অনলাইন ডেস্ক
পৌষ মাসের শুরুতেই শীতের দাপট বাড়তে শুরু করেছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। উত্তরাঞ্চল ও উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে তাপমাত্রা এখন ১০ থেকে ১২ ডিগ্রির ঘরে পৌঁছেছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে শীতের প্রকোপ আরও বাড়ার শঙ্কা ব্যক্ত করা হয়েছে। সাগরে লঘুচাপের প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে শুরু হচ্ছে ভারী বৃষ্টি, যা তাপমাত্রা আরও কমিয়ে আনবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানাচ্ছে, আগামী দুদিনে দেশের নানা স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির ঘটনা ঘটবে, যার কারণে দিনের তাপমাত্রা কিছুটা কমে আসবে এবং শীতের তীব্রতা আরও বাড়বে। এই সময়ে ঘন কুয়াশা, ঠান্ডা বাতাস, আর বৃষ্টির মিশ্রণ জীবনযাত্রাকে কঠিন করে তুলবে।
আজ শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ময়মনসিংহের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকা, খুলনা, রাজশাহী, খুলনা, রংপুরের রাতের তাপমাত্রা ১০ থেকে ১৪ ডিগ্রি এর ঘরে ছিল। এসব বিভাগে দিনের তাপমাত্রার ছিল ২০ এর ঘরে। তবে তাপমাত্রা বেশি ছিল চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোতে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল সীতাকুণ্ডে ৩১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় গত কয়েক দিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহে বিপর্যস্ত ছিল জীবনযাত্রা। আর অন্যান্য অঞ্চলেও শীতের দাপট ছিল লক্ষণীয়। শীতের সঙ্গে ঘন কুয়াশার কারণে সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন কার্যকলাপ ব্যাঘাত ঘটেছিল। তবে গত মঙ্গলবার থেকে এক ধাক্কায় দেশজুড়ে তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে যাওয়ায় কিছুটা স্বস্তি মিলেছে। শৈত্যপ্রবাহের কবলে থাকা অঞ্চলে, তেঁতুলিয়া ছাড়া, এখন আর শৈত্যপ্রবাহ নেই।
কারণ হিসেবে আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, সাগরে লঘুচাপের প্রভাবে আজ শনিবার ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-একটি এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বজ্রসহ বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা আরও ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমে আসতে পারে, যা শীতের প্রকোপকে আরও তীব্র করবে। পরিস্থিতি বিশেষ করে কৃষক, শ্রমিক ও ভ্রমণকারীদের জন্য নতুন ধরনের চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসছে, যেখানে তাপমাত্রার পতন জনজীবনে আবারও শীতের কঠিন অভিজ্ঞতা তৈরি করবে।
আবহাওয়াবিদেরা মনে করছেন, বঙ্গোপসাগরের লঘুচাপটি শক্তিশালী হয়ে নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার আশঙ্কা কম। এর অবস্থান উপকূলের কাছাকাছি হওয়ায় তা দ্রুত ভূখণ্ডের ওপরে চলে আসছে। প্রচুর বৃষ্টি ঝরিয়ে এটি দুর্বল হয়ে যেতে পারে। শুক্র ও শনিবার দেশের উপকূলের কোথাও কোথাও ৫০ থেকে ১০০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, শনিবার ও রোববার বৃষটির সম্ভাবনা আছে। বিশেষ করে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম এই তিন উপকূলীয় অঞ্চলে।
এই আবহাওয়াবিদ বলেন, সাধারণত শীতকালে এমন বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা কমে আসে আরও। বৃষ্টির পর তাপমাত্রা কমে আসবে। দেশে ডিসেম্বরের শেষ দিকে ও জানুয়ারির শুরুতে এমনিতেই শীতের তীব্রতা বাড়ে। এই সময়ে টানা শৈত্য প্রবাহ হওয়ারও সম্ভাবনা আছে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, শনিবার খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা এবং চট্টগ্রাম বিভাগের দু’এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা (১ থেকে ২) ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। আর রোববার সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। তবে সোমবার আবার আকাশ আংশিক মেঘলাসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। মঙ্গলবার থেকে পরের পাঁচ দিন রাতের তাপমাত্রা আরও হ্রাস পেতে পারে।
পৌষ মাসের শুরুতেই শীতের দাপট বাড়তে শুরু করেছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। উত্তরাঞ্চল ও উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে তাপমাত্রা এখন ১০ থেকে ১২ ডিগ্রির ঘরে পৌঁছেছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে শীতের প্রকোপ আরও বাড়ার শঙ্কা ব্যক্ত করা হয়েছে। সাগরে লঘুচাপের প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে শুরু হচ্ছে ভারী বৃষ্টি, যা তাপমাত্রা আরও কমিয়ে আনবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানাচ্ছে, আগামী দুদিনে দেশের নানা স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির ঘটনা ঘটবে, যার কারণে দিনের তাপমাত্রা কিছুটা কমে আসবে এবং শীতের তীব্রতা আরও বাড়বে। এই সময়ে ঘন কুয়াশা, ঠান্ডা বাতাস, আর বৃষ্টির মিশ্রণ জীবনযাত্রাকে কঠিন করে তুলবে।
আজ শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ময়মনসিংহের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকা, খুলনা, রাজশাহী, খুলনা, রংপুরের রাতের তাপমাত্রা ১০ থেকে ১৪ ডিগ্রি এর ঘরে ছিল। এসব বিভাগে দিনের তাপমাত্রার ছিল ২০ এর ঘরে। তবে তাপমাত্রা বেশি ছিল চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোতে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল সীতাকুণ্ডে ৩১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় গত কয়েক দিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহে বিপর্যস্ত ছিল জীবনযাত্রা। আর অন্যান্য অঞ্চলেও শীতের দাপট ছিল লক্ষণীয়। শীতের সঙ্গে ঘন কুয়াশার কারণে সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন কার্যকলাপ ব্যাঘাত ঘটেছিল। তবে গত মঙ্গলবার থেকে এক ধাক্কায় দেশজুড়ে তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে যাওয়ায় কিছুটা স্বস্তি মিলেছে। শৈত্যপ্রবাহের কবলে থাকা অঞ্চলে, তেঁতুলিয়া ছাড়া, এখন আর শৈত্যপ্রবাহ নেই।
কারণ হিসেবে আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, সাগরে লঘুচাপের প্রভাবে আজ শনিবার ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-একটি এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বজ্রসহ বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা আরও ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমে আসতে পারে, যা শীতের প্রকোপকে আরও তীব্র করবে। পরিস্থিতি বিশেষ করে কৃষক, শ্রমিক ও ভ্রমণকারীদের জন্য নতুন ধরনের চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসছে, যেখানে তাপমাত্রার পতন জনজীবনে আবারও শীতের কঠিন অভিজ্ঞতা তৈরি করবে।
আবহাওয়াবিদেরা মনে করছেন, বঙ্গোপসাগরের লঘুচাপটি শক্তিশালী হয়ে নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার আশঙ্কা কম। এর অবস্থান উপকূলের কাছাকাছি হওয়ায় তা দ্রুত ভূখণ্ডের ওপরে চলে আসছে। প্রচুর বৃষ্টি ঝরিয়ে এটি দুর্বল হয়ে যেতে পারে। শুক্র ও শনিবার দেশের উপকূলের কোথাও কোথাও ৫০ থেকে ১০০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, শনিবার ও রোববার বৃষটির সম্ভাবনা আছে। বিশেষ করে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম এই তিন উপকূলীয় অঞ্চলে।
এই আবহাওয়াবিদ বলেন, সাধারণত শীতকালে এমন বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা কমে আসে আরও। বৃষ্টির পর তাপমাত্রা কমে আসবে। দেশে ডিসেম্বরের শেষ দিকে ও জানুয়ারির শুরুতে এমনিতেই শীতের তীব্রতা বাড়ে। এই সময়ে টানা শৈত্য প্রবাহ হওয়ারও সম্ভাবনা আছে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, শনিবার খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা এবং চট্টগ্রাম বিভাগের দু’এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা (১ থেকে ২) ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। আর রোববার সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। তবে সোমবার আবার আকাশ আংশিক মেঘলাসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। মঙ্গলবার থেকে পরের পাঁচ দিন রাতের তাপমাত্রা আরও হ্রাস পেতে পারে।
দেশের বিভিন্ন বিভাগে আজ শনিবারসহ ৫ দিন বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এমনটাই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এই সময়ে সারা দেশেই দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় প্রতি দশকে বা আরও বেশি ঘন ঘন এমন সব ভায়াবহ ঝোড়ো জোয়ার আঘাত হানবে যা আগে কখনো হয়নি। গবেষকেরা এমন ঝোড়ো জোয়ারকে বলছেন ওয়ানে ‘ইন অ্যা সেঞ্চুরি’ বা শতাব্দীতে ঘটে এমন ঝোড়ো জোয়ার। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১৮ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকার বায়ুমানে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। গতকাল শুক্রবার যেখানে ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩৪, আজ শনিবার তা ব্যাপক কমে নেমে এসেছে মাত্র ৫৪-তে। অর্থাৎ, রাজধানী শহরের বায়ু আজ সহনীয় পর্যায়েই আছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় বেশ খানিকটা বৃষ্টির পর ঢাকার বাতাসে এই উন্নতির দেখা মিলল।
১৯ ঘণ্টা আগেনবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও জলবায়ু ন্যায়বিচারের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ সুরক্ষার দাবিতে তিন হাজার তরুণকে নিয়ে প্রতীকী প্রতিবাদ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে পরিবেশবাদী সংগঠন ভলান্টিয়ার ফর এনভায়রনমেন্ট ইন্টারন্যাশনাল (ভিএফই)। আজ শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সংসদ ভবনের সামনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ সড়কে এই
১ দিন আগে