অনলাইন ডেস্ক
ইকুয়েডরে আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী ও সংসদ সদস্য ফার্নান্দো ভিয়াভিসেন্সিওকে নির্বাচনী প্রচার সমাবেশে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার দেশটির রাজধানী কিতোয় একটি সমাবেশ থেকে বের হওয়ার সময় তাঁর ওপর হামলা হয়।
যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফার্নান্দো ইকুয়েডরে চলমান সংঘবদ্ধ অপরাধের সঙ্গে সরকারি আমলাদের সংযোগ আছে বলে অভিযোগ করে আসছিলেন।
‘লা লোবোস’ বা নেকড়ে নামক এক অপরাধী চক্র এই হত্যার দায় স্বীকার করেছে। প্রায় আট হাজার সদস্য নিয়ে গঠিত এই চক্র ইকুয়েডরের দ্বিতীয় বৃহত্তম অপরাধী চক্র। এদের অনেকেই বর্তমানে কারাগারে।
সাম্প্রতিক সময়ে কারাগারে বেশ কয়েকটি সহিংস সংঘাতের সঙ্গে এই চক্রটি জড়িত ছিল। এতে অনেক কয়েদিকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
লা লোবোস ইকুয়েডরের অন্যতম বৃহৎ গ্যাং লা চোনেরসের বিদ্রোহীদের দিয়ে গঠিত গ্রুপ। এই গ্রুপের সঙ্গে মেক্সিকোভিত্তিক হালিস্কো নিউ জেনারেশন কার্টেলের সংযোগ রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। এরা কোকেন পাচারের সঙ্গে যুক্ত।
প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীকে হত্যার জন্য প্রথমে লা চোনেরসকে দায়ী বলে মনে করা হয়েছিল। কারণ, গত সপ্তাহে এই গ্রুপ ভিয়াভিসেন্সিওকে হুমকি দেয়। কিন্তু পরে লা লোবোস এক ভিডিও বার্তায় এই হত্যার দায় স্বীকার করে। ভিডিওটিতে দলের সদস্যদের তাদের চিহ্নিতকারী বিশেষ মুখোশ ও অস্ত্র প্রদর্শন করতে দেখা যায়।
ইকুয়েডরের আসন্ন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আটজন প্রার্থীর মধ্যে ভিয়াভিসেন্সিও একজন। তিনি দেশটির দুর্নীতি ও নানা অপরাধ চক্রের বিরুদ্ধে প্রচার চালাচ্ছিলেন।
দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট গিলের্মো লাসো বলেছেন, ‘এই অপরাধের শাস্তি অবশ্যই হবে।’
লাতিন আমেরিকার মধ্যে ইকুয়েডর ঐতিহাসিকভাবে তুলনামূলক নিরাপদ এবং স্থিতিশীল একটি দেশ। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে পার্শ্ববর্তী কলম্বিয়া ও মেক্সিকোর মাদক কারবারিরা স্থানীয় অপরাধ চক্রের সঙ্গে মিলে দেশটিতে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করেছে।
ইকুয়েডরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দুই সপ্তাহের কম সময় আগে একজন প্রার্থী খুন হওয়ার ঘটনায় এখন নিরাপত্তাই সবচেয়ে বড় উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়াল।
ইকুয়েডরে আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী ও সংসদ সদস্য ফার্নান্দো ভিয়াভিসেন্সিওকে নির্বাচনী প্রচার সমাবেশে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার দেশটির রাজধানী কিতোয় একটি সমাবেশ থেকে বের হওয়ার সময় তাঁর ওপর হামলা হয়।
যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফার্নান্দো ইকুয়েডরে চলমান সংঘবদ্ধ অপরাধের সঙ্গে সরকারি আমলাদের সংযোগ আছে বলে অভিযোগ করে আসছিলেন।
‘লা লোবোস’ বা নেকড়ে নামক এক অপরাধী চক্র এই হত্যার দায় স্বীকার করেছে। প্রায় আট হাজার সদস্য নিয়ে গঠিত এই চক্র ইকুয়েডরের দ্বিতীয় বৃহত্তম অপরাধী চক্র। এদের অনেকেই বর্তমানে কারাগারে।
সাম্প্রতিক সময়ে কারাগারে বেশ কয়েকটি সহিংস সংঘাতের সঙ্গে এই চক্রটি জড়িত ছিল। এতে অনেক কয়েদিকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
লা লোবোস ইকুয়েডরের অন্যতম বৃহৎ গ্যাং লা চোনেরসের বিদ্রোহীদের দিয়ে গঠিত গ্রুপ। এই গ্রুপের সঙ্গে মেক্সিকোভিত্তিক হালিস্কো নিউ জেনারেশন কার্টেলের সংযোগ রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। এরা কোকেন পাচারের সঙ্গে যুক্ত।
প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীকে হত্যার জন্য প্রথমে লা চোনেরসকে দায়ী বলে মনে করা হয়েছিল। কারণ, গত সপ্তাহে এই গ্রুপ ভিয়াভিসেন্সিওকে হুমকি দেয়। কিন্তু পরে লা লোবোস এক ভিডিও বার্তায় এই হত্যার দায় স্বীকার করে। ভিডিওটিতে দলের সদস্যদের তাদের চিহ্নিতকারী বিশেষ মুখোশ ও অস্ত্র প্রদর্শন করতে দেখা যায়।
ইকুয়েডরের আসন্ন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আটজন প্রার্থীর মধ্যে ভিয়াভিসেন্সিও একজন। তিনি দেশটির দুর্নীতি ও নানা অপরাধ চক্রের বিরুদ্ধে প্রচার চালাচ্ছিলেন।
দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট গিলের্মো লাসো বলেছেন, ‘এই অপরাধের শাস্তি অবশ্যই হবে।’
লাতিন আমেরিকার মধ্যে ইকুয়েডর ঐতিহাসিকভাবে তুলনামূলক নিরাপদ এবং স্থিতিশীল একটি দেশ। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে পার্শ্ববর্তী কলম্বিয়া ও মেক্সিকোর মাদক কারবারিরা স্থানীয় অপরাধ চক্রের সঙ্গে মিলে দেশটিতে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করেছে।
ইকুয়েডরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দুই সপ্তাহের কম সময় আগে একজন প্রার্থী খুন হওয়ার ঘটনায় এখন নিরাপত্তাই সবচেয়ে বড় উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়াল।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
২ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১১ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
২৪ দিন আগেগণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫