ক্রীড়া ডেস্ক
পিএসজিতে নিজের প্রথম মৌসুম ভালো কাটেনি লিওনেল মেসির। তবে এবার প্লে-মেকার হিসেবে দুর্দান্ত ছন্দে আছেন আর্জেন্টাইন তারকা। সতীর্থদের দিয়ে করাচ্ছেন একের পর এক গোল। ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগের মধ্যে নতুন শতকের শুরু থেকে বার্সেলোনার হয়ে রেকর্ড তিনবার সর্বোচ্চ অ্যাসিস্টের মালিক হয়েছেন মেসি। তবে এক বছরে সর্বোচ্চ অ্যাসিস্টের রেকর্ডটি টমাস মুলারের। গত বছর বায়ার্ন মিউনিখের জার্সিতে ৩০ অ্যাসিস্ট করেন জার্মান ফরোয়ার্ড। এবার মেসির সামনে সুযোগ আছে এই রেকর্ডও নিজের করে নেওয়ার। শীর্ষ পাঁচ লিগের মধ্যে ১৭ অ্যাসিস্ট করে সবার শীর্ষে আছেন তিনি। দেখে নেওয়া যাক গত এক যুগের অ্যাসিস্টের পরিসংখ্যান।
২০১০: লিওনেল মেসি। বার্সেলোনার হয়ে ৩৬ ম্যাচে ১৯ অ্যাসিস্ট।
২০১১: আনহেল দি মারিয়া। রিয়াল মাদ্রিদের জার্সিতে ৩৩ ম্যাচে ২৩ অ্যাসিস্ট।
২০১২: ইডেন হ্যাজার্ড। লিলে ও চেলসির হয়ে ৩৮ ম্যাচে ২৪ অ্যাসিস্ট।
২০১৩: মেসুত ওজিল। রিয়াল মাদ্রিদ ও আর্সেনালের হয়ে ৩২ ম্যাচে ১৯ অ্যাসিস্ট।
২০১৪: আনহেল দি মারিয়া। রিয়াল মাদ্রিদ ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে ৩১ ম্যাচে ২০ অ্যাসিস্ট।
২০১৫: মেসুত ওজিল। আর্সেনালের জার্সিতে ৩৪ ম্যাচে ২১ অ্যাসিস্ট।
২০১৬: লুইস সুয়ারেজ। বার্সেলোনার হয়ে ৩৫ ম্যাচে ২০ অ্যাসিস্ট।
২০১৭: কেভিন ডি ব্রুইনা। ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে ৩৯ ম্যাচে ১৮ অ্যাসিস্ট।
২০১৮: লুইস সুয়ারেজ। বার্সেলোনার হয়ে ৩৫ ম্যাচে ২০ অ্যাসিস্ট।
২০১৯: জাদোন সানচো। বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের হয়ে ১৯ অ্যাসিস্ট ৩২ ম্যাচে।
২০২০: লিওনেল মেসি। বার্সেলোনা হয়ে ৩৪ ম্যাচে ২০ অ্যাসিস্ট।
২০২১: টমাস মুলার। বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে ৩৬ ম্যাচে ৩০ অ্যাসিস্ট।
পিএসজিতে নিজের প্রথম মৌসুম ভালো কাটেনি লিওনেল মেসির। তবে এবার প্লে-মেকার হিসেবে দুর্দান্ত ছন্দে আছেন আর্জেন্টাইন তারকা। সতীর্থদের দিয়ে করাচ্ছেন একের পর এক গোল। ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগের মধ্যে নতুন শতকের শুরু থেকে বার্সেলোনার হয়ে রেকর্ড তিনবার সর্বোচ্চ অ্যাসিস্টের মালিক হয়েছেন মেসি। তবে এক বছরে সর্বোচ্চ অ্যাসিস্টের রেকর্ডটি টমাস মুলারের। গত বছর বায়ার্ন মিউনিখের জার্সিতে ৩০ অ্যাসিস্ট করেন জার্মান ফরোয়ার্ড। এবার মেসির সামনে সুযোগ আছে এই রেকর্ডও নিজের করে নেওয়ার। শীর্ষ পাঁচ লিগের মধ্যে ১৭ অ্যাসিস্ট করে সবার শীর্ষে আছেন তিনি। দেখে নেওয়া যাক গত এক যুগের অ্যাসিস্টের পরিসংখ্যান।
২০১০: লিওনেল মেসি। বার্সেলোনার হয়ে ৩৬ ম্যাচে ১৯ অ্যাসিস্ট।
২০১১: আনহেল দি মারিয়া। রিয়াল মাদ্রিদের জার্সিতে ৩৩ ম্যাচে ২৩ অ্যাসিস্ট।
২০১২: ইডেন হ্যাজার্ড। লিলে ও চেলসির হয়ে ৩৮ ম্যাচে ২৪ অ্যাসিস্ট।
২০১৩: মেসুত ওজিল। রিয়াল মাদ্রিদ ও আর্সেনালের হয়ে ৩২ ম্যাচে ১৯ অ্যাসিস্ট।
২০১৪: আনহেল দি মারিয়া। রিয়াল মাদ্রিদ ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে ৩১ ম্যাচে ২০ অ্যাসিস্ট।
২০১৫: মেসুত ওজিল। আর্সেনালের জার্সিতে ৩৪ ম্যাচে ২১ অ্যাসিস্ট।
২০১৬: লুইস সুয়ারেজ। বার্সেলোনার হয়ে ৩৫ ম্যাচে ২০ অ্যাসিস্ট।
২০১৭: কেভিন ডি ব্রুইনা। ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে ৩৯ ম্যাচে ১৮ অ্যাসিস্ট।
২০১৮: লুইস সুয়ারেজ। বার্সেলোনার হয়ে ৩৫ ম্যাচে ২০ অ্যাসিস্ট।
২০১৯: জাদোন সানচো। বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের হয়ে ১৯ অ্যাসিস্ট ৩২ ম্যাচে।
২০২০: লিওনেল মেসি। বার্সেলোনা হয়ে ৩৪ ম্যাচে ২০ অ্যাসিস্ট।
২০২১: টমাস মুলার। বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে ৩৬ ম্যাচে ৩০ অ্যাসিস্ট।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে