নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের জন্য ৯০ কোটি মার্কিন ডলারের (বাংলাদেশি মুদ্রায় সাড়ে ১০ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা) ঋণ অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক। এর মধ্যে শুধু বাজেট সহায়তা হিসেবে দেওয়া হচ্ছে ৫০ কোটি ডলার। এই ঋণ ছাড় হলে চাপে থাকা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে কিছুটা স্বস্তি মিলবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালকদের পর্ষদে দুটি প্রকল্পের আওতায় এ ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয় বলে আজ শনিবার বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো বার্তায় জানানো হয়।
দুই প্রকল্পের মধ্যে টেকসই জলবায়ু-সহনশীল প্রবৃদ্ধি নিশ্চিতে বাংলাদেশের রাজস্ব ও আর্থিক খাতের নীতি শক্তিশালীকরণে ৫০ কোটি ডলার এবং শহরের অবকাঠামো ও ব্যবস্থাপনার উন্নতির প্রকল্পে ৪০ কোটি ডলারের বরাদ্দ।
বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক বলেন, প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো বাংলাদেশকে প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে এবং জলবায়ু পরিবর্তন ও অন্য সংকট মোকাবিলায় সহায়তা করবে। নতুন অর্থায়ন বাংলাদেশকে দুটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে সহায়তা করবে। একটি হচ্ছে আর্থিক খাত ও নগর ব্যবস্থাপনা এবং অন্যটি উচ্চ–মধ্যম আয়ের দেশের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন।
বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র ইকোনমিস্ট এবং এই প্রোগ্রামের টাস্ক টিম লিডার বার্নার্ড হ্যাভেন বার্তায় বলেন, বিনিয়োগ বাড়াতে এবং আনুষ্ঠানিক ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে বাদ পড়াদের জন্য অর্থের অ্যাক্সেস উন্নত করতে বাংলাদেশের জন্য একটি ভালো কার্যকরী আর্থিক খাত গুরুত্বপূর্ণ।
সরকার বাহ্যিক ভারসাম্যহীনতা মোকাবিলায় শক্তিশালী সামষ্টিক অর্থনৈতিক সংস্কার এবং আর্থিক খাতকে শক্তিশালী করার জন্য একটি নতুন আইনি কাঠামো গ্রহণ করেছে, যা ব্যাংক পুনরুদ্ধার কাঠামোকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে। কম মূলধনী ব্যাংকগুলোকে সমস্যা মোকাবিলা করার জন্য একটি দ্রুত সংশোধনমূলক কর্মকাঠামো বাস্তবায়ন করতে সহায়তা করবে। এটি অর্থনৈতিক মন্দা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণদের রক্ষা করে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচিকেও শক্তিশালী করবে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশের জন্য ৯০ কোটি মার্কিন ডলারের (বাংলাদেশি মুদ্রায় সাড়ে ১০ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা) ঋণ অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক। এর মধ্যে শুধু বাজেট সহায়তা হিসেবে দেওয়া হচ্ছে ৫০ কোটি ডলার। এই ঋণ ছাড় হলে চাপে থাকা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে কিছুটা স্বস্তি মিলবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালকদের পর্ষদে দুটি প্রকল্পের আওতায় এ ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয় বলে আজ শনিবার বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো বার্তায় জানানো হয়।
দুই প্রকল্পের মধ্যে টেকসই জলবায়ু-সহনশীল প্রবৃদ্ধি নিশ্চিতে বাংলাদেশের রাজস্ব ও আর্থিক খাতের নীতি শক্তিশালীকরণে ৫০ কোটি ডলার এবং শহরের অবকাঠামো ও ব্যবস্থাপনার উন্নতির প্রকল্পে ৪০ কোটি ডলারের বরাদ্দ।
বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক বলেন, প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো বাংলাদেশকে প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে এবং জলবায়ু পরিবর্তন ও অন্য সংকট মোকাবিলায় সহায়তা করবে। নতুন অর্থায়ন বাংলাদেশকে দুটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে সহায়তা করবে। একটি হচ্ছে আর্থিক খাত ও নগর ব্যবস্থাপনা এবং অন্যটি উচ্চ–মধ্যম আয়ের দেশের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন।
বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র ইকোনমিস্ট এবং এই প্রোগ্রামের টাস্ক টিম লিডার বার্নার্ড হ্যাভেন বার্তায় বলেন, বিনিয়োগ বাড়াতে এবং আনুষ্ঠানিক ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে বাদ পড়াদের জন্য অর্থের অ্যাক্সেস উন্নত করতে বাংলাদেশের জন্য একটি ভালো কার্যকরী আর্থিক খাত গুরুত্বপূর্ণ।
সরকার বাহ্যিক ভারসাম্যহীনতা মোকাবিলায় শক্তিশালী সামষ্টিক অর্থনৈতিক সংস্কার এবং আর্থিক খাতকে শক্তিশালী করার জন্য একটি নতুন আইনি কাঠামো গ্রহণ করেছে, যা ব্যাংক পুনরুদ্ধার কাঠামোকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে। কম মূলধনী ব্যাংকগুলোকে সমস্যা মোকাবিলা করার জন্য একটি দ্রুত সংশোধনমূলক কর্মকাঠামো বাস্তবায়ন করতে সহায়তা করবে। এটি অর্থনৈতিক মন্দা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণদের রক্ষা করে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচিকেও শক্তিশালী করবে বলে জানান তিনি।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৪ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৪ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৫ ঘণ্টা আগে