ছাতক (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
ছাতকে শিক্ষার্থীদের করোনাভাইরাস প্রতিরোধে টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছে। টিকা গ্রহণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ দেখা গেলেও অভিযোগ উঠেছে অব্যবস্থাপনার। দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা না পেয়ে অনেকে বাড়ি ফিরে গেছে। এ ভোগান্তির জন্য অভিভাবকেরা শিক্ষকদের দায়ী করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২৬ থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাঁচ দিনে তিনটি কেন্দ্রে ফাইজার টিকা প্রদানের কার্যক্রম চলে। ছাতক সরকারি বহুমুখী মডেল উচ্চবিদ্যালয়, গোবিন্দগঞ্জ বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় ও জাউয়াবাজার কলেজে টিকা দেওয়ার জন্য কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়। উপজেলার ৭৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রায় ৩৯ হাজার শিক্ষার্থীদের টিকা প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগ। সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত কেন্দ্রগুলোতে টিকা দেওয়ার কথা থাকলেও শিক্ষার্থীদের চাপে সন্ধ্যার পরও টিকা দিতে দেখা গেছে।
গতকাল বুধবার দুপুরে ছাতক সরকারি বহুমুখী মডেল উচ্চবিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীরা টিকা গ্রহণের জন্য দাঁড়িয়ে আছে। এর মধ্যে লাইনে দাঁড়ানোর নিয়ে চলে হট্টগোল। ভেতরে পাঁচটি বুথে দেওয়া হয় টিকা।
একাধিক অভিভাবক ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, টিকা প্রদানে কোনো শৃঙ্খলা নেই। অনেক শিক্ষার্থীরা টিকা দিতে না পেরে বাড়ি ফিরে গেছে।
এদিকে জাউয়াবাজার ডিগ্রি কলেজে চারটি স্কুলের প্রায় আড়াই হাজার শিক্ষার্থী টিকা নিতে লাইনে দাঁড়ায়। এ সময় ধাক্কাধাক্কির কারণে অনেক শিক্ষার্থী লাইন থেকে ছিটকে পড়ে আঘাত পান। দীর্ঘক্ষণ রোদের মধ্যে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার কারণে অনেকে আবার অসুস্থও হয়ে পড়ে।
ছাতক বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মঈনুল হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘টিকাকেন্দ্রে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে আমার প্রতিষ্ঠানের ১৭ জন স্কাউট ও বিএনসিসি সদস্যদের চরম হিমশিম খেতে হয়। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা নিজেদের শিক্ষার্থীদের নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা পুলিস চন্দ্র রায় বলেন, করোনাভাইরাসের টিকাগুলো ১৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় সংরক্ষণে রাখতে হয়। যেসব কেন্দ্রে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা রয়েছে, শুধু ওই সব কেন্দ্রে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ছাতকে শিক্ষার্থীদের করোনাভাইরাস প্রতিরোধে টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছে। টিকা গ্রহণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ দেখা গেলেও অভিযোগ উঠেছে অব্যবস্থাপনার। দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা না পেয়ে অনেকে বাড়ি ফিরে গেছে। এ ভোগান্তির জন্য অভিভাবকেরা শিক্ষকদের দায়ী করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২৬ থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাঁচ দিনে তিনটি কেন্দ্রে ফাইজার টিকা প্রদানের কার্যক্রম চলে। ছাতক সরকারি বহুমুখী মডেল উচ্চবিদ্যালয়, গোবিন্দগঞ্জ বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় ও জাউয়াবাজার কলেজে টিকা দেওয়ার জন্য কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়। উপজেলার ৭৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রায় ৩৯ হাজার শিক্ষার্থীদের টিকা প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগ। সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত কেন্দ্রগুলোতে টিকা দেওয়ার কথা থাকলেও শিক্ষার্থীদের চাপে সন্ধ্যার পরও টিকা দিতে দেখা গেছে।
গতকাল বুধবার দুপুরে ছাতক সরকারি বহুমুখী মডেল উচ্চবিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীরা টিকা গ্রহণের জন্য দাঁড়িয়ে আছে। এর মধ্যে লাইনে দাঁড়ানোর নিয়ে চলে হট্টগোল। ভেতরে পাঁচটি বুথে দেওয়া হয় টিকা।
একাধিক অভিভাবক ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, টিকা প্রদানে কোনো শৃঙ্খলা নেই। অনেক শিক্ষার্থীরা টিকা দিতে না পেরে বাড়ি ফিরে গেছে।
এদিকে জাউয়াবাজার ডিগ্রি কলেজে চারটি স্কুলের প্রায় আড়াই হাজার শিক্ষার্থী টিকা নিতে লাইনে দাঁড়ায়। এ সময় ধাক্কাধাক্কির কারণে অনেক শিক্ষার্থী লাইন থেকে ছিটকে পড়ে আঘাত পান। দীর্ঘক্ষণ রোদের মধ্যে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার কারণে অনেকে আবার অসুস্থও হয়ে পড়ে।
ছাতক বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মঈনুল হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘টিকাকেন্দ্রে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে আমার প্রতিষ্ঠানের ১৭ জন স্কাউট ও বিএনসিসি সদস্যদের চরম হিমশিম খেতে হয়। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা নিজেদের শিক্ষার্থীদের নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা পুলিস চন্দ্র রায় বলেন, করোনাভাইরাসের টিকাগুলো ১৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় সংরক্ষণে রাখতে হয়। যেসব কেন্দ্রে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা রয়েছে, শুধু ওই সব কেন্দ্রে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে