অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন ডলারের বিপরীতে রুপির ব্যাপক পতনের পরিপ্রেক্ষিতে গাড়ি, সিগারেটসহ অপরিহার্য নয় এমন ৩৮টি পণ্যের আমদানি নিষিদ্ধ করল পাকিস্তান।
বৃহস্পতিবার (১৯ মে) পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী মরিয়ম আওরঙ্গজেব এ ঘোষণা দেন। সরকার একটি ‘জরুরি অর্থনৈতিক পরিকল্পনার’ অধীনে এসব পণ্যের আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বলে জানান তিনি।
ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তথ্যমন্ত্রী। এর কিছুক্ষণ পরেই প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ টুইটারে বলেন, এ সিদ্ধান্ত দেশের মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা রক্ষা করবে।
দেশের ক্রমবর্ধমান আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ হ্রাসের কারণে গত কয়েক সপ্তাহে ডলারের বিপরীতে রুপির ব্যাপক দরপতন হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডলার সব রেকর্ড ভেঙেছে এবং আন্তঃব্যাংক বাজারে ২০০ রুপিতে উঠে গেছে।
মরিয়ম আওরঙ্গজেব বলেন, এই সিদ্ধান্তের আলোকে অপরিহার্য নয় এমন সব পণ্যসামগ্রী আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা থাকবে। এই আইটেমগুলো এমন পণ্য যেগুলো সাধারণ মানুষের জরুরি ব্যবহারের জিনিস নয়।
পাকিস্তান সরকারের আমদানি নিষিদ্ধ পণ্যের তালিকায় রয়েছে—অটোমোবাইল, মোবাইল ফোন, হোম অ্যাপ্লায়েন্স (গৃহস্থালি যন্ত্রপাতি), ফল এবং শুকনো ফল (আফগানিস্তান ছাড়া), ক্রোকারিজ, ব্যক্তিগত অস্ত্র ও গোলাবারুদ, জুতা, ঝাড়বাতি এবং আলোসজ্জা (এনার্জি সেভিং ছাড়া),
হেডফোন ও লাউডস্পিকার, সস, দরজা ও জানালার ফ্রেম, ট্রাভেলিং ব্যাগ ও স্যুটকেস, স্যানিটারি ওয়্যার, মাছ ও হিমায়িত মাছ, কার্পেট (আফগানিস্তান ছাড়া), সংরক্ষিত ফল, টিস্যু পেপার, আসবাবপত্র, শ্যাম্পু, মিষ্টান্ন, বিলাসবহুল গদি ও স্লিপিং ব্যাগ, জ্যাম ও জেলি, কর্নফ্লেক্স,
প্রসাধন সামগ্রী, হিটার, ব্লোয়ার, সানগ্লাস, রান্নাঘরের জিনিসপত্র, কার্বোনেটেড ওয়াটার, হিমায়িত মাংস, জুস, পাস্তা, আইসক্রিম, সিগারেট, শেভিং সামগ্রী, বিলাসবহুল চামড়ার পোশাক, বাদ্যযন্ত্র, সেলুন আইটেম যেমন হেয়ার ড্রায়ার ইত্যাদি এবং চকলেট।
এটি ‘একটি জরুরি পরিস্থিতি’ বলে বর্ণনা করে তথ্যমন্ত্রী পাকিস্তানিদের অর্থনৈতিক পরিকল্পনার অধীনে জনগণকে ত্যাগ স্বীকার করার অনুরোধ জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এই নিষেধাজ্ঞার ফলে প্রায় ৬০০ কোটি ডলার সাশ্রয় হবে।
মার্কিন ডলারের বিপরীতে রুপির ব্যাপক পতনের পরিপ্রেক্ষিতে গাড়ি, সিগারেটসহ অপরিহার্য নয় এমন ৩৮টি পণ্যের আমদানি নিষিদ্ধ করল পাকিস্তান।
বৃহস্পতিবার (১৯ মে) পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী মরিয়ম আওরঙ্গজেব এ ঘোষণা দেন। সরকার একটি ‘জরুরি অর্থনৈতিক পরিকল্পনার’ অধীনে এসব পণ্যের আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বলে জানান তিনি।
ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তথ্যমন্ত্রী। এর কিছুক্ষণ পরেই প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ টুইটারে বলেন, এ সিদ্ধান্ত দেশের মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা রক্ষা করবে।
দেশের ক্রমবর্ধমান আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ হ্রাসের কারণে গত কয়েক সপ্তাহে ডলারের বিপরীতে রুপির ব্যাপক দরপতন হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডলার সব রেকর্ড ভেঙেছে এবং আন্তঃব্যাংক বাজারে ২০০ রুপিতে উঠে গেছে।
মরিয়ম আওরঙ্গজেব বলেন, এই সিদ্ধান্তের আলোকে অপরিহার্য নয় এমন সব পণ্যসামগ্রী আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা থাকবে। এই আইটেমগুলো এমন পণ্য যেগুলো সাধারণ মানুষের জরুরি ব্যবহারের জিনিস নয়।
পাকিস্তান সরকারের আমদানি নিষিদ্ধ পণ্যের তালিকায় রয়েছে—অটোমোবাইল, মোবাইল ফোন, হোম অ্যাপ্লায়েন্স (গৃহস্থালি যন্ত্রপাতি), ফল এবং শুকনো ফল (আফগানিস্তান ছাড়া), ক্রোকারিজ, ব্যক্তিগত অস্ত্র ও গোলাবারুদ, জুতা, ঝাড়বাতি এবং আলোসজ্জা (এনার্জি সেভিং ছাড়া),
হেডফোন ও লাউডস্পিকার, সস, দরজা ও জানালার ফ্রেম, ট্রাভেলিং ব্যাগ ও স্যুটকেস, স্যানিটারি ওয়্যার, মাছ ও হিমায়িত মাছ, কার্পেট (আফগানিস্তান ছাড়া), সংরক্ষিত ফল, টিস্যু পেপার, আসবাবপত্র, শ্যাম্পু, মিষ্টান্ন, বিলাসবহুল গদি ও স্লিপিং ব্যাগ, জ্যাম ও জেলি, কর্নফ্লেক্স,
প্রসাধন সামগ্রী, হিটার, ব্লোয়ার, সানগ্লাস, রান্নাঘরের জিনিসপত্র, কার্বোনেটেড ওয়াটার, হিমায়িত মাংস, জুস, পাস্তা, আইসক্রিম, সিগারেট, শেভিং সামগ্রী, বিলাসবহুল চামড়ার পোশাক, বাদ্যযন্ত্র, সেলুন আইটেম যেমন হেয়ার ড্রায়ার ইত্যাদি এবং চকলেট।
এটি ‘একটি জরুরি পরিস্থিতি’ বলে বর্ণনা করে তথ্যমন্ত্রী পাকিস্তানিদের অর্থনৈতিক পরিকল্পনার অধীনে জনগণকে ত্যাগ স্বীকার করার অনুরোধ জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এই নিষেধাজ্ঞার ফলে প্রায় ৬০০ কোটি ডলার সাশ্রয় হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ঢাকার নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে আওয়ামীপন্থি নীল দল। ১৫টি পদের মধ্যে ৯টিতে জয়লাভ করে তারা। বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত সবুজ দল থেকে ১টি এবং স্বতন্ত্র হলুদ দল ৫টি পদে বিজয়ী হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেদেশের ২৬ সাংবাদিকসহ ২৯ জনের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। একই সঙ্গে তাদের ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবও স্থগিত রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়েছে সংস্থাটি। রোববার বিএফআইইউয়ের সংশ্লিষ্ট একা
১ ঘণ্টা আগেআইন মেনে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে কর কাঠামোকে প্রধান বাধা হিসেবে উল্লেখ করেছেন ৫৭ শতাংশ এসএমই উদ্যোক্তা। আর ব্যবসা সনদ (ট্রেড লাইসেন্স) নবায়ন পদ্ধতিকে বাধা মনে করেন ৫৪ শতাংশ ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা। ট্রেড লাইসেন্সের অতিরিক্ত ব্যয়কে বাধা হিসেবে দেখছেন অন্তত ৫১ শতাংশ। আর ৪৪ শতাংশ উদ্যোক্তার দাবি, সরকার
৩ ঘণ্টা আগেনদী, পাহাড় আর সাগরে ঘেরা ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের অনিন্দ্যসুন্দর জনপদ আমাদের এই বাংলাদেশ। এ দেশের বৈচিত্র্যময় সৌন্দর্যকে পৃথিবীর সামনে তুলে ধরার উদ্দেশ্য নিয়ে এ বছর স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ব্র্যান্ড রুচি আয়োজন করে ট্র্যাভেলের ছবি, ভিডিও আর গল্প নিয়ে প্রতিযোগিতা ‘রুচি বিউটিগ্রাম সিজন সিক্স’।
৩ ঘণ্টা আগে