আনিসুল হক জুয়েল, দিনাজপুর
দিনাজপুরে শীতের শুরুতেই শিশু ও বয়স্করা ঠান্ডাজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ভিড় বাড়ছে হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলোতে। গতকাল মঙ্গলবার দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ধারণক্ষমতার তিন গুণ রোগীকে দেখা গেছে। এ ছাড়া অরবিন্দ শিশু হাসপাতালসহ বেশ কয়েকটি বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতাল ঘুরেও একই চিত্র দেখা গেছে।
দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসকেরা জানান, নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ঠান্ডার কারণে রোগী বাড়ছে। গত কয়েক দিন শিশু ওয়ার্ডে রোগীর চাপ বেড়েছে। বিশেষ করে নিউমোনিয়া, ব্রংকাইটিস, শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা, হাঁপানি, জ্বর-সর্দি ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের নিয়ে অভিভাবকেরা হাসপাতালে আসছেন।
আক্রান্তদের মধ্যে শূন্য থেকে পাঁচ বছর বয়সের শিশুর সংখ্যা বেশি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে রোগীর জন্য নির্ধারিত বেডের সংখ্যা ২০টি। কিন্তু কিছুদিন থেকে ধারণক্ষমতার তিন গুণ রোগী সেখানে চিকিৎসা নিচ্ছে। শুধু তাই নয়, বহির্বিভাগেও রোগীর চাপ অত্যধিক বেড়ে গেছে।
গতকাল দুপুরে দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা গেছে, ২০ বেডের স্থলে সেখানে ভর্তি রয়েছে ৫৩টি শিশু। সকাল থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ভর্তি হয়েছে ৭ জন আর ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি গেছে ১১টি শিশু।
হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ঢুকতেই দেখা যায় একজন চিকিৎসক ও এক নার্স দেড় বছর বয়সী সুমাইয়া আক্তারকে নিয়ে ব্যস্ত। বিরল উপজেলার শেফালি আক্তারের মেয়ে সুমাইয়া আক্তারকে জ্বর নিয়ে হাসপাতালে আসেন তার স্বজনেরা। এখন জ্বর থেকে তার নিউমোনিয়া ধরা পড়েছে। ছয় দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিচ্ছে সুমাইয়া।
শেফালি আক্তার বলেন, ‘এখন গ্রামে দিনে গরম থাকলেও রাতে বেশ ঠান্ডা পড়ছে। এর মধ্যে হঠাৎ কোলের বাচ্চা অসুস্থ হয়ে পড়ে। পল্লিচিকিৎসক দেখিয়েছিলাম কিন্তু উন্নতি না হওয়ায় এখানে নিয়ে এসেছি। শুনেছি বাচ্চার নিউমোনিয়া হয়েছে।’
ওয়ার্ডের ২০টি বিছানার সব কটি শিশু রোগীতে পরিপূর্ণ। ওয়ার্ডের মেঝে, এমনকি বারান্দাতেও রোগীরা ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে। শীতের তীব্রতা ঠেকাতে কাপড়ের পর্দা দিয়ে বারান্দার গ্রিল ঢেকে ফেলা হয়েছে।
একই দিন দুপুরে শহরের অরবিন্দ শিশু হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে, শিশুদের জন্য বিশেষায়িত এই হাসপাতালে ১২০টি বেডের সব কটি রোগীতে পরিপূর্ণ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালের কনসালট্যান্ট (শিশু) ডা. মো. আব্দুল কাইয়ুম বলেন, সকাল-বিকেলের হালকা শীতল বাতাসে শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে। এ কারণে হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগী বাড়ছে। দৈনিক শতাধিক শিশু বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসছে। ভর্তি রোগীর চাপও বেড়েছে। বর্তমানে হাসপাতালে ধারণক্ষমতার তিন গুণ রোগী ভর্তি থাকছে। তাই শিশুদের দিকে এ সময় সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।’
দিনাজপুরে শীতের শুরুতেই শিশু ও বয়স্করা ঠান্ডাজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ভিড় বাড়ছে হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলোতে। গতকাল মঙ্গলবার দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ধারণক্ষমতার তিন গুণ রোগীকে দেখা গেছে। এ ছাড়া অরবিন্দ শিশু হাসপাতালসহ বেশ কয়েকটি বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতাল ঘুরেও একই চিত্র দেখা গেছে।
দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসকেরা জানান, নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ঠান্ডার কারণে রোগী বাড়ছে। গত কয়েক দিন শিশু ওয়ার্ডে রোগীর চাপ বেড়েছে। বিশেষ করে নিউমোনিয়া, ব্রংকাইটিস, শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা, হাঁপানি, জ্বর-সর্দি ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের নিয়ে অভিভাবকেরা হাসপাতালে আসছেন।
আক্রান্তদের মধ্যে শূন্য থেকে পাঁচ বছর বয়সের শিশুর সংখ্যা বেশি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে রোগীর জন্য নির্ধারিত বেডের সংখ্যা ২০টি। কিন্তু কিছুদিন থেকে ধারণক্ষমতার তিন গুণ রোগী সেখানে চিকিৎসা নিচ্ছে। শুধু তাই নয়, বহির্বিভাগেও রোগীর চাপ অত্যধিক বেড়ে গেছে।
গতকাল দুপুরে দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা গেছে, ২০ বেডের স্থলে সেখানে ভর্তি রয়েছে ৫৩টি শিশু। সকাল থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ভর্তি হয়েছে ৭ জন আর ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি গেছে ১১টি শিশু।
হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ঢুকতেই দেখা যায় একজন চিকিৎসক ও এক নার্স দেড় বছর বয়সী সুমাইয়া আক্তারকে নিয়ে ব্যস্ত। বিরল উপজেলার শেফালি আক্তারের মেয়ে সুমাইয়া আক্তারকে জ্বর নিয়ে হাসপাতালে আসেন তার স্বজনেরা। এখন জ্বর থেকে তার নিউমোনিয়া ধরা পড়েছে। ছয় দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিচ্ছে সুমাইয়া।
শেফালি আক্তার বলেন, ‘এখন গ্রামে দিনে গরম থাকলেও রাতে বেশ ঠান্ডা পড়ছে। এর মধ্যে হঠাৎ কোলের বাচ্চা অসুস্থ হয়ে পড়ে। পল্লিচিকিৎসক দেখিয়েছিলাম কিন্তু উন্নতি না হওয়ায় এখানে নিয়ে এসেছি। শুনেছি বাচ্চার নিউমোনিয়া হয়েছে।’
ওয়ার্ডের ২০টি বিছানার সব কটি শিশু রোগীতে পরিপূর্ণ। ওয়ার্ডের মেঝে, এমনকি বারান্দাতেও রোগীরা ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে। শীতের তীব্রতা ঠেকাতে কাপড়ের পর্দা দিয়ে বারান্দার গ্রিল ঢেকে ফেলা হয়েছে।
একই দিন দুপুরে শহরের অরবিন্দ শিশু হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে, শিশুদের জন্য বিশেষায়িত এই হাসপাতালে ১২০টি বেডের সব কটি রোগীতে পরিপূর্ণ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালের কনসালট্যান্ট (শিশু) ডা. মো. আব্দুল কাইয়ুম বলেন, সকাল-বিকেলের হালকা শীতল বাতাসে শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে। এ কারণে হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগী বাড়ছে। দৈনিক শতাধিক শিশু বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসছে। ভর্তি রোগীর চাপও বেড়েছে। বর্তমানে হাসপাতালে ধারণক্ষমতার তিন গুণ রোগী ভর্তি থাকছে। তাই শিশুদের দিকে এ সময় সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪