সিয়াম সাহারিয়া, নওগাঁ
স্বার্থের সংঘাত এবং ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের জেরে এক পক্ষকে কোণঠাসা করতে সাম্প্রদায়িক উসকানি দিয়ে ফায়দা লোটার চেষ্টা চালিয়েছে অন্য পক্ষ। নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার দাউল বারবাকপুর উচ্চবিদ্যালয়ে হিজাব পরায় শিক্ষার্থী নির্যাতনের অভিযোগের বিষয়টি অনুসন্ধান করতে গিয়ে পাওয়া গেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য।
এর আগে গত বুধবার হিজাব পরে ক্লাসে আসায় ওই স্কুলের কয়েকজন ছাত্রীকে মারধর ও হেনস্তার অভিযোগ ওঠে সহকারী প্রধান শিক্ষক আমোদিনী পালের বিরুদ্ধে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি ভাইরাল হওয়ার পর স্থানীয় পর্যায়ে তো বটেই, দেশব্যাপী এ নিয়ে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। কিন্তু গত শুক্রবার সরেজমিনে অনুসন্ধান চালিয়ে এমন অভিযোগের কোনো ভিত্তি পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় বাসিন্দা, স্কুলের শিক্ষক ও কর্মচারী এবং ঘটনার সময় উপস্থিত একাধিক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্কুলে ইউনিফর্ম পরে না আসায় গত বুধবার বারবাকপুর উচ্চবিদ্যালয়ের অ্যাসেমব্লির সময় কয়েকজন শিক্ষার্থীকে শাসন করেন সহকারী প্রধান শিক্ষক আমোদিনী পাল ও শরীরচর্চার শিক্ষক বদিউজ্জামান। ওই শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্র ও ছাত্রী উভয়েই ছিল। ছিল কয়েকজন হিন্দু শিক্ষার্থীও। ইউনিফর্ম না পরার শাস্তি হিসেবে ছাত্রদের হাতের তালুতে বদিউজ্জামান এবং ছাত্রীদের হাতে আমোদিনী পাল বেত্রাঘাত করেন। সেখানে হিজাব-সংক্রান্ত কোনো আলোচনাও হয়নি। কিন্তু ঘটনার পরদিন হিজাব পরায় ছাত্রীদের মারা হয়েছে বলে গুজব ছড়ানো হয়। এতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং বিদ্যালয়ে ভাঙচুর করা হয়।
কিন্তু কেন ছড়ানো হলো এমন গুজব? সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে জানা গেল, স্কুলটির পরিচালনা কমিটি এবং শিক্ষকদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের কারণে আমোদিনী পালকে বেকায়দায় ফেলতেই হিজাব নিয়ে বিতর্ক ছড়ানো হয়েছে।
বারবাকপুর উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাহাদাত হোসেন রতন জানান, বর্তমান প্রধান শিক্ষক ধরণী কান্ত বর্মণ চলতি মাসেই অবসরে যাচ্ছেন। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির একাধিক অভিযোগ রয়েছে। ধরণীর পর নিয়মানুসারে প্রধান শিক্ষক হবেন আমোদিনী পাল। অবসরে যাওয়ার আগে আমোদিনীর কাছে সব হিসাব বুঝিয়ে দিয়ে যেতে হবে ধরণী কান্তকে। তখন তাঁর দুর্নীতির তথ্য ফাঁস হতে পারে বলে শঙ্কায় আছেন তিনি। সেই শঙ্কা থেকেই আমোদিনীর বদলে রবিউল নামে একজনকে প্রধান শিক্ষক পদে বসাতে চান ধরণী। সে জন্য পরিকল্পিতভাবে হিজাব-বিতর্ক তুলে আমোদিনীকে বেকায়দায় ফেলতে চাইছেন তিনি। এ কাজে স্কুলের পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক মাহমুদুল হাসান সুমন ও রবিউল ধরণীকে সহায়তা করছেন।
স্কুলের আরও একাধিক শিক্ষক জানান, ধরণী কান্তের মেয়াদকালে স্কুলটিতে একাধিক শিক্ষক ও কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু স্কুলের কোনো উন্নতি হয়নি। নিয়োগবাণিজ্য করে ধরণী মোটা অঙ্কের টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সেই অভিযোগ থেকে বাঁচতে দীর্ঘদিন ধরেই তিনি নানা ফন্দি আঁটছেন।
আজিজার রহমান নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, সম্প্রতি ওই স্কুলের পুরোনো পরিচালনা কমিটি ভেঙে নতুন আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। ধরণী কান্তের সুপারিশে সুমনকে ওই কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও দুজনকে ধরণী ওই কমিটির সদস্য বানিয়েছেন। আমোদিনী পাল যেন প্রধান শিক্ষক না হতে পারেন, সে জন্য সবাই মিলে ষড়যন্ত্র করছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মাহমুদুল হাসান সুমন বলেন, ঘটনার মাত্র এক দিন আগে তিনি আহ্বায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন। ঘটনা ঘটেছে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে। সেখানে তাঁর কোনো ভূমিকা নেই। শত্রুতাবশত তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হচ্ছে।
একই দাবি প্রধান শিক্ষক ধরণী কান্ত বর্মণেরও। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ঘটনার দিন তিনি দাপ্তরিক কাজে রাজশাহীতে ছিলেন। ধর্মীয় উসকানি এবং দুর্নীতির অভিযোগ সঠিক নয়। আমোদিনী পাল নিজেকে বাঁচাতে এসব করছেন বলেও দাবি করেন ধরণী কান্ত।
অভিযুক্ত শিক্ষক আমোদিনী পাল বলেন, ‘ধরণী কান্ত তাঁর সময়ের নিয়োগের কোনো হিসাব দিতে পারেননি। আমি প্রধান শিক্ষক হলে আমাকে হিসাব বুঝিয়ে দিতে হবে। তখন তাঁর দুর্নীতি ফাঁস হয়ে যাবে। এ জন্য আমাকে তিনি প্রধান শিক্ষক হতে দিতে চান না। নিজের কুকীর্তি ঢাকতে পছন্দের কাউকে এ পদে বসাতে চান। তাই কৌশলে আমাকে ফাঁসাতে মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছেন তিনি।’
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমোদিনী পালের বিরুদ্ধে যে দুজন শিক্ষার্থীর অভিযোগের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, গত শুক্রবার তাদের বাড়িতে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। বাড়ির সদর দরজায় তালা ঝুলতে দেখা গেছে।
এদিকে এ হিজাব-বিতর্ক তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে উপজেলা প্রশাসন। তিন দিনের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে নওগাঁর পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান মিয়া বলেন, ঘটনার পর থেকে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে ও সাম্প্রদায়িক উসকানি দিয়ে যাতে কেউ আইনশৃঙ্খলার অবনতি না করতে পারে, সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
স্বার্থের সংঘাত এবং ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের জেরে এক পক্ষকে কোণঠাসা করতে সাম্প্রদায়িক উসকানি দিয়ে ফায়দা লোটার চেষ্টা চালিয়েছে অন্য পক্ষ। নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার দাউল বারবাকপুর উচ্চবিদ্যালয়ে হিজাব পরায় শিক্ষার্থী নির্যাতনের অভিযোগের বিষয়টি অনুসন্ধান করতে গিয়ে পাওয়া গেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য।
এর আগে গত বুধবার হিজাব পরে ক্লাসে আসায় ওই স্কুলের কয়েকজন ছাত্রীকে মারধর ও হেনস্তার অভিযোগ ওঠে সহকারী প্রধান শিক্ষক আমোদিনী পালের বিরুদ্ধে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি ভাইরাল হওয়ার পর স্থানীয় পর্যায়ে তো বটেই, দেশব্যাপী এ নিয়ে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। কিন্তু গত শুক্রবার সরেজমিনে অনুসন্ধান চালিয়ে এমন অভিযোগের কোনো ভিত্তি পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় বাসিন্দা, স্কুলের শিক্ষক ও কর্মচারী এবং ঘটনার সময় উপস্থিত একাধিক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্কুলে ইউনিফর্ম পরে না আসায় গত বুধবার বারবাকপুর উচ্চবিদ্যালয়ের অ্যাসেমব্লির সময় কয়েকজন শিক্ষার্থীকে শাসন করেন সহকারী প্রধান শিক্ষক আমোদিনী পাল ও শরীরচর্চার শিক্ষক বদিউজ্জামান। ওই শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্র ও ছাত্রী উভয়েই ছিল। ছিল কয়েকজন হিন্দু শিক্ষার্থীও। ইউনিফর্ম না পরার শাস্তি হিসেবে ছাত্রদের হাতের তালুতে বদিউজ্জামান এবং ছাত্রীদের হাতে আমোদিনী পাল বেত্রাঘাত করেন। সেখানে হিজাব-সংক্রান্ত কোনো আলোচনাও হয়নি। কিন্তু ঘটনার পরদিন হিজাব পরায় ছাত্রীদের মারা হয়েছে বলে গুজব ছড়ানো হয়। এতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং বিদ্যালয়ে ভাঙচুর করা হয়।
কিন্তু কেন ছড়ানো হলো এমন গুজব? সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে জানা গেল, স্কুলটির পরিচালনা কমিটি এবং শিক্ষকদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের কারণে আমোদিনী পালকে বেকায়দায় ফেলতেই হিজাব নিয়ে বিতর্ক ছড়ানো হয়েছে।
বারবাকপুর উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাহাদাত হোসেন রতন জানান, বর্তমান প্রধান শিক্ষক ধরণী কান্ত বর্মণ চলতি মাসেই অবসরে যাচ্ছেন। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির একাধিক অভিযোগ রয়েছে। ধরণীর পর নিয়মানুসারে প্রধান শিক্ষক হবেন আমোদিনী পাল। অবসরে যাওয়ার আগে আমোদিনীর কাছে সব হিসাব বুঝিয়ে দিয়ে যেতে হবে ধরণী কান্তকে। তখন তাঁর দুর্নীতির তথ্য ফাঁস হতে পারে বলে শঙ্কায় আছেন তিনি। সেই শঙ্কা থেকেই আমোদিনীর বদলে রবিউল নামে একজনকে প্রধান শিক্ষক পদে বসাতে চান ধরণী। সে জন্য পরিকল্পিতভাবে হিজাব-বিতর্ক তুলে আমোদিনীকে বেকায়দায় ফেলতে চাইছেন তিনি। এ কাজে স্কুলের পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক মাহমুদুল হাসান সুমন ও রবিউল ধরণীকে সহায়তা করছেন।
স্কুলের আরও একাধিক শিক্ষক জানান, ধরণী কান্তের মেয়াদকালে স্কুলটিতে একাধিক শিক্ষক ও কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু স্কুলের কোনো উন্নতি হয়নি। নিয়োগবাণিজ্য করে ধরণী মোটা অঙ্কের টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সেই অভিযোগ থেকে বাঁচতে দীর্ঘদিন ধরেই তিনি নানা ফন্দি আঁটছেন।
আজিজার রহমান নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, সম্প্রতি ওই স্কুলের পুরোনো পরিচালনা কমিটি ভেঙে নতুন আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। ধরণী কান্তের সুপারিশে সুমনকে ওই কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও দুজনকে ধরণী ওই কমিটির সদস্য বানিয়েছেন। আমোদিনী পাল যেন প্রধান শিক্ষক না হতে পারেন, সে জন্য সবাই মিলে ষড়যন্ত্র করছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মাহমুদুল হাসান সুমন বলেন, ঘটনার মাত্র এক দিন আগে তিনি আহ্বায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন। ঘটনা ঘটেছে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে। সেখানে তাঁর কোনো ভূমিকা নেই। শত্রুতাবশত তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হচ্ছে।
একই দাবি প্রধান শিক্ষক ধরণী কান্ত বর্মণেরও। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ঘটনার দিন তিনি দাপ্তরিক কাজে রাজশাহীতে ছিলেন। ধর্মীয় উসকানি এবং দুর্নীতির অভিযোগ সঠিক নয়। আমোদিনী পাল নিজেকে বাঁচাতে এসব করছেন বলেও দাবি করেন ধরণী কান্ত।
অভিযুক্ত শিক্ষক আমোদিনী পাল বলেন, ‘ধরণী কান্ত তাঁর সময়ের নিয়োগের কোনো হিসাব দিতে পারেননি। আমি প্রধান শিক্ষক হলে আমাকে হিসাব বুঝিয়ে দিতে হবে। তখন তাঁর দুর্নীতি ফাঁস হয়ে যাবে। এ জন্য আমাকে তিনি প্রধান শিক্ষক হতে দিতে চান না। নিজের কুকীর্তি ঢাকতে পছন্দের কাউকে এ পদে বসাতে চান। তাই কৌশলে আমাকে ফাঁসাতে মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছেন তিনি।’
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমোদিনী পালের বিরুদ্ধে যে দুজন শিক্ষার্থীর অভিযোগের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, গত শুক্রবার তাদের বাড়িতে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। বাড়ির সদর দরজায় তালা ঝুলতে দেখা গেছে।
এদিকে এ হিজাব-বিতর্ক তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে উপজেলা প্রশাসন। তিন দিনের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে নওগাঁর পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান মিয়া বলেন, ঘটনার পর থেকে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে ও সাম্প্রদায়িক উসকানি দিয়ে যাতে কেউ আইনশৃঙ্খলার অবনতি না করতে পারে, সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে মামা শ্বশুরের বাড়ি থেকে স্মৃতি রানী সরকার নামে এক গৃহবধূর গলা কাটা রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে একটি ধারালো দা ও এক জোড়া জুতাও উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের স্বামী কাব্য সরকারকে আটক করেছে পুলিশ। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়ন
২ দিন আগেসাত দিন আগে বিয়ে হয় সৌদি আরব প্রবাসী যুবক সোহান আহমদের (২৩)। হাত থেকে মেহেদির রং মোছার আগেই ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন এ যুবক। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় নবীগঞ্জ উপজেলা ও সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার সীমান্তে অবস্থিত ইনাতগঞ্জ বাজারে প্রতিপক্ষের হামলায় মৃত্যু হয় সোহান আহমদের। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন দুজন।
২ দিন আগেঅপরাধের বিরুদ্ধে চলমান বিশেষ অভিযান জোরদারে নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম। আজ সোমবার এক বার্তায় পুলিশের সকল ইউনিট প্রধানকে এ নির্দেশ দেন তিনি। পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগেরাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকার একটি বাসা থেকে বিমানবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তার স্ত্রীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে পল্লবী থানা-পুলিশ। গতকাল রোববার দুপুরে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই নারীর নাম ফারাহ দীবা। সোমবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান পল্লবী থানার পরির্দশক (তদন্ত) আদ
৩ দিন আগে