Ajker Patrika

রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডসের দুই পুরস্কার পেল অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার

বিজ্ঞপ্তি
আপডেট : ১৩ জুন ২০২৪, ২১: ২৭
রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডসের দুই পুরস্কার পেল অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার

দেশীয় ব্র্যান্ড অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস-২০২৪–এ দুটি পুরস্কার পেয়েছে। গত মঙ্গলবার (১১ জুন) সিঙ্গাপুরের মারিনা বে স্যান্ডস এক্সপো অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠিত হয়। পরিবেশ সংরক্ষণে বিশেষ অবদান রেখে রিটেইল ফুটওয়্যার ব্যবসা খাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার জন্য ‘ফুটওয়্যার রিটেইলার অব দা ইয়ার—বাংলাদেশ’ এবং ‘সাস্টেইনেবিলিটি ইনিশিয়েটিভ অব দা ইয়ার—বাংলাদেশ’ এই দুই ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পেয়েছে অ্যাপেক্স। 

দা রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস সর্বদাই রিটেইল সেক্টরে অভিনব পদ্ধতি অবলম্বন করে কাস্টমারদের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য বাজারজাত করা এবং সার্বক্ষণিক মান নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করাকে সাধুবাদ জানায়। এ বছরেও ১৯তম আসরে তারা রিটেইল শিল্পের স্বনামধন্য ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে একত্র করে রিটেইল শিল্পের নিত্যনতুন প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করে এবং তাদের সফলতা উদ্‌যাপন করে। 

রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস-২০২৪ এশিয়ার রিটেইল শিল্পে একটি জমকালো আয়োজন। যেখানে বিশ্বের সুপরিচিত বিভিন্ন রিটেইল ব্র্যান্ড যেমন সেভেন ইলেভেন, বার্কেনস্টক, সেন্ট্রাল গ্রুপ থাইল্যান্ড, চার্লস অ্যান্ড কিথ, ক্রক্স সিঙ্গাপুর পিটিই লিমিটেড, বেঞ্চ, জিম থমসন, পুমা সাউথ ইস্ট এশিয়া পিটিই লিমিটেড, সাকুর ব্রাদার্স, সিঙ্গটেল, স্কেচার্স হংকং লিমিটেড, টয়স আর ইয়োর্স সিঙ্গাপুর পিটিই লিমিটেড, ওয়াটসন সিঙ্গাপুর প্রভৃতি অংশগ্রহণ করে।
 
রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪ জিততে অ্যাপেক্সকে রিটেইল ইন্ডাস্ট্রির অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞদের কঠিন বিচার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। প্রোগ্রামটির বিচারকমণ্ডলীতে ছিলেন ডেভিড ই ইউ (পার্টনার, ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, রিটেইল অ্যান্ড কনজিউমার প্রোডাক্ট, আরএসএম সিঙ্গাপুর), আনসন বেইলি (হেড অব কনজিউমার অ্যান্ড রিটেইল, এশিয়া প্যাসিফিক, কেপিএমজি চায়না), মাইকেল চেং (এশিয়া প্যাসিফিক, মেইনল্যান্ড চায়না এবং হংকং কনজিউমার মার্কেট লিডার, পিডব্লিউসি) অলিভিয়ার গারগেল (এশিয়া প্যাসিফিক ই ওয়াই—পার্থেনন কনজিউমার লিডার, ইওয়াই) এবং হিরোমি ইয়ামাগুচি (রিসার্চ ম্যানেজার, ইউরোমনিটর ইন্টারন্যাশনাল)। 

১৯৯৭ সালে রিটেইল ফুটওয়্যার ব্র্যান্ড হিসেবে যাত্রা শুরু করে, অ্যাপেক্স ২০২৪ সালের মধ্যে দেশব্যাপী প্রায় ৪৮০টিরও বেশি দোকানে সম্প্রসারিত হয়েছে। অ্যাপেক্স মনে করে, পণ্যের ডিজাইন একটি ব্র্যান্ডের সবচেয়ে বড় শক্তি। তাই এ বছর ঈদে তারা ২ হাজার ৫০০টিরও বেশি নতুন ডিজাইন এনেছে, যা তাদের ৯টি নিজস্ব ব্র্যান্ড—অ্যাপেক্স, ভেনচুরিনি, নিনো রসি, মুচি, ম্যাভেরিক, স্প্রিন্ট, ডক্টর মক, টুইঙ্কলার এবং স্কুল স্মার্টে রয়েছে। এ ছাড়া, নাইকি, এডিডাস, ক্লার্কস, এসিক্সসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের সঙ্গে একত্র হয়ে অ্যাপেক্স তাদের রিটেইল যাত্রা এগিয়ে নিচ্ছে। 

টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে অ্যাপেক্সের নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগও পর্যালোচনা করা হয় অনুষ্ঠানটিতে। বিশেষত ‘পিইটি টু প্রোডাক্ট’ প্রোগ্রামের মধ্যে উল্লেখযোগ্য, যা প্লাস্টিক পণ্য পুনর্ব্যবহার করে নতুন জুতা উৎপাদন করে থাকে। কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমিয়ে আনতে অ্যাপেক্স তাদের কাঁচামালগুলো সব ট্রেসেবল উৎস থেকেই নিয়ে আসে। এর সঙ্গে তাঁরা নবায়নযোগ্য গ্রিন অ্যানার্জি উৎপাদনেও তৎপর। পরিবেশ ও জাতির প্রতি দায়িত্ববোধ থেকেই অ্যাপেক্স পরিবেশবান্ধব প্রক্রিয়ায় জুতা উৎপাদন করে থাকে। 

অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড তাদের কাস্টমারদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে, যাদের সমর্থন আর ভালোবাসা ছাড়া এই অর্জন সম্ভব হতো না। অ্যাপেক্স তাদের কাস্টমারদের সব সময় সর্বোচ্চ মানের পণ্য সরবরাহ করতে চির অঙ্গীকারবদ্ধ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ভারতের বিপক্ষে সেমির আগেই ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

পরমাণু শক্তিধর হতে চেয়েছিল তাইওয়ান, সিআইএ এজেন্টের বিশ্বাসঘাতকতায় স্বপ্নভঙ্গ

এলপি গ্যাস, তেল, আটাসহ বেশ কিছু পণ্যে ভ্যাট তুলে দিল এনবিআর

চ্যাম্পিয়নস ট্রফি: রিজার্ভ-ডেতেও সেমিফাইনাল না হলে হৃদয়বিদারক সমীকরণ

অমর্ত্য সেনের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন জামায়াতের আমির

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত