বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
২০১৭ সাল থেকে ছোট পর্দায় অভিনয় করছেন মিহি আহসান। মিডিয়ায় আসার আগেই জাহাঙ্গির কামাল চৌধুরী শুভ নামের এক ব্যবসায়ীকে বিয়ে করেন তিনি। ক্যারিয়ারের খাতিরে সেই খবর গোপন রেখেছিলেন। তাঁদের একটি পুত্রসন্তানও আছে। সম্প্রতি শুভকে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়েছেন মিহি। এরপরেই প্রকাশ্যে আসে অভিনেত্রীর বিয়ে ও সন্তানের খবর। তবে মিহির সঙ্গে এখনো সংসার করতে চান শুভ; অন্যদিকে মিহি জানালেন, বিয়ের পর প্রতারণার শিকার হয়েছেন তিনি।
মিরপুরের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন শুভর সঙ্গে পরিচয় মিহির। ২০১৭ সালের ১২ এপ্রিল গোপনে বিয়ে হয় তাঁদের। এরপর দুই পরিবার মেনে নিলে ২০২০ সালে হয় বিবাহোত্তর সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। সে বছরেই জন্ম হয় তাঁদের পুত্রসন্তানের। এরপরেই দুজনের দূরত্ব বাড়তে থাকে। গত ৩০ জুন শুভকে ডিভোর্স লেটার পাঠান মিহি।
ডিভোর্স হয়নি জানিয়ে মিহির সঙ্গে এখনো সংসার করার আগ্রহের কথা জানিয়েছেন মিহির স্বামী শুভ। তবে অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে একাধিক অভিনেতা ও পরিচালকের সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কসহ একাধিক অভিযোগও করেছেন তিনি। এ নিয়েই তাঁদের মাঝে ঝামেলার শুরু। শুভ আরও জানান, ১ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে হলেও পরে পারিবারিকভাবে অনুষ্ঠান হলে মিহির মায়ের চাওয়ায় পুনরায় তাঁদের দেনমোহর হয় ১ কোটি টাকা। সে সময় মিহিকে ৩০ ভরি অলংকার দেন শুভ।
তবে এসব কথা অস্বীকার করেছেন মিহি। উল্টো বিয়ের পর প্রতারণার শিকার হয়েছেন বলে দাবি তাঁর। অভিনেত্রী বলেন, ‘বিয়ের দুই বছর পর জানতে পারি, শুভ আগে একটি বিয়ে করেছে এবং তার একটি সন্তানও আছে। তখন থেকেই আমাদের দূরত্ব বাড়তে থাকে। কিন্তু সে আমার পরিবারকে রাজি করিয়ে আবার বিয়ের অনুষ্ঠান করে। নতুন করে সব হলেও তার চরিত্র বদলায়নি।
আগের স্ত্রীর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখে সে। এমনকি তার পাসপোর্টেও আগের স্ত্রীর নাম দেওয়া। এ ছাড়া আরও অনেক মেয়ের সঙ্গে তার সম্পর্ক আছে। তার আয়ের উৎস সম্পর্কেও আমাকে কিছু বলত না। একসময় জানতে পারি, তার নামে প্রতারণার কয়েকটি মামলা আছে। এসব মামলায় তাকে জেলেও যেতে হয়। জেল থেকে বেরোনোর পর আমি সংসারের খরচ চালাচ্ছিলাম। একপর্যায়ে আমার পরিবার থেকে ২০ লাখ টাকা নিয়ে তাকে দুবাই পাঠাই। গত দুই বছর সে আমাদের সঙ্গে আর যোগাযোগ করে না। সন্তানের ভরণপোষণ দেয় না।’
মিহি জানান, ডিভোর্স লেটার পাঠানোর পর তাঁকে হুমকি দিচ্ছেন শুভ। তাঁদের ব্যক্তিগত ছবি প্রকাশ করছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। তাই শুভর বিরুদ্ধে সাইবার ক্রাইমে মামলা করেছেন বলে জানান মিহি।
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগ প্রসঙ্গে মিহি বলেন, ‘কাজ করলেই কি কারও সঙ্গে প্রেম হয়ে যায়? নিজের বদনাম ঢাকার জন্য সে আমার নামে বদনাম করছে।’
দেনমোহর ও স্বর্ণ নিয়ে মিহির ভাষ্য, ‘শুভর সঙ্গে আমার বিয়ে হয়েছিল ১ লাখ টাকা কাবিনে। এরপর দুই পরিবারের সম্মতিতে যখন অনুষ্ঠান হয় তখন আমার পরিবার থেকে ২০ লাখ টাকার দেনমোহরের কথা বলা হলেও শুভই ১ কোটি টাকার কথা বলে। আর ৩০ ভরি স্বর্ণ নয়, বিয়ের সময় আমাকে ১০-১২ ভরি স্বর্ণ দেওয়া হয়েছিল। পরে সেগুলোও আমাকে না জানিয়ে বিক্রি করে দেয় শুভ।’
২০১৭ সাল থেকে ছোট পর্দায় অভিনয় করছেন মিহি আহসান। মিডিয়ায় আসার আগেই জাহাঙ্গির কামাল চৌধুরী শুভ নামের এক ব্যবসায়ীকে বিয়ে করেন তিনি। ক্যারিয়ারের খাতিরে সেই খবর গোপন রেখেছিলেন। তাঁদের একটি পুত্রসন্তানও আছে। সম্প্রতি শুভকে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়েছেন মিহি। এরপরেই প্রকাশ্যে আসে অভিনেত্রীর বিয়ে ও সন্তানের খবর। তবে মিহির সঙ্গে এখনো সংসার করতে চান শুভ; অন্যদিকে মিহি জানালেন, বিয়ের পর প্রতারণার শিকার হয়েছেন তিনি।
মিরপুরের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন শুভর সঙ্গে পরিচয় মিহির। ২০১৭ সালের ১২ এপ্রিল গোপনে বিয়ে হয় তাঁদের। এরপর দুই পরিবার মেনে নিলে ২০২০ সালে হয় বিবাহোত্তর সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। সে বছরেই জন্ম হয় তাঁদের পুত্রসন্তানের। এরপরেই দুজনের দূরত্ব বাড়তে থাকে। গত ৩০ জুন শুভকে ডিভোর্স লেটার পাঠান মিহি।
ডিভোর্স হয়নি জানিয়ে মিহির সঙ্গে এখনো সংসার করার আগ্রহের কথা জানিয়েছেন মিহির স্বামী শুভ। তবে অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে একাধিক অভিনেতা ও পরিচালকের সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কসহ একাধিক অভিযোগও করেছেন তিনি। এ নিয়েই তাঁদের মাঝে ঝামেলার শুরু। শুভ আরও জানান, ১ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে হলেও পরে পারিবারিকভাবে অনুষ্ঠান হলে মিহির মায়ের চাওয়ায় পুনরায় তাঁদের দেনমোহর হয় ১ কোটি টাকা। সে সময় মিহিকে ৩০ ভরি অলংকার দেন শুভ।
তবে এসব কথা অস্বীকার করেছেন মিহি। উল্টো বিয়ের পর প্রতারণার শিকার হয়েছেন বলে দাবি তাঁর। অভিনেত্রী বলেন, ‘বিয়ের দুই বছর পর জানতে পারি, শুভ আগে একটি বিয়ে করেছে এবং তার একটি সন্তানও আছে। তখন থেকেই আমাদের দূরত্ব বাড়তে থাকে। কিন্তু সে আমার পরিবারকে রাজি করিয়ে আবার বিয়ের অনুষ্ঠান করে। নতুন করে সব হলেও তার চরিত্র বদলায়নি।
আগের স্ত্রীর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখে সে। এমনকি তার পাসপোর্টেও আগের স্ত্রীর নাম দেওয়া। এ ছাড়া আরও অনেক মেয়ের সঙ্গে তার সম্পর্ক আছে। তার আয়ের উৎস সম্পর্কেও আমাকে কিছু বলত না। একসময় জানতে পারি, তার নামে প্রতারণার কয়েকটি মামলা আছে। এসব মামলায় তাকে জেলেও যেতে হয়। জেল থেকে বেরোনোর পর আমি সংসারের খরচ চালাচ্ছিলাম। একপর্যায়ে আমার পরিবার থেকে ২০ লাখ টাকা নিয়ে তাকে দুবাই পাঠাই। গত দুই বছর সে আমাদের সঙ্গে আর যোগাযোগ করে না। সন্তানের ভরণপোষণ দেয় না।’
মিহি জানান, ডিভোর্স লেটার পাঠানোর পর তাঁকে হুমকি দিচ্ছেন শুভ। তাঁদের ব্যক্তিগত ছবি প্রকাশ করছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। তাই শুভর বিরুদ্ধে সাইবার ক্রাইমে মামলা করেছেন বলে জানান মিহি।
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগ প্রসঙ্গে মিহি বলেন, ‘কাজ করলেই কি কারও সঙ্গে প্রেম হয়ে যায়? নিজের বদনাম ঢাকার জন্য সে আমার নামে বদনাম করছে।’
দেনমোহর ও স্বর্ণ নিয়ে মিহির ভাষ্য, ‘শুভর সঙ্গে আমার বিয়ে হয়েছিল ১ লাখ টাকা কাবিনে। এরপর দুই পরিবারের সম্মতিতে যখন অনুষ্ঠান হয় তখন আমার পরিবার থেকে ২০ লাখ টাকার দেনমোহরের কথা বলা হলেও শুভই ১ কোটি টাকার কথা বলে। আর ৩০ ভরি স্বর্ণ নয়, বিয়ের সময় আমাকে ১০-১২ ভরি স্বর্ণ দেওয়া হয়েছিল। পরে সেগুলোও আমাকে না জানিয়ে বিক্রি করে দেয় শুভ।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪