বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাটের কচুয়ায় গ্রেপ্তার আসামিকে ছাড়িয়ে নিতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের হামলায় চার পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার গজালিয়া ব্রিজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ রাতভর অভিযান চালিয়ে বিএনপির ১৭ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে।
বাগেরহাটের কচুয়ায় গ্রেপ্তার এক আসামিকে ছাড়িয়ে নিতে স্থানীয় বিএনপি নেতার নেতৃত্বে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত চার পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। গতকাল রাত ১১টার দিকে উপজেলার গজালিয়া ব্রিজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে রাতভর সেনাবাহিনী ও পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে হামলার সঙ্গে জড়িত বিএনপির ১৭ নেতা-কর্মীকে আটক করে। আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলাপূর্বক আদালতে সোপর্দের প্রস্তুতি চলছে।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানায়, গতকাল রাত ১১টার দিকে কচুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আহমেদ কবিরের নেতৃত্বে গজালিয়া ব্রিজ এলাকায় অভিযান চালিয়ে চাঁদাবাজি ও মারধর মামলার আসামি এখলাছ শেখকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় স্থানীয় গজালিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শিকদার জাকির হোসেন টুটুল ও সাধারণ সম্পাদক শেখ দেলোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপির নেতা-কর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামিকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। বিএনপির নেতা-কর্মীদের হামলায় এসআই আহমেদ কবির, এএসআই রাকিব মোল্লা এবং কনস্টেবল মো. জাহিদুর রহমান ও রঞ্জন বিশ্বাস আহত হন।
খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে ১৬ জনকে আটক করে। আটক ব্যক্তিরা হলেন মো. রিয়াজ শেখ (২৫), মো. আমিনুল হক (২৮), মো. হেমায়েত মোল্লা (৫২), মো. সাব্বির শেখ (১৯), মো. সোহাগ শেখ (২৩), মো. রবিউল ইসলাম (২৭), আমিরাত হোসেন লিজন (২০), মো. সাকিব শেখ (১৮), মো. ইবাদুল সিকদার (২৬), মো. আবুল খায়ের সুইট (৪১), মো. ওমর ফারুক (৩৯), মো. শাওন আকন (২১), মো. জনি শেখ (১৮), মো. রাফি সিকদার (২১), মো. ইয়ার হোসেন (৩২) ও মো. রিয়াজুল ইসলাম (২৯)। তাঁরা সবাই বিএনপির নেতা-কর্মী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. শামীম আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলার এজাহারভুক্ত আসামি এখলাছ শেখকে ছিনিয়ে নিতে বিএনপির নেতা-কর্মীরা হামলা চালান। এতে চার পুলিশ সদস্য আহত হন। আহত পুলিশ সদস্যদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় ১৬ জনকে আটক করা হয়। মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতে সোপর্দ করার প্রস্তুতি চলছে।
আরও খবর পড়ুন:
বাগেরহাটের কচুয়ায় গ্রেপ্তার আসামিকে ছাড়িয়ে নিতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের হামলায় চার পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার গজালিয়া ব্রিজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ রাতভর অভিযান চালিয়ে বিএনপির ১৭ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে।
বাগেরহাটের কচুয়ায় গ্রেপ্তার এক আসামিকে ছাড়িয়ে নিতে স্থানীয় বিএনপি নেতার নেতৃত্বে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত চার পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। গতকাল রাত ১১টার দিকে উপজেলার গজালিয়া ব্রিজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে রাতভর সেনাবাহিনী ও পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে হামলার সঙ্গে জড়িত বিএনপির ১৭ নেতা-কর্মীকে আটক করে। আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলাপূর্বক আদালতে সোপর্দের প্রস্তুতি চলছে।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানায়, গতকাল রাত ১১টার দিকে কচুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আহমেদ কবিরের নেতৃত্বে গজালিয়া ব্রিজ এলাকায় অভিযান চালিয়ে চাঁদাবাজি ও মারধর মামলার আসামি এখলাছ শেখকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় স্থানীয় গজালিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শিকদার জাকির হোসেন টুটুল ও সাধারণ সম্পাদক শেখ দেলোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপির নেতা-কর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামিকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। বিএনপির নেতা-কর্মীদের হামলায় এসআই আহমেদ কবির, এএসআই রাকিব মোল্লা এবং কনস্টেবল মো. জাহিদুর রহমান ও রঞ্জন বিশ্বাস আহত হন।
খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে ১৬ জনকে আটক করে। আটক ব্যক্তিরা হলেন মো. রিয়াজ শেখ (২৫), মো. আমিনুল হক (২৮), মো. হেমায়েত মোল্লা (৫২), মো. সাব্বির শেখ (১৯), মো. সোহাগ শেখ (২৩), মো. রবিউল ইসলাম (২৭), আমিরাত হোসেন লিজন (২০), মো. সাকিব শেখ (১৮), মো. ইবাদুল সিকদার (২৬), মো. আবুল খায়ের সুইট (৪১), মো. ওমর ফারুক (৩৯), মো. শাওন আকন (২১), মো. জনি শেখ (১৮), মো. রাফি সিকদার (২১), মো. ইয়ার হোসেন (৩২) ও মো. রিয়াজুল ইসলাম (২৯)। তাঁরা সবাই বিএনপির নেতা-কর্মী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. শামীম আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলার এজাহারভুক্ত আসামি এখলাছ শেখকে ছিনিয়ে নিতে বিএনপির নেতা-কর্মীরা হামলা চালান। এতে চার পুলিশ সদস্য আহত হন। আহত পুলিশ সদস্যদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় ১৬ জনকে আটক করা হয়। মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতে সোপর্দ করার প্রস্তুতি চলছে।
আরও খবর পড়ুন:
রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৭ ঘণ্টা আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
০৯ মার্চ ২০২৫