কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের কাউনিয়ায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে সানজিদা আক্তার ইভাকে (১৬) হত্যার নেপথ্যে ছিল প্রেমিকের সঙ্গে বিচ্ছেদ। কিলিং মিশনে অংশ নেয় সানজিদার কথিত প্রেমিক। একাধিক প্রেমের কারণে পূর্বপরিকল্পিতভাবে হত্যার শিকার হয় সে। এমনটিই বলছে পুলিশ।
ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সানজিদা হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনের দাবি করেছে পুলিশ। ঘটনার পরপরই নাহিদুল ইসলাম সায়েম (১৯) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করে। আজ বৃহস্পতিবার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার পর তাঁকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
ঘটনার সঙ্গে জড়িত আরও এক যুবককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। তদন্তের স্বার্থে তাঁর নাম প্রকাশ করতে চাননি কাউনিয়া থানার ওসি মোন্তাছের বিল্লাহ। তাঁকেও প্রেমিক বলে দাবি করা হচ্ছে।
থানা পুলিশের সূত্র জানায়, হত্যা রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য সানজিদার ব্যাগে পাওয়া একটি খাতা ও সোর্সের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ গ্রেপ্তার করে সানজিদার কথিত প্রেমিক মো. নাহিদুল ইসলাম ওরফে সায়েমকে। তিনি মাহীগঞ্জ থানার তালুক উপাশু গ্রামের মো. নূর হোসেন মিলিটারির ছেলে।
পুলিশ ও আদালত সূত্রে জানা যায়, সায়েমের সঙ্গে তিন বছর আগে সানজিদার পরিচয় ও সম্পর্ক হয়। কিছুদিন আগে তাঁদের সম্পর্ক ভেঙে যায়। কিন্তু যোগাযোগ ছিল। এরই মাঝে ঘটনার দিন গত মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটার দিকে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী সায়েম সানজিদাকে নিয়ে রংপুরে শাপলা সিনেমা হলে সিনেমা দেখতে যান। সেখানে সানজিদার নতুন প্রেম নিয়ে উভয়ের মধ্যে তর্কাতর্কি হলে সেখান থেকে সানজিদা চলে যায়। পরে সায়েম তাঁর পূর্বপরিচিত দুইজনকে নিয়ে সানজিদার সঙ্গে মাহীগঞ্জ এলাকায় আবার মিলিত হয়। এরপর সায়েম ও তাঁর দুই সহযোগী সানজিদাকে নিয়ে পীরগাছা আলীবাবা থিম পার্কে ঘুরতে যায়। রাত হয়ে যাওয়ায় সানজিদা বাসায় ফেরার জন্য চাপ দেয়। রাত সাড়ে ৯টার দিকে কাউনিয়া উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের হরি চরণ লস্কর গ্রামে কুটিরঘাট-মধুপুর সড়কে ফাঁকা জায়গায় থেমে একাধিক প্রেম নিয়ে সানজিদাকে প্রশ্ন করেন সায়েম। একপর্যায়ে তিনজন মিলে সানজিদাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে। সানজিদাকে মৃতপ্রায় অবস্থায় ফেলে রেখে তারা সটকে পড়ে। রাতে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তার ধারে এক তরুণীকে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ এসে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই সানজিদা মারা যায়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রংপুর জেলার সহকারী পুলিশ সুপার মো. আশরাফুল আলম পলাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রেমঘটিত বিষয়কে কেন্দ্র করে ইভাকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তার সায়েম হত্যার সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এরই মধ্যে আরও একজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে তদন্তের স্বার্থে নাম প্রকাশ করা যাচ্ছে না। তদন্ত অব্যাহত আছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত আরও একজনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
রংপুরের কাউনিয়ায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে সানজিদা আক্তার ইভাকে (১৬) হত্যার নেপথ্যে ছিল প্রেমিকের সঙ্গে বিচ্ছেদ। কিলিং মিশনে অংশ নেয় সানজিদার কথিত প্রেমিক। একাধিক প্রেমের কারণে পূর্বপরিকল্পিতভাবে হত্যার শিকার হয় সে। এমনটিই বলছে পুলিশ।
ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সানজিদা হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনের দাবি করেছে পুলিশ। ঘটনার পরপরই নাহিদুল ইসলাম সায়েম (১৯) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করে। আজ বৃহস্পতিবার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার পর তাঁকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
ঘটনার সঙ্গে জড়িত আরও এক যুবককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। তদন্তের স্বার্থে তাঁর নাম প্রকাশ করতে চাননি কাউনিয়া থানার ওসি মোন্তাছের বিল্লাহ। তাঁকেও প্রেমিক বলে দাবি করা হচ্ছে।
থানা পুলিশের সূত্র জানায়, হত্যা রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য সানজিদার ব্যাগে পাওয়া একটি খাতা ও সোর্সের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ গ্রেপ্তার করে সানজিদার কথিত প্রেমিক মো. নাহিদুল ইসলাম ওরফে সায়েমকে। তিনি মাহীগঞ্জ থানার তালুক উপাশু গ্রামের মো. নূর হোসেন মিলিটারির ছেলে।
পুলিশ ও আদালত সূত্রে জানা যায়, সায়েমের সঙ্গে তিন বছর আগে সানজিদার পরিচয় ও সম্পর্ক হয়। কিছুদিন আগে তাঁদের সম্পর্ক ভেঙে যায়। কিন্তু যোগাযোগ ছিল। এরই মাঝে ঘটনার দিন গত মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটার দিকে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী সায়েম সানজিদাকে নিয়ে রংপুরে শাপলা সিনেমা হলে সিনেমা দেখতে যান। সেখানে সানজিদার নতুন প্রেম নিয়ে উভয়ের মধ্যে তর্কাতর্কি হলে সেখান থেকে সানজিদা চলে যায়। পরে সায়েম তাঁর পূর্বপরিচিত দুইজনকে নিয়ে সানজিদার সঙ্গে মাহীগঞ্জ এলাকায় আবার মিলিত হয়। এরপর সায়েম ও তাঁর দুই সহযোগী সানজিদাকে নিয়ে পীরগাছা আলীবাবা থিম পার্কে ঘুরতে যায়। রাত হয়ে যাওয়ায় সানজিদা বাসায় ফেরার জন্য চাপ দেয়। রাত সাড়ে ৯টার দিকে কাউনিয়া উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের হরি চরণ লস্কর গ্রামে কুটিরঘাট-মধুপুর সড়কে ফাঁকা জায়গায় থেমে একাধিক প্রেম নিয়ে সানজিদাকে প্রশ্ন করেন সায়েম। একপর্যায়ে তিনজন মিলে সানজিদাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে। সানজিদাকে মৃতপ্রায় অবস্থায় ফেলে রেখে তারা সটকে পড়ে। রাতে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তার ধারে এক তরুণীকে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ এসে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই সানজিদা মারা যায়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রংপুর জেলার সহকারী পুলিশ সুপার মো. আশরাফুল আলম পলাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রেমঘটিত বিষয়কে কেন্দ্র করে ইভাকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তার সায়েম হত্যার সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এরই মধ্যে আরও একজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে তদন্তের স্বার্থে নাম প্রকাশ করা যাচ্ছে না। তদন্ত অব্যাহত আছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত আরও একজনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে মামা শ্বশুরের বাড়ি থেকে স্মৃতি রানী সরকার নামে এক গৃহবধূর গলা কাটা রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে একটি ধারালো দা ও এক জোড়া জুতাও উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের স্বামী কাব্য সরকারকে আটক করেছে পুলিশ। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়ন
২ দিন আগেসাত দিন আগে বিয়ে হয় সৌদি আরব প্রবাসী যুবক সোহান আহমদের (২৩)। হাত থেকে মেহেদির রং মোছার আগেই ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন এ যুবক। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় নবীগঞ্জ উপজেলা ও সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার সীমান্তে অবস্থিত ইনাতগঞ্জ বাজারে প্রতিপক্ষের হামলায় মৃত্যু হয় সোহান আহমদের। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন দুজন।
২ দিন আগেঅপরাধের বিরুদ্ধে চলমান বিশেষ অভিযান জোরদারে নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম। আজ সোমবার এক বার্তায় পুলিশের সকল ইউনিট প্রধানকে এ নির্দেশ দেন তিনি। পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগেরাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকার একটি বাসা থেকে বিমানবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তার স্ত্রীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে পল্লবী থানা-পুলিশ। গতকাল রোববার দুপুরে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই নারীর নাম ফারাহ দীবা। সোমবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান পল্লবী থানার পরির্দশক (তদন্ত) আদ
৩ দিন আগে