কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে চলতি প্রজনন মৌসুমে (নভেম্বর-মার্চ) দেরিতে ডিম ছেড়েছে অলিভ রিডলি বা জলপাইরঙা কচ্ছপ। সামুদ্রিক এ জাতের কচ্ছপ এ বছর অন্তত দেড় মাস পর ডিম দিয়েছে। গত শুক্রবার থেকে রোববার পর্যন্ত তিন দিনে টেকনাফের সেন্টমার্টিন ও শাহপরীর দ্বীপ সৈকতের বালিয়াড়িতে তিনটি
যত দিন যাচ্ছে পরিবেশ ধ্বংস এবং মানুষের লোভের কারণে বিপন্ন হচ্ছে বিভিন্ন প্রজাতির বন্য প্রাণী। এই পরিস্থিতিতে দারুণ এক সুসংবাদ দিল থাইল্যান্ড। পাচার হয়ে দেশটিতে আসা প্রায় এক হাজার বিরল প্রজাতির কচ্ছপ এবং লেমুর মাদাগাস্কারে ফেরত পাঠাচ্ছে তারা। আজ শনিবার পাঠানো হয়েছে প্রথম চালানটি। একে বন্য প্রাণী
সৌদি আরবের জলসীমায় সামুদ্রিক কাছিমদের সবচেয়ে বড় আবাসস্থলের খোঁজ পাওয়া গেছে। লোহিত সাগরের ফোর সিস্টার আইল্যান্ডসের আশপাশের সাগরে এই বসতির সন্ধান মিলেছে বলে নিশ্চিত করেছে জেনারেল অর্গানাইজেশন ফর দ্য কনজারভেশন অব কোরাল রিফস অ্যান্ড মেরিন টার্টলস ইন দ্য রেড সি (শামস)।
অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিয়ে কচ্ছপ বিক্রির সময় অভিযান চালিয়ে বিলুপ্ত প্রজাতির ২১টি কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার সকালে বন বিভাগের সদর রেঞ্জ অফিসার আবু সুফিয়ান সাকিব এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
কক্সবাজার বিমানবন্দরের মূল ফটকের উল্টো দিকে দেশের অন্যতম সামুদ্রিক মৎস্য অবতরণকেন্দ্র। গভীর সমুদ্র ও উপকূল থেকে আহরিত মাছ এই কেন্দ্র থেকে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটসহ বিভিন্ন এলাকায় যায়। এতে ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ব্যবসায়ী ও মৎস্যজীবীদের আনাগোনায় সরগরম থাকে এ কেন্দ্র। কিন্তু দুই-আড়াইমাস ধরে এই কেন্দ্
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের বালিয়াড়িতে ফোটানো ৩২টি সামুদ্রিক কচ্ছপের বাচ্চা অবমুক্ত করা হয়েছে। গতকাল রোববার বিকেলে টেকনাফ সমুদ্র উপকূলের শামলাপুর সৈকতের কোডেক নামের একটি সংস্থার হ্যাচারি থেকে অলিভ রিডলি প্রজাতির এ বাচ্চাগুলো সাগরে ছাড়া হয়।
মানুষ কতভাবেই না বন্যপ্রাণী পাচারের চেষ্টা করে! যেমন হংকংয়ের এক ব্যক্তি কয়েকটি মোজার ভেতরে পুরে ৪০টি কচ্ছপ পাচার করতে চেয়েছিলেন। যদিও শেষ রক্ষা হয়নি এতে।
বঙ্গোপসাগরের পাঁচ প্রজাতির কচ্ছপের মধ্যে কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে বিচরণ আছে তিন প্রজাতির। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে এই তিন প্রজাতির মধ্যেও অলিভ রিডলি বা জলপাইরঙা কচ্ছপ ছাড়া হক্সবিল বা ভূত কচ্ছপ এবং গ্রিন টার্টল বা সবুজরঙা কচ্ছপের দেখা মিলছে না।
পরিবেশ সংকটাপন্ন সেন্ট মার্টিন দ্বীপে সূর্যাস্তের পর সৈকতে আলো জ্বালানো সম্পূর্ণ নিষেধ। কচ্ছপসহ সামুদ্রিক প্রাণীদের রক্ষার জন্য এই নিয়ম জারি রয়েছে দ্বীপটিতে। কিন্তু এসব নিয়ম মানছে না কেউ। রাতভর সৈকতের পাশে আলো জ্বালিয়ে চলছে ব্যবসা। সৈকতসংলগ্ন কটেজ-রিসোর্টগুলোতে করা হয়েছে বাড়তি আলোকসজ্জা। এলইডি লাইট
সোমবার ভোররাতে উখিয়া উপজেলার সোনারপাড়া রেজুখালের মোহনায় একটি এবং টেকনাফের শীলখালীতে দুটি, মাথাভাঙ্গায় একটি ও শামলাপুর সৈকতের বালিয়াড়িতে একটি কচ্ছপ ডিম পেড়েছে।
কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে একদিনেই ভেসে এল ২৪টি মৃত মা কচ্ছপ। আজ শুক্রবার কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ সড়কের সোনার পাড়া থেকে টেকনাফ সৈকত ও সোনাদিয়া উপকূলে কচ্ছপগুলো ভেসে আসে।
অলিভ রিডলি বা জলপাই রঙের সামুদ্রিক কচ্ছপের প্রজননক্ষেত্র কক্সবাজারের সোনাদিয়া থেকে সেন্ট মার্টিন সমুদ্র উপকূলের সৈকতের বালিয়াড়ি। প্রজনন মৌসুমে (নভেম্বর থেকে মার্চ) এ প্রজাতির কচ্ছপ দল বেঁধে হাজারো মাইল পাড়ি দিয়ে বালিয়াড়িতে ডিম পাড়তে আসে। কিন্তু দুই দশক ধরে এদের প্রজননক্ষেত্র ধ্বংস হওয়া এবং আসার পথে
কক্সবাজারের সোনারপাড়া সৈকতে ভেসে এল আরও দুটি মৃত মা কচ্ছপ। অলিভ রিডলি বা জলপাই রঙা প্রজাতির এই কচ্ছপ দুটির পেটেও মিলল ১৮৫টি ডিম।
কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলের হিমছড়ি সৈকতে আবারও ভেসে এল মৃত মা কচ্ছপ। আজ সোমবার সকালে কক্সবাজার–টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের পাশের হিমছড়ি থেকে কচ্ছপটি উদ্ধার করা হয়।
কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে ভেসে এসেছে আরও তিনটি মৃত মা কচ্ছপ। অলিভ রিডলি বা জলপাই রঙের এসব সামুদ্রিক কচ্ছপ ডিম পাড়তে সৈকতের বালিয়াড়িতে আসার পথে মারা পড়েছে বলে মনে করছেন সমুদ্রবিজ্ঞানীরা। আজ রোববার সকালে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের সোনারপাড়া সৈকতে একটি ও পাশের রেজুখালের মোহনায় একটি মৃত কচ্ছপ ভেস
কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে পেটে ৯০টি ডিম নিয়ে আরও একটি মৃত স্ত্রী কচ্ছপ ভেসে এল। আজ শনিবার দুপুরে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের হিমছড়ি সৈকতে জোয়ারের পানির সঙ্গে ক্ষতবিক্ষত স্ত্রী কচ্ছপটি ভেসে আসে।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে অলিভ রিডলি বা জলপাই রঙের আরও তিনটি মৃত সামুদ্রিক মা কচ্ছপ ভেসে এসেছে। আজ শুক্রবার বিকেলে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের ইনানী ও রেজুখালের মোহনায় ক্ষতবিক্ষত কচ্ছপের মৃত দেহ ভেসে আসে।