অনলাইন ডেস্ক
ট্রাম্পের নতুন শুল্কনীতির কারণে বড় লোকসানের শঙ্কায় পড়েছে ভারতের ৩ হাজার ২০০ কোটি ডলারের রত্ন ও গয়না শিল্প। মোদি-ট্রাম্প সু-সম্পর্কের কারণে ভারত কিছুটা শুল্ক ছাড় পাবেন বলে আশাবাদী ছিলেন এ শিল্পের ব্যবসায়ীরা। কিন্তু গতকাল বুধবার ট্রাম্প যে পাল্টা শুল্কের ঘোষণা দিয়েছেন সে তালিকায় ভারতও রয়েছে। আর এ উচ্চ শুল্ক নীতির কারণে দেশটির গয়না রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ভারতের অন্যতম হিরার গয়না প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান কামা জুয়েলারির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কলিন শাহ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘প্রত্যাশার চেয়ে বেশি শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এই কঠোর শুল্ক রপ্তানিতে বিরূপ প্রভাব ফেলবে।’
বিশ্বের সর্ববৃহৎ হিরা কাটা ও পলিশ করার কেন্দ্র ভারত। বিশ্বজুড়ে প্রক্রিয়াকৃত ১০টি হিরার মধ্যে ৯টিই ভারতে প্রস্তুত হয়। যুক্তরাষ্ট্র ভারতের রত্ন ও গয়নার সবচেয়ে বড় বাজার। দেশটিতে বছরে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার রত্ন ও গয়না রপ্তানি করে ভারত। এই পণ্য রপ্তানি করে ভারত মোট যে আয় করে তার ৩০ শতাংশেরও বেশি আসে যুক্তরাষ্ট্রের বাজার থেকে। গয়না ও রত্ন রপ্তানি করে ভারত বছরে আয় করে ৩ হাজার ২০০ কোটি ডলার।
যুক্তরাষ্ট্র ভারত থেকে যেসব পণ্য আমদানি করে সেসবের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে গয়না। ভারতীয় রপ্তানি পণ্যের শীর্ষে রয়েছে প্রকৌশল ও ইলেকট্রনিক পণ্য। গয়না শিল্প ভারতের কয়েক লাখ মানুষের জীবিকার একমাত্র উৎস।
মার্কিন শুল্কারোপের আগেই চীনে দুর্বল চাহিদার কারণে চাপে ছিল ভারতীয় রত্ন ও গয়না শিল্প। ২০২৩–২৪ অর্থবছরে দেশটির গয়না রপ্তানি ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ৩২ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে।
দীর্ঘ মেয়াদে একটি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তি ভারতের জন্য এই ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। যা বাস্তবায়নে এরই মধ্যে দুই দেশের মধ্যে প্রাথমিক আলাপ চলছে বলে কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
জেম অ্যান্ড জুয়েলারি এক্সপোর্ট প্রোমোশন কাউন্সিল (জিজেইপিসি)–এর সহসভাপতি শৌনক পারিখ বলেন, ‘আমরা আশাবাদী যে ভারত আগামী কয়েক মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তিতে পৌঁছাতে পারবে। এই কঠিন সময়টা ধৈর্য ধরে আর কিছুদিন সহ্য করতে হবে।’
ট্রাম্পের নতুন শুল্কনীতির কারণে বড় লোকসানের শঙ্কায় পড়েছে ভারতের ৩ হাজার ২০০ কোটি ডলারের রত্ন ও গয়না শিল্প। মোদি-ট্রাম্প সু-সম্পর্কের কারণে ভারত কিছুটা শুল্ক ছাড় পাবেন বলে আশাবাদী ছিলেন এ শিল্পের ব্যবসায়ীরা। কিন্তু গতকাল বুধবার ট্রাম্প যে পাল্টা শুল্কের ঘোষণা দিয়েছেন সে তালিকায় ভারতও রয়েছে। আর এ উচ্চ শুল্ক নীতির কারণে দেশটির গয়না রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ভারতের অন্যতম হিরার গয়না প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান কামা জুয়েলারির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কলিন শাহ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘প্রত্যাশার চেয়ে বেশি শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এই কঠোর শুল্ক রপ্তানিতে বিরূপ প্রভাব ফেলবে।’
বিশ্বের সর্ববৃহৎ হিরা কাটা ও পলিশ করার কেন্দ্র ভারত। বিশ্বজুড়ে প্রক্রিয়াকৃত ১০টি হিরার মধ্যে ৯টিই ভারতে প্রস্তুত হয়। যুক্তরাষ্ট্র ভারতের রত্ন ও গয়নার সবচেয়ে বড় বাজার। দেশটিতে বছরে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার রত্ন ও গয়না রপ্তানি করে ভারত। এই পণ্য রপ্তানি করে ভারত মোট যে আয় করে তার ৩০ শতাংশেরও বেশি আসে যুক্তরাষ্ট্রের বাজার থেকে। গয়না ও রত্ন রপ্তানি করে ভারত বছরে আয় করে ৩ হাজার ২০০ কোটি ডলার।
যুক্তরাষ্ট্র ভারত থেকে যেসব পণ্য আমদানি করে সেসবের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে গয়না। ভারতীয় রপ্তানি পণ্যের শীর্ষে রয়েছে প্রকৌশল ও ইলেকট্রনিক পণ্য। গয়না শিল্প ভারতের কয়েক লাখ মানুষের জীবিকার একমাত্র উৎস।
মার্কিন শুল্কারোপের আগেই চীনে দুর্বল চাহিদার কারণে চাপে ছিল ভারতীয় রত্ন ও গয়না শিল্প। ২০২৩–২৪ অর্থবছরে দেশটির গয়না রপ্তানি ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ৩২ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে।
দীর্ঘ মেয়াদে একটি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তি ভারতের জন্য এই ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। যা বাস্তবায়নে এরই মধ্যে দুই দেশের মধ্যে প্রাথমিক আলাপ চলছে বলে কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
জেম অ্যান্ড জুয়েলারি এক্সপোর্ট প্রোমোশন কাউন্সিল (জিজেইপিসি)–এর সহসভাপতি শৌনক পারিখ বলেন, ‘আমরা আশাবাদী যে ভারত আগামী কয়েক মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তিতে পৌঁছাতে পারবে। এই কঠিন সময়টা ধৈর্য ধরে আর কিছুদিন সহ্য করতে হবে।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হঠাৎ করে বাংলাদেশি পণ্যের আমদানিতে পাল্টা শুল্কের নামে ৩৭ শতাংশ বাড়তি শুল্ক আরোপ করায় বিপাকে পড়েছিলেন দেশের রপ্তানিকারকেরা। তাঁরা বলেছেন, বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো আঘাত হানা এ শুল্কহার কার্যকর হলে বিপুল রপ্তানি পণ্যের দাম পাওয়া নিয়ে শঙ্কা দেখা দিত।
৩৯ মিনিট আগেদক্ষিণ এশিয়ায় ভৌগোলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে থাকা বাংলাদেশের তরুণ জনসংখ্যা বিশাল এক সম্ভাবনার উৎস হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এ সম্ভাবনার সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে হলে দেশকে এখনই ডিজিটাল অর্থনীতির ভিত মজবুত করতে হবে—এমন বার্তাই উঠে এসেছে দেশি-বিদেশি প্রযুক্তি ও অর্থনৈতিক খাতের নেতৃত্বে থাকা বিশেষজ্ঞদের...
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রতিটি প্রান্তিক মানুষের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে আজ এক নতুন দিগন্তের সূচনা হলো। গ্রামীণ ডিজিটাল হেলথ কেয়ার সলিউশন-এর উদ্যোগে দেশের সকল জেলায় একযোগে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে ‘সুখী পথে পথে’ কার্যক্রম।
৩ ঘণ্টা আগে‘বাংলাদেশ বিনিয়োগ সম্মেলন-২০২৫’ আজ বৃহস্পতিবার শেষ হয়েছে। সমাপনী দিনে দেশের স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগ ও অংশীদারত্ব সম্প্রসারণের লক্ষ্যে চারটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে