মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার
কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে চলতি প্রজনন মৌসুমে (নভেম্বর-মার্চ) দেরিতে ডিম ছেড়েছে অলিভ রিডলি বা জলপাইরঙা কচ্ছপ। সামুদ্রিক এ জাতের কচ্ছপ এ বছর অন্তত দেড় মাস পর ডিম দিয়েছে। গত শুক্রবার থেকে রোববার পর্যন্ত তিন দিনে টেকনাফের সেন্টমার্টিন ও শাহপরীর দ্বীপ সৈকতের বালিয়াড়িতে তিনটি মা কচ্ছপ ৩৬৯টি ডিম দিয়ে সাগরে ফিরেছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কক্সবাজার উপকূলের সোনাদিয়া থেকে সেন্টমার্টিন পর্যন্ত কচ্ছপের প্রজননক্ষেত্র হলেও এই দুই স্থান ছাড়া অন্য কোথাও ডিম ছাড়ার খবর পাওয়া যায়নি। অথচ গত বছর ১০ নভেম্বর সেন্টমার্টিনের শিলবুনিয়া এলাকায় মৌসুমের প্রথম ডিম ছেড়েছিল অলিভ রিডলি।
সমুদ্রবিজ্ঞানী ও গবেষকেরা বলছেন, কক্সবাজারসহ দেশের সমুদ্র উপকূলে কচ্ছপের প্রজননক্ষেত্র অনিরাপদ ও ধ্বংস হয়ে পড়ায় ডিম পাড়ার হার কমছে। এ ক্ষেত্রে কচ্ছপগুলো অনুকূল পরিবেশ না পেয়ে অন্য দেশের সমুদ্র উপকূলে চলে যাচ্ছে। অলিভ রিডলি জাতের মা কচ্ছপ এ সময়ে দল বেঁধে বালিয়াড়িতে বাসা বেঁধে ডিম ছাড়ার কথা; কিন্তু প্রজননের দীর্ঘ সময় পরেও তেমন কচ্ছপের দেখা মিলছে না।
পরিবেশ অধিদপ্তর ও নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্ট (নেকম) সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার রাতে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ সৈকতে একটি মা কচ্ছপ ১২০টি ডিম পাড়ে। পরদিন শনিবার সেন্টমার্টিন দ্বীপের শিলবুনিয়া সৈকতে ১০৫টি ডিম দেয় আরও একটি কচ্ছপ। রোববার গভীর রাতে সেন্টমার্টিনের একই সৈকতের বালিয়াড়িতে উঠে আরও একটি মা কচ্ছপ ১৪৪টি ডিম দেয়। তিনটি কচ্ছপই অলিভ রিডলি প্রজাতির।
সাত প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে তিন থেকে পাঁচ প্রজাতির কচ্ছপের দেখা মেলে। এর মধ্যে অলিভ রিডলি ৯৮ শতাংশ। এ ছাড়া গ্রিন টার্টল বা সবুজরঙা কচ্ছপ ও হক্সবিল বা ভূত কচ্ছপ মাঝেমধ্যে দেখা যায়। তবে গত ৬-৭ বছর ধরে কেবল অলিভ রিডলিই ডিম পাড়তে আসার তথ্য রয়েছে সংশ্লিষ্টদের কাছে।
গত মৌসুমে ডিম পাড়তে এসে কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে দুই শতাধিক মা কচ্ছপ মারা পড়েছিল। এ বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি একদিনেই ২৪টি কচ্ছপ মারা যায়। এসব কচ্ছপের শরীরে আঘাতের চিহ্ন ও জাল জড়ানো ছিল। ডিম ছিল বেশির ভাগের কচ্ছপের পেটে। সে সময় বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বোরি) একদল বিজ্ঞানী মৃত্যুর কারণ পর্যবেক্ষণ ও অনুসন্ধান করে মারা যাওয়ার নয়টি কারণ চিহ্নিত করেছিলেন।
কক্সবাজার উপকূলে দুই দশক ধরে কচ্ছপ সংরক্ষণ ও প্রজননে কাজ করছে নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্ট (নেকম)। নেকমের কক্সবাজারের ব্যবস্থাপক আবদুল কাইয়ুম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বছর কচ্ছপের ৩০ হাজারের মতো ডিম সংগ্রহ করে প্রাকৃতিক হ্যাচারিতে বাচ্চা ফোটানোর পর সাগরে অবমুক্ত করা হয়।
কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলের প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন সাংবাদিক আহমদ গিয়াস। তিনি বলেন, প্রজনন মৌসুমে অলিভ রিডলি একই সময়ে ও স্থানে দলে দলে এসে বাসা বাঁধে এবং ডিম পেড়ে সাগরে ফিরে যায়। হাজারো মাইল সাগর পাড়ি দিয়ে এ জাতের স্ত্রী কচ্ছপ ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সে ডিম পাড়তে আসে। যে সৈকতে জন্ম নেয়, সেখানেই ডিম পাড়তে আসে অলিভ রিডলি।
এক-দেড় যুগ ধরে এই জাতসহ অন্য প্রজাতির কচ্ছপের ডিম পাড়ার হারও কমছে জানিয়ে আহমদ গিয়াস বলেন, ‘কচ্ছপ সাগরের পঁচাগলা খেয়ে সাগরকে দূষণমুক্ত রাখে। একটি স্বাস্থ্যকর সৈকতের জন্য কচ্ছপের গুরুত্ব অপরিসীম। অথচ উপকারী এই সামুদ্রিক প্রাণী কেন কমছে তার কোনো সঠিক কারণ অনুসন্ধানে সরকারের কোনো উদ্যোগ নেই।’
সেন্টমার্টিন দ্বীপে প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে ডিম ছাড়তে আসা মা কচ্ছপগুলো বিপাকে পড়েছে বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিদর্শক (সেন্ট মার্টিনে দায়িত্বপ্রাপ্ত) আওসাফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘ডিম ছাড়ার স্থানে শত শত কুকুরের উপদ্রব, সৈকতে গড়ে ওঠা রিসোর্টের লাইটিং এবং পর্যটকদের হৈ-হুল্লোড়ের কারণে কচ্ছপগুলো বালিয়াড়িতে উঠতে বাধা পাচ্ছে। এসব নিয়ন্ত্রণে এনে মা কচ্ছপ যাতে নিরাপদে ডিম পাড়ার সুযোগ পায় তা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।’
এ প্রসঙ্গে সম্প্রতি মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব ও সমুদ্রবিজ্ঞানী সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অপরিকল্পিত পর্যটন ও স্থাপনা, বনায়ন, কুকুর-শিয়ালের আক্রমণ, বালিয়াড়ি ধ্বংস, সমুদ্র তীরে বৈদ্যুতিক বাতির ব্যবহারসহ মানুষের নানা অসচেতনতামূলক কর্মকাণ্ডে কচ্ছপের নিরাপদ ডিম পাড়ার স্থান বিনষ্ট ও হুমকির মুখোমুখি হয়েছে। তা ছাড়া সাগরে জেলেদের ফেলা বিভিন্ন ধরনের জাল এবং পরিত্যক্ত জালের কারণে প্রজননক্ষেত্র অনিরাপদ হয়ে পড়েছে। অলিভ রিডলিকে প্রাকৃতিক কারণেই নিজ জন্মভূমিতে ডিম পাড়তে আসতে হয় বলেই সমস্ত প্রতিকূলতা পেরিয়ে এই উপকূলে এসে ডিম পাড়ে।’
কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে চলতি প্রজনন মৌসুমে (নভেম্বর-মার্চ) দেরিতে ডিম ছেড়েছে অলিভ রিডলি বা জলপাইরঙা কচ্ছপ। সামুদ্রিক এ জাতের কচ্ছপ এ বছর অন্তত দেড় মাস পর ডিম দিয়েছে। গত শুক্রবার থেকে রোববার পর্যন্ত তিন দিনে টেকনাফের সেন্টমার্টিন ও শাহপরীর দ্বীপ সৈকতের বালিয়াড়িতে তিনটি মা কচ্ছপ ৩৬৯টি ডিম দিয়ে সাগরে ফিরেছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কক্সবাজার উপকূলের সোনাদিয়া থেকে সেন্টমার্টিন পর্যন্ত কচ্ছপের প্রজননক্ষেত্র হলেও এই দুই স্থান ছাড়া অন্য কোথাও ডিম ছাড়ার খবর পাওয়া যায়নি। অথচ গত বছর ১০ নভেম্বর সেন্টমার্টিনের শিলবুনিয়া এলাকায় মৌসুমের প্রথম ডিম ছেড়েছিল অলিভ রিডলি।
সমুদ্রবিজ্ঞানী ও গবেষকেরা বলছেন, কক্সবাজারসহ দেশের সমুদ্র উপকূলে কচ্ছপের প্রজননক্ষেত্র অনিরাপদ ও ধ্বংস হয়ে পড়ায় ডিম পাড়ার হার কমছে। এ ক্ষেত্রে কচ্ছপগুলো অনুকূল পরিবেশ না পেয়ে অন্য দেশের সমুদ্র উপকূলে চলে যাচ্ছে। অলিভ রিডলি জাতের মা কচ্ছপ এ সময়ে দল বেঁধে বালিয়াড়িতে বাসা বেঁধে ডিম ছাড়ার কথা; কিন্তু প্রজননের দীর্ঘ সময় পরেও তেমন কচ্ছপের দেখা মিলছে না।
পরিবেশ অধিদপ্তর ও নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্ট (নেকম) সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার রাতে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ সৈকতে একটি মা কচ্ছপ ১২০টি ডিম পাড়ে। পরদিন শনিবার সেন্টমার্টিন দ্বীপের শিলবুনিয়া সৈকতে ১০৫টি ডিম দেয় আরও একটি কচ্ছপ। রোববার গভীর রাতে সেন্টমার্টিনের একই সৈকতের বালিয়াড়িতে উঠে আরও একটি মা কচ্ছপ ১৪৪টি ডিম দেয়। তিনটি কচ্ছপই অলিভ রিডলি প্রজাতির।
সাত প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে তিন থেকে পাঁচ প্রজাতির কচ্ছপের দেখা মেলে। এর মধ্যে অলিভ রিডলি ৯৮ শতাংশ। এ ছাড়া গ্রিন টার্টল বা সবুজরঙা কচ্ছপ ও হক্সবিল বা ভূত কচ্ছপ মাঝেমধ্যে দেখা যায়। তবে গত ৬-৭ বছর ধরে কেবল অলিভ রিডলিই ডিম পাড়তে আসার তথ্য রয়েছে সংশ্লিষ্টদের কাছে।
গত মৌসুমে ডিম পাড়তে এসে কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে দুই শতাধিক মা কচ্ছপ মারা পড়েছিল। এ বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি একদিনেই ২৪টি কচ্ছপ মারা যায়। এসব কচ্ছপের শরীরে আঘাতের চিহ্ন ও জাল জড়ানো ছিল। ডিম ছিল বেশির ভাগের কচ্ছপের পেটে। সে সময় বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বোরি) একদল বিজ্ঞানী মৃত্যুর কারণ পর্যবেক্ষণ ও অনুসন্ধান করে মারা যাওয়ার নয়টি কারণ চিহ্নিত করেছিলেন।
কক্সবাজার উপকূলে দুই দশক ধরে কচ্ছপ সংরক্ষণ ও প্রজননে কাজ করছে নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্ট (নেকম)। নেকমের কক্সবাজারের ব্যবস্থাপক আবদুল কাইয়ুম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বছর কচ্ছপের ৩০ হাজারের মতো ডিম সংগ্রহ করে প্রাকৃতিক হ্যাচারিতে বাচ্চা ফোটানোর পর সাগরে অবমুক্ত করা হয়।
কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলের প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন সাংবাদিক আহমদ গিয়াস। তিনি বলেন, প্রজনন মৌসুমে অলিভ রিডলি একই সময়ে ও স্থানে দলে দলে এসে বাসা বাঁধে এবং ডিম পেড়ে সাগরে ফিরে যায়। হাজারো মাইল সাগর পাড়ি দিয়ে এ জাতের স্ত্রী কচ্ছপ ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সে ডিম পাড়তে আসে। যে সৈকতে জন্ম নেয়, সেখানেই ডিম পাড়তে আসে অলিভ রিডলি।
এক-দেড় যুগ ধরে এই জাতসহ অন্য প্রজাতির কচ্ছপের ডিম পাড়ার হারও কমছে জানিয়ে আহমদ গিয়াস বলেন, ‘কচ্ছপ সাগরের পঁচাগলা খেয়ে সাগরকে দূষণমুক্ত রাখে। একটি স্বাস্থ্যকর সৈকতের জন্য কচ্ছপের গুরুত্ব অপরিসীম। অথচ উপকারী এই সামুদ্রিক প্রাণী কেন কমছে তার কোনো সঠিক কারণ অনুসন্ধানে সরকারের কোনো উদ্যোগ নেই।’
সেন্টমার্টিন দ্বীপে প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে ডিম ছাড়তে আসা মা কচ্ছপগুলো বিপাকে পড়েছে বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিদর্শক (সেন্ট মার্টিনে দায়িত্বপ্রাপ্ত) আওসাফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘ডিম ছাড়ার স্থানে শত শত কুকুরের উপদ্রব, সৈকতে গড়ে ওঠা রিসোর্টের লাইটিং এবং পর্যটকদের হৈ-হুল্লোড়ের কারণে কচ্ছপগুলো বালিয়াড়িতে উঠতে বাধা পাচ্ছে। এসব নিয়ন্ত্রণে এনে মা কচ্ছপ যাতে নিরাপদে ডিম পাড়ার সুযোগ পায় তা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।’
এ প্রসঙ্গে সম্প্রতি মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব ও সমুদ্রবিজ্ঞানী সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অপরিকল্পিত পর্যটন ও স্থাপনা, বনায়ন, কুকুর-শিয়ালের আক্রমণ, বালিয়াড়ি ধ্বংস, সমুদ্র তীরে বৈদ্যুতিক বাতির ব্যবহারসহ মানুষের নানা অসচেতনতামূলক কর্মকাণ্ডে কচ্ছপের নিরাপদ ডিম পাড়ার স্থান বিনষ্ট ও হুমকির মুখোমুখি হয়েছে। তা ছাড়া সাগরে জেলেদের ফেলা বিভিন্ন ধরনের জাল এবং পরিত্যক্ত জালের কারণে প্রজননক্ষেত্র অনিরাপদ হয়ে পড়েছে। অলিভ রিডলিকে প্রাকৃতিক কারণেই নিজ জন্মভূমিতে ডিম পাড়তে আসতে হয় বলেই সমস্ত প্রতিকূলতা পেরিয়ে এই উপকূলে এসে ডিম পাড়ে।’
ঢাকার বাতাসে আজ খানিকটা উন্নতি হয়েছে। দূষণ তালিকাতেও নিচে নেমে এসেছে। আজ ঢাকার বাতাসে যে দূষণ রয়েছে, তা সংবেদনশীল মানুষের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর। সকালে ঢাকার বায়ুমান পরিমাপ করা হয়েছে ১৮৯। আর বায়ুমান ২৯০ নিয়ে ভয়াবহ দূষণ ভারতের দিল্লিতে, অবস্থান শীর্ষে
২৫ মিনিট আগেসব প্রতিরোধ উপেক্ষা করে বন উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রাখা হবে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘বাংলাদেশে এনডিসির (ন্যাশনালি ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশান) আলোকে কৃষি,
১৩ ঘণ্টা আগেফসল আবাদসহ সবকিছুতে ভূগর্ভস্থ পানিকেই বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ফলে এখন বরেন্দ্র অঞ্চলে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর কমে গেছে। অন্যদিকে কৃষিজমিতে বেড়েছে প্রাণঘাতী কীটনাশকের ব্যবহার। গত ২০ বছরে এর মাত্রা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এই দুই কারণে বরেন্দ্র অঞ্চলের পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়েছে।
১ দিন আগেজলবায়ুর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো অনুদান চায়। কিন্তু কৌশলে উন্নত বিশ্ব ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে ঋণের ফাঁদে ফেলছে। দিচ্ছে না লস অ্যান্ড ড্যামেজের অর্থও। আজ সোমবার গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক আয়োজিত পোস্ট কপ নিয়ে আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
১ দিন আগে