বদরুল ইসলাম মাসুদ, বান্দরবান ও শাহ আলম, আলীকদম
বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলার সার্বিক উন্নয়নের জন্য ১৯৭৬ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড (পাচউবো) গঠন করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি প্রত্যন্ত ও দুর্গম এলাকায় রাস্তাঘাট ও অবকাঠামো উন্নয়ন, পুনর্বাসিত পরিবারের সদস্যদের কর্মসংস্থান ও শিক্ষা নিয়ে কাজ করে। এর মধ্যে অন্যতম কাজ পাড়াকেন্দ্র প্রকল্পের মাধ্যমে প্রাক্-প্রাথমিক শিক্ষার বিস্তার করা। কিন্তু এই পাড়াকেন্দ্র নির্মাণে নানা অনিয়মের কথা এখন মানুষের মুখে মুখে।
প্রকল্প সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে, পাচউবোর ‘টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান প্রকল্পের’ আওতায় ২০১৯-২০২১ মেয়াদে বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার কুরুকপাতা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) এলাকায় ২০টি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণের জন্য নির্ধারিত প্রাক্কলন ও নকশা করা হয়। প্রতিটি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণব্যয় ২ লাখ ৭ হাজার টাকা করে ৪১ লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। প্রতিটি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণে ২ লাখ ৭ হাজার টাকা করে মোট ৪১ লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এসব পাড়াকেন্দ্রের সঙ্গে একটি করে হাত ধোয়ার স্থান (হ্যান্ড ওয়াশিং স্টেশন) ও একটি করে শৌচাগারের নকশাও রয়েছে।
প্রকল্পটি তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে ছিলেন পাচউবোর পাড়াকেন্দ্র প্রকল্পের সহকারী প্রকল্প ব্যবস্থাপক আশীষ চাকমাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
জানা গেছে, পাচউবোর ‘টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান প্রকল্পের’ আওতায় পাড়াকেন্দ্র নির্মাণের জন্য নকশা ও বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু নির্ধারিত নকশা অনুসরণ না করা ও বরাদ্দকৃত অর্থের নয়ছয়ের কারণে নির্মিত পাড়াকেন্দ্রগুলো ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। ইতিমধ্যে অনেক কেন্দ্র ভেঙে গেছে। এসব বিষয়ে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে নকশাবহির্ভূত পাড়াকেন্দ্রগুলো ভেঙে পুনরায় নির্মাণের নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া অবশিষ্ট পাড়াকেন্দ্রগুলো নকশা অনুযায়ী নির্মাণ করার কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, অনিয়মের কারণের নির্মিত পাড়াকেন্দ্রগুলো ‘টেকসই’ হয়নি। আলীকদমের কুরুকপাতা ইউনিয়নে ২০টি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণে পাচউবোর নির্ধারিত প্রাক্কলন ও নকশা অনুসরণ করেনি বাস্তবায়নকারী সংস্থা। নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে কয়েকটি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। আবার প্রকল্পভুক্ত কয়েকটি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণ না করেই কাজ সম্পন্ন দেখানো হয়েছে।
প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালে কুরুকপাতা ইউনিয়নের আওয়াই পাড়াকেন্দ্র তৈরি হয়। এটি কুরুকপাতা বাজারের পাশের একটি কেন্দ্র। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কেন্দ্রটির ফ্লোর ইতিমধ্যে ভেঙে গেছে। বারান্দায় একটি বেসিন দিয়েই করা হয়েছে হ্যান্ড ওয়াশিং স্টেশন। সেখানে পানির কোনো সংযোগ লাইন নেই। অদূরে একটি টিনের শৌচাগার থাকলেও সেখানে কোনো পানির ব্যবস্থা নেই।
এ ছাড়া কুরুকপাতা ইউনিয়নের কাইংপাপাড়া, মেনলিউপাড়া, রালাইপাড়া, পোয়ামুরিবাজার, কমচংপাড়ায় পাড়াকেন্দ্র নির্মাণ হয়েছে যেনতেনভাবে। বাজেট বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও কয়েকটি কেন্দ্রে নামমাত্র হ্যান্ড ওয়াশিং স্টেশন নির্মাণ করা হয়েছে, একাধিক কেন্দ্রে তাও হয়নি।
কুরুকপাতা বাজারে রালাইপাড়ার বাসিন্দা মেনপিও ম্রো জানান, তাঁদের পাড়ায় যে কেন্দ্রটি নির্মাণ হয়েছে, তা সম্পূর্ণ পাড়ার লোকজন করেছে। তাদের মজুরি খরচ পর্যন্ত দেয়নি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
প্রকল্প এলাকার বাসিন্দারা জানান, প্রকল্পের কর্মকর্তা আশীষ চাকমা মিস্ত্রির সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে কেন্দ্রগুলো নির্মাণ করেন। প্রকল্পের মাঠ পর্যায়ের কর্মী ও স্থানীয় বাসিন্দারা এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না। এসব পাড়াকেন্দ্র তৈরিতে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকার বেশি ব্যয় হওয়ার কথা নয়। নির্ধারিত নকশাও অনুসরণ করা হয়নি।
কুরুকপাতা ইউপি চেয়ারম্যান ক্রাতপুং ম্রো বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের আলীকদম উপজেলা প্রকল্প অফিস থেকে আমার ইউনিয়নে পাড়াকেন্দ্র নির্মাণে আমার কোনো মতামত নেওয়া হয়নি। কত টাকা বরাদ্দে পাড়াকেন্দ্র নির্মাণ হচ্ছে, এ ধরনের তথ্যও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা গোপন রাখেন। বেশ কয়েকটি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণ করে শ্রমিকের মজুরি পর্যন্ত তারা পরিশোধ করেনি।’
জানতে চাইলে পাড়াকেন্দ্র প্রকল্পের জেলা প্রকল্প ব্যবস্থাপক আলুমং মারমা বলেন, ‘কুরুকপাতা ইউনিয়নে কয়েকটি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেগুলোর কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছি। এ ছাড়া যেসব পাড়াকেন্দ্র নকশা অনুসরণ করে নির্মাণ করা হয়নি, সেগুলো পুনরায় নির্মাণ করে দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলার সার্বিক উন্নয়নের জন্য ১৯৭৬ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড (পাচউবো) গঠন করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি প্রত্যন্ত ও দুর্গম এলাকায় রাস্তাঘাট ও অবকাঠামো উন্নয়ন, পুনর্বাসিত পরিবারের সদস্যদের কর্মসংস্থান ও শিক্ষা নিয়ে কাজ করে। এর মধ্যে অন্যতম কাজ পাড়াকেন্দ্র প্রকল্পের মাধ্যমে প্রাক্-প্রাথমিক শিক্ষার বিস্তার করা। কিন্তু এই পাড়াকেন্দ্র নির্মাণে নানা অনিয়মের কথা এখন মানুষের মুখে মুখে।
প্রকল্প সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে, পাচউবোর ‘টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান প্রকল্পের’ আওতায় ২০১৯-২০২১ মেয়াদে বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার কুরুকপাতা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) এলাকায় ২০টি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণের জন্য নির্ধারিত প্রাক্কলন ও নকশা করা হয়। প্রতিটি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণব্যয় ২ লাখ ৭ হাজার টাকা করে ৪১ লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। প্রতিটি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণে ২ লাখ ৭ হাজার টাকা করে মোট ৪১ লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এসব পাড়াকেন্দ্রের সঙ্গে একটি করে হাত ধোয়ার স্থান (হ্যান্ড ওয়াশিং স্টেশন) ও একটি করে শৌচাগারের নকশাও রয়েছে।
প্রকল্পটি তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে ছিলেন পাচউবোর পাড়াকেন্দ্র প্রকল্পের সহকারী প্রকল্প ব্যবস্থাপক আশীষ চাকমাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
জানা গেছে, পাচউবোর ‘টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান প্রকল্পের’ আওতায় পাড়াকেন্দ্র নির্মাণের জন্য নকশা ও বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু নির্ধারিত নকশা অনুসরণ না করা ও বরাদ্দকৃত অর্থের নয়ছয়ের কারণে নির্মিত পাড়াকেন্দ্রগুলো ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। ইতিমধ্যে অনেক কেন্দ্র ভেঙে গেছে। এসব বিষয়ে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে নকশাবহির্ভূত পাড়াকেন্দ্রগুলো ভেঙে পুনরায় নির্মাণের নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া অবশিষ্ট পাড়াকেন্দ্রগুলো নকশা অনুযায়ী নির্মাণ করার কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, অনিয়মের কারণের নির্মিত পাড়াকেন্দ্রগুলো ‘টেকসই’ হয়নি। আলীকদমের কুরুকপাতা ইউনিয়নে ২০টি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণে পাচউবোর নির্ধারিত প্রাক্কলন ও নকশা অনুসরণ করেনি বাস্তবায়নকারী সংস্থা। নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে কয়েকটি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। আবার প্রকল্পভুক্ত কয়েকটি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণ না করেই কাজ সম্পন্ন দেখানো হয়েছে।
প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালে কুরুকপাতা ইউনিয়নের আওয়াই পাড়াকেন্দ্র তৈরি হয়। এটি কুরুকপাতা বাজারের পাশের একটি কেন্দ্র। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কেন্দ্রটির ফ্লোর ইতিমধ্যে ভেঙে গেছে। বারান্দায় একটি বেসিন দিয়েই করা হয়েছে হ্যান্ড ওয়াশিং স্টেশন। সেখানে পানির কোনো সংযোগ লাইন নেই। অদূরে একটি টিনের শৌচাগার থাকলেও সেখানে কোনো পানির ব্যবস্থা নেই।
এ ছাড়া কুরুকপাতা ইউনিয়নের কাইংপাপাড়া, মেনলিউপাড়া, রালাইপাড়া, পোয়ামুরিবাজার, কমচংপাড়ায় পাড়াকেন্দ্র নির্মাণ হয়েছে যেনতেনভাবে। বাজেট বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও কয়েকটি কেন্দ্রে নামমাত্র হ্যান্ড ওয়াশিং স্টেশন নির্মাণ করা হয়েছে, একাধিক কেন্দ্রে তাও হয়নি।
কুরুকপাতা বাজারে রালাইপাড়ার বাসিন্দা মেনপিও ম্রো জানান, তাঁদের পাড়ায় যে কেন্দ্রটি নির্মাণ হয়েছে, তা সম্পূর্ণ পাড়ার লোকজন করেছে। তাদের মজুরি খরচ পর্যন্ত দেয়নি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
প্রকল্প এলাকার বাসিন্দারা জানান, প্রকল্পের কর্মকর্তা আশীষ চাকমা মিস্ত্রির সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে কেন্দ্রগুলো নির্মাণ করেন। প্রকল্পের মাঠ পর্যায়ের কর্মী ও স্থানীয় বাসিন্দারা এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না। এসব পাড়াকেন্দ্র তৈরিতে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকার বেশি ব্যয় হওয়ার কথা নয়। নির্ধারিত নকশাও অনুসরণ করা হয়নি।
কুরুকপাতা ইউপি চেয়ারম্যান ক্রাতপুং ম্রো বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের আলীকদম উপজেলা প্রকল্প অফিস থেকে আমার ইউনিয়নে পাড়াকেন্দ্র নির্মাণে আমার কোনো মতামত নেওয়া হয়নি। কত টাকা বরাদ্দে পাড়াকেন্দ্র নির্মাণ হচ্ছে, এ ধরনের তথ্যও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা গোপন রাখেন। বেশ কয়েকটি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণ করে শ্রমিকের মজুরি পর্যন্ত তারা পরিশোধ করেনি।’
জানতে চাইলে পাড়াকেন্দ্র প্রকল্পের জেলা প্রকল্প ব্যবস্থাপক আলুমং মারমা বলেন, ‘কুরুকপাতা ইউনিয়নে কয়েকটি পাড়াকেন্দ্র নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেগুলোর কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছি। এ ছাড়া যেসব পাড়াকেন্দ্র নকশা অনুসরণ করে নির্মাণ করা হয়নি, সেগুলো পুনরায় নির্মাণ করে দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে