নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বন বিভাগের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের হটলাইনে প্রায় প্রতি মিনিটেই সাপের আতঙ্কে মানুষ কল করছে। অনেকে রাসেলস ভাইপার সাপ মনে করে আতঙ্কিত হয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলছেন, ধরে ফেলা প্রাণীগুলোকে। মেরে আবার পুরস্কারও দাবি করছেন কেউ কেউ। তবে মেরে ফেলা সাপগুলোর প্রায় ৮০ ভাগেরই বিষ নেই।
বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের পরিচালক ছানাউল্যাহ পাটওয়ারী আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বন ভবনে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।
ছানাউল্যাহ পাটওয়ারী বলেন, প্রায় প্রতি মিনিটে কল আসছে। বেশির ভাগ মানুষ আতঙ্কে কল করছেন। কেউ সাপ দেখে কল করছেন। অনেকে সাপ দেখলে কী করবেন, তা জানতে চান। আবার কেউ কেউ সাপ মেরে জানাচ্ছেন।
যাঁরা সাপের তথ্য দিচ্ছেন তাঁদের কাছ থেকে হোয়াটসঅ্যাপ ছবি নিয়ে কর্মকর্তারা দেখেছেন, মেরে ফেলা সাপগুলোর মধ্যে রাসেলস ভাইপার নেই বললেই চললে। হত্যার শিকার সাপগুলোর বেশির ভাগই নির্বিষ ও উপকারী।
ছানাউল্যাহ বলেন, রাসেলস ভাইপারকে খায় এমন প্রাণী প্রকৃতিতে কমে যাওয়ায় এই সাপটি বেড়ে থাকতে পারে। আর সাপটির আতঙ্কে যা এখন মারা হচ্ছে, সেগুলোর মধ্যে আছে শঙ্খিনী, অজগর, ঘরগিন্নি ও দারাজসহ বিভিন্ন প্রজাতির সাপ। এরাই রাসেলস ভাইপার খেয়ে ভারসাম্য আনে। এই উপকারী সাপগুলো মেরে ফেলা হচ্ছে।
এই বন কর্মকর্তা বলেন, সাপ দেখলেই আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। কোনো সাপ নিজের জন্য হুমকি মনে না করলে আক্রমণ করে না।
রাসেলস ভাইপার ঘরে আসে না, গাছেও ওঠে না, এমনটা জানিয়ে তিনি বলেন, জমিতে চলাফেরা করার সময় একটু সতর্ক থাকলেই এই সাপের দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। সাপ দেখলে ভয় দেখিয়ে তাড়িয়ে দেওয়ার জন্য পরামর্শ দেন বন কর্মকর্তারা।
কর্মকর্তারা বলেন, প্রতি বছর দেশে সাপের কামড়ে প্রায় ছয় হাজার মানুষ মারা যায়। এর মধ্যে রাসেলস ভাইপারের কামড়ে মৃত্যুর সংখ্যা ২০০ জনেরও কম।
বন বিভাগের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের হটলাইনে প্রায় প্রতি মিনিটেই সাপের আতঙ্কে মানুষ কল করছে। অনেকে রাসেলস ভাইপার সাপ মনে করে আতঙ্কিত হয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলছেন, ধরে ফেলা প্রাণীগুলোকে। মেরে আবার পুরস্কারও দাবি করছেন কেউ কেউ। তবে মেরে ফেলা সাপগুলোর প্রায় ৮০ ভাগেরই বিষ নেই।
বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের পরিচালক ছানাউল্যাহ পাটওয়ারী আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বন ভবনে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।
ছানাউল্যাহ পাটওয়ারী বলেন, প্রায় প্রতি মিনিটে কল আসছে। বেশির ভাগ মানুষ আতঙ্কে কল করছেন। কেউ সাপ দেখে কল করছেন। অনেকে সাপ দেখলে কী করবেন, তা জানতে চান। আবার কেউ কেউ সাপ মেরে জানাচ্ছেন।
যাঁরা সাপের তথ্য দিচ্ছেন তাঁদের কাছ থেকে হোয়াটসঅ্যাপ ছবি নিয়ে কর্মকর্তারা দেখেছেন, মেরে ফেলা সাপগুলোর মধ্যে রাসেলস ভাইপার নেই বললেই চললে। হত্যার শিকার সাপগুলোর বেশির ভাগই নির্বিষ ও উপকারী।
ছানাউল্যাহ বলেন, রাসেলস ভাইপারকে খায় এমন প্রাণী প্রকৃতিতে কমে যাওয়ায় এই সাপটি বেড়ে থাকতে পারে। আর সাপটির আতঙ্কে যা এখন মারা হচ্ছে, সেগুলোর মধ্যে আছে শঙ্খিনী, অজগর, ঘরগিন্নি ও দারাজসহ বিভিন্ন প্রজাতির সাপ। এরাই রাসেলস ভাইপার খেয়ে ভারসাম্য আনে। এই উপকারী সাপগুলো মেরে ফেলা হচ্ছে।
এই বন কর্মকর্তা বলেন, সাপ দেখলেই আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। কোনো সাপ নিজের জন্য হুমকি মনে না করলে আক্রমণ করে না।
রাসেলস ভাইপার ঘরে আসে না, গাছেও ওঠে না, এমনটা জানিয়ে তিনি বলেন, জমিতে চলাফেরা করার সময় একটু সতর্ক থাকলেই এই সাপের দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। সাপ দেখলে ভয় দেখিয়ে তাড়িয়ে দেওয়ার জন্য পরামর্শ দেন বন কর্মকর্তারা।
কর্মকর্তারা বলেন, প্রতি বছর দেশে সাপের কামড়ে প্রায় ছয় হাজার মানুষ মারা যায়। এর মধ্যে রাসেলস ভাইপারের কামড়ে মৃত্যুর সংখ্যা ২০০ জনেরও কম।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪