অনলাইন ডেস্ক
একটা সময় পৃথিবীজুড়ে শকুন ছিল খুব পরিচিত পাখি। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম ছিল না। এখন বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বেই শকুনেরা আছে বিপদে। আজ ওয়ার্ল্ড ভালচার অ্যাওয়ারনেস ডে বা বিশ্ব শকুন সচেতনতা দিবসে ভালো একটি সংবাদ দিয়েছে সৌদি আরবের দ্য প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান রয়্যাল রিজার্ভ ডেভেলপমেন্ট অথোরিটি। সংরক্ষিত এলাকাটিতে গ্রিফন শকুনদের প্রজননে সক্ষম তিনটি কলোনির খোঁজ পাওয়ার কথা জানিয়েছে তারা।
গ্রিফন শকুন মধ্যপ্রাচ্যে বিপন্ন তালিকাভুক্ত। প্রকৃতির পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে কাজ করে শকুনেরা সুস্থ ইকোসিস্টেম বা বাস্তুতন্ত্র বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
রিজার্ভ ডেভেলপমেন্ট অথোরিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এক বিবৃতিতে বলেন ‘বিপন্ন গ্রিফন শকুন সৌদি আরবে একটি অস্বাভাবিক প্রজননকারী বাসিন্দা। সংরক্ষিত এলাকার বিজ্ঞানীরা ড্রোন ব্যবহার করে চারটি সক্রিয় বাসায় প্রাপ্তবয়স্কদের ডিমে তা দিতে এবং ছানা বড় করার দৃশ্য দেখতে পেয়েছেন। আমরা তাদের নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।’
রিজার্ভের জাবেল কারাকির অংশে এই প্রজনন সক্ষম ইউরেশিয়ান গ্রিফন শকুনের কলোনিগুলো আবিষ্কার সংরক্ষণ প্রচেষ্টার জন্য একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে দেখা হচ্ছে। চারটি বাসায় প্রাপ্তবয়স্ক শকুনদের ডিমে তা দেওয়ার পাশাপাশি আনুমানিক দুই থেকে তিন মাস বয়সী ছানাদের দেখা মিলেছে। আরও ৩৭টি সম্ভাব্য বাসস্থান এলাকা পর্যবেক্ষণে রয়েছে।
এসব তথ্য জানা যায় সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম সৌদি গেজেটের এক প্রতিবেদনে।
গ্রিফন শকুনকে সংরক্ষিত এলাকার পরিবেশগত স্বাস্থ্যের উন্নতির একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সে ক্ষেত্রে এই আবিষ্কার সংরক্ষণের উদ্যোগের সাফল্যকেই তুলে ধরছে।
দ্য প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান রয়্যাল রিজার্ভ ২৪ হাজার ৫০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে বিস্তৃত। ১৫টি স্বতন্ত্র ইকোসিস্টেম এবং সৌদি আরবের ৫০ শতাংশের বেশি প্রজাতির আবাসস্থল এটি। মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে জীববৈচিত্র্য সুরক্ষিত এলাকাগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয় একে।
রিজার্ভের সমন্বিত উন্নয়ন ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা শকুন প্রজনন সক্ষম কলোনিগুলোর সর্বোচ্চ সুরক্ষা নিশ্চিতে কাজ করছে।
শকুন শিকার করে এমন বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর অবস্থার উন্নতি ও ফিরিয়ে আনা এবং শকুনের নিরাপদ আবাসস্থল প্রতিষ্ঠার মতো বিষয়গুলোর দিকে মনোযোগ দেওয়া হয়েছে। ন্যাশনাল সেন্টার ফর ওয়াইল্ডলাইফের সঙ্গে অংশীদারত্বে ট্যাগযুক্ত শকুন ছাড়া হচ্ছে রিজার্ভে। এতে বিপন্ন পাখিটি সম্পর্কে নতুন নতুন তথ্য সংগ্রহ করা সহজ হবে।
সৌদি আরবের আটটি রিজার্ভের একটি দ্য প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান রয়্যাল রিজার্ভ। প্রাকৃতিক পরিবেশ পুনরুদ্ধার এবং সংরক্ষণের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এটি। একটি বড় ধরনের প্রকল্পের অংশ হিসেবে ঐতিহাসিকভাবে এখানকার স্থানীয় প্রজাতি যেমন অ্যারাবিক চিতাবাঘ, চিতা এবং ল্যাপেট-ফেসড শকুনকে এই অঞ্চলে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালাচ্ছে। এই প্রচেষ্টাগুলি সৌদি গ্রিন এবং মিডল ইস্ট গ্রিন ইনিশিয়েটিভসের অধীনে সৌদি আরবের বৃহত্তর সংরক্ষণ লক্ষ্যগুলোর অংশ।
একটা সময় পৃথিবীজুড়ে শকুন ছিল খুব পরিচিত পাখি। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম ছিল না। এখন বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বেই শকুনেরা আছে বিপদে। আজ ওয়ার্ল্ড ভালচার অ্যাওয়ারনেস ডে বা বিশ্ব শকুন সচেতনতা দিবসে ভালো একটি সংবাদ দিয়েছে সৌদি আরবের দ্য প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান রয়্যাল রিজার্ভ ডেভেলপমেন্ট অথোরিটি। সংরক্ষিত এলাকাটিতে গ্রিফন শকুনদের প্রজননে সক্ষম তিনটি কলোনির খোঁজ পাওয়ার কথা জানিয়েছে তারা।
গ্রিফন শকুন মধ্যপ্রাচ্যে বিপন্ন তালিকাভুক্ত। প্রকৃতির পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে কাজ করে শকুনেরা সুস্থ ইকোসিস্টেম বা বাস্তুতন্ত্র বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
রিজার্ভ ডেভেলপমেন্ট অথোরিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এক বিবৃতিতে বলেন ‘বিপন্ন গ্রিফন শকুন সৌদি আরবে একটি অস্বাভাবিক প্রজননকারী বাসিন্দা। সংরক্ষিত এলাকার বিজ্ঞানীরা ড্রোন ব্যবহার করে চারটি সক্রিয় বাসায় প্রাপ্তবয়স্কদের ডিমে তা দিতে এবং ছানা বড় করার দৃশ্য দেখতে পেয়েছেন। আমরা তাদের নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।’
রিজার্ভের জাবেল কারাকির অংশে এই প্রজনন সক্ষম ইউরেশিয়ান গ্রিফন শকুনের কলোনিগুলো আবিষ্কার সংরক্ষণ প্রচেষ্টার জন্য একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে দেখা হচ্ছে। চারটি বাসায় প্রাপ্তবয়স্ক শকুনদের ডিমে তা দেওয়ার পাশাপাশি আনুমানিক দুই থেকে তিন মাস বয়সী ছানাদের দেখা মিলেছে। আরও ৩৭টি সম্ভাব্য বাসস্থান এলাকা পর্যবেক্ষণে রয়েছে।
এসব তথ্য জানা যায় সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম সৌদি গেজেটের এক প্রতিবেদনে।
গ্রিফন শকুনকে সংরক্ষিত এলাকার পরিবেশগত স্বাস্থ্যের উন্নতির একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সে ক্ষেত্রে এই আবিষ্কার সংরক্ষণের উদ্যোগের সাফল্যকেই তুলে ধরছে।
দ্য প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান রয়্যাল রিজার্ভ ২৪ হাজার ৫০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে বিস্তৃত। ১৫টি স্বতন্ত্র ইকোসিস্টেম এবং সৌদি আরবের ৫০ শতাংশের বেশি প্রজাতির আবাসস্থল এটি। মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে জীববৈচিত্র্য সুরক্ষিত এলাকাগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয় একে।
রিজার্ভের সমন্বিত উন্নয়ন ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা শকুন প্রজনন সক্ষম কলোনিগুলোর সর্বোচ্চ সুরক্ষা নিশ্চিতে কাজ করছে।
শকুন শিকার করে এমন বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর অবস্থার উন্নতি ও ফিরিয়ে আনা এবং শকুনের নিরাপদ আবাসস্থল প্রতিষ্ঠার মতো বিষয়গুলোর দিকে মনোযোগ দেওয়া হয়েছে। ন্যাশনাল সেন্টার ফর ওয়াইল্ডলাইফের সঙ্গে অংশীদারত্বে ট্যাগযুক্ত শকুন ছাড়া হচ্ছে রিজার্ভে। এতে বিপন্ন পাখিটি সম্পর্কে নতুন নতুন তথ্য সংগ্রহ করা সহজ হবে।
সৌদি আরবের আটটি রিজার্ভের একটি দ্য প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান রয়্যাল রিজার্ভ। প্রাকৃতিক পরিবেশ পুনরুদ্ধার এবং সংরক্ষণের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এটি। একটি বড় ধরনের প্রকল্পের অংশ হিসেবে ঐতিহাসিকভাবে এখানকার স্থানীয় প্রজাতি যেমন অ্যারাবিক চিতাবাঘ, চিতা এবং ল্যাপেট-ফেসড শকুনকে এই অঞ্চলে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালাচ্ছে। এই প্রচেষ্টাগুলি সৌদি গ্রিন এবং মিডল ইস্ট গ্রিন ইনিশিয়েটিভসের অধীনে সৌদি আরবের বৃহত্তর সংরক্ষণ লক্ষ্যগুলোর অংশ।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
২ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১০ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১১ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে