নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: এসএসসি পাসের পর মেহজাবিন মুনকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করা হয়। পরিবারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব তৈরি হয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে। দীর্ঘদিনের জমে থাকা ক্ষোভ থেকে রাজধানীর কদমতলীর মুরাদনগরে মা-বাবা ও বোনকে মেহজাবিন হত্যা করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। হত্যার ঘটনায় মেহজাবিন মুন ও তাঁর স্বামী শফিকুল ইসলামকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। শফিকুল অসুস্থ থাকায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। মেহজাবিনকে রোববার সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে হাজির করলে চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, মেহজাবিন ও তাঁর স্বামী আরও একটি হত্যা মামলার আসামি। একই মামলার আসামি মেহজাবিনের মা মৌসুমী ইসলাম ও তাঁর খালা শিউলি আক্তার। কদমতলীর মুরাদনগরের ২৭৪ / ১ লালমিয়া সরদার রোডের ছয়তলা ভবনের দ্বিতীয় তলার বাসা থেকে গতকাল শনিবার সকালে গৃহকর্তা মাসুদ রানা (৫০), তাঁর স্ত্রী মৌসুমি ইসলাম (৪০) ও মেয়ে জান্নাতুলের (২০) লাশ উদ্ধার করা হয়। অসুস্থ অবস্থায় মেহজাবিনের স্বামী শফিকুল ইসলাম ও তাঁর মেয়ে মারজান তাবাসসুমকে হাসপাতালে ভর্তি করে পুলিশ।
পুলিশের ওয়ারী বিভাগের উপকমিশনার শাহ ইফতেখার বলেন, মেহজাবিন এসএসসি পাস করার পরই তাকে অনেক জোর করে অনৈতিক কাজে বাধ্য করে তাঁর মা। পরে ছোট মেয়ে জান্নাতুলকে বাধ্য করে একই কাজে। এরপর মায়ের এক প্রেমিকের সঙ্গে মেহজাবিনের প্রেমে সম্পর্ক গড়ে উঠে। এটা নিয়ে দুজনের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়। পরে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মা-বাবার সঙ্গে মেহজাবিনের প্রায়ই ঝগড়া হতো। মানসিকভাবে দীর্ঘদিনের আঘাত থেকে মেহজাবিন হত্যার সিদ্ধান্ত নেন বলে পুলিশ জানিয়েছেন।
সম্পত্তির কারণে খুন হতে পারেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, মেহজাবিন দীর্ঘদিন ধরে সম্পত্তি বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য তাঁর বাবা-মাকে চাপ সৃষ্টি করেছিল বলে স্বজনরা জানিয়েছেন। তবে বিষয়টি এখনো নিশ্চিত না।
তিনি আরও বলেন, শফিকুলের সঙ্গে ২০১৬ সালে বিয়ে হয় মেহজাবিনের। তারপর থেকে মেহজাবিন স্বামীর বাড়িতে থাকেন। নিজের ছোট বোনকে দিয়ে যাতে মা অনৈতিক কাজ করাতে না পারেন সে জন্য দুই বছর নিজের কাছে নিয়েও রাখেন মেহজাবিন। তখন তাঁদের মা মৌসুমী থানায় অপহরণের অভিযোগ করেন। শফিকুলের সঙ্গে জান্নাতের সম্পর্ক রয়েছে বলে জানান। তখন থানার মাধ্যমে জান্নাতুলকে নিজের কাছে নিয়ে আসেন মৌসুমী। তারপর একই ভাবে অনৈতিক কাজ করতে বাধ্য করেন।
মেহজাবিনের তার মায়ের প্রতি বেশি ক্ষোভ ছিল উল্লেখ করে পুলিশ কর্মকর্তারা বলেন, চা পান করার পর সবাই অচেতন হয়ে পরলে তিনজনের হাত-পা বেঁধে ফেলে মেহজাবিন। এরপর প্রথমে তাঁর মাকে শ্বাসরোধে মৃত্যু নিশ্চিত করেন। পরে ধারাবাহিক ভাবে তাঁর বাবা ও ছোট বোনকে হত্যা করেন। পুলিশ যখন জানতে চায় একজন মেয়ের পক্ষে তিনজন মানুষকে হত্যা করা সম্ভব কিনা। তখন মেহজাবিন চ্যালেঞ্জ করে বলেন, আপনি আমাকে বললে আমি একই ভাবে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে হাত-পা বেঁধে পাঁচ মিনিটের মধ্যে হত্যা করে দেখাব। মেহজাবিন নিজের সবচেয়ে কাছের তিনজন স্বজনকে হত্যা করার পরও খুবই স্বাভাবিক রয়েছেন বলে পুলিশ কর্মকর্তারা জানান।
কদমতলী থানার ওসি জামাল উদ্দীন মীর আজকের পত্রিকাকে জানান, নিহত মাসুদ রানার বড় ভাই সাখাওয়াত হোসেন বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় মেহজাবিনের সঙ্গে তাঁর স্বামীকেও আসামি করা হয়েছে। মেহজাবিনের স্বামীকে আসামিকে করার ব্যাপারে তিনি বলেন, নিহতের ভাই তাঁকে আসামি করেছেন। মেহজাবিন প্রাথমিক ভাবে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। ক্ষোভ থেকে হত্যার পরিকল্পনা করে বলে জানিয়েছেন। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে। তবে শফিকুলকে আমরা সন্দেহের বাইরে রাখছি না। মামলায় সম্পত্তির বিষয়ও রয়েছে। তদন্তে সব বেরিয়ে আসবে। তিনি সুস্থ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তিনি স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পুলিশ প্রহরায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। মেহজাবিন-শফিকুল দম্পতির পাঁচ বছর বয়সী মেয়ে মারজান তাবাসসুম একই ঘটনা অসুস্থ হলেও এখন সুস্থ।
মেহজাবিনের খালা ইয়াসমিন আক্তার বলেন, পারিবারিকভাবেই শফিকুল ও মেহজাবিনের বিয়ে হয়েছিল পাঁচ বছর আগে। বিয়ের কিছুদিন পরই মেহজাবিনের আগের সম্পর্ক নিয়ে দাম্পত্য কলহের সৃষ্টি হয়। এরপর মেহজাবিনের প্রেমিক আমিন খুন হন। কেরানীগঞ্জ থানায় সেই মামলার আসামি করা হয়েছিল মেহজাবিন, তার মা মৌসুমী, খালা শিউলি ও স্বামী শফিকুলকে। মামলার চার্জশিটে মেহজাবিনের নাম বাদ যায়। সেই হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে ছয় মাস কারাগারে থাকার পর জামিন পান শফিকুল। এরপর মেহজাবিনের ছোট বোন জান্নাতুলের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পরে। বিষয়টি নিয়ে মেয়ে জামাই শফিকুলের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন মৌসুমী। শফিকুলও পাল্টা মামলা করেন।
মেহজাবিনের স্বজনরা অভিযোগ করেন, শফিকুলই পরিকল্পিতভাবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটাতে বাধ্য করেছেন। খুন করলেই সব সমস্যার সমাধান হবে বলে মেহজাবিনকে বোঝানো হয়েছিল। পরে মেহজাবিনকে বোঝানো হয়েছে, হত্যার দায় স্বীকার করলে পরে জামিনে তাঁকে বের করে আনা হবে। তারা শফিকুলকে ঠান্ডা মাথার খুনি হিসেবেও আখ্যায়িত করেন।
রোববার দুপুরে মেহজাবিনকে আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে কদমতলী থানা-পুলিশ। ঢাকার মহানগর হাকিম দেবব্রত বিশ্বাস চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, পূর্ব পরিকল্পিতভাবে মেহজাবিন এই খুন সংঘটিত করেছেন। তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন। কেন খুন করা হলো বা এর পেছনে অন্য কেউ দায়ী কিনা তার রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য তাকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন।
ঢাকা: এসএসসি পাসের পর মেহজাবিন মুনকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করা হয়। পরিবারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব তৈরি হয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে। দীর্ঘদিনের জমে থাকা ক্ষোভ থেকে রাজধানীর কদমতলীর মুরাদনগরে মা-বাবা ও বোনকে মেহজাবিন হত্যা করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। হত্যার ঘটনায় মেহজাবিন মুন ও তাঁর স্বামী শফিকুল ইসলামকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। শফিকুল অসুস্থ থাকায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। মেহজাবিনকে রোববার সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে হাজির করলে চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, মেহজাবিন ও তাঁর স্বামী আরও একটি হত্যা মামলার আসামি। একই মামলার আসামি মেহজাবিনের মা মৌসুমী ইসলাম ও তাঁর খালা শিউলি আক্তার। কদমতলীর মুরাদনগরের ২৭৪ / ১ লালমিয়া সরদার রোডের ছয়তলা ভবনের দ্বিতীয় তলার বাসা থেকে গতকাল শনিবার সকালে গৃহকর্তা মাসুদ রানা (৫০), তাঁর স্ত্রী মৌসুমি ইসলাম (৪০) ও মেয়ে জান্নাতুলের (২০) লাশ উদ্ধার করা হয়। অসুস্থ অবস্থায় মেহজাবিনের স্বামী শফিকুল ইসলাম ও তাঁর মেয়ে মারজান তাবাসসুমকে হাসপাতালে ভর্তি করে পুলিশ।
পুলিশের ওয়ারী বিভাগের উপকমিশনার শাহ ইফতেখার বলেন, মেহজাবিন এসএসসি পাস করার পরই তাকে অনেক জোর করে অনৈতিক কাজে বাধ্য করে তাঁর মা। পরে ছোট মেয়ে জান্নাতুলকে বাধ্য করে একই কাজে। এরপর মায়ের এক প্রেমিকের সঙ্গে মেহজাবিনের প্রেমে সম্পর্ক গড়ে উঠে। এটা নিয়ে দুজনের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়। পরে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মা-বাবার সঙ্গে মেহজাবিনের প্রায়ই ঝগড়া হতো। মানসিকভাবে দীর্ঘদিনের আঘাত থেকে মেহজাবিন হত্যার সিদ্ধান্ত নেন বলে পুলিশ জানিয়েছেন।
সম্পত্তির কারণে খুন হতে পারেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, মেহজাবিন দীর্ঘদিন ধরে সম্পত্তি বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য তাঁর বাবা-মাকে চাপ সৃষ্টি করেছিল বলে স্বজনরা জানিয়েছেন। তবে বিষয়টি এখনো নিশ্চিত না।
তিনি আরও বলেন, শফিকুলের সঙ্গে ২০১৬ সালে বিয়ে হয় মেহজাবিনের। তারপর থেকে মেহজাবিন স্বামীর বাড়িতে থাকেন। নিজের ছোট বোনকে দিয়ে যাতে মা অনৈতিক কাজ করাতে না পারেন সে জন্য দুই বছর নিজের কাছে নিয়েও রাখেন মেহজাবিন। তখন তাঁদের মা মৌসুমী থানায় অপহরণের অভিযোগ করেন। শফিকুলের সঙ্গে জান্নাতের সম্পর্ক রয়েছে বলে জানান। তখন থানার মাধ্যমে জান্নাতুলকে নিজের কাছে নিয়ে আসেন মৌসুমী। তারপর একই ভাবে অনৈতিক কাজ করতে বাধ্য করেন।
মেহজাবিনের তার মায়ের প্রতি বেশি ক্ষোভ ছিল উল্লেখ করে পুলিশ কর্মকর্তারা বলেন, চা পান করার পর সবাই অচেতন হয়ে পরলে তিনজনের হাত-পা বেঁধে ফেলে মেহজাবিন। এরপর প্রথমে তাঁর মাকে শ্বাসরোধে মৃত্যু নিশ্চিত করেন। পরে ধারাবাহিক ভাবে তাঁর বাবা ও ছোট বোনকে হত্যা করেন। পুলিশ যখন জানতে চায় একজন মেয়ের পক্ষে তিনজন মানুষকে হত্যা করা সম্ভব কিনা। তখন মেহজাবিন চ্যালেঞ্জ করে বলেন, আপনি আমাকে বললে আমি একই ভাবে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে হাত-পা বেঁধে পাঁচ মিনিটের মধ্যে হত্যা করে দেখাব। মেহজাবিন নিজের সবচেয়ে কাছের তিনজন স্বজনকে হত্যা করার পরও খুবই স্বাভাবিক রয়েছেন বলে পুলিশ কর্মকর্তারা জানান।
কদমতলী থানার ওসি জামাল উদ্দীন মীর আজকের পত্রিকাকে জানান, নিহত মাসুদ রানার বড় ভাই সাখাওয়াত হোসেন বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় মেহজাবিনের সঙ্গে তাঁর স্বামীকেও আসামি করা হয়েছে। মেহজাবিনের স্বামীকে আসামিকে করার ব্যাপারে তিনি বলেন, নিহতের ভাই তাঁকে আসামি করেছেন। মেহজাবিন প্রাথমিক ভাবে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। ক্ষোভ থেকে হত্যার পরিকল্পনা করে বলে জানিয়েছেন। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে। তবে শফিকুলকে আমরা সন্দেহের বাইরে রাখছি না। মামলায় সম্পত্তির বিষয়ও রয়েছে। তদন্তে সব বেরিয়ে আসবে। তিনি সুস্থ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তিনি স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পুলিশ প্রহরায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। মেহজাবিন-শফিকুল দম্পতির পাঁচ বছর বয়সী মেয়ে মারজান তাবাসসুম একই ঘটনা অসুস্থ হলেও এখন সুস্থ।
মেহজাবিনের খালা ইয়াসমিন আক্তার বলেন, পারিবারিকভাবেই শফিকুল ও মেহজাবিনের বিয়ে হয়েছিল পাঁচ বছর আগে। বিয়ের কিছুদিন পরই মেহজাবিনের আগের সম্পর্ক নিয়ে দাম্পত্য কলহের সৃষ্টি হয়। এরপর মেহজাবিনের প্রেমিক আমিন খুন হন। কেরানীগঞ্জ থানায় সেই মামলার আসামি করা হয়েছিল মেহজাবিন, তার মা মৌসুমী, খালা শিউলি ও স্বামী শফিকুলকে। মামলার চার্জশিটে মেহজাবিনের নাম বাদ যায়। সেই হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে ছয় মাস কারাগারে থাকার পর জামিন পান শফিকুল। এরপর মেহজাবিনের ছোট বোন জান্নাতুলের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পরে। বিষয়টি নিয়ে মেয়ে জামাই শফিকুলের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন মৌসুমী। শফিকুলও পাল্টা মামলা করেন।
মেহজাবিনের স্বজনরা অভিযোগ করেন, শফিকুলই পরিকল্পিতভাবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটাতে বাধ্য করেছেন। খুন করলেই সব সমস্যার সমাধান হবে বলে মেহজাবিনকে বোঝানো হয়েছিল। পরে মেহজাবিনকে বোঝানো হয়েছে, হত্যার দায় স্বীকার করলে পরে জামিনে তাঁকে বের করে আনা হবে। তারা শফিকুলকে ঠান্ডা মাথার খুনি হিসেবেও আখ্যায়িত করেন।
রোববার দুপুরে মেহজাবিনকে আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে কদমতলী থানা-পুলিশ। ঢাকার মহানগর হাকিম দেবব্রত বিশ্বাস চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, পূর্ব পরিকল্পিতভাবে মেহজাবিন এই খুন সংঘটিত করেছেন। তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন। কেন খুন করা হলো বা এর পেছনে অন্য কেউ দায়ী কিনা তার রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য তাকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন।
গাজীপুরের শ্রীপুরে মামা শ্বশুরের বাড়ি থেকে স্মৃতি রানী সরকার নামে এক গৃহবধূর গলা কাটা রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে একটি ধারালো দা ও এক জোড়া জুতাও উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের স্বামী কাব্য সরকারকে আটক করেছে পুলিশ। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়ন
২ দিন আগেসাত দিন আগে বিয়ে হয় সৌদি আরব প্রবাসী যুবক সোহান আহমদের (২৩)। হাত থেকে মেহেদির রং মোছার আগেই ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন এ যুবক। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় নবীগঞ্জ উপজেলা ও সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার সীমান্তে অবস্থিত ইনাতগঞ্জ বাজারে প্রতিপক্ষের হামলায় মৃত্যু হয় সোহান আহমদের। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন দুজন।
২ দিন আগেঅপরাধের বিরুদ্ধে চলমান বিশেষ অভিযান জোরদারে নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম। আজ সোমবার এক বার্তায় পুলিশের সকল ইউনিট প্রধানকে এ নির্দেশ দেন তিনি। পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগেরাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকার একটি বাসা থেকে বিমানবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তার স্ত্রীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে পল্লবী থানা-পুলিশ। গতকাল রোববার দুপুরে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই নারীর নাম ফারাহ দীবা। সোমবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান পল্লবী থানার পরির্দশক (তদন্ত) আদ
৩ দিন আগে