নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মালিবাগের চৌধুরীপাড়া মোড়ে যানজটে আটকে পড়া একটি কালো রঙের প্রাইভেট কার থেকে অচেতন অবস্থায় এক তরুণীকে উদ্ধার করে পুলিশ। পরে জানা যায়, সেই তরুণী ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তাঁর সঙ্গে থাকা চালক তরুণও একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষের ছাত্র। তাঁরা দুজন বন্ধু। গতকাল রোববার রাতে দুজনই মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন উল্লেখ করে মামলা করেছে রামপুরা থানার পুলিশ। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় আজ সোমবার আদালত তাঁদের জামিন দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যানজটে মাতাল অবস্থায় আটকের পর তরুণ-তরুণীর বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে। তাঁরা দুজনই মদ্যপান করার কথা স্বীকার করেছেন। এর আগে রোববার রাতে প্রথমে অচেতন ওই তরুণীকে উদ্ধার করে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে নেওয়া হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।’
রামপুরা থানা সূত্রে জানা যায়, এ ঘটনায় রোববার দিবাগত রাত ২টায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে রামপুরা বাজার পার হয়ে আসছিল একটি প্রাইভেট কার। যানজটের মধ্যেই কালো রঙের প্রাইভেট কারটি সামনের মোটরসাইকেলকে জোরে ধাক্কা দেয়। এর আগে একটি রিকশাকে ধাক্কা দেয়। এ নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে সিগন্যাল ছেড়ে দিলে প্রাইভেট কারটি সামনের দিকে এগিয়ে যায়। মালিবাগ চৌধুরীপাড়া মোড়ে খিলগাঁওয়ের দিকে বাঁক নিতে গেলে যানজটে আটকা পড়ে গাড়িটি। তখন গাড়িটিকে ধরে ফেলে পুলিশ। পুলিশ দেখতে পায়, গাড়িটির চালকের আসনে একজন তরুণ। তাঁর পাশের আসনের পা রাখার স্থানে অচেতন হয়ে পড়ে আছেন এক তরুণী। পুলিশ পরে গাড়িটি জব্দ করে এবং তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যায়।
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়, মাতাল অবস্থায় ওই তরুণ-তরুণী গাড়ি চালাচ্ছিলেন। রাস্তায় পথচারীদের ওপর একাধিকবার গাড়ি উঠিয়ে দিয়েছেন।
রামপুরা থানা সূত্রে জানা যায়, মামলার পর দুজনকে আজ সোমবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে হাজির করে কারাগারে পাঠানোর আবেদন করে পুলিশ। আসামিপক্ষ থেকে জামিনের আবেদন করা হয়। আদালত-সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তাঁদের জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেন।
রাজধানীর মালিবাগের চৌধুরীপাড়া মোড়ে যানজটে আটকে পড়া একটি কালো রঙের প্রাইভেট কার থেকে অচেতন অবস্থায় এক তরুণীকে উদ্ধার করে পুলিশ। পরে জানা যায়, সেই তরুণী ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তাঁর সঙ্গে থাকা চালক তরুণও একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষের ছাত্র। তাঁরা দুজন বন্ধু। গতকাল রোববার রাতে দুজনই মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন উল্লেখ করে মামলা করেছে রামপুরা থানার পুলিশ। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় আজ সোমবার আদালত তাঁদের জামিন দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যানজটে মাতাল অবস্থায় আটকের পর তরুণ-তরুণীর বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে। তাঁরা দুজনই মদ্যপান করার কথা স্বীকার করেছেন। এর আগে রোববার রাতে প্রথমে অচেতন ওই তরুণীকে উদ্ধার করে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে নেওয়া হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।’
রামপুরা থানা সূত্রে জানা যায়, এ ঘটনায় রোববার দিবাগত রাত ২টায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে রামপুরা বাজার পার হয়ে আসছিল একটি প্রাইভেট কার। যানজটের মধ্যেই কালো রঙের প্রাইভেট কারটি সামনের মোটরসাইকেলকে জোরে ধাক্কা দেয়। এর আগে একটি রিকশাকে ধাক্কা দেয়। এ নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে সিগন্যাল ছেড়ে দিলে প্রাইভেট কারটি সামনের দিকে এগিয়ে যায়। মালিবাগ চৌধুরীপাড়া মোড়ে খিলগাঁওয়ের দিকে বাঁক নিতে গেলে যানজটে আটকা পড়ে গাড়িটি। তখন গাড়িটিকে ধরে ফেলে পুলিশ। পুলিশ দেখতে পায়, গাড়িটির চালকের আসনে একজন তরুণ। তাঁর পাশের আসনের পা রাখার স্থানে অচেতন হয়ে পড়ে আছেন এক তরুণী। পুলিশ পরে গাড়িটি জব্দ করে এবং তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যায়।
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়, মাতাল অবস্থায় ওই তরুণ-তরুণী গাড়ি চালাচ্ছিলেন। রাস্তায় পথচারীদের ওপর একাধিকবার গাড়ি উঠিয়ে দিয়েছেন।
রামপুরা থানা সূত্রে জানা যায়, মামলার পর দুজনকে আজ সোমবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে হাজির করে কারাগারে পাঠানোর আবেদন করে পুলিশ। আসামিপক্ষ থেকে জামিনের আবেদন করা হয়। আদালত-সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তাঁদের জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেন।
রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৫ ঘণ্টা আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
০৯ মার্চ ২০২৫