অবাক করা বিষয়! মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যাপক শুল্ক আরোপের তালিকায় আছে অস্ট্রেলিয়ার প্রায় জনশূন্য, দুর্গম অ্যান্টার্কটিক দ্বীপ। সামান্যতম রপ্তানি না থাকলেও এই ক্ষুদ্র ভূখণ্ডটি বিশ্ব অর্থনীতির প্রভাবশালী দেশগুলোর সঙ্গে ট্রাম্পের শুল্কের তালিকায় উঠে এসেছে।
বরফের বিশাল স্তরের নিচে এক বিশাল ও অজানা মহাদেশ হিসেবে পরিচিত অ্যান্টার্কটিক। তবে তুষারে ঢাকা এই ভূখণ্ডের বিস্তারিত মানচিত্র তৈরি করলেন আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানীদের একটি দল। নতুন এই ম্যাপের নাম ‘বেডম্যাপ ৩ ’।
দক্ষিণ আফ্রিকার ‘দ্য টাইমস’ পত্রিকার বরাত দিয়ে সোমবার মার্কিন গণমাধ্যম দ্য পিপল জানিয়েছে, অ্যান্টার্কটিকায় অবস্থান করা ওই গবেষক দলের একজন ই-মেইলের মাধ্যমে এক সহকর্মীর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ওই সহকর্মী শারীরিক...
বিশ্বের সবচেয়ে বড় আইসবার্গ ‘এ ২৩ এ’ বর্তমানে দক্ষিণ আটলান্টিকের সাউথ জর্জিয়া দ্বীপের দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর আগে কয়েক মাস ধরে এটি সমুদ্রের পানির নিচে একটি পাহাড়ের আশপাশে আটকে ঘুরপাক খাচ্ছিল।
দক্ষিণ মহাসাগরে ভাসতে শুরু করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় আইসবার্গ (হিমশৈল) ‘এ ২৩ এ’। দীর্ঘ ৩০ বছরেরও বেশি সময় এক স্থানে আটকে থাকার পর পুনরায় সরে যাচ্ছে এটি। এই বিশাল আইসবার্গটি লন্ডনের আকারের প্রায় দ্বিগুণ এবং এর ওজন প্রায় এক ট্রিলিয়ন টন।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিমশৈলটির আয়তন চমকে দেবে আপনাকে। ‘এ২৩এ’ নামে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হিমশৈলটির আয়তন তিন হাজার ৮০০ বর্গকিলোমিটার (১,৫০০ বর্গমাইল), যা গ্রেটার লন্ডনের দুই গুণেরও বেশি বড়। এর পুরুত্বও কম নয়, ৪০০ মিটার বা ১,৩১২ ফুট। দীর্ঘ সময় একটি ঘূর্ণি প্রবাহে আটকে থাকার পর আবারও চলতে শুরু করেছে হিমশৈ
আমাদের দেশে সাপ খুব পরিচিত প্রাণী। সাপ দেখলে, এমনকি নাম শুনলে আঁতকে ওঠেন এমন মানুষেরও অভাব নেই। বিশ্বের বেশির ভাগ দেশ বা অঞ্চলেই সাপের দেখা পাওয়া খুব সাধারণ ঘটনা। এই সরীসৃপটির পৃথিবীতে বাসও অন্তত ১৫ কোটি বছর ধরে। এখন যদি শোনেন বিশ্বে এমন কিছু এলাকা আছে যেখানে সাপ নেই, নিশ্চয় চমকে উঠবেন! তবে ঘটনা কিন
অ্যান্টার্কটিকায় যেসব বড় বড় গ্লেসিয়ার বা হিমবাহ আছে—সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো থোয়াইটস গ্লেসিয়ার। যা ডুমসডে গ্লেসিয়ার নামেও পরিচিত। দীর্ঘ ছয় বছরের গবেষণা শেষে বিজ্ঞানীরা বলছেন, যে হারে এই গ্লেসিয়ার গলে যাচ্ছে, তাতে আগামী ২০০ বছরের মধ্যেই এটি নিঃশেষ হয়ে যাবে। যার ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়বে অন্তত ২
হেঁটে কিংবা সাইকেলে চেপে অনেকেই পাড়ি দিয়েছেন পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। আবার কেউ পাড়ি দিয়েছেন একেবারে আটলান্টিক আর অ্যান্টার্কটিকাও। সমতলের তুলনায় উত্তরের মেরুপথ পাড়ি দেওয়ার গল্পে ভিন্নতা আছে। ফলে এ গল্পের চরিত্রগুলোও ভিন্ন মানসিক গড়নের হয়ে থাকে। এমনই দুজন অভিযাত্রী অ্যান ব্যানক্রফট ও লি
মস্কোর কাছে হস্তান্তর করা রাশিয়ার একটি গবেষণা জাহাজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, অ্যান্টার্কটিকায় সন্ধান পাওয়া তেলের মজুত প্রায় ৫১১ বিলিয়ন ব্যারেল। এই পরিসংখ্যান গত ৫০ বছরে উত্তর সাগর থেকে যে পরিমাণ তেল উত্তোলন করা হয়েছে, তার প্রায় ১০ গুণ।
কেমন অবাক শোনালেও অ্যান্টার্কটিকায় একটি ডাকঘর আছে। পেঙ্গুইন পোস্ট অফিস নামে পরিচিত এই ডাকঘরে চাকরির জন্য আবেদন গ্রহণ করা হচ্ছে। আগামীকাল অর্থাৎ ১৮ মার্চ আবেদনের শেষ দিন। যদিও এতে আমাদের খুশি হওয়ার কোনো কারণ নেই। কারণ, এবারের তিনটি পদের জন্য শুধু যুক্তরাজ্যের নাগরিকেরাই আবেদন করতে পারছেন।
অ্যান্টার্কটিকার মূল ভূখণ্ডে পাখিদের মধ্যে প্রথমবারের মতো বার্ড ফ্লুর একটি বিধ্বংসী ধরন (এইচ৫ এন ১ সাব টাইপ) হানা দিয়েছে। ভাইরাসটির জের ধরে রীতিমতো উজাড় হওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে মহাদেশটির দক্ষিণাঞ্চলের পেঙ্গুইনের বিশাল বসতি। বৈজ্ঞানিক গবেষণাকেন্দ্র ‘স্পেনস হায়ার
অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে নিজেদের বলে দাবি করেছে ইরান। দেশটির নৌবাহিনীর কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহরাম ইরানি এক টিভি সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, অ্যান্টার্কটিকার মালিক ইরান সরকার এবং সেখানে সামরিক স্থাপনা তৈরির পরিকল্পনা আছে তাদের। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
অ্যান্টার্কটিকা পাড়ি দেওয়া চাট্টিখানি কথা নয়। পদে পদে মুখোমুখি হতে হয় তুষার ঝড়, কনকনে হাওয়াসহ আবহাওয়ার নানা বৈরিতার। তারপর যদি যাত্রাটা হয় একাকী, তাহলে তো কথাই নেই। কিন্তু ১৯৯৭ সালের এই দিনে অর্থাৎ ১৮ জানুয়ারি একাকী কারও সাহায্য ছাড়া প্রথম মানুষ হিসেবে অ্যান্টার্কটিকা জয় করেন নরওয়ের বোর্গে আওসলন।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় আইসবার্গ বলা হয় এ২৩ এ-কে। ১৯৮৬ সালে এই আইসবার্গ অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের উপকূল থেকে আলাদা হয়ে যায়। কিন্তু তারপর দীর্ঘ সময় এই আইসবার্গ বলা চলে একপ্রকার স্থিরই ছিল। কিন্তু সম্প্রতি এই আইসবার্গ চলতে শুরু করেছে। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, মূলত এই আইসবার্গ ক্ষয় শুরু হওয়ার কারণেই এই চলাচল শ
অ্যান্টার্কটিকার ওয়েডেল সাগরে আটকে থাকা এ২৩এ নামের বিশাল এক আইসবার্গ গত ২৪ নভেম্বর সরে যেতে শুরু করেছে। দাবি করা হচ্ছে, এটি ঢাকার চেয়েও বড় এবং এর আকার বাংলাদেশের আয়তনের এক তৃতীয়াংশ।
ক্রায়োস্যাট-২ মিশনের রাডার থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ২৩এ আইসবার্গটির ওজন প্রায় ১ ট্রিলিয়ন টন বা ১ লাখ কোটি টন বা প্রায় ১০ কোটি কেজি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষক অ্যান্ডি রিডাউট বলেন, ‘বিগত এক দশক ধরে আমরা দেখছি যে, এই আইসবার্গ প্রতিবছর আড়াই