নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর সদরঘাটে অ্যাডভেঞ্চার লঞ্চে কুলিদের হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন আহত ও অপরজনকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অ্যাডভেঞ্চার-১ লঞ্চের মালিক নিজাম উদ্দিন।
নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘ঈদের ছুটির মৌসুম চলছে। এখন অতিরিক্ত মালামাল বহনে নিষেধাজ্ঞা আছে। আর এমনিতেই সদরঘাটের কুলিরা লঞ্চের যাত্রীদের হয়রানি করে। আজ বিকেলে কয়েকজন কুলি জোর করে লঞ্চে মাল তুলে দিতে চায়। তখন লঞ্চের সুপারভাইজার তাদের বলেছে লঞ্চের হ্যাজের মধ্যে দিতে। কিন্তু তারা লঞ্চের নিচতলার ডেকে মালামাল রাখবে। কিন্তু আমরা যাত্রী রেখে তো মালামাল টানতে পারব না বলায় ২৫ থেকে ৩০ জন কুলি এসে লঞ্চের কর্মীদের ওপর হামলা করে। এতে আমার লঞ্চের সুপারভাইজার আহত হয়। তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।’
সদরঘাটে কোনো ইজারা নেই উল্লেখ করে নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘অনেক দিন ধরে সদরঘাটের ইজারাদার নেই। ফলে কুলিরা যেভাবে পারছে যাত্রীদের ও লঞ্চকর্মীদের হয়রানি করে টাকা আদায় করছে।’
এদিকে হামলায় নেতৃত্ব দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কুলিদের কথিত সরদার আলমগীর কুলির বিরুদ্ধে। অভিযোগের বিষয় জানতে তাঁর মোবাইল ফোন নম্বরে একাধিকবার কলা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
লঞ্চে হামলার বিষয় জানতে চাইলে নৌ পুলিশ সদরঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শফিকুর রহমান খান বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি। লঞ্চের কর্মী ও কুলিদের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
যাত্রীদের হয়রানির অভিযোগ বিষয়ে ওসি বলেন, ‘কুলিদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ। প্রায়ই এমন ঘটনা ঘটে। এরপরও আমরা স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছি।’
ওসি বলেন, ‘এ ঘটনায় তিন কুলিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। তারা হামলার সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। বিষয়টি মীমাংসা করতে উভয়পক্ষকে ডাকা হবে। এরপর পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।’
রাজধানীর সদরঘাটে অ্যাডভেঞ্চার লঞ্চে কুলিদের হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন আহত ও অপরজনকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অ্যাডভেঞ্চার-১ লঞ্চের মালিক নিজাম উদ্দিন।
নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘ঈদের ছুটির মৌসুম চলছে। এখন অতিরিক্ত মালামাল বহনে নিষেধাজ্ঞা আছে। আর এমনিতেই সদরঘাটের কুলিরা লঞ্চের যাত্রীদের হয়রানি করে। আজ বিকেলে কয়েকজন কুলি জোর করে লঞ্চে মাল তুলে দিতে চায়। তখন লঞ্চের সুপারভাইজার তাদের বলেছে লঞ্চের হ্যাজের মধ্যে দিতে। কিন্তু তারা লঞ্চের নিচতলার ডেকে মালামাল রাখবে। কিন্তু আমরা যাত্রী রেখে তো মালামাল টানতে পারব না বলায় ২৫ থেকে ৩০ জন কুলি এসে লঞ্চের কর্মীদের ওপর হামলা করে। এতে আমার লঞ্চের সুপারভাইজার আহত হয়। তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।’
সদরঘাটে কোনো ইজারা নেই উল্লেখ করে নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘অনেক দিন ধরে সদরঘাটের ইজারাদার নেই। ফলে কুলিরা যেভাবে পারছে যাত্রীদের ও লঞ্চকর্মীদের হয়রানি করে টাকা আদায় করছে।’
এদিকে হামলায় নেতৃত্ব দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কুলিদের কথিত সরদার আলমগীর কুলির বিরুদ্ধে। অভিযোগের বিষয় জানতে তাঁর মোবাইল ফোন নম্বরে একাধিকবার কলা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
লঞ্চে হামলার বিষয় জানতে চাইলে নৌ পুলিশ সদরঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শফিকুর রহমান খান বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি। লঞ্চের কর্মী ও কুলিদের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
যাত্রীদের হয়রানির অভিযোগ বিষয়ে ওসি বলেন, ‘কুলিদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ। প্রায়ই এমন ঘটনা ঘটে। এরপরও আমরা স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছি।’
ওসি বলেন, ‘এ ঘটনায় তিন কুলিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। তারা হামলার সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। বিষয়টি মীমাংসা করতে উভয়পক্ষকে ডাকা হবে। এরপর পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।’
রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৮ ঘণ্টা আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
০৯ মার্চ ২০২৫