মনোহরদী (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর মনোহরদীতে এক গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় নরসিংদী আদালতে মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী ওই নারী। তবে এখনো পর্যন্ত কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। উল্টো অভিযুক্ত ব্যক্তির স্বজনেরা গৃহবধূর বাড়িতে গিয়ে মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছেন বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর।
মামলার বিবরণ ও ভুক্তভোগী গৃহবধূর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত ১৬ নভেম্বর (বুধবার) বিকেল ৪টার দিকে নানার বাড়ি থেকে স্বামীর বাড়ি ফিরছিলেন ওই নারী। রাস্তায় শামীম ও আজিজুল ইসলাম নামের দুই যুবক ওই গৃহবধূর মুখ চেপে ধরে পাশের পেঁপেবাগানে নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে ধর্ষণ এবং মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেন তাঁরা।
এরপর গত ২৩ নভেম্বর (বুধবার) অভিযুক্ত দুই ব্যক্তি আবারও ওই গৃহবধূর ঘরে ঢুকে তাঁকে বাড়ির অদূরে বাঁশঝাড়ের ভেতরে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে তাঁর চিৎকার শুনে লোকজন এগিয়ে গেলে অভিযুক্তরা পালিয়ে যান। যাওয়ার সময় গৃহবধূকে হুমকি দিয়ে বলেন, ‘এ ঘটনা কাউকে জানালে মেরে লাশ গুম করে ফেলব। ধর্ষণের ভিডিও ইন্টারনেটে ছেড়ে দেব।’
এ ঘটনায় গত ১ ডিসেম্বর গৃহবধূ নিজেই বাদী হয়ে বীরগাঁও গ্রামের বাবুল মিয়ার ছেলে শামীম মিয়া (২০) এবং নজরুল ইসলামের ছেলে আজিজুল ইসলামকে (১৯) আসামি করে নরসিংদীর আদালতে ধর্ষণের মামলা দায়ের করেন।
গৃহবধূর স্বামী বলেন, ‘থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি। উল্টো আসামির লোকজনের মাধ্যমে প্রভাবিত হয়ে আমাদের ফেরত পাঠিয়ে দেয়। এ জন্য মামলা করতে দেরি হয়েছে।’
মনোহরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘এ ধরনের কোনো ঘটনা আমার জানা নেই। তা ছাড়া আদালত থেকেও কোনো নির্দেশনা পাইনি।’
নরসিংদীর মনোহরদীতে এক গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় নরসিংদী আদালতে মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী ওই নারী। তবে এখনো পর্যন্ত কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। উল্টো অভিযুক্ত ব্যক্তির স্বজনেরা গৃহবধূর বাড়িতে গিয়ে মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছেন বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর।
মামলার বিবরণ ও ভুক্তভোগী গৃহবধূর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত ১৬ নভেম্বর (বুধবার) বিকেল ৪টার দিকে নানার বাড়ি থেকে স্বামীর বাড়ি ফিরছিলেন ওই নারী। রাস্তায় শামীম ও আজিজুল ইসলাম নামের দুই যুবক ওই গৃহবধূর মুখ চেপে ধরে পাশের পেঁপেবাগানে নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে ধর্ষণ এবং মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেন তাঁরা।
এরপর গত ২৩ নভেম্বর (বুধবার) অভিযুক্ত দুই ব্যক্তি আবারও ওই গৃহবধূর ঘরে ঢুকে তাঁকে বাড়ির অদূরে বাঁশঝাড়ের ভেতরে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে তাঁর চিৎকার শুনে লোকজন এগিয়ে গেলে অভিযুক্তরা পালিয়ে যান। যাওয়ার সময় গৃহবধূকে হুমকি দিয়ে বলেন, ‘এ ঘটনা কাউকে জানালে মেরে লাশ গুম করে ফেলব। ধর্ষণের ভিডিও ইন্টারনেটে ছেড়ে দেব।’
এ ঘটনায় গত ১ ডিসেম্বর গৃহবধূ নিজেই বাদী হয়ে বীরগাঁও গ্রামের বাবুল মিয়ার ছেলে শামীম মিয়া (২০) এবং নজরুল ইসলামের ছেলে আজিজুল ইসলামকে (১৯) আসামি করে নরসিংদীর আদালতে ধর্ষণের মামলা দায়ের করেন।
গৃহবধূর স্বামী বলেন, ‘থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি। উল্টো আসামির লোকজনের মাধ্যমে প্রভাবিত হয়ে আমাদের ফেরত পাঠিয়ে দেয়। এ জন্য মামলা করতে দেরি হয়েছে।’
মনোহরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘এ ধরনের কোনো ঘটনা আমার জানা নেই। তা ছাড়া আদালত থেকেও কোনো নির্দেশনা পাইনি।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে মামা শ্বশুরের বাড়ি থেকে স্মৃতি রানী সরকার নামে এক গৃহবধূর গলা কাটা রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে একটি ধারালো দা ও এক জোড়া জুতাও উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের স্বামী কাব্য সরকারকে আটক করেছে পুলিশ। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়ন
২ দিন আগেসাত দিন আগে বিয়ে হয় সৌদি আরব প্রবাসী যুবক সোহান আহমদের (২৩)। হাত থেকে মেহেদির রং মোছার আগেই ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন এ যুবক। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় নবীগঞ্জ উপজেলা ও সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার সীমান্তে অবস্থিত ইনাতগঞ্জ বাজারে প্রতিপক্ষের হামলায় মৃত্যু হয় সোহান আহমদের। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন দুজন।
২ দিন আগেঅপরাধের বিরুদ্ধে চলমান বিশেষ অভিযান জোরদারে নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম। আজ সোমবার এক বার্তায় পুলিশের সকল ইউনিট প্রধানকে এ নির্দেশ দেন তিনি। পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগেরাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকার একটি বাসা থেকে বিমানবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তার স্ত্রীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে পল্লবী থানা-পুলিশ। গতকাল রোববার দুপুরে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই নারীর নাম ফারাহ দীবা। সোমবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান পল্লবী থানার পরির্দশক (তদন্ত) আদ
৩ দিন আগে