দেশীয় ব্র্যান্ড অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস-২০২৪–এ দুটি পুরস্কার পেয়েছে। গত মঙ্গলবার (১১ জুন) সিঙ্গাপুরের মারিনা বে স্যান্ডস এক্সপো অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠিত হয়। পরিবেশ সংরক্ষণে বিশেষ অবদান রেখে রিটেইল ফুটওয়্যার ব্যবসা খাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার জন্য ‘ফুটওয়্যার রিটেইলার অব দা ইয়ার—বাংলাদেশ’ এবং ‘সাস্টেইনেবিলিটি ইনিশিয়েটিভ অব দা ইয়ার—বাংলাদেশ’ এই দুই ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পেয়েছে অ্যাপেক্স।
দা রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস সর্বদাই রিটেইল সেক্টরে অভিনব পদ্ধতি অবলম্বন করে কাস্টমারদের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য বাজারজাত করা এবং সার্বক্ষণিক মান নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করাকে সাধুবাদ জানায়। এ বছরেও ১৯তম আসরে তারা রিটেইল শিল্পের স্বনামধন্য ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে একত্র করে রিটেইল শিল্পের নিত্যনতুন প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করে এবং তাদের সফলতা উদ্যাপন করে।
রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস-২০২৪ এশিয়ার রিটেইল শিল্পে একটি জমকালো আয়োজন। যেখানে বিশ্বের সুপরিচিত বিভিন্ন রিটেইল ব্র্যান্ড যেমন সেভেন ইলেভেন, বার্কেনস্টক, সেন্ট্রাল গ্রুপ থাইল্যান্ড, চার্লস অ্যান্ড কিথ, ক্রক্স সিঙ্গাপুর পিটিই লিমিটেড, বেঞ্চ, জিম থমসন, পুমা সাউথ ইস্ট এশিয়া পিটিই লিমিটেড, সাকুর ব্রাদার্স, সিঙ্গটেল, স্কেচার্স হংকং লিমিটেড, টয়স আর ইয়োর্স সিঙ্গাপুর পিটিই লিমিটেড, ওয়াটসন সিঙ্গাপুর প্রভৃতি অংশগ্রহণ করে।
রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪ জিততে অ্যাপেক্সকে রিটেইল ইন্ডাস্ট্রির অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞদের কঠিন বিচার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। প্রোগ্রামটির বিচারকমণ্ডলীতে ছিলেন ডেভিড ই ইউ (পার্টনার, ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, রিটেইল অ্যান্ড কনজিউমার প্রোডাক্ট, আরএসএম সিঙ্গাপুর), আনসন বেইলি (হেড অব কনজিউমার অ্যান্ড রিটেইল, এশিয়া প্যাসিফিক, কেপিএমজি চায়না), মাইকেল চেং (এশিয়া প্যাসিফিক, মেইনল্যান্ড চায়না এবং হংকং কনজিউমার মার্কেট লিডার, পিডব্লিউসি) অলিভিয়ার গারগেল (এশিয়া প্যাসিফিক ই ওয়াই—পার্থেনন কনজিউমার লিডার, ইওয়াই) এবং হিরোমি ইয়ামাগুচি (রিসার্চ ম্যানেজার, ইউরোমনিটর ইন্টারন্যাশনাল)।
১৯৯৭ সালে রিটেইল ফুটওয়্যার ব্র্যান্ড হিসেবে যাত্রা শুরু করে, অ্যাপেক্স ২০২৪ সালের মধ্যে দেশব্যাপী প্রায় ৪৮০টিরও বেশি দোকানে সম্প্রসারিত হয়েছে। অ্যাপেক্স মনে করে, পণ্যের ডিজাইন একটি ব্র্যান্ডের সবচেয়ে বড় শক্তি। তাই এ বছর ঈদে তারা ২ হাজার ৫০০টিরও বেশি নতুন ডিজাইন এনেছে, যা তাদের ৯টি নিজস্ব ব্র্যান্ড—অ্যাপেক্স, ভেনচুরিনি, নিনো রসি, মুচি, ম্যাভেরিক, স্প্রিন্ট, ডক্টর মক, টুইঙ্কলার এবং স্কুল স্মার্টে রয়েছে। এ ছাড়া, নাইকি, এডিডাস, ক্লার্কস, এসিক্সসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের সঙ্গে একত্র হয়ে অ্যাপেক্স তাদের রিটেইল যাত্রা এগিয়ে নিচ্ছে।
টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে অ্যাপেক্সের নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগও পর্যালোচনা করা হয় অনুষ্ঠানটিতে। বিশেষত ‘পিইটি টু প্রোডাক্ট’ প্রোগ্রামের মধ্যে উল্লেখযোগ্য, যা প্লাস্টিক পণ্য পুনর্ব্যবহার করে নতুন জুতা উৎপাদন করে থাকে। কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমিয়ে আনতে অ্যাপেক্স তাদের কাঁচামালগুলো সব ট্রেসেবল উৎস থেকেই নিয়ে আসে। এর সঙ্গে তাঁরা নবায়নযোগ্য গ্রিন অ্যানার্জি উৎপাদনেও তৎপর। পরিবেশ ও জাতির প্রতি দায়িত্ববোধ থেকেই অ্যাপেক্স পরিবেশবান্ধব প্রক্রিয়ায় জুতা উৎপাদন করে থাকে।
অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড তাদের কাস্টমারদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে, যাদের সমর্থন আর ভালোবাসা ছাড়া এই অর্জন সম্ভব হতো না। অ্যাপেক্স তাদের কাস্টমারদের সব সময় সর্বোচ্চ মানের পণ্য সরবরাহ করতে চির অঙ্গীকারবদ্ধ।
দেশীয় ব্র্যান্ড অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস-২০২৪–এ দুটি পুরস্কার পেয়েছে। গত মঙ্গলবার (১১ জুন) সিঙ্গাপুরের মারিনা বে স্যান্ডস এক্সপো অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠিত হয়। পরিবেশ সংরক্ষণে বিশেষ অবদান রেখে রিটেইল ফুটওয়্যার ব্যবসা খাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার জন্য ‘ফুটওয়্যার রিটেইলার অব দা ইয়ার—বাংলাদেশ’ এবং ‘সাস্টেইনেবিলিটি ইনিশিয়েটিভ অব দা ইয়ার—বাংলাদেশ’ এই দুই ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পেয়েছে অ্যাপেক্স।
দা রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস সর্বদাই রিটেইল সেক্টরে অভিনব পদ্ধতি অবলম্বন করে কাস্টমারদের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য বাজারজাত করা এবং সার্বক্ষণিক মান নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করাকে সাধুবাদ জানায়। এ বছরেও ১৯তম আসরে তারা রিটেইল শিল্পের স্বনামধন্য ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে একত্র করে রিটেইল শিল্পের নিত্যনতুন প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করে এবং তাদের সফলতা উদ্যাপন করে।
রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস-২০২৪ এশিয়ার রিটেইল শিল্পে একটি জমকালো আয়োজন। যেখানে বিশ্বের সুপরিচিত বিভিন্ন রিটেইল ব্র্যান্ড যেমন সেভেন ইলেভেন, বার্কেনস্টক, সেন্ট্রাল গ্রুপ থাইল্যান্ড, চার্লস অ্যান্ড কিথ, ক্রক্স সিঙ্গাপুর পিটিই লিমিটেড, বেঞ্চ, জিম থমসন, পুমা সাউথ ইস্ট এশিয়া পিটিই লিমিটেড, সাকুর ব্রাদার্স, সিঙ্গটেল, স্কেচার্স হংকং লিমিটেড, টয়স আর ইয়োর্স সিঙ্গাপুর পিটিই লিমিটেড, ওয়াটসন সিঙ্গাপুর প্রভৃতি অংশগ্রহণ করে।
রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪ জিততে অ্যাপেক্সকে রিটেইল ইন্ডাস্ট্রির অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞদের কঠিন বিচার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। প্রোগ্রামটির বিচারকমণ্ডলীতে ছিলেন ডেভিড ই ইউ (পার্টনার, ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, রিটেইল অ্যান্ড কনজিউমার প্রোডাক্ট, আরএসএম সিঙ্গাপুর), আনসন বেইলি (হেড অব কনজিউমার অ্যান্ড রিটেইল, এশিয়া প্যাসিফিক, কেপিএমজি চায়না), মাইকেল চেং (এশিয়া প্যাসিফিক, মেইনল্যান্ড চায়না এবং হংকং কনজিউমার মার্কেট লিডার, পিডব্লিউসি) অলিভিয়ার গারগেল (এশিয়া প্যাসিফিক ই ওয়াই—পার্থেনন কনজিউমার লিডার, ইওয়াই) এবং হিরোমি ইয়ামাগুচি (রিসার্চ ম্যানেজার, ইউরোমনিটর ইন্টারন্যাশনাল)।
১৯৯৭ সালে রিটেইল ফুটওয়্যার ব্র্যান্ড হিসেবে যাত্রা শুরু করে, অ্যাপেক্স ২০২৪ সালের মধ্যে দেশব্যাপী প্রায় ৪৮০টিরও বেশি দোকানে সম্প্রসারিত হয়েছে। অ্যাপেক্স মনে করে, পণ্যের ডিজাইন একটি ব্র্যান্ডের সবচেয়ে বড় শক্তি। তাই এ বছর ঈদে তারা ২ হাজার ৫০০টিরও বেশি নতুন ডিজাইন এনেছে, যা তাদের ৯টি নিজস্ব ব্র্যান্ড—অ্যাপেক্স, ভেনচুরিনি, নিনো রসি, মুচি, ম্যাভেরিক, স্প্রিন্ট, ডক্টর মক, টুইঙ্কলার এবং স্কুল স্মার্টে রয়েছে। এ ছাড়া, নাইকি, এডিডাস, ক্লার্কস, এসিক্সসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের সঙ্গে একত্র হয়ে অ্যাপেক্স তাদের রিটেইল যাত্রা এগিয়ে নিচ্ছে।
টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে অ্যাপেক্সের নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগও পর্যালোচনা করা হয় অনুষ্ঠানটিতে। বিশেষত ‘পিইটি টু প্রোডাক্ট’ প্রোগ্রামের মধ্যে উল্লেখযোগ্য, যা প্লাস্টিক পণ্য পুনর্ব্যবহার করে নতুন জুতা উৎপাদন করে থাকে। কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমিয়ে আনতে অ্যাপেক্স তাদের কাঁচামালগুলো সব ট্রেসেবল উৎস থেকেই নিয়ে আসে। এর সঙ্গে তাঁরা নবায়নযোগ্য গ্রিন অ্যানার্জি উৎপাদনেও তৎপর। পরিবেশ ও জাতির প্রতি দায়িত্ববোধ থেকেই অ্যাপেক্স পরিবেশবান্ধব প্রক্রিয়ায় জুতা উৎপাদন করে থাকে।
অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড তাদের কাস্টমারদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে, যাদের সমর্থন আর ভালোবাসা ছাড়া এই অর্জন সম্ভব হতো না। অ্যাপেক্স তাদের কাস্টমারদের সব সময় সর্বোচ্চ মানের পণ্য সরবরাহ করতে চির অঙ্গীকারবদ্ধ।
সবচেয়ে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেট সোনার প্রতি ভরির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৫৯ হাজার ২৭ টাকা। এর আগে এই মানের সোনার দাম ছিল প্রতি ভরি ১ লাখ ৫৬ হাজার ৬২৪ টাকা। অর্থাৎ মাত্র ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ভরিপ্রতি দাম বেড়েছে ২ হাজার ৪০৩ টাকা।
১১ মিনিট আগেচিকিৎসা খাতে আগামী বছরগুলোতে বিশাল বিনিয়োগের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দেশের স্বাস্থ্য খাতের বাজার ২০৩৩ সালের মধ্যে ২৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতি এবং মানুষের স্বাস্থ্যসেবার প্রতি বাড়তি আগ্রহ এই খাতে বিপুল সম্ভাবনা তৈরি করছে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) আয়োজনে চার দিনব্যাপী ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০২৫’ শেষ হয়েছে আজ বৃহস্পতিবার। এই সম্মেলনে অংশ নেওয়া অনেক বিদেশি কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখিয়েছে আর বিনিয়োগে চুক্তি করেছে দুটি প্রতিষ্ঠান। এখন আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ চূড়ান্ত করতে রোডম্যাপ
২ ঘণ্টা আগেচীনে হলিউড সিনেমার আমদানিতে কড়া বিধিনিষেধ আরোপের ঘোষণা দিয়েছে বেইজিং। চীনা পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমদানি শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্তের পাল্টা প্রতিক্রিয়া হিসেবে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনএফএ)। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের...
৩ ঘণ্টা আগে