সৌগত বসু, ঢাকা
গত মে মাসের শুরুতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে উল্লেখ ছিল, একটি লঘুচাপ এবং তা থেকে নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। ২২ মে সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হয়। পরে সেটি শক্তি অর্জন করে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, নিম্নচাপ ও গভীর নিম্নচাপ হিসেবে অবস্থান করছিল। ২৫ মে সন্ধ্যায় পরিণত হয় ঘূর্ণিঝড় রিমালে। পরদিন সকালে ঘূর্ণিঝড়টি পরিণত হয় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে। ওই দিন বিকেলে ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগ বাংলাদেশ উপকূল স্পর্শ করে।
এই ঝড় উপকূলে থাকে টানা ১৫ ঘণ্টা। আর স্থল নিম্নচাপ হিসেবে দেশে অবস্থান করে ৩৪ ঘণ্টা। রিমালে সবচেয়ে বেশি বিপদ দেখা দেয় জলোচ্ছ্বাসের কারণে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রিমালকে শুরুতে হালকাভাবে নেওয়া হয়েছে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় হওয়ায় অনেকেই একে গতি দিয়ে বিবেচনা করেছেন। এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব নিয়ে কেউ ভাবেননি। তবে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, তারা সময়মতো পূর্বাভাস দিয়েছে এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করেছে।
লঘুচাপ সৃষ্টির দুই দিন পর থেকেই আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়, এটি ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়’ হিসেবে খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে। সে ক্ষেত্রে বাতাসের গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ৮৯-১২০ কিলোমিটার। তবে এর স্থায়িত্ব নিয়ে শুরুতে কিছু বলা হয়নি। ২৫ মে সকাল থেকে এর গতিবিধি নিয়ে তথ্য দিতে শুরু করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সকালে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্কসংকেত দিয়ে দুপুর ১২টার পর ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেতে উন্নীত করা হয়। বিকেলের পর করা হয় যথাক্রমে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত এবং ৫ নম্বর বিপৎসংকেত। রাতে ৬ ও ৭ নম্বর বিপৎসংকেত দেওয়া হয়। ২৬ মে সকালে দেখাতে বলা হয় ৯ ও ১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেত। রিমালে বাতাসের সর্বোচ্চ গতি রেকর্ড করা হয়েছে ঘণ্টায় ১১১ কিলোমিটার।
রিমালের কেন্দ্রভাগ পটুয়াখালীর খেপুপাড়া দিয়ে যাওয়ার কথা বলা হলেও পরে তা পশ্চিমবঙ্গের সাগরদ্বীপ ও সুন্দরবন দিয়ে ভারতের দিকে যায়। আরেকটি অংশ খুলনা ও খেপুপাড়া দিয়ে পার হয়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, রিমালে জোয়ার আর জলোচ্ছ্বাস বেশি হয়েছে। উপকূলের এই অঞ্চলের নদীগুলোর ভাটা থাকে বিকেলে আর জোয়ার রাত ৯টার পর থেকে ১২টা।
স্থলভাগ অতিক্রম করার সময় রিমালের গতি (ঘণ্টায় ১৮ কিলোমিটার) কম থাকায় এটি বেশি সময় নিয়েছে। এতে ভাটার পর জোয়ারও পেয়েছে। তাই উপকূলে রাতে জোয়ারের সঙ্গে জলোচ্ছ্বাস হয়েছে।
সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, রিমালের প্রভাবে ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর প্রভাবে সৃষ্ট জোয়ারে সুন্দরবনে ১১১টি হরিণ ও ৪টি বন্য শূকর মারা গেছে। ক্ষতি হয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার ১০৯ হেক্টর ফসলি জমির। উপকূল ও এর আশপাশের ১৯টি জেলায় প্রায় পৌনে ২ লাখ ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। দুর্গত মানুষের সংখ্যা প্রায় ৪৬ লাখ।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক বিশ্বজিৎ নাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঝড়টি অনেক বেশি সময় স্থলে ছিল। ফলে উপকূলে এর প্রভাব পড়েছে সবচেয়ে বেশি। সমুদ্রে তাপমাত্রার পার্থক্য কয়েক বছর ধরেই বাড়ছে। এখন গড় তাপমাত্রা থাকছে ৩১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা অনেক বেশি। এতে এই অংশে মাঝেমধ্যেই সাইক্লোন তৈরি হচ্ছে।
এই দুর্যোগ বিশেষজ্ঞ বলেন, সাধারণত সাগরে কোনো ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হলে তা একটু সময় নিয়ে উপকূলের দিকে আসতে থাকে। রিমালের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হয়েছে। সাগরের তাপমাত্রা বেশি থাকায় সেটি দ্রুত স্থলে চলে আসে। আবার স্থলে এসেও তাপমাত্রা বেশি পাওয়ায় এটি অনেক সময় শক্তি ধরে রেখেছিল। বিষয়টি আগে কখনো বলা হয়নি। শুধু গতি এবং ঘূর্ণিঝড় হিসেবে না দেখে সামগ্রিকভাবে যদি আগে থেকে বোঝা যেত, তাহলে হয়তো কিছু ক্ষয়ক্ষতি কমানো যেত।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান অবশ্য বলেন, তাদের পূর্বাভাসে কোনো সমস্যা ছিল না। ঝড় যে বড় একটা সময় নিয়ে উপকূলে অবস্থান করবে, সেটির জন্যই ভারী বর্ষণের সতর্কতা দেওয়া হয়েছিল। জলোচ্ছ্বাস প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অধিদপ্তর থেকে বলা হয়েছে ৮ ফুটের বেশি জলোচ্ছ্বাস হবে। এটা স্থানীয় প্রশাসন থেকে ভালো জানা যাবে। অধিদপ্তরের যে মডেল আছে, সেটি সর্বোচ্চ ৩ মিটার পর্যন্ত বলেছিল।
সমন্বয় প্রসঙ্গে মো. আজিজুর রহমান বলেন, সমন্বয় না থাকার কোনো কারণ নেই। শনিবার ছুটির দিন বেলা ১১টায় ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সভা হয়। এটা ঘূর্ণিঝড় ঘোষণা করার আগেই। তখন রাতে মহাবিপৎসংকেত দেওয়ার কথা বলা হয়। তখনই কিন্তু স্থানীয় প্রশাসনকে এই বিষয়ে জানানো হয়েছে।
আজিজুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড় না হওয়া পর্যন্ত আগে থেকে সিগন্যাল দেওয়ার নিয়ম নেই। তাই চাইলেও সেটা সম্ভব না। সংকেত দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো ভুল ছিল না।
গত মে মাসের শুরুতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে উল্লেখ ছিল, একটি লঘুচাপ এবং তা থেকে নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। ২২ মে সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হয়। পরে সেটি শক্তি অর্জন করে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, নিম্নচাপ ও গভীর নিম্নচাপ হিসেবে অবস্থান করছিল। ২৫ মে সন্ধ্যায় পরিণত হয় ঘূর্ণিঝড় রিমালে। পরদিন সকালে ঘূর্ণিঝড়টি পরিণত হয় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে। ওই দিন বিকেলে ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগ বাংলাদেশ উপকূল স্পর্শ করে।
এই ঝড় উপকূলে থাকে টানা ১৫ ঘণ্টা। আর স্থল নিম্নচাপ হিসেবে দেশে অবস্থান করে ৩৪ ঘণ্টা। রিমালে সবচেয়ে বেশি বিপদ দেখা দেয় জলোচ্ছ্বাসের কারণে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রিমালকে শুরুতে হালকাভাবে নেওয়া হয়েছে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় হওয়ায় অনেকেই একে গতি দিয়ে বিবেচনা করেছেন। এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব নিয়ে কেউ ভাবেননি। তবে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, তারা সময়মতো পূর্বাভাস দিয়েছে এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করেছে।
লঘুচাপ সৃষ্টির দুই দিন পর থেকেই আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়, এটি ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়’ হিসেবে খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে। সে ক্ষেত্রে বাতাসের গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ৮৯-১২০ কিলোমিটার। তবে এর স্থায়িত্ব নিয়ে শুরুতে কিছু বলা হয়নি। ২৫ মে সকাল থেকে এর গতিবিধি নিয়ে তথ্য দিতে শুরু করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সকালে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্কসংকেত দিয়ে দুপুর ১২টার পর ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেতে উন্নীত করা হয়। বিকেলের পর করা হয় যথাক্রমে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত এবং ৫ নম্বর বিপৎসংকেত। রাতে ৬ ও ৭ নম্বর বিপৎসংকেত দেওয়া হয়। ২৬ মে সকালে দেখাতে বলা হয় ৯ ও ১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেত। রিমালে বাতাসের সর্বোচ্চ গতি রেকর্ড করা হয়েছে ঘণ্টায় ১১১ কিলোমিটার।
রিমালের কেন্দ্রভাগ পটুয়াখালীর খেপুপাড়া দিয়ে যাওয়ার কথা বলা হলেও পরে তা পশ্চিমবঙ্গের সাগরদ্বীপ ও সুন্দরবন দিয়ে ভারতের দিকে যায়। আরেকটি অংশ খুলনা ও খেপুপাড়া দিয়ে পার হয়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, রিমালে জোয়ার আর জলোচ্ছ্বাস বেশি হয়েছে। উপকূলের এই অঞ্চলের নদীগুলোর ভাটা থাকে বিকেলে আর জোয়ার রাত ৯টার পর থেকে ১২টা।
স্থলভাগ অতিক্রম করার সময় রিমালের গতি (ঘণ্টায় ১৮ কিলোমিটার) কম থাকায় এটি বেশি সময় নিয়েছে। এতে ভাটার পর জোয়ারও পেয়েছে। তাই উপকূলে রাতে জোয়ারের সঙ্গে জলোচ্ছ্বাস হয়েছে।
সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, রিমালের প্রভাবে ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর প্রভাবে সৃষ্ট জোয়ারে সুন্দরবনে ১১১টি হরিণ ও ৪টি বন্য শূকর মারা গেছে। ক্ষতি হয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার ১০৯ হেক্টর ফসলি জমির। উপকূল ও এর আশপাশের ১৯টি জেলায় প্রায় পৌনে ২ লাখ ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। দুর্গত মানুষের সংখ্যা প্রায় ৪৬ লাখ।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক বিশ্বজিৎ নাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঝড়টি অনেক বেশি সময় স্থলে ছিল। ফলে উপকূলে এর প্রভাব পড়েছে সবচেয়ে বেশি। সমুদ্রে তাপমাত্রার পার্থক্য কয়েক বছর ধরেই বাড়ছে। এখন গড় তাপমাত্রা থাকছে ৩১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা অনেক বেশি। এতে এই অংশে মাঝেমধ্যেই সাইক্লোন তৈরি হচ্ছে।
এই দুর্যোগ বিশেষজ্ঞ বলেন, সাধারণত সাগরে কোনো ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হলে তা একটু সময় নিয়ে উপকূলের দিকে আসতে থাকে। রিমালের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হয়েছে। সাগরের তাপমাত্রা বেশি থাকায় সেটি দ্রুত স্থলে চলে আসে। আবার স্থলে এসেও তাপমাত্রা বেশি পাওয়ায় এটি অনেক সময় শক্তি ধরে রেখেছিল। বিষয়টি আগে কখনো বলা হয়নি। শুধু গতি এবং ঘূর্ণিঝড় হিসেবে না দেখে সামগ্রিকভাবে যদি আগে থেকে বোঝা যেত, তাহলে হয়তো কিছু ক্ষয়ক্ষতি কমানো যেত।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান অবশ্য বলেন, তাদের পূর্বাভাসে কোনো সমস্যা ছিল না। ঝড় যে বড় একটা সময় নিয়ে উপকূলে অবস্থান করবে, সেটির জন্যই ভারী বর্ষণের সতর্কতা দেওয়া হয়েছিল। জলোচ্ছ্বাস প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অধিদপ্তর থেকে বলা হয়েছে ৮ ফুটের বেশি জলোচ্ছ্বাস হবে। এটা স্থানীয় প্রশাসন থেকে ভালো জানা যাবে। অধিদপ্তরের যে মডেল আছে, সেটি সর্বোচ্চ ৩ মিটার পর্যন্ত বলেছিল।
সমন্বয় প্রসঙ্গে মো. আজিজুর রহমান বলেন, সমন্বয় না থাকার কোনো কারণ নেই। শনিবার ছুটির দিন বেলা ১১টায় ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সভা হয়। এটা ঘূর্ণিঝড় ঘোষণা করার আগেই। তখন রাতে মহাবিপৎসংকেত দেওয়ার কথা বলা হয়। তখনই কিন্তু স্থানীয় প্রশাসনকে এই বিষয়ে জানানো হয়েছে।
আজিজুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড় না হওয়া পর্যন্ত আগে থেকে সিগন্যাল দেওয়ার নিয়ম নেই। তাই চাইলেও সেটা সম্ভব না। সংকেত দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো ভুল ছিল না।
অতি মুনাফা ও বাজার অর্থনীতিই পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক রেহমান সোবহান। তিনি বলেছেন, আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের অভাবে পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ প্রয়োজন। তবে সবার আগে এ বিষয়ে করণীয়...
৮ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৯১। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
১০ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপে নতুনভাবে বনায়নের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বন ও পরিবেশ এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অডিটরিয়ামে সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগেঅবিলম্বে প্রাণ-প্রকৃতি পুনরুদ্ধার ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর পদক্ষেপ না নেওয়া হলে ২০৭০-২০৯০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক ইনস্টিটিউট অ্যান্ড ফ্যাকাল্টি অব অ্যাকচুয়ারিজ এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প
১ দিন আগে