রবিউল আলম, ঢাকা
প্রথমবারের মতো দেশের ২০টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অনুষ্ঠিত গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে অংশ নেন মহিউদ্দিন তাজবির। নির্দিষ্ট ফি পরিশোধ করে বিষয়ের জন্য আবেদন করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি)। ৭ ডিসেম্বর মানবিক বিভাগের অধীনে প্রথম মেধা তালিকা প্রকাশ করে জবি। প্রকাশিত এই তালিকায় শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ের জন্য মনোনীত হন এই শিক্ষার্থী, যদিও এটি ছিল তাঁর পঞ্চম পছন্দ।
অন্যদিকে ৬ ডিসেম্বর বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশিত প্রথম মেধা তালিকায় আইন বিভাগের জন্যও মনোনীত হন তাজবির। কিন্তু তাঁর পছন্দের ক্যাম্পাস জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। আইন, ইংরেজি বা ভূমি আইন বিভাগের যেকোনো একটি পেলে রাজধানীর এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে চান তিনি। তবে এ বিষয়গুলো পেতে তাঁকে প্রথমে ১০ হাজার ৪০০ টাকা দিয়ে জবিতে ভর্তি হতে হবে। এরপর মেধা তালিকায় তাঁর চেয়ে এগিয়ে থাকা শিক্ষার্থীরা যদি ভর্তি না হন, সে ক্ষেত্রে মাইগ্রেশন পদ্ধতিতে পছন্দের বিষয় পেতে পারেন এই শিক্ষার্থী।
তাজবির বলেন, ‘প্রথম তালিকায় স্থান পাওয়া সবাইকে একই দিন ভর্তির জন্য ডাকা হলে তালিকার প্রথম দিকের কেউ যদি ভর্তির জন্য না আসেন তাহলে পরের দিকের শিক্ষার্থীরা সেদিনই তাঁদের পছন্দের বিষয় পেয়ে যেতেন। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এ নিয়মটিই অনুসরণ করে। কিন্তু এখানে দেখলাম ব্যতিক্রম। এখন দেখা গেল মাইগ্রেশনের আশায় জবিতে ভর্তি হলাম। পরে কাঙ্ক্ষিত বিষয় পেলাম না। তখন আবার আমাকে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ছুটতে হবে, গুনতে হবে অতিরিক্ত টাকা। আবার মাইগ্রেশনের জন্য অপেক্ষা করতে গিয়ে দেখব অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সময় শেষ।’
শুধু তাজবির নয়, গুচ্ছের অধীনে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধা তালিকায় আসা অধিকাংশ শিক্ষার্থীই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি নিয়ে দোটানা আর দুশ্চিন্তায় দিন অতিবাহিত করছেন।
রায়হান চৌধুরী নামের আরেক শিক্ষার্থী ১০ হাজারের বেশি টাকা দিয়ে ভর্তি হয়েছেন জবির সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে। অন্যদিকে ১১ ডিসেম্বর প্রকাশিত শাহজালাল বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) মেধা তালিকায় ইংরেজি বিভাগের জন্য মনোনীত হয়েছেন তিনি। ভিন্ন ভিন্ন সময়ে মেধাতালিকা প্রকাশ হওয়ায় শাবিপ্রবিতে ভর্তি হতে গেলে আবারও তাঁকে জবির সমপরিমাণ টাকা পরিশোধ করতে হবে।
রায়হান চৌধুরী বলেন, ‘জবিতে যে বিভাগে ভর্তি হয়েছি সেটার চেয়ে শাবিপ্রবির বিভাগটি তুলনামূলকভাবে অনেক ভালো। এখন শাবিপ্রবিতে ভর্তি হলে আবারও ভর্তির ফি বাবদ টাকা দিতে হবে। যেহেতু সব বিশ্ববিদ্যালয়ই গুচ্ছের অধীনে, সেহেতু এমন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া দরকার ছিল, যাতে গুচ্ছভুক্ত যে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা ভর্তি হবেন, শুধু সেখানেই কেন্দ্রীয়ভাবে তাঁদের ভর্তি ফি চলে যাবে।’
তবে শিক্ষার্থীরা বলছেন, ভিন্ন ভিন্ন সময়ে মেধা তালিকা প্রকাশ না করে গুচ্ছের সব বিশ্ববিদ্যালয় একই সময়ে মেধা তালিকা প্রকাশ করলে এ সমস্যাটা প্রকট আকার ধারণ করত না। শিক্ষার্থীরা প্রকাশিত মেধা তালিকা বিবেচনা করে যেটা তাঁর কাছে ভালো মনে হতো, সেখানে ভর্তি হতে পারতেন।
শুধু ভর্তির বিষয়ে নয়, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রতিটি প্রক্রিয়া নিয়েই নানা অভিযোগ উঠেছে। মাঝপথে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি বৃদ্ধি, পরীক্ষা কেন্দ্র নির্বাচন, পরীক্ষার ফলে ভুল, ভর্তি পরীক্ষার মেধা তালিকা না দেওয়া এবং বিষয় পছন্দের জন্য ফি দিয়ে আবেদন ইত্যাদি নিয়ে নানা রকম অসন্তুষ্টি দেখা গেছে। যার কারণে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত গুচ্ছ পরীক্ষা আয়োজনের সফলতায় পুরোপুরি ঢাকা পড়েছে।
আয়োজক কমিটি সূত্রে জানা যায়, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণের পর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রক্রিয়া পর্যালোচনার জন্য একটা মনিটর টিম করার জন্য প্রস্তাব রাখা হয়েছিল তবে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এতে সাড়া দেয়নি।
এ বিষয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষাবিষয়ক টেকনিক্যাল সাব-কমিটির আহ্বায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুরুতে আমাদের এ পরিকল্পনা ছিল যে, ‘আমরা ভর্তির প্রক্রিয়াটাকে কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটর করব, তবে সেটা কন্ট্রোল করব না। যাতে শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারে কোথায় কোথায় সে ভর্তি হতে পারবে এবং চূড়ান্তভাবে সে একটা জায়গায় ভর্তি হবে। মনিটরটা কেন্দ্রীয়ভাবে থাকবে এবং শিক্ষার্থীরা সেটা দেখতে পারবে। কিন্তু ফাইনালি এটা হয়নি। কারণ একেকটা বিশ্ববিদ্যালয় একেক সময়ে ভর্তি নিচ্ছে। কারও সেমিস্টার আগে শুরু হচ্ছে আবার কারও সেমিস্টার পরে শুরু হচ্ছে। তখন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বলছিল, এটা করলে অনেকের ভর্তি স্থগিত রাখতে হবে। আসলে ২০টা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এভাবে কাজ করা কঠিন বিষয়।’
প্রথমবারের মতো দেশের ২০টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অনুষ্ঠিত গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে অংশ নেন মহিউদ্দিন তাজবির। নির্দিষ্ট ফি পরিশোধ করে বিষয়ের জন্য আবেদন করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি)। ৭ ডিসেম্বর মানবিক বিভাগের অধীনে প্রথম মেধা তালিকা প্রকাশ করে জবি। প্রকাশিত এই তালিকায় শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ের জন্য মনোনীত হন এই শিক্ষার্থী, যদিও এটি ছিল তাঁর পঞ্চম পছন্দ।
অন্যদিকে ৬ ডিসেম্বর বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশিত প্রথম মেধা তালিকায় আইন বিভাগের জন্যও মনোনীত হন তাজবির। কিন্তু তাঁর পছন্দের ক্যাম্পাস জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। আইন, ইংরেজি বা ভূমি আইন বিভাগের যেকোনো একটি পেলে রাজধানীর এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে চান তিনি। তবে এ বিষয়গুলো পেতে তাঁকে প্রথমে ১০ হাজার ৪০০ টাকা দিয়ে জবিতে ভর্তি হতে হবে। এরপর মেধা তালিকায় তাঁর চেয়ে এগিয়ে থাকা শিক্ষার্থীরা যদি ভর্তি না হন, সে ক্ষেত্রে মাইগ্রেশন পদ্ধতিতে পছন্দের বিষয় পেতে পারেন এই শিক্ষার্থী।
তাজবির বলেন, ‘প্রথম তালিকায় স্থান পাওয়া সবাইকে একই দিন ভর্তির জন্য ডাকা হলে তালিকার প্রথম দিকের কেউ যদি ভর্তির জন্য না আসেন তাহলে পরের দিকের শিক্ষার্থীরা সেদিনই তাঁদের পছন্দের বিষয় পেয়ে যেতেন। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এ নিয়মটিই অনুসরণ করে। কিন্তু এখানে দেখলাম ব্যতিক্রম। এখন দেখা গেল মাইগ্রেশনের আশায় জবিতে ভর্তি হলাম। পরে কাঙ্ক্ষিত বিষয় পেলাম না। তখন আবার আমাকে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ছুটতে হবে, গুনতে হবে অতিরিক্ত টাকা। আবার মাইগ্রেশনের জন্য অপেক্ষা করতে গিয়ে দেখব অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সময় শেষ।’
শুধু তাজবির নয়, গুচ্ছের অধীনে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধা তালিকায় আসা অধিকাংশ শিক্ষার্থীই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি নিয়ে দোটানা আর দুশ্চিন্তায় দিন অতিবাহিত করছেন।
রায়হান চৌধুরী নামের আরেক শিক্ষার্থী ১০ হাজারের বেশি টাকা দিয়ে ভর্তি হয়েছেন জবির সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে। অন্যদিকে ১১ ডিসেম্বর প্রকাশিত শাহজালাল বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) মেধা তালিকায় ইংরেজি বিভাগের জন্য মনোনীত হয়েছেন তিনি। ভিন্ন ভিন্ন সময়ে মেধাতালিকা প্রকাশ হওয়ায় শাবিপ্রবিতে ভর্তি হতে গেলে আবারও তাঁকে জবির সমপরিমাণ টাকা পরিশোধ করতে হবে।
রায়হান চৌধুরী বলেন, ‘জবিতে যে বিভাগে ভর্তি হয়েছি সেটার চেয়ে শাবিপ্রবির বিভাগটি তুলনামূলকভাবে অনেক ভালো। এখন শাবিপ্রবিতে ভর্তি হলে আবারও ভর্তির ফি বাবদ টাকা দিতে হবে। যেহেতু সব বিশ্ববিদ্যালয়ই গুচ্ছের অধীনে, সেহেতু এমন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া দরকার ছিল, যাতে গুচ্ছভুক্ত যে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা ভর্তি হবেন, শুধু সেখানেই কেন্দ্রীয়ভাবে তাঁদের ভর্তি ফি চলে যাবে।’
তবে শিক্ষার্থীরা বলছেন, ভিন্ন ভিন্ন সময়ে মেধা তালিকা প্রকাশ না করে গুচ্ছের সব বিশ্ববিদ্যালয় একই সময়ে মেধা তালিকা প্রকাশ করলে এ সমস্যাটা প্রকট আকার ধারণ করত না। শিক্ষার্থীরা প্রকাশিত মেধা তালিকা বিবেচনা করে যেটা তাঁর কাছে ভালো মনে হতো, সেখানে ভর্তি হতে পারতেন।
শুধু ভর্তির বিষয়ে নয়, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রতিটি প্রক্রিয়া নিয়েই নানা অভিযোগ উঠেছে। মাঝপথে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি বৃদ্ধি, পরীক্ষা কেন্দ্র নির্বাচন, পরীক্ষার ফলে ভুল, ভর্তি পরীক্ষার মেধা তালিকা না দেওয়া এবং বিষয় পছন্দের জন্য ফি দিয়ে আবেদন ইত্যাদি নিয়ে নানা রকম অসন্তুষ্টি দেখা গেছে। যার কারণে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত গুচ্ছ পরীক্ষা আয়োজনের সফলতায় পুরোপুরি ঢাকা পড়েছে।
আয়োজক কমিটি সূত্রে জানা যায়, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণের পর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রক্রিয়া পর্যালোচনার জন্য একটা মনিটর টিম করার জন্য প্রস্তাব রাখা হয়েছিল তবে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এতে সাড়া দেয়নি।
এ বিষয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষাবিষয়ক টেকনিক্যাল সাব-কমিটির আহ্বায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুরুতে আমাদের এ পরিকল্পনা ছিল যে, ‘আমরা ভর্তির প্রক্রিয়াটাকে কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটর করব, তবে সেটা কন্ট্রোল করব না। যাতে শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারে কোথায় কোথায় সে ভর্তি হতে পারবে এবং চূড়ান্তভাবে সে একটা জায়গায় ভর্তি হবে। মনিটরটা কেন্দ্রীয়ভাবে থাকবে এবং শিক্ষার্থীরা সেটা দেখতে পারবে। কিন্তু ফাইনালি এটা হয়নি। কারণ একেকটা বিশ্ববিদ্যালয় একেক সময়ে ভর্তি নিচ্ছে। কারও সেমিস্টার আগে শুরু হচ্ছে আবার কারও সেমিস্টার পরে শুরু হচ্ছে। তখন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বলছিল, এটা করলে অনেকের ভর্তি স্থগিত রাখতে হবে। আসলে ২০টা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এভাবে কাজ করা কঠিন বিষয়।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে