মিনহাজ তুহিন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
কোথাও লাগানো হয়েছে কোচিং সেন্টারের পোস্টার, কোথাও আবার সাঁটানো হয়েছে ছাত্রনেতাদের শুভেচ্ছাসংবলিত ব্যানার। দূর থেকে দেখে মনে হবে পরিত্যক্ত কোনো স্থাপনা অথচ এটিই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) মূল ফটকের চিত্র। পোস্টার-ব্যানারে এমনভাবে ফটক ছেয়ে ফেলা হয়েছে, ভালো করে না তাকালে বোঝার উপায় নেই, এটি দেশের অন্যতম শীর্ষ বিদ্যাপীঠের মূল ফটক, যেটি শিক্ষার্থীদের কাছে ১ নম্বর গেট নামে পরিচিত।
মূল ফটকসহ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রায় সব জায়গা ঘুরে দেখা গেছে একই চিত্র। দীর্ঘদিন ধরে এসব পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন টাঙিয়ে রাখায় প্রধান ফটকসহ ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য হারাচ্ছে। তবে দীর্ঘদিন ধরে এই ব্যানারগুলো রাখা হলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে এগুলো সরানোর তেমন কোনো পদক্ষেপ দেখা যায় না।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের প্রায় সবটুকু জায়গাজুড়েই পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুনে ভরে গেছে। শুধু মূল ফটক নয়, ফটকের আশপাশও ভরে আছে ব্যানার-ফেস্টুনে। এর মধ্যে অধিকাংশ পোস্টার বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের। আছে ওরস, মোটরসাইকেলের শোরুম, রেস্টুরেন্টের বিজ্ঞাপন, বাদ যায়নি স্থানীয় ছাত্রনেতাদের পোস্টারও।
মূল ফটক থেকে একটু ভেতরে স্টেশনচত্বর, স্মরণচত্বর, বিভিন্ন আবাসিক হলের ফটক, অনুষদ ভবন, হলের দেয়াল, ঝুপড়িসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায়ও দেখা গেছে একই ধরনের পোস্টার-ব্যানার।
মূল ফটকের পাশে কয়েকটি ব্যানার টানিয়েছেন উত্তর জেলা ছাত্রলীগের নেতা ইকবাল হোসেন ও তাঁর অনুসারীরা। ইকবাল হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নন। ব্যানার টানাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি নিয়েছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে ব্যানার টানিয়েছি। সচরাচর সবাই টানায়, আমিও টানিয়েছি।’ যদিও এর আশপাশে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কোনো নেতার ব্যানার দেখা যায়নি। তবে ইসলামী ছাত্রসেনার একটি ব্যানার দেখা গেছে।
ইমদাদুল হক নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, এসব ব্যানার-পোস্টারে বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌন্দর্য হারাচ্ছে। যত দ্রুত সম্ভব এই ব্যানারগুলো প্রশাসনের সরিয়ে ফেলা উচিত।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সজীব কুমার ঘোষ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা সিদ্ধান্ত ছিল; ব্যানার-ফেস্টুন এভাবে রাখা যাবে না। বোর্ডের মাধ্যমে নির্দিষ্ট জায়গায় ব্যানার রাখার নিয়ম আছে। প্রক্টরের অনুমতি ছাড়া কোথাও তো ব্যানার-পোস্টার লাগানো যায় না। মূল ফটকসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌন্দর্যহানি করে এমন পোস্টার-ব্যানার রাখা কোনোভাবেই বাঞ্ছনীয় নয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. শহীদুল ইসলাম বলেন, তাঁরা বিষয়টি এস্টেট শাখাকে জানিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয় খুললে তাঁরা এসব ব্যানার-পোস্টার অপসারণ করবেন।
কোথাও লাগানো হয়েছে কোচিং সেন্টারের পোস্টার, কোথাও আবার সাঁটানো হয়েছে ছাত্রনেতাদের শুভেচ্ছাসংবলিত ব্যানার। দূর থেকে দেখে মনে হবে পরিত্যক্ত কোনো স্থাপনা অথচ এটিই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) মূল ফটকের চিত্র। পোস্টার-ব্যানারে এমনভাবে ফটক ছেয়ে ফেলা হয়েছে, ভালো করে না তাকালে বোঝার উপায় নেই, এটি দেশের অন্যতম শীর্ষ বিদ্যাপীঠের মূল ফটক, যেটি শিক্ষার্থীদের কাছে ১ নম্বর গেট নামে পরিচিত।
মূল ফটকসহ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রায় সব জায়গা ঘুরে দেখা গেছে একই চিত্র। দীর্ঘদিন ধরে এসব পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন টাঙিয়ে রাখায় প্রধান ফটকসহ ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য হারাচ্ছে। তবে দীর্ঘদিন ধরে এই ব্যানারগুলো রাখা হলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে এগুলো সরানোর তেমন কোনো পদক্ষেপ দেখা যায় না।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের প্রায় সবটুকু জায়গাজুড়েই পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুনে ভরে গেছে। শুধু মূল ফটক নয়, ফটকের আশপাশও ভরে আছে ব্যানার-ফেস্টুনে। এর মধ্যে অধিকাংশ পোস্টার বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের। আছে ওরস, মোটরসাইকেলের শোরুম, রেস্টুরেন্টের বিজ্ঞাপন, বাদ যায়নি স্থানীয় ছাত্রনেতাদের পোস্টারও।
মূল ফটক থেকে একটু ভেতরে স্টেশনচত্বর, স্মরণচত্বর, বিভিন্ন আবাসিক হলের ফটক, অনুষদ ভবন, হলের দেয়াল, ঝুপড়িসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায়ও দেখা গেছে একই ধরনের পোস্টার-ব্যানার।
মূল ফটকের পাশে কয়েকটি ব্যানার টানিয়েছেন উত্তর জেলা ছাত্রলীগের নেতা ইকবাল হোসেন ও তাঁর অনুসারীরা। ইকবাল হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নন। ব্যানার টানাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি নিয়েছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে ব্যানার টানিয়েছি। সচরাচর সবাই টানায়, আমিও টানিয়েছি।’ যদিও এর আশপাশে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কোনো নেতার ব্যানার দেখা যায়নি। তবে ইসলামী ছাত্রসেনার একটি ব্যানার দেখা গেছে।
ইমদাদুল হক নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, এসব ব্যানার-পোস্টারে বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌন্দর্য হারাচ্ছে। যত দ্রুত সম্ভব এই ব্যানারগুলো প্রশাসনের সরিয়ে ফেলা উচিত।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সজীব কুমার ঘোষ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা সিদ্ধান্ত ছিল; ব্যানার-ফেস্টুন এভাবে রাখা যাবে না। বোর্ডের মাধ্যমে নির্দিষ্ট জায়গায় ব্যানার রাখার নিয়ম আছে। প্রক্টরের অনুমতি ছাড়া কোথাও তো ব্যানার-পোস্টার লাগানো যায় না। মূল ফটকসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌন্দর্যহানি করে এমন পোস্টার-ব্যানার রাখা কোনোভাবেই বাঞ্ছনীয় নয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. শহীদুল ইসলাম বলেন, তাঁরা বিষয়টি এস্টেট শাখাকে জানিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয় খুললে তাঁরা এসব ব্যানার-পোস্টার অপসারণ করবেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে