প্রতিনিধি
গাংনী (মেহেরপুর): ফ্রি ফায়ার-পাবজি গেমের আইডি নিয়ে বিরোধের জেরে পঞ্চম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে তারই খেলার সাথি শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে। আজ বুধবার দুপুর ২টায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে বলে জানিয়েছেন মেহেরপুরের গাংনী থানার ওসি বজলুর রহমান।
নিহত আবির হোসেন স্থানীয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী ও মিনাপাড়া গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী আসাদুল হকের ছেলে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, মুজাহিদ (১৫), হামিম (১৪) ও আবির (১১) পরস্পর আত্মীয়। তারা এক সঙ্গেই খেলাধূলা করত। করোনার মধ্যে স্কুল বন্ধ থাকায় তারা মোবাইল গেমসে আসক্ত হয়ে পড়ে। ফ্রি ফায়ার ও পাবজি গেম খেলতো তারা। কয়েক সপ্তাহ আগে মুজাহিদের গেম অ্যাকাউন্টের আইডি ও পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলে আবির। সেই অ্যাকাউন্টে ৫০ হাজার টাকা ছিল বলে দাবি করে মুজাহিদ। ফ্রি ফায়ার ও পাবজি গেমের অ্যাকাউন্টের আইডি ও পাসওয়ার্ড নয়তো টাকা ফেরত চায় সে। এ নিয়েই শুরু হয় বিরোধ।
জানা যায়, আজ ষোলটাকা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য নুহু নবীর ছেলে হামিমকে সঙ্গে নিয়ে আবির হোসেনকে ডেকে নিয়ে মারধর করে মুজাহিদ। এক পর্যায়ের হামিমের প্যান্টের বেল্ট খুলে আবিরের গলা চেপে শ্বাসরোধ করে। এতে ঘটনাস্থলেই আবিরের মৃতু হয়। পরে আবিরের কাছে থাকা তার মায়ের সেলফোন নম্বরে কল করে মুজাহিদ। হিন্দি ভাষায় ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে সে। এরপর স্বজনরা আবিরের খোঁজ শুরু করে এবং ৯৯৯ নম্বরে কল দেয়। ফোন পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মুজাহিদ ও হামিমকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে হত্যার কথা স্বীকার করে তারা এবং মরদেহের সন্ধান দেয়।
গাংনী থানার ওসি বজলুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় আবিরের মা রোজিনা খাতুন বাদী হয়ে মুজাহিদ ও হামিমের বিরুদ্ধে গাংনী থানায় মামলা করেছে। আসামিরা মেহেরপুর আদালতে হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে। আসামিরা অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় তাদের যশোর কিশোর সংশোধনাগারে রাখা হয়েছে।
গাংনী (মেহেরপুর): ফ্রি ফায়ার-পাবজি গেমের আইডি নিয়ে বিরোধের জেরে পঞ্চম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে তারই খেলার সাথি শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে। আজ বুধবার দুপুর ২টায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে বলে জানিয়েছেন মেহেরপুরের গাংনী থানার ওসি বজলুর রহমান।
নিহত আবির হোসেন স্থানীয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী ও মিনাপাড়া গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী আসাদুল হকের ছেলে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, মুজাহিদ (১৫), হামিম (১৪) ও আবির (১১) পরস্পর আত্মীয়। তারা এক সঙ্গেই খেলাধূলা করত। করোনার মধ্যে স্কুল বন্ধ থাকায় তারা মোবাইল গেমসে আসক্ত হয়ে পড়ে। ফ্রি ফায়ার ও পাবজি গেম খেলতো তারা। কয়েক সপ্তাহ আগে মুজাহিদের গেম অ্যাকাউন্টের আইডি ও পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলে আবির। সেই অ্যাকাউন্টে ৫০ হাজার টাকা ছিল বলে দাবি করে মুজাহিদ। ফ্রি ফায়ার ও পাবজি গেমের অ্যাকাউন্টের আইডি ও পাসওয়ার্ড নয়তো টাকা ফেরত চায় সে। এ নিয়েই শুরু হয় বিরোধ।
জানা যায়, আজ ষোলটাকা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য নুহু নবীর ছেলে হামিমকে সঙ্গে নিয়ে আবির হোসেনকে ডেকে নিয়ে মারধর করে মুজাহিদ। এক পর্যায়ের হামিমের প্যান্টের বেল্ট খুলে আবিরের গলা চেপে শ্বাসরোধ করে। এতে ঘটনাস্থলেই আবিরের মৃতু হয়। পরে আবিরের কাছে থাকা তার মায়ের সেলফোন নম্বরে কল করে মুজাহিদ। হিন্দি ভাষায় ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে সে। এরপর স্বজনরা আবিরের খোঁজ শুরু করে এবং ৯৯৯ নম্বরে কল দেয়। ফোন পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মুজাহিদ ও হামিমকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে হত্যার কথা স্বীকার করে তারা এবং মরদেহের সন্ধান দেয়।
গাংনী থানার ওসি বজলুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় আবিরের মা রোজিনা খাতুন বাদী হয়ে মুজাহিদ ও হামিমের বিরুদ্ধে গাংনী থানায় মামলা করেছে। আসামিরা মেহেরপুর আদালতে হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে। আসামিরা অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় তাদের যশোর কিশোর সংশোধনাগারে রাখা হয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৫ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে