বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ৩০টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে সর্বমোট ৮৩ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি দিচ্ছে সরকার। তবে ভারত থেকে চাল রপ্তানি নিষিদ্ধ হওয়ায় আমদানি হওয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন বেনাপোলের ব্যবসায়ীরা।
খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে চাল আমদানির অনুমতি দেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান হোছাইনি স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, ৮৩ হাজার টনের মধ্যে ৪৯ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল ও ৩৪ হাজার মোট্রিক টন আতপ চাল রয়েছে।
চাল আমদানির শর্তে বলা হয়, চালে সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ ভাঙা দানা থাকতে পারবে। অনুমোদিত আমদানিকারকেরা বরাদ্দ অনুযায়ী আগামী ২৫ এপ্রিলের মধ্যে পুরো চাল বাংলাদেশে বাজারজাত করবেন। আমদানি করা চালের পরিমাণ, গুদামজাত ও বাজারজাত করার তথ্য সংশ্লিষ্ট জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রককে জানাতে হবে।
বরাদ্দের অতিরিক্ত আইপি (ইমপোর্ট পারমিট) ইস্যু/জারি করা যাবে না। আমদানি করা চাল স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান নামে ফের প্যাকেটজাত করা যাবে না। আমদানি করা বস্তায় চাল বিক্রি করতে হবে বলেও শর্তে উল্লেখ করা হয়েছে।
সম্প্রতি দেশের সর্বত্র চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় বাজার নিয়ন্ত্রণে বেসরকারিভাবে প্রথম ধাপে এই চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে ২০২২ সালের ২০ জুলায় থেকে (অ-বাসমতি) সিদ্ধ ও আতপ চাল রপ্তানি বন্ধ রেখেছে ভারত। পরের মাসে আধা সেদ্ধ চালে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে এবং সেপ্টেম্বরে বাসমতি চালের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য টনপ্রতি ১ হাজার ২০০ ডলার বা ৯৯ হাজার ০০০ রুপিতে বেঁধে দেয়।
বেনাপোল আমদানি-রফতানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশ সরকার চাল আমদানির অনুমতি দিলেও ভারতে চাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা ও বাড়তি শুল্ক এখনো বহাল থাকায় চাল আমদানি সম্ভব হবে না।
বছরে দেশে চালের চাহিদা ২ কোটি ৫৮ লাখ মেট্রিক টনের মতো। চাল উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ। চাল উৎপাদনে তৃতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশ চাল আমদানিতেও রয়েছে তৃতীয় স্থানে। দেশে চাহিদার তুলনায় চাল উৎপাদন বেশি হলেও ভ্যবিষৎ মজুত আর প্রাকৃতিক দুর্যোগকালীন মোকাবিলায় চাল আমদানি করে মজুদ করতে হয়, যার বড় একটি অংশ আসে ভারত থেকে।
বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ৩০টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে সর্বমোট ৮৩ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি দিচ্ছে সরকার। তবে ভারত থেকে চাল রপ্তানি নিষিদ্ধ হওয়ায় আমদানি হওয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন বেনাপোলের ব্যবসায়ীরা।
খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে চাল আমদানির অনুমতি দেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান হোছাইনি স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, ৮৩ হাজার টনের মধ্যে ৪৯ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল ও ৩৪ হাজার মোট্রিক টন আতপ চাল রয়েছে।
চাল আমদানির শর্তে বলা হয়, চালে সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ ভাঙা দানা থাকতে পারবে। অনুমোদিত আমদানিকারকেরা বরাদ্দ অনুযায়ী আগামী ২৫ এপ্রিলের মধ্যে পুরো চাল বাংলাদেশে বাজারজাত করবেন। আমদানি করা চালের পরিমাণ, গুদামজাত ও বাজারজাত করার তথ্য সংশ্লিষ্ট জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রককে জানাতে হবে।
বরাদ্দের অতিরিক্ত আইপি (ইমপোর্ট পারমিট) ইস্যু/জারি করা যাবে না। আমদানি করা চাল স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান নামে ফের প্যাকেটজাত করা যাবে না। আমদানি করা বস্তায় চাল বিক্রি করতে হবে বলেও শর্তে উল্লেখ করা হয়েছে।
সম্প্রতি দেশের সর্বত্র চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় বাজার নিয়ন্ত্রণে বেসরকারিভাবে প্রথম ধাপে এই চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে ২০২২ সালের ২০ জুলায় থেকে (অ-বাসমতি) সিদ্ধ ও আতপ চাল রপ্তানি বন্ধ রেখেছে ভারত। পরের মাসে আধা সেদ্ধ চালে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে এবং সেপ্টেম্বরে বাসমতি চালের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য টনপ্রতি ১ হাজার ২০০ ডলার বা ৯৯ হাজার ০০০ রুপিতে বেঁধে দেয়।
বেনাপোল আমদানি-রফতানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশ সরকার চাল আমদানির অনুমতি দিলেও ভারতে চাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা ও বাড়তি শুল্ক এখনো বহাল থাকায় চাল আমদানি সম্ভব হবে না।
বছরে দেশে চালের চাহিদা ২ কোটি ৫৮ লাখ মেট্রিক টনের মতো। চাল উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ। চাল উৎপাদনে তৃতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশ চাল আমদানিতেও রয়েছে তৃতীয় স্থানে। দেশে চাহিদার তুলনায় চাল উৎপাদন বেশি হলেও ভ্যবিষৎ মজুত আর প্রাকৃতিক দুর্যোগকালীন মোকাবিলায় চাল আমদানি করে মজুদ করতে হয়, যার বড় একটি অংশ আসে ভারত থেকে।
সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, আন্দোলনের নামে সহিংসতা ও ভাঙচুর দেশে বিনিয়োগ পরিবেশকে ঝুঁকির মুখে ফেলছে। এফডিসিতে ছায়া সংসদে তিনি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাণিজ্য কূটনীতি ও অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বৃদ্ধিরও
২৩ মিনিট আগেপাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রেখে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বা সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শুল্ক থেকেও অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদার দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক আরোপিত পাল্টা আমদানি শুল্ক এবং অন্যান্য পাল্টা ব্যবস্থা উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতিতে ‘মারাত্মক’ প্রভাব ফেলতে পারে। জাতিসংঘের বাণিজ্য সংস্থার পরিচালক গতকাল শুক্রবার এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এই পদক্ষেপগুলো বৈদেশিক সহায়তা কমানোর
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেছেন, ‘ট্রাম্প ৯০ দিনের জন্য রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ স্থগিত করায় প্রাথমিক ভাবে খুশি এবং স্বাগত জানাই। তবে আমরা এ নিয়ে চিন্তিত। আমরা জানি না ৯০ দিন পরে কী হবে। তাই আমাদের কী করা দরকার, কোন জায়গায় কী সুযোগ নিতে পারি, ট্রাম্প...
৬ ঘণ্টা আগে