অনলাইন ডেস্ক
অ্যান্টার্কটিকায় বার্ড ফ্লু মহামারি দেখা দিয়েছে। এর মধ্যে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে শত শত হস্তিসিলের মৃতদেহ ছড়িয়ে থাকার খবর এল। তবে এরা বার্ড ফ্লুর সংক্রমণেই মারা পড়ছে কি না নিশ্চিত নয়। উচ্চ সংক্রমণ ক্ষমতা বিশিষ্ট এ ভাইরাস যদি পেঙ্গুইনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে তবে এটি আধুনিক যুগের সবচেয়ে বড় পরিবেশগত বিপর্যয়ে রূপ নিতে পারে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুসারে, এ ভাইরাসটি প্রথমে সাউথ জর্জিয়ার বার্ড আইল্যান্ডের ব্রাউন স্কুয়া পাখির মধ্যে দেখা গিয়েছিল। তখন থেকেই গবেষকেরা ব্যাপক হারে হস্তিসিলের মৃত্যুর কথা উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া অন্যান্য জায়গায় লোমশ সিল, কেল্প গাল ও ব্রাউন স্কুয়ার মৃত্যুর হারও বেড়ে গিয়েছে। দক্ষিণ জর্জিয়া থেকে প্রায় দেড় হাজার কিলোমিটার পশ্চিমে ফকল্যান্ড দ্বীপের সাউদার্ন ফালমার পাখির মধ্যেও বার্ড ফ্লু ছড়িয়ে পড়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
অ্যান্টার্কটিক ওয়াইল্ডলাইফ হেলথ নেটওয়ার্কের চেয়ার ড. মিগান দেওয়ার দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, দক্ষিণাঞ্চলের হস্তিসিলের মধ্যে এ সংক্রমণ বেশ উদ্বেগজনক। তিনি বলেন, ‘কিছু কিছু জায়গায় আমরা শত শত মৃত হস্তিসিল পড়ে থাকতে দেখেছি। এটি এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা হতে পারে।’
দক্ষিণ মেরু বা কুমেরুজুড়ে আটটি স্থানে বার্ড ফ্লুতে আক্রান্ত হয়ে সিলের মৃত্যুর ঘটনা উঠে এসেছে। এ ছাড়া আরও ২০টি স্থানে এ রোগের প্রাদুর্ভাবে সিলের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
গবেষকেরা বলছেন, বেশ কয়েকটি হস্তিসিলের মধ্যে এভিয়ান ফ্লুর লক্ষণ দেখা গেছে। যেমন—শ্বাস–প্রশ্বাসে কষ্ট, কাশি, নাকের আশপাশে শ্লেষ্মা জমা হওয়া। পাখিদের মধ্যে ঝিম ধরা, খিঁচুনি ও উড়তে না পারার মতো উপসর্গ দেখা যায়।
বেশ কয়েকটি সামুদ্রিক পাখির মধ্যে বার্ড ফ্লু সংক্রমণের কথা নিশ্চিত হওয়া গেলেও হস্তিসিলের মৃত্যুর পেছনে এ রোগই দায়ী কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। ল্যাব পরীক্ষার ফলাফলের পর তা নিশ্চিত হওয়া যাবে।
অ্যান্টার্কটিকায় বার্ড ফ্লু মহামারি দেখা দিয়েছে। এর মধ্যে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে শত শত হস্তিসিলের মৃতদেহ ছড়িয়ে থাকার খবর এল। তবে এরা বার্ড ফ্লুর সংক্রমণেই মারা পড়ছে কি না নিশ্চিত নয়। উচ্চ সংক্রমণ ক্ষমতা বিশিষ্ট এ ভাইরাস যদি পেঙ্গুইনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে তবে এটি আধুনিক যুগের সবচেয়ে বড় পরিবেশগত বিপর্যয়ে রূপ নিতে পারে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুসারে, এ ভাইরাসটি প্রথমে সাউথ জর্জিয়ার বার্ড আইল্যান্ডের ব্রাউন স্কুয়া পাখির মধ্যে দেখা গিয়েছিল। তখন থেকেই গবেষকেরা ব্যাপক হারে হস্তিসিলের মৃত্যুর কথা উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া অন্যান্য জায়গায় লোমশ সিল, কেল্প গাল ও ব্রাউন স্কুয়ার মৃত্যুর হারও বেড়ে গিয়েছে। দক্ষিণ জর্জিয়া থেকে প্রায় দেড় হাজার কিলোমিটার পশ্চিমে ফকল্যান্ড দ্বীপের সাউদার্ন ফালমার পাখির মধ্যেও বার্ড ফ্লু ছড়িয়ে পড়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
অ্যান্টার্কটিক ওয়াইল্ডলাইফ হেলথ নেটওয়ার্কের চেয়ার ড. মিগান দেওয়ার দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, দক্ষিণাঞ্চলের হস্তিসিলের মধ্যে এ সংক্রমণ বেশ উদ্বেগজনক। তিনি বলেন, ‘কিছু কিছু জায়গায় আমরা শত শত মৃত হস্তিসিল পড়ে থাকতে দেখেছি। এটি এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা হতে পারে।’
দক্ষিণ মেরু বা কুমেরুজুড়ে আটটি স্থানে বার্ড ফ্লুতে আক্রান্ত হয়ে সিলের মৃত্যুর ঘটনা উঠে এসেছে। এ ছাড়া আরও ২০টি স্থানে এ রোগের প্রাদুর্ভাবে সিলের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
গবেষকেরা বলছেন, বেশ কয়েকটি হস্তিসিলের মধ্যে এভিয়ান ফ্লুর লক্ষণ দেখা গেছে। যেমন—শ্বাস–প্রশ্বাসে কষ্ট, কাশি, নাকের আশপাশে শ্লেষ্মা জমা হওয়া। পাখিদের মধ্যে ঝিম ধরা, খিঁচুনি ও উড়তে না পারার মতো উপসর্গ দেখা যায়।
বেশ কয়েকটি সামুদ্রিক পাখির মধ্যে বার্ড ফ্লু সংক্রমণের কথা নিশ্চিত হওয়া গেলেও হস্তিসিলের মৃত্যুর পেছনে এ রোগই দায়ী কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। ল্যাব পরীক্ষার ফলাফলের পর তা নিশ্চিত হওয়া যাবে।
অতি মুনাফা ও বাজার অর্থনীতিই পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক রেহমান সোবহান। তিনি বলেছেন, আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের অভাবে পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ প্রয়োজন। তবে সবার আগে এ বিষয়ে করণীয়...
৭ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৯১। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
৯ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপে নতুনভাবে বনায়নের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বন ও পরিবেশ এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অডিটরিয়ামে সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
২১ ঘণ্টা আগেঅবিলম্বে প্রাণ-প্রকৃতি পুনরুদ্ধার ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর পদক্ষেপ না নেওয়া হলে ২০৭০-২০৯০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক ইনস্টিটিউট অ্যান্ড ফ্যাকাল্টি অব অ্যাকচুয়ারিজ এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প
১ দিন আগে