সরিষা খেত রক্ষায় দানা ছিটানোর সময়ই বিষ দিয়েছিলেন চাষি। সেই সরিষা দানা খেতে এসে প্রাণ গেল ২৮টি কবুতর এবং দুটি ঘুঘুর।
আজ শনিবার বিকেলে যশোরের মনিরামপুরে বাগডোব মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
ক্ষতিগ্রস্ত কবুতর মালিকদের অভিযোগ, কিছু না জানিয়ে শেখপাড়া গ্রামের কৃষক শিমুল হোসেন সরিষা বোনার সময় বীজের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে দিয়েছেন। মাঠে কোনো ঝান্ডাও দেননি।
কোদলাপাড়া গ্রামের জয়নাল আবেদিনের ১৮ টি, বাগডোব গ্রামের আইউব হোসেনের ৮টি এবং আলমগীর হোসেনের দুটি কবুতর মারা গেছে বলে জানা গেছে।
খবর পেয়ে রোহিতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) রোহিতা, কোদলাপাড়া ও বাগডোব ওয়ার্ডের তিন ইউপি সদস্য ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
ক্ষতিগ্রস্ত কবুতর মালিক জয়নাল আবেদিন বলেন, ‘শখ করে ২৫টা কবুতর পালন করতাম। আজ সকালে ছাড়া পেয়ে কবুতরগুলো উড়ে মাঠের দিকে যায়। বিকেলে দুটো কবুতর বাড়ি ফিরে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। দ্রুত ওদের জবাই করে দিই। বাকি কবুতর বাড়ি না ফেরায় মাঠে যেয়ে দেখি একটি খেতে আমার ১৬টি কবুতর মরে পড়ে আছে!’
জয়নাল আবেদিন দাবি করেন, শেখপাড়া গ্রামের শিমুল নামে এক কৃষক আজ সকালে জমিতে সরিষার বীজ বুনেছেন। তিনি বীজের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু বিষ মিশানোর বিষয়ে তাঁদের কাউকে কিছু জানাননি।
কোদলাপাড়া ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রেজাউল করিম বলেন, ‘ঘটনাটি ন্যক্কারজনক। শিমুলের বাড়ি মেহেদী মেম্বরের ওয়ার্ডে। তিনি ঘটনাস্থলে এসে সব দেখে গেছেন। আমরা বিষয়টি পুলিশকে জানিয়েছি।’
রোহিতা ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মেহেদী হাসান বলেন, ‘মানুষ শখের বশে কবুতর পালন করেন। এভাবে খেতে বিষ দিয়ে এতগুলো পাখি হত্যা করা ঠিক না। আমি শিমুলের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি।’
খেদাপাড়া ক্যাম্প পুলিশের সহকারী ইনচার্জ সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মিলন হোসেন বলেন, ‘ঘটনা আমরা শুনেছি। ক্ষতিগ্রস্ত কবুতর মালিকদের একটা লিখিত অভিযোগ দিতে বলেছি।’
সরিষা খেত রক্ষায় দানা ছিটানোর সময়ই বিষ দিয়েছিলেন চাষি। সেই সরিষা দানা খেতে এসে প্রাণ গেল ২৮টি কবুতর এবং দুটি ঘুঘুর।
আজ শনিবার বিকেলে যশোরের মনিরামপুরে বাগডোব মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
ক্ষতিগ্রস্ত কবুতর মালিকদের অভিযোগ, কিছু না জানিয়ে শেখপাড়া গ্রামের কৃষক শিমুল হোসেন সরিষা বোনার সময় বীজের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে দিয়েছেন। মাঠে কোনো ঝান্ডাও দেননি।
কোদলাপাড়া গ্রামের জয়নাল আবেদিনের ১৮ টি, বাগডোব গ্রামের আইউব হোসেনের ৮টি এবং আলমগীর হোসেনের দুটি কবুতর মারা গেছে বলে জানা গেছে।
খবর পেয়ে রোহিতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) রোহিতা, কোদলাপাড়া ও বাগডোব ওয়ার্ডের তিন ইউপি সদস্য ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
ক্ষতিগ্রস্ত কবুতর মালিক জয়নাল আবেদিন বলেন, ‘শখ করে ২৫টা কবুতর পালন করতাম। আজ সকালে ছাড়া পেয়ে কবুতরগুলো উড়ে মাঠের দিকে যায়। বিকেলে দুটো কবুতর বাড়ি ফিরে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। দ্রুত ওদের জবাই করে দিই। বাকি কবুতর বাড়ি না ফেরায় মাঠে যেয়ে দেখি একটি খেতে আমার ১৬টি কবুতর মরে পড়ে আছে!’
জয়নাল আবেদিন দাবি করেন, শেখপাড়া গ্রামের শিমুল নামে এক কৃষক আজ সকালে জমিতে সরিষার বীজ বুনেছেন। তিনি বীজের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু বিষ মিশানোর বিষয়ে তাঁদের কাউকে কিছু জানাননি।
কোদলাপাড়া ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রেজাউল করিম বলেন, ‘ঘটনাটি ন্যক্কারজনক। শিমুলের বাড়ি মেহেদী মেম্বরের ওয়ার্ডে। তিনি ঘটনাস্থলে এসে সব দেখে গেছেন। আমরা বিষয়টি পুলিশকে জানিয়েছি।’
রোহিতা ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মেহেদী হাসান বলেন, ‘মানুষ শখের বশে কবুতর পালন করেন। এভাবে খেতে বিষ দিয়ে এতগুলো পাখি হত্যা করা ঠিক না। আমি শিমুলের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি।’
খেদাপাড়া ক্যাম্প পুলিশের সহকারী ইনচার্জ সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মিলন হোসেন বলেন, ‘ঘটনা আমরা শুনেছি। ক্ষতিগ্রস্ত কবুতর মালিকদের একটা লিখিত অভিযোগ দিতে বলেছি।’
রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৭ ঘণ্টা আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
০৯ মার্চ ২০২৫