবহারকারী সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট মেসার্স ফাল্গুনী ট্রেডার্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এএসএম ইসমাইল খান বলেন, নানা প্রতিকূলতার পরও কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৫ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন চট্টগ্রাম বন্দরের জন্য ইতিবাচক অগ্রগতি।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড় কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাবও পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও (এডিপি)। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস জুলাই-অক্টোবরে এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
২৭ মিনিট আগে১৪৭ কোটি টাকা ব্যয় বৃদ্ধি করে চতুর্থ দফায় ‘রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য এক্সটার্নাল টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপন’ প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ছে দুই বছর। প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হয়েছে চলতি বছরের ৩১ মার্চ।
৩৩ মিনিট আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড গত চার বছরে ৮৭২ কোটি টাকার বেশি লোকসান করেছে, যা কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের সাড়ে ছয় গুণের বেশি। ধারাবাহিক লোকসান এবং ঋণখেলাপির কারণে কোম্পানিটি ২০২৩ সালের জন্য ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে।
৪০ মিনিট আগেশ্রমিক অসন্তোষের পরিপ্রেক্ষিতে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রম ও ব্যবসার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সুপারিশ দিতে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে সরকার। নৌপরিবহন ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেনকে আহ্বায়ক করে এই কমিটি গঠন করে গতকাল রোববার প্রজ্ঞাপন জ
৮ ঘণ্টা আগে